বিজয় দিবসের কবিতা

হ্যালো বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সকলেই খুব ভালো আছেন। আপনারা অনেকেই বিজয় দিবসের কবিতা সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আজকে আমি আপনাদেরকে বিজয় দিবসের কবিতা সম্পর্কে বলবো। তো চলুন শুরু করা যাক।

বিজয় দিবসের কবিতা

বিজয় দিবসের কবিতা

শহীদের রক্তের বিনিময়ে আজ আমরা পেয়েছি স্বাধীনতা, লাল সবুজের পতাকা আজ আকাশে উড়ছে উল্লাসে।

আজ ১৬ই ডিসেম্বর, আজ বিজয় দিবস, বাংলাদেশের লাখো শহীদ আজ আমাদের মাঝে নেই।

তাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি এই দেশ, তাদের স্মৃতি আমরা চিরদিন অমর করে রাখব।

আজ আমরা আনন্দে মেতে উঠি, বিজয় দিবস উদযাপন করি, শহীদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি, এবং একটি সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য দোয়া করি।

স্মরণ করি সেই মহান বীরদের যারা আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন, তাদের আত্মত্যাগকে আমরা কখনই ভুলব না, এবং তাদের স্মৃতি আমরা চিরদিন ধরে রাখব।

আজ বিজয় দিবস, একটি গৌরবময় দিন, এই দিনটিকে আমরা স্মরণ করব, এবং আমাদের স্বাধীনতাকে গভীরভাবে অনুভব করব।

বিজয় দিবসে আমরা সবাই মিলে একসাথে দাঁড়াব, এবং আমাদের দেশকে আরও সুন্দর করে গড়ে তুলব।

জয় বাংলা!

বিজয় দিবসের কবিতা আবৃত্তি

কবে ১৬ ডিসেম্বর জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়

শহীদের রক্তের বিনিময়ে আজ আমরা পেয়েছি স্বাধীনতা, লাল সবুজের পতাকা আজ আকাশে উড়ছে উল্লাসে।

আজ ১৬ই ডিসেম্বর, আজ বিজয় দিবস, বাংলাদেশের লাখো শহীদ আজ আমাদের মাঝে নেই।

তাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি এই দেশ, তাদের স্মৃতি আমরা চিরদিন অমর করে রাখব।

আজ আমরা আনন্দে মেতে উঠি, বিজয় দিবস উদযাপন করি, শহীদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি, এবং একটি সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য দোয়া করি।

স্মরণ করি সেই মহান বীরদের যারা আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন, তাদের আত্মত্যাগকে আমরা কখনই ভুলব না, এবং তাদের স্মৃতি আমরা চিরদিন ধরে রাখব।

আজ বিজয় দিবস, একটি গৌরবময় দিন, এই দিনটিকে আমরা স্মরণ করব, এবং আমাদের স্বাধীনতাকে গভীরভাবে অনুভব করব।

Read more:  HSC তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (ICT) সৃজনশীল Question Solve ২০২৩

বিজয় দিবসে আমরা সবাই মিলে একসাথে দাঁড়াব, এবং আমাদের দেশকে আরও সুন্দর করে গড়ে তুলব।

জয় বাংলা!

(আবৃত্তিকার: Bard)

আবৃত্তির কৌশল

  • কবিতাটি ধীর গতি এবং স্পষ্ট উচ্চারণে আবৃত্তি করুন।
  • শব্দের উচ্চারণে সতর্ক থাকুন।
  • কবিতাটির অর্থ বুঝে আবৃত্তি করুন।
  • কবিতাটির অনুভূতি প্রকাশ করুন।

আবৃত্তির অনুশীলন

  • প্রথমে কবিতাটি নিজের কাছে আবৃত্তি করুন।
  • তারপর ধীরে ধীরে গতি বাড়ান।
  • বন্ধুদের সামনে আবৃত্তি করুন এবং তাদের মতামত নিন।

বিজয় দিবসের কবিতা আবৃত্তির গুরুত্ব

  • বিজয় দিবসের কবিতা আবৃত্তি করলে আমরা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে পারি।
  • এটি আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাস স্মরণ করতে সাহায্য করে।
  • এটি আমাদের দেশপ্রেম ও জাতীয়তাবোধ জাগ্রত করে।

বিজয় দিবসের বিখ্যাত কবিতা

16 ডিসেম্বর কেন বিজয় দিবস

বিজয়ের গান

কবি: আবদুল গাফফার চৌধুরী

১৯৭১

আজ আমাদের বিজয়ের দিন

আজ আমাদের স্বাধীনতা দিবস

আজ আমরা স্বাধীন, আমরা মুক্ত

আজ আমরা বাঙালি, আমরা মাথা উঁচু

আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা

অস্ত্র হাতে লড়াই করেছে

তাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে

আমরা পেয়েছি এই স্বাধীনতা

আমরা শহীদের রক্তের বিনিময়ে

একটি নতুন দেশ গড়েছি

একটি সুন্দর দেশ, একটি সমৃদ্ধ দেশ

এই দেশ আমরা গড়ব সবাই মিলে

আমরা কখনো ভুলব না

সেই মহান বীরদের

যারা আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন

তাদের আত্মত্যাগকে আমরা চিরদিন ধরে রাখব

জয় বাংলা!

বিজয়ের গান কবিতাটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বিখ্যাত বিজয় দিবসের কবিতাগুলির মধ্যে একটি। এই কবিতাটি আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাস স্মরণ করিয়ে দেয় এবং আমাদের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়।

আরও কিছু বিখ্যাত বিজয় দিবসের কবিতা

  • “বিজয় দিবসের গান” – আবদুল গাফফার চৌধুরী
  • “জয় বাংলা” – ফররুখ আহমদ
  • “স্বাধীনতার গান” – রফিক আজাদ
  • “আমার সোনার বাংলা” – কাজী নজরুল ইসলাম
  • “তোমার বীর ছেলেরা” – শামসুর রাহমান

এই কবিতাগুলি আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাস, আমাদের শহীদদের আত্মত্যাগ এবং আমাদের জাতীয়তাবোধের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।

Read more:  ২০২৪ সালের অলিম্পিক গেমস কোথায় হবে

নির্মলেন্দু গুণের বিজয় দিবসের কবিতা

১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য

বিজয় দিবস

কবি: নির্মলেন্দু গুণ

১৯৭১

**আমার ছিল না মুক্ত মাতৃভূমি, শৃঙ্খলহীন স্বাধীন দেশ; শতবর্ষের শত সাধনায় পেয়েছি তোমায় বাংলাদেশ।

**তোমার শ্যামল শ্যামল মাঠে, বঙ্গোপসাগরের নীল জলে, তোমার আকাশের নীল আঁধারে আমার প্রাণের গান বেজে ওঠে।

**তোমার সবুজ ধানক্ষেতে, তোমার ফসলের মাঠে, তোমার ঝুমঝুমে ঝর্ণার জলে আমার স্বপ্নের রঙ ছড়িয়ে পড়ে।

**তোমার নীল নীল আকাশে, তোমার লাল সূর্যের আলোয়, তোমার মুক্ত বাতাসে আমার হৃদয়ের জোয়ার ওঠে।

**তোমার শহীদদের রক্তের বিনিময়ে, তোমার মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমি পেয়েছি এই স্বাধীনতা।

**আমি কখনো ভুলব না তোমার সেই বীর সন্তানদের যারা আমার জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।

**আমি কখনো ভুলব না তোমার সেই রক্তস্নাত মাটিকে যেখানে তারা চিরদিন ঘুমিয়ে আছেন।

**আমি কখনো ভুলব না তোমার সেই রক্তমাখা ইতিহাসকে যে ইতিহাসে লেখা আছে তোমার শহীদদের আত্মত্যাগ।

**আমি তোমার একজন সন্তান, আমি তোমার একজন মুক্তিযোদ্ধা, আমি তোমার একজন নাগরিক।

**আমি তোমার স্বাধীনতা রক্ষা করব, আমি তোমার উন্নত ভবিষ্যত গড়ব, আমি তোমার গৌরব বয়ে বেড়াব।

জয় বাংলা!

এই কবিতাটি নির্মলেন্দু গুণের একটি বিখ্যাত বিজয় দিবসের কবিতা। এই কবিতাটি আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাস, আমাদের শহীদদের আত্মত্যাগ এবং আমাদের জাতীয়তাবোধের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।

কবিতাটিতে কবি বাংলাদেশের স্বাধীনতার গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরেছেন। তিনি আমাদের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন এবং তাদের আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন। তিনি আমাদেরকে স্বাধীনতা রক্ষা করার এবং দেশের উন্নত ভবিষ্যত গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন।

বিজয় দিবসের ছড়া কবিতা

বিজয় দিবসের ছড়া

চাঁদের মতো নীল আকাশে লাল সবুজের পতাকা উড়ছে, আজ ১৬ই ডিসেম্বর, বিজয় দিবস আজ।

শহীদদের রক্তের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি এই দেশ, তাদের আত্মত্যাগকে আমরা চিরদিন মনে রাখব।

আজ আমরা আনন্দে মেতে উঠি, বিজয় দিবস উদযাপন করি, শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি, এবং একটি সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য দোয়া করি।

Read more:  বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য

**বিজয় দিবসের এই দিনে আমরা সবাই মিলে আমাদের দেশকে গড়ব সুন্দর, ** জয় বাংলা!

আরেকটি ছড়া

বিজয় দিবসের সকালে আকাশে রঙের মেলা, লাল সবুজের পতাকায় আলো ঝলমলে।

মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বের গল্প আমরা সবাই জানি, তাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি স্বাধীনতা।

আজ আমরা বিজয় দিবস উদযাপন করি, শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই, এবং দেশকে গড়ে তুলি সুন্দর।

উপসংহার

আমি আশা করছি আপনারা আপনাদের এই বিজয় দিবসের কবিতা প্রশ্নের উওর পেয়েছেন। আরো কিছু জানার থাকলে নিচে কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।

আরো পড়ুনঃ ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের ছবি

Scroll to Top
Thanks for watching! Content unlocked for this session.