ইসলামিক স্ট্যাটাস উপদেশ মূলক কথা

ইসলামিক স্ট্যাটাস উপদেশ মূলক কথা

হ্যালো বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সকলেই খুব ভালো আছেন। আপনারা অনেকেই ইসলামিক স্ট্যাটাস উপদেশ মূলক কথা সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আজকে আমি আপনাদেরকে ইসলামিক স্ট্যাটাস উপদেশ মূলক কথা সম্পর্কে বলবো। তো চলুন শুরু করা যাক।

ইসলামিক স্ট্যাটাস উপদেশ মূলক কথা

১) “তোমরা পরস্পরের প্রতি ঈর্ষা করো না, বিদ্বেষ পোষণ করো না, একে অপরের ত্রুটির সন্ধান করো না, একে অপরের প্রতি বিদ্বেষপূর্ণ মনোভাব পোষণ করো না। বরং আল্লাহর বান্দা হিসেবে পরস্পরের প্রতি ভাই ভাই হয়ে থাকো।” (সূরা হুজুরাত, আয়াত ১০)

২) “তোমরা সৎকর্ম ও দুষ্কর্মের মাধ্যমে একে অপরকে ছাড়িয়ে যেতে চেষ্টা কর।” (সূরা আল-ইমরান, আয়াত ১৩৩)

৩) “যে ব্যক্তি আল্লাহ ও তার রাসূলের আনুগত্য করে এবং তাকওয়া অবলম্বন করে, সে অবশ্যই জয়ী হবে।” (সূরা আন-নূর, আয়াত ৫২)

৪) “তোমরা যদি ধৈর্য ধারণ কর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর এবং তোমাদের উপর যদি বিপদ আপতিত হয়, তবে জেনে রেখো, এ সবই আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত।” (সূরা আলে ইমরান, আয়াত ১৮৬)

৫) “তোমরা যদি কৃতজ্ঞ হও, তবে অবশ্যই তোমাদেরকে আরও বেশি দেব। আর তোমরা যদি অকৃতজ্ঞ হও, তবে জেনে রেখো, আমার শাস্তি অত্যন্ত কঠিন।” (সূরা ইব্রাহিম, আয়াত ৭)

৬) “মানুষের মধ্যে যে কেউ ধার্মিক ও ন্যায়পরায়ণ হোক না কেন, সে পুরুষ হোক বা নারী, আমি অবশ্যই তাকে উত্তম জীবনযাপন করার সুযোগ করে দেব এবং তাদেরকে তাদের কর্মের সর্বোত্তম প্রতিদান দেব।” (সূরা আন-নাহল, আয়াত ৯৭)

৭) “তোমরা সৎকাজের আদেশ দাও এবং অসৎকাজের নিষেধ করো।” (সূরা আলে ইমরান, আয়াত ১১০)

৮) “তোমরা যা কিছু করো, আল্লাহ্‌ তার সম্পর্কে সম্পূর্ণ অবগত।” (সূরা আল-ফাতিহা, আয়াত ৫)

৯) “তোমরা দুনিয়ার জিনিসপত্রকে অতিরিক্তভাবে ভালোবাসো না। কারণ, আল্লাহ্‌ তোমাদের প্রতি যে রহমত করেছেন, তার চেয়ে দুনিয়ার জিনিসপত্র অনেক কম মূল্যবান।” (সূরা আন-নাহল, আয়াত ৯৭)

১০) “তোমরা আল্লাহ্‌কে ভয় কর এবং একে অপরের সাথে সত্যবাদী হও।” (সূরা আন-নিসা, আয়াত ১২৮)

এই উপদেশগুলো আমাদের জীবনে অনুসরণ করলে আমরা সুখী ও কৃতজ্ঞ জীবনযাপন করতে পারব।

আরও কিছু ইসলামিক স্ট্যাটাস:

  • “জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক মুসলমানের কর্তব্য।”
  • “সৎকর্মের মাধ্যমে আল্লাহ্‌র সান্নিধ্য লাভ করা সম্ভব।”

সত্য নিয়ে ইসলামিক উক্তি

কুরআন থেকে:

  • “হে ঈমানদারগণ! তোমরা আল্লাহ্‌কে ভয় কর এবং সত্যবাদীদের সাথে থাক।” (সূরা তওবাঃ ১১৯)
  • “তোমরা সত্যের উপর দৃঢ় থাক, তা তোমাদের বিরুদ্ধে হলেও, তোমাদের নিজেদের, তোমাদের পিতা-মাতার, তোমাদের নিকটবর্তী আত্মীয়স্বজনের বিরুদ্ধে হলেও, সে ধনী হোক বা দরিদ্র হোক। আল্লাহ্‌ তোমাদের উভয়ের চেয়ে বেশি জ্ঞানী। তাই তোমরা তাদের ইচ্ছার অনুসরণ করো না।” (সূরা আন-নিসাঃ ১৩৫)
  • “তোমরা সত্য কথা বল, তা যদি তোমাদের বিরুদ্ধেও হয়।” (সূরা আন-নূরঃ ৫)
আরো পড়ুনঃ  রোজার আয়াত ও হাদিস

হাদিস থেকে:

  • “সত্যবাদিতা জান্নাতের দিকে নিয়ে যায়।” (সহীহ বুখারী ও মুসলিম)
  • “মিথ্যাবাদিতা জাহান্নামের দিকে নিয়ে যায়।” (সহীহ বুখারী ও মুসলিম)
  • “যে ব্যক্তি সত্যবাদিতার অভ্যাস করবে, তার কাছে সত্যবাদিতা ঈমানের অংশ হয়ে যাবে।” (তিরমিযী)

সাহাবীদের উক্তি থেকে:

  • “সত্যবাদিতা হলো সকল সৎকর্মের মূল।” (হজরত আলী রা.)
  • “মিথ্যাবাদিতা হলো সকল পাপের মূল।” (হজরত আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ রা.)

অন্যান্য উক্তি:

  • “সত্যের আলো অবশেষে মিথ্যার অন্ধকারকে ভেদ করে বেরিয়ে আসে।”
  • “সত্যবাদিতা হলো সর্বোচ্চ গুণাবলী।”

উপসংহার:

ইসলামে সত্যবাদিতাকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ গুণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। একজন মুসলমানের জীবনে সত্যবাদিতা অপরিহার্য। সত্যবাদিতার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি আল্লাহ্‌র সান্নিধ্য লাভ করতে পারে এবং জান্নাতে প্রবেশ করতে পারে।

কষ্ট নিয়ে ইসলামিক উক্তি

কুরআন থেকে:

  • “তোমাদেরকে অবশ্যই পরীক্ষা করা হবে সম্পদের মাধ্যমে, ভয়ের মাধ্যমে, ক্ষুধার মাধ্যমে, জীবনের ও ফসলের ক্ষতির মাধ্যমে। তুমি ধৈর্যশীলদেরকে সুসংবাদ দাও।” (সূরা আলে ইমরান: ১৮৬)
  • “আমি তোমাদেরকে ভয়, ক্ষুধা, সম্পদের, জীবন ও ফসলের ক্ষতি দিয়ে পরীক্ষা করব। তুমি ধৈর্যশীলদেরকে সুসংবাদ দাও। যারা যখন বিপদে পতিত হয়, তখন বলে: আমরা আল্লাহরই এবং আমরা অবশ্যই তাঁর কাছেই ফিরে যাব।” (সূরা আল-বাক্বারা: ১৫৫-১৫৬)
  • “নিশ্চয়ই আমি তোমাদেরকে কিছু ভয়, ক্ষুধা এবং সম্পদ, জীবন ও ফসলের ক্ষতি দিয়ে পরীক্ষা করব। তুমি ধৈর্যশীলদেরকে সুসংবাদ দাও। যারা যখন বিপদে পতিত হয়, তখন বলে: আমরা আল্লাহরই এবং আমরা অবশ্যই তাঁর কাছেই ফিরে যাব।” (সূরা আনফাল: ১৭)

হাদিস থেকে:

  • “যে ব্যক্তি আল্লাহর জন্য ধৈর্য ধারণ করে, আল্লাহ্‌ তার জন্য প্রতিদান দান করেন।” (তিরমিযী)
  • “যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌র জন্য ধৈর্য ধারণ করে, তার জন্য আল্লাহ্‌ জান্নাতের দরজা উন্মুক্ত করে দেন।” (তিরমিযী)
  • “যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌র জন্য ধৈর্য ধারণ করে, তার জন্য আল্লাহ্‌ জান্নাতের সর্বোচ্চ স্তরে প্রবেশের ব্যবস্থা করেন।” (তিরমিযী)

অন্যান্য উক্তি:

  • “কষ্টের মাধ্যমে আল্লাহ্‌ তাঁর বান্দাদেরকে পরীক্ষা করেন।”
  • “কষ্টের মাধ্যমে আল্লাহ্‌ তাঁর বান্দাদেরকে পাপ থেকে মুক্তি দান করেন।”
  • “কষ্টের মাধ্যমে আল্লাহ্‌ তাঁর বান্দাদেরকে জান্নাতের জন্য প্রস্তুত করেন।”

উপসংহার:

কষ্ট জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। একজন মুসলমানের জীবনেও কষ্ট আসে। কিন্তু কষ্টের সময় ধৈর্য ধারণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ধৈর্য ধারণ করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি আল্লাহ্‌র সান্নিধ্য লাভ করতে পারে এবং জান্নাতে প্রবেশ করতে পারে।

ইসলামিক উপদেশ sms

১) “তোমরা পরস্পরের প্রতি ঈর্ষা করো না, বিদ্বেষ পোষণ করো না, একে অপরের ত্রুটির সন্ধান করো না, একে অপরের প্রতি বিদ্বেষপূর্ণ মনোভাব পোষণ করো না। বরং আল্লাহর বান্দা হিসেবে পরস্পরের প্রতি ভাই ভাই হয়ে থাকো।” (সূরা হুজুরাত, আয়াত ১০)

আরো পড়ুনঃ  ওযুর ফরজ কয়টি ও কী কী

২) “তোমরা সৎকর্ম ও দুষ্কর্মের মাধ্যমে একে অপরকে ছাড়িয়ে যেতে চেষ্টা কর।” (সূরা আল-ইমরান, আয়াত ১৩৩)

৩) “যে ব্যক্তি আল্লাহ ও তার রাসূলের আনুগত্য করে এবং তাকওয়া অবলম্বন করে, সে অবশ্যই জয়ী হবে।” (সূরা আন-নূর, আয়াত ৫২)

৪) “তোমরা যদি ধৈর্য ধারণ কর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর এবং তোমাদের উপর যদি বিপদ আপতিত হয়, তবে জেনে রেখো, এ সবই আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত।” (সূরা আলে ইমরান, আয়াত ১৮৬)

৫) “তোমরা যদি কৃতজ্ঞ হও, তবে অবশ্যই তোমাদেরকে আরও বেশি দেব। আর তোমরা যদি অকৃতজ্ঞ হও, তবে জেনে রেখো, আমার শাস্তি অত্যন্ত কঠিন।” (সূরা ইব্রাহিম, আয়াত ৭)

৬) “মানুষের মধ্যে যে কেউ ধার্মিক ও ন্যায়পরায়ণ হোক না কেন, সে পুরুষ হোক বা নারী, আমি অবশ্যই তাকে উত্তম জীবনযাপন করার সুযোগ করে দেব এবং তাদেরকে তাদের কর্মের সর্বোত্তম প্রতিদান দেব।” (সূরা আন-নাহল, আয়াত ৯৭)

৭) “তোমরা সৎকাজের আদেশ দাও এবং অসৎকাজের নিষেধ করো।” (সূরা আলে ইমরান, আয়াত ১১০)

৮) “তোমরা যা কিছু করো, আল্লাহ্‌ তার সম্পর্কে সম্পূর্ণ অবগত।” (সূরা আল-ফাতিহা, আয়াত ৫)

৯) “তোমরা দুনিয়ার জিনিসপত্রকে অতিরিক্তভাবে ভালোবাসো না। কারণ, আল্লাহ্‌ তোমাদের প্রতি যে রহমত করেছেন, তার চেয়ে দুনিয়ার জিনিসপত্র অনেক কম মূল্যবান।” (সূরা আন-নাহল, আয়াত ৯৭)

১০) “তোমরা আল্লাহ্‌কে ভয় কর এবং একে অপরের সাথে সত্যবাদী হও।” (সূরা আন-নিসা, আয়াত ১২৮)

এই উপদেশগুলো আমাদের জীবনে অনুসরণ করলে আমরা সুখী ও কৃতজ্ঞ জীবনযাপন করতে পারব।

আরও কিছু ইসলামিক উপদেশ SMS:

  • “জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক মুসলমানের কর্তব্য।”
  • “সৎকর্মের মাধ্যমে আল্লাহ্‌র সান্নিধ্য লাভ করা সম্ভব।”
  • “ধৈর্য ধারণ করা মুমিনের গুণ।”

ইসলামিক বানী হাদিস

কুরআন থেকে:

  • “আল্লাহ ছাড়া কোন মা’বুদ নেই, তিনি এক, চিরঞ্জীব, স্বয়ং-সম্পূর্ণ। তাঁকে কোন ক্লান্তি বা ঘুম ছুঁতে পারে না। আকাশ ও যমীনের যা কিছু আছে তা তাঁর। তাঁর অনুমতি ছাড়া কে তার কাছে সুপারিশ করতে পারবে? তিনি তাদের সামনে ও পেছনের সব কিছু জানেন। আর তারা তার জ্ঞানের পরিমাণ কেবল ততটুকুই জানে যতটুকু তিনি ইচ্ছা করেন। তার আরশ পূর্ণ আকাশ ও যমীনকে ধারণ করে। আকাশ ও যমীনের রক্ষণাবেক্ষণ তাকে ক্লান্ত করে না। তিনিই পরম উচ্চ, পরম মহান।” (সূরা আল-বাক্বারা: ২৫৫)
  • “তোমরা আল্লাহ্‌কে ভয় কর এবং একে অপরের সাথে সত্যবাদী হও।” (সূরা আন-নিসা: ১২৮)
  • “তোমরা সৎকর্মের আদেশ দাও এবং অসৎকর্মের নিষেধ করো।” (সূরা আলে ইমরান: ১১০)

হাদিস থেকে:

  • “যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌ ও তার রাসূলের আনুগত্য করে এবং তাকওয়া অবলম্বন করে, সে অবশ্যই জয়ী হবে।” (সহীহ বুখারী ও মুসলিম)
  • “যে ব্যক্তি সত্যবাদিতার অভ্যাস করবে, তার কাছে সত্যবাদিতা ঈমানের অংশ হয়ে যাবে।” (তিরমিযী)
  • “যে ব্যক্তি ধৈর্য ধারণ করে, আল্লাহ্‌ তার জন্য প্রতিদান দান করেন।” (তিরমিযী)
আরো পড়ুনঃ  যোহরের নামাজের শেষ সময়

অন্যান্য উক্তি:

  • “জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক মুসলমানের কর্তব্য।”
  • “সৎকর্মের মাধ্যমে আল্লাহ্‌র সান্নিধ্য লাভ করা সম্ভব।”
  • “ধৈর্য ধারণ করা মুমিনের গুণ।”
  • “ক্ষমাশীলতা আল্লাহ্‌র প্রিয় গুণ।”

উপসংহার:

ইসলামিক বানী ও হাদিস আমাদের জীবনকে সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করার জন্য मार्गदर्शन করে। এই বানীগুলো অনুসরণ করার মাধ্যমে আমরা আল্লাহ্‌র সান্নিধ্য লাভ করতে পারি এবং জান্নাতে প্রবেশ করতে পারি।

আরও কিছু ইসলামিক বানী ও হাদিস:

  • “পরিবারের প্রতি সদয় ব্যবহার কর।”
  • “অন্যের প্রতি অন্যায় করো না।”
  • “পরিবেশের যত্ন নাও।”
  • “সত্যের পথে চলো।”

আশা করি এই উক্তিগুলো আপনাদের জীবনে কাজে আসবে।

সেরা ইসলামিক উক্তি

কুরআন থেকে:

  • “আল্লাহ ছাড়া কোন মা’বুদ নেই, তিনি এক, চিরঞ্জীব, স্বয়ং-সম্পূর্ণ। তাঁকে কোন ক্লান্তি বা ঘুম ছুঁতে পারে না। আকাশ ও যমীনের যা কিছু আছে তা তাঁর। তাঁর অনুমতি ছাড়া কে তার কাছে সুপারিশ করতে পারবে? তিনি তাদের সামনে ও পেছনের সব কিছু জানেন। আর তারা তার জ্ঞানের পরিমাণ কেবল ততটুকুই জানে যতটুকু তিনি ইচ্ছা করেন। তার আরশ পূর্ণ আকাশ ও যমীনকে ধারণ করে। আকাশ ও যমীনের রক্ষণাবেক্ষণ তাকে ক্লান্ত করে না। তিনিই পরম উচ্চ, পরম মহান।” (সূরা আল-বাক্বারা: ২৫৫)
  • “তোমরা আল্লাহ্‌কে ভয় কর এবং একে অপরের সাথে সত্যবাদী হও।” (সূরা আন-নিসা: ১২৮)
  • “তোমরা সৎকর্মের আদেশ দাও এবং অসৎকর্মের নিষেধ করো।” (সূরা আলে ইমরান: ১১০)

হাদিস থেকে:

  • “যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌ ও তার রাসূলের আনুগত্য করে এবং তাকওয়া অবলম্বন করে, সে অবশ্যই জয়ী হবে।” (সহীহ বুখারী ও মুসলিম)
  • “যে ব্যক্তি সত্যবাদিতার অভ্যাস করবে, তার কাছে সত্যবাদিতা ঈমানের অংশ হয়ে যাবে।” (তিরমিযী)
  • “যে ব্যক্তি ধৈর্য ধারণ করে, আল্লাহ্‌ তার জন্য প্রতিদান দান করেন।” (তিরমিযী)

অন্যান্য উক্তি:

  • “জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক মুসলমানের কর্তব্য।”
  • “সৎকর্মের মাধ্যমে আল্লাহ্‌র সান্নিধ্য লাভ করা সম্ভব।”
  • “ধৈর্য ধারণ করা মুমিনের গুণ।”
  • “ক্ষমাশীলতা আল্লাহ্‌র প্রিয় গুণ।”

উপসংহার:

ইসলামিক বানী ও হাদিস আমাদের জীবনকে সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করার জন্য मार्गदर्शन করে। এই বানীগুলো অনুসরণ করার মাধ্যমে আমরা আল্লাহ্‌র সান্নিধ্য লাভ করতে পারি এবং জান্নাতে প্রবেশ করতে পারি।

আরও কিছু সেরা ইসলামিক উক্তি:

  • “পরিবারের প্রতি সদয় ব্যবহার কর।”
  • “অন্যের প্রতি অন্যায় করো না।”
  • “পরিবেশের যত্ন নাও।”
  • “সত্যের পথে চলো।”

আশা করি এই উক্তিগুলো আপনাদের জীবনে কাজে আসবে।

কিছু বিখ্যাত ইসলামিক ব্যক্তিত্বের উক্তি:

  • “হজরত আলী (রা.): “যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌কে ভয় করে, আল্লাহ্‌ তার জন্য সব কিছুর ভয় দূর করে দেন।”
  • “হজরত ইমাম শaফিঈ (রহঃ): “

পরিশেষে

আমি আশা করছি আপনারা আপনাদের ইসলামিক স্ট্যাটাস উপদেশ মূলক কথা এই প্রশ্নের উওর পেয়েছেন। আরো কিছু জানার থাকলে নিচে কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।

আরো পড়ুনঃ শুভ জন্মদিন স্ট্যাটাস ইসলামিক

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top