রোগী দেখার দোয়া

হ্যালো বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সকলেই খুব ভালো আছেন। আপনারা অনেকেই রোগী দেখার দোয়া সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আজকে আমি আপনাদেরকে রোগী দেখার দোয়া সম্পর্কে বলবো। তো চলুন শুরু করা যাক।

রোগী দেখার দোয়া

উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা রাব্বান নাসি, মুজহিবাল বা’সি, ইশফি আনতাশ শাফি, লা শাফি ইল্লা আনতা। শিফাআন লা ইউগাদিরু সুকমা।

রোগীর সুস্থতার জন্য দোয়া

রোগীর সুস্থতার জন্য দোয়া

রোগীর সুস্থতার জন্য দোয়া

রোগীর সুস্থতার জন্য অনেক দোয়া রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি দোয়া নিম্নরূপ:

  • হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর দোয়া:

আল্লাহুম্মা রাব্বা নাসি, আজহিবিল বাসা, ওয়াশফি ওয়ানতু আশাফী, লা ইলাহা ইল্লা আনতা।

উচ্চারণ:

আল্লা-হুম্মা রাব্বা নাসি, আজহিবিল বাসা, ওয়াশফি ওয়ানতু আশাফী, লা ইলাহা ইল্লা আনতা।

অর্থ:

হে মানুষের প্রতিপালক, তুমি কষ্ট দূর করো, আরোগ্য দান করো, তুমিই আরোগ্যদাতা, তোমার কোনো শরিক নেই।

  • হযরত আয়েশা (রা.)-এর দোয়া:

আল্লাহুম্মা ইন্নি আস্আলুকা বিসিমকাল্লাযী লা ইয়াদুরু মায়ুমুহু, ওয়া ইলাহিল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা আনতা, ইন্নি আস্আলুকা লা বা’সা তুহুরুন।

উচ্চারণ:

আল্লা-হুম্মা ইন্নি আস্আলুকা বিসিমকাল্লাযী লা ইয়াদুরু মায়ুমুহু, ওয়া ইলাহিল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা আনতা, ইন্নি আস্আলুকা লা বা’সা তুহুরুন।

অর্থ:

হে আল্লাহ, আমি তোমার নামের দ্বারা প্রার্থনা করছি, যার কোনো ক্ষতি নেই, একমাত্র আল্লাহর জন্যই সমস্ত প্রশংসা, তুমি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই। আমি তোমার কাছে প্রার্থনা করছি, ভয় নেই, তুমি শীঘ্রই আরোগ্য লাভ করবে।

  • হযরত ইবনে আব্বাস (রা.)-এর দোয়া:

আল্লাহুম্মা ইন্নি আস্আলুকা বিসিমকাল্লাযী ইয়াশুফু বিহিল বাসা, ওয়া ইয়াশফিল কাসা, ওয়া ইয়াকফিল হাজা, ওয়া ইয়াশফা’ুল আসা, ওয়া ইয়াকফিল বালা, ওয়া ইয়াকফিল হুম্মান।

উচ্চারণ:

আল্লা-হুম্মা ইন্নি আস্আলুকা বিসিমকাল্লাযী ইয়াশুফু বিহিল বাসা, ওয়া ইয়াশফিল কাসা, ওয়া ইয়াকফিল হাজা, ওয়া ইয়াশফা’ুল আসা, ওয়া ইয়াকফিল বালা, ওয়া ইয়াকফিল হুম্মান।

অর্থ:

হে আল্লাহ, আমি তোমার নামের দ্বারা প্রার্থনা করছি, যার দ্বারা রোগ নিরাময় হয়, ব্যথা দূর হয়, বিপদ দূর হয়, অসুস্থতা দূর হয়, বিপদ দূর হয়, এবং দুঃখ দূর হয়।

এই দোয়াগুলো রোগীর সুস্থতার জন্য খুবই কার্যকর। রোগীর সুস্থতা কামনা করে এই দোয়াগুলো পড়লে আল্লাহ তায়ালা ইনশাআল্লাহ রোগীকে সুস্থ করে দেবেন।

এছাড়াও, রোগীর সুস্থতার জন্য নিম্নলিখিত কাজগুলো করা উচিত:

  • রোগীকে নিয়মিত ওষুধ খাওয়াতে হবে।
  • রোগীর যত্ন নিতে হবে।
  • রোগীকে সুস্থ খাবার খাওয়াতে হবে।
  • রোগীকে ধৈর্য ধরতে সাহায্য করতে হবে।

রোগীকে সুস্থ করার জন্য আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া করা এবং তার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করা উচিত।

রোগী দেখার দোয়া আরবি

রোগী দেখার দোয়া আরবি

রোগী দেখার দোয়া আরবিতে নিম্নরূপ:

আরো পড়ুনঃ  দুরুদ শরীফ বাংলা উচ্চারণ ছবি

اَللَّهُمَّ رَبَّ النَّاسِ، مُذْهِبَ الْبَاسِ، اشْفِ أَنْتَ الشَّافِي، لاَ شِفَاءَ إِلَّا شِفَاؤُكَ، شِفَاءً لاَ يُغَادِرُ سَقَمًا

উচ্চারণ:

আল্লাহুম্মা রব্বান্নাসি, মুঝহিবাল বা’সি, ইশফি আনতাশ শাফি, লা শাফি ইল্লা আনতা। শিফাআন লা ইউগাদিরু সুকমা।

অর্থ:

হে মানুষের রব! আপনি কষ্ট দূরকারী, আপনিই আরোগ্যদাতা। আপনার আরোগ্য ব্যতীত আর কোনো আরোগ্য নেই। এমন আরোগ্য দিন যা কোনো রোগের অবশিষ্টাংশও রেখে না।

এটি একটি ছোট্ট দোয়া যা রোগী দেখার সময় পড়া হয়। এটি পড়ার ফলে আল্লাহর রহমতে রোগী দ্রুত আরোগ্য লাভ করবে বলে আশা করা যায়।

এই দোয়া ছাড়াও আরও কিছু দোয়া রয়েছে যা রোগী দেখার সময় পড়া যেতে পারে। যেমন:

  • লা বা’সা তুহুরুন ইনশাআল্লাহ

উচ্চারণ:

লা বা’সা তুহুরুন ইংশাআল্লাহ

অর্থ:

ভয় নেই, আল্লাহ চাহে তো তুমি খুব শীঘ্রই ভালো হয়ে যাবে।

  • আস্আলুল্লাহাল আযিইম রাব্বাল আরশিল আযিইম আই ইয়াশ্ফিয়াকা

উচ্চারণ:

আস্আলুল্লাহাল ’আযিম রব্বাল ’আরশিল ’আযিম আই ইয়াশ্ফিয়াকা

অর্থ:

আমি মহান আল্লাহর কাছে, যিনি মহান আরশের রব, তিনি যেন তোমাকে আরোগ্য দান করেন, এই দোয়া করছি।

মুমূর্ষু ব্যক্তিকে দেখার দোয়া

মুমূর্ষু ব্যক্তিকে দেখার দোয়া

মুমূর্ষু ব্যক্তিকে দেখার দোয়া

মুমূর্ষু ব্যক্তিকে দেখার দোয়াটি হলো:

اللَّهُمَّ أَحْيِهِ عَلَى إِسْلَامِهِ، وَتَوَفَّهُ عَلَى إِسْلَامِهِ، وَأَدْخِلْهُ الْجَنَّةَ، وَأَعِذْهُ مِنْ عَذَابِ الْقَبْرِ، وَعَذَابِ النَّارِ

উচ্চারণ:

আল্লাহুম্মা আহয়িহি আলা ইসলামিহি, ওয়া তাওয়াফফাহু আলা ইসলামিহি, ওয়া আদিকহিল জান্নাত, ওয়া আয়িযহু মিন আজাবিল কবরি, ওয়া আজাবিন নার

অর্থ:

হে আল্লাহ! তাকে ইসলামের উপর জীবিত রাখুন, এবং ইসলামের উপরই তাকে মৃত্যু দান করুন, এবং তাকে জান্নাতে প্রবেশ করান, এবং তাকে কবর ও জাহান্নামের আযাব থেকে রক্ষা করুন।

মুমূর্ষু ব্যক্তিকে দেখার সময় এই দোয়াটি পড়া উচিত। এই দোয়াটি পড়ার ফলে আল্লাহর রহমতে মুমূর্ষু ব্যক্তির অবস্থার উন্নতি হবে বলে আশা করা যায়।

এছাড়াও, মুমূর্ষু ব্যক্তিকে দেখার সময় নিম্নলিখিত কাজগুলো করা উচিত:

  • তাকে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে সাহায্য করুন।
  • তাকে তার কৃতকর্মের জন্য অনুতপ্ত হতে সাহায্য করুন।
  • তাকে তার পরিবার ও বন্ধুবান্ধবদের সাথে সাক্ষাৎ করতে সাহায্য করুন।
  • তাকে শান্ত ও স্থির থাকতে সাহায্য করুন।

মুমূর্ষু ব্যক্তিকে দেখার সময় তার সাথে দয়া ও সহানুভূতিশীল আচরণ করা উচিত।

রোগীর পাশে বসে দোয়া

রোগীর পাশে বসে দোয়া

রোগীর পাশে বসে দোয়া করা একটি গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত আমল। এতে রোগীর জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করা হয় এবং তার রোগ থেকে মুক্তি লাভের জন্য আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়া হয়।

রোগীর পাশে বসে দোয়া করার সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলো মনে রাখা উচিত:

  • রোগীর সাথে দয়া ও সহানুভূতিশীল আচরণ করা।
  • তার ব্যথা ও কষ্টের কথা চিন্তা করে দোয়া করা।
  • তার জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া।
  • তার জন্য আল্লাহর কাছে নেকি ও বরকত কামনা করা।
  • তার জন্য আল্লাহর কাছে সুস্থতা কামনা করা।
আরো পড়ুনঃ  বাবার মৃত্যু বার্ষিকী নিয়ে ইসলামিক স্ট্যাটাস (১০০ টি)

রোগীর পাশে বসে দোয়া করার জন্য কিছু দোয়া রয়েছে। যেমন:

  • আল্লাহুম্মা রাব্বান্নাসি, মুঝহিবাল বা’সি, ইশফি আনতাশ শাফি, লা শাফি ইল্লা আনতা। শিফাআন লা ইউগাদিরু সুকমা।

অর্থ: হে মানুষের রব! আপনি কষ্ট দূরকারী, আপনিই আরোগ্যদাতা। আপনার আরোগ্য ব্যতীত আর কোনো আরোগ্য নেই। এমন আরোগ্য দিন যা কোনো রোগের অবশিষ্টাংশও রেখে না।

  • লা বা’সা তুহুরুন ইংশাআল্লাহ

অর্থ: ভয় নেই, আল্লাহ চাহে তো তুমি খুব শীঘ্রই ভালো হয়ে যাবে।

  • আস্আলুল্লাহাল আযিইম রাব্বাল আরশিল আযিইম আই ইয়াশ্ফিয়াকা

অর্থ: আমি মহান আল্লাহর কাছে, যিনি মহান আরশের রব, তিনি যেন তোমাকে আরোগ্য দান করেন, এই দোয়া করছি।

রোগীর পাশে বসে দোয়া করার পাশাপাশি তাকে উৎসাহিত করা এবং তার পাশে থাকাও গুরুত্বপূর্ণ। এতে রোগী তার অসুস্থতার সময় শক্তি ও সাহস পাবে।

রোগীর কপালে হাত রেখে দোয়া

রোগীর কপালে হাত রেখে দোয়া

রোগীর কপালে হাত রেখে দোয়া করা একটি সুন্নত আমল। এতে রোগীর জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করা হয় এবং তার রোগ থেকে মুক্তি লাভের জন্য আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়া হয়।

রোগীর কপালে হাত রেখে দোয়া করার সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলো মনে রাখা উচিত:

  • রোগীর সাথে দয়া ও সহানুভূতিশীল আচরণ করা।
  • তার ব্যথা ও কষ্টের কথা চিন্তা করে দোয়া করা।
  • তার জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া।
  • তার জন্য আল্লাহর কাছে নেকি ও বরকত কামনা করা।
  • তার জন্য আল্লাহর কাছে সুস্থতা কামনা করা।

রোগীর কপালে হাত রেখে দোয়া করার জন্য কিছু দোয়া রয়েছে। যেমন:

  • আল্লাহুম্মা রাব্বান্নাসি, মুঝহিবাল বা’সি, ইশফি আনতাশ শাফি, লা শাফি ইল্লা আনতা। শিফাআন লা ইউগাদিরু সুকমা।

অর্থ: হে মানুষের রব! আপনি কষ্ট দূরকারী, আপনিই আরোগ্যদাতা। আপনার আরোগ্য ব্যতীত আর কোনো আরোগ্য নেই। এমন আরোগ্য দিন যা কোনো রোগের অবশিষ্টাংশও রেখে না।

  • লা বা’সা তুহুরুন ইংশাআল্লাহ

অর্থ: ভয় নেই, আল্লাহ চাহে তো তুমি খুব শীঘ্রই ভালো হয়ে যাবে।

  • আস্আলুল্লাহাল আযিইম রাব্বাল আরশিল আযিইম আই ইয়াশ্ফিয়াকা

অর্থ: আমি মহান আল্লাহর কাছে, যিনি মহান আরশের রব, তিনি যেন তোমাকে আরোগ্য দান করেন, এই দোয়া করছি।

রোগীর কপালে হাত রেখে দোয়া করার পাশাপাশি তাকে উৎসাহিত করা এবং তার পাশে থাকাও গুরুত্বপূর্ণ। এতে রোগী তার অসুস্থতার সময় শক্তি ও সাহস পাবে।

রোগী দেখার ফজিলত সম্পর্কে হাদিস

রোগী দেখার ফজিলত সম্পর্কে অনেক হাদিস বর্ণিত হয়েছে। রাসূলুল্লাহ (সা.) নিজে রোগী দেখতে যেতেন এবং অন্যদেরকেও রোগী দেখার জন্য উৎসাহিত করতেন।

  • হজরত আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, “তোমরা রোগী দেখতে যাও এবং জানাজায় অংশগ্রহণ করো, কেননা তা তোমাদেরকে পরকালের কথা স্মরণ করিয়ে দেবে।” (বুখারি, মুসলিম)

  • হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, “যে ব্যক্তি কোনো মুসলমানের রোগের খোঁজ-খবর নেয়, তার জন্য জান্নাতে একটি খেজুর গাছ রোপণ করা হয়।” (তিরমিজি)

  • হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, “যে ব্যক্তি কোনো মুসলমানের রোগের খোঁজ-খবর নেয় এবং তাকে দেখার জন্য যায়, তার জন্য প্রতি কদমে সাতশত নেকী লেখা হয়, তার পাপসমূহ ক্ষমা করা হয় এবং সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।” (আবূ দাউদ)

  • হজরত উসমান (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, “যে ব্যক্তি কোনো মুসলমানের রোগের খোঁজ-খবর নেয়, সে যেন জান্নাতে তার শয্যার পাশে অবস্থান করে।” (আবু দাউদ)

আরো পড়ুনঃ  সালাতুল তাসবিহ নামাজের নিয়ত

এই হাদিসসমূহ থেকে বোঝা যায় যে, রোগী দেখা একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এটি দ্বারা রোগীর দুঃখ-কষ্ট লাঘব হয় এবং তার জন্য সওয়াব লেখা হয়। রোগী দেখার ফলে রোগীর মনোবল বৃদ্ধি পায় এবং সে সুস্থ হওয়ার আশায় থাকে।

রোগী দেখার সময় কিছু আদব ও শিষ্টাচার মেনে চলা উচিত। যেমন:

  • অজুসহকারে রোগীর কাছে যাওয়া।
  • রোগীর সাথে সালাম ও কুশলাদি বিনিময় করা।
  • রোগীর খোঁজ-খবর নেওয়া এবং তার অবস্থার কথা জিজ্ঞাসা করা।
  • রোগীর জন্য দোয়া করা।
  • রোগীর জন্য উপকারী কোনো উপহার বা সাহায্য করা।

রোগী দেখার মাধ্যমে আমরা একজন মুসলমানের প্রতি আমাদের দায়িত্ব পালন করতে পারি এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারি।

অসুস্থ ব্যক্তির জন্য রাসূলে আরবি দোয়া

হ্যাঁ, রাসূলুল্লাহ (সা.) অসুস্থ ব্যক্তির জন্য কিছু দোয়া শিখিয়ে দিয়েছেন। এই দোয়াগুলো পড়ার মাধ্যমে অসুস্থ ব্যক্তির সুস্থতা লাভের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করা হয়।

প্রথম দোয়া

أَذْهَبِ الْبَاسَ رَبَّ النَّاسِ، وَاشْفِ وَأَنْتَ الشَّافِي، لاَ شِفَاءَ إِلاَّ شِفَاؤُكَ، شِفَاءً لاَ يُغَادِرُ سَقَمًا

উচ্চারণ: আজহাবিল বাসা রাব্বান না-সি, ওয়াশফি আনতাশ শা-ফি, লা শিফাআ’ ইল্লা- শিফা-উকা, শিফা-আন লা ইউগাদিরু সুক্বমা।

অর্থ: “হে মানুষের রব! কষ্ট দূর করুন এবং আরোগ্য দান করুন। আপনিই একমাত্র আরোগ্যদাতা। আপনার আরোগ্য ব্যতীত আর কোনো আরোগ্য নেই। এমন আরোগ্য দিন যা কোনো রোগের অবশিষ্টাংশও রেখে না।”

দ্বিতীয় দোয়া

لَا بَأْسَ طُهُوْرٌ اِنْ شَاءَ اللهُ

উচ্চারণ: লা- বা’সা তুহু-রুন ইনশাআল্লাহ।

অর্থ: “ভয় নেই, আল্লাহ চাহে তো তুমি খুব শীঘ্রই ভালো হয়ে যাবে।”

তৃতীয় দোয়া

أَسْأَلُ اللهَ الْعَظِيمَ رَبَّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ أَنْ يَشْفِيَكَ

উচ্চারণ: আসআলুল্লাহাল আজিমা, রাব্বাল আরশিল আজিমি, আঁইয়্যাশফিয়াকা।

অর্থ: “আমি মহান আল্লাহর কাছে, যিনি মহান আরশের রব, তিনি যেন তোমাকে আরোগ্য দান করেন, এই দোয়া করছি।”

এই দোয়াগুলো অসুস্থ ব্যক্তিকে দেখতে গেলে বা তাকে ফোন করে পড়া যেতে পারে। এছাড়াও, অসুস্থ ব্যক্তি নিজেও এই দোয়াগুলো পড়তে পারে।

পরিশেষে

আমি আশা করছি আপনারা আপনাদের রোগী দেখার দোয়া এই প্রশ্নের উওর পেয়েছেন। আরো কিছু জানার থাকলে নিচে কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।

আরো পড়ুনঃ সালাতুল তাসবিহ নামাজের নিয়ত

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top