হ্যালো বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সকলেই খুব ভালো আছেন। আপনারা অনেকেই শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কেন পালন করা হয় সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আজকে আমি আপনাদেরকে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কেন পালন করা হয় সম্পর্কে বলবো। তো চলুন শুরু করা যাক।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কেন পালন করা হয়
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কেন পালন করা হয়? ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তান হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার, আল বদর, আল শামস মিলিতভাবে বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হত্যা করে। ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে তারা ঢাকার রায়েরবাজার, মিরপুর ও অন্যান্য স্থানে বুদ্ধিজীবীদের ধরে নিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে। এই হত্যাকাণ্ডের শিকার হন ২৩২ জন বুদ্ধিজীবী। তাদের মধ্যে ছিলেন শিক্ষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, আইনজীবী, সাংবাদিক, শিল্পী, সাহিত্যিক, রাজনীতিবিদসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কেন পালন করা হয় এবং পালনের মূল উদ্দেশ্য হলো:
- শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো।
- তাদের অবদান স্মরণ করা।
- তাদের হত্যার ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা।
- মানবতার বিরুদ্ধে ঘৃণ্য হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ জানানো।
শহীদ বুদ্ধিজীবীরা ছিলেন বাঙালি জাতির অহংকার। তারা মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। তাদের হত্যার মাধ্যমে পাকিস্তান হানাদার বাহিনী বাঙালি জাতির মেধাশূন্য করতে চেয়েছিল। কিন্তু শহীদ বুদ্ধিজীবীদের রক্ত বৃথা যায়নি। তাদের অবদানের ফলে আজ বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কেন পালন করা হয় এবং কর্মসূচি কেনো পালন করা হয়। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী, শহীদ বুদ্ধিজীবী পরিবারের সদস্যবৃন্দ এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ রায়েরবাজার ও মিরপুর বধ্যভূমিতে শহীদদের স্মরণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এছাড়াও, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সামাজিক সংগঠন ও প্রিন্ট-ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে আলোচনা সভা, সেমিনার, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ইত্যাদি আয়োজন করা হয়।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কি?
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস হলো বাংলাদেশের একটি বিশেষ দিবস। প্রতিবছর ১৪ই ডিসেম্বর তারিখের দিনটিকে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে পালন করা হয়। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তান হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার, আল বদর, আল শামস মিলিতভাবে বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হত্যা করে। ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে তারা ঢাকার রায়েরবাজার, মিরপুর ও অন্যান্য স্থানে বুদ্ধিজীবীদের ধরে নিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে। এই হত্যাকাণ্ডের শিকার হন ২৩২ জন বুদ্ধিজীবী। তাদের মধ্যে ছিলেন শিক্ষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, আইনজীবী, সাংবাদিক, শিল্পী, সাহিত্যিক, রাজনীতিবিদসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কেন পালন করা হয়? শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালনের মূল উদ্দেশ্য হলো:
- শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো।
- তাদের অবদান স্মরণ করা।
- তাদের হত্যার ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা।
- মানবতার বিরুদ্ধে ঘৃণ্য হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ জানানো।
শহীদ বুদ্ধিজীবীরা ছিলেন বাঙালি জাতির অহংকার। তারা মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। তাদের হত্যার মাধ্যমে পাকিস্তান হানাদার বাহিনী বাঙালি জাতির মেধাশূন্য করতে চেয়েছিল। কিন্তু শহীদ বুদ্ধিজীবীদের রক্ত বৃথা যায়নি। তাদের অবদানের ফলে আজ বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কেন পালন করা হয়? শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হয়। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী, শহীদ বুদ্ধিজীবী পরিবারের সদস্যবৃন্দ এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ রায়েরবাজার ও মিরপুর বধ্যভূমিতে শহীদদের স্মরণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এছাড়াও, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সামাজিক সংগঠন ও প্রিন্ট-ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে আলোচনা সভা, সেমিনার, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ইত্যাদি আয়োজন করা হয়।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আমাদেরকে স্মরণ করিয়ে দেয় যে, মানবতার বিরুদ্ধে ঘৃণ্য অপরাধ কখনোই ক্ষমা করা যায় না। এই দিবস আমাদেরকে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে এবং তাদের অবদানকে স্মরণ রাখতে উৎসাহিত করে।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কত তারিখে
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ১৪ই ডিসেম্বর। প্রতিবছর এই দিনে বাংলাদেশ এই বিশেষ দিবসটি পালন করে। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তান হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার, আল বদর, আল শামস মিলিতভাবে বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হত্যা করে। ১৪ই ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে তারা ঢাকার রায়েরবাজার, মিরপুর ও অন্যান্য স্থানে বুদ্ধিজীবীদের ধরে নিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে। এই হত্যাকাণ্ডের শিকার হন ২৩২ জন বুদ্ধিজীবী। তাদের মধ্যে ছিলেন শিক্ষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, আইনজীবী, সাংবাদিক, শিল্পী, সাহিত্যিক, রাজনীতিবিদসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালনের মূল উদ্দেশ্য হলো:
- শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো।
- তাদের অবদান স্মরণ করা।
- তাদের হত্যার ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা।
- মানবতার বিরুদ্ধে ঘৃণ্য হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ জানানো।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের তাৎপর্য
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। এই দিনে পাকিস্তান হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসররা বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হত্যা করে। এই হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে তারা স্বাধীন বাংলাদেশের ভবিষ্যৎকে অন্ধকারে নিমজ্জিত করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে আরও দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়ে ওঠে।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের তাৎপর্য নিম্নরূপ:
- শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো: এই দিবসটি পালনের মাধ্যমে আমরা শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। তারা আমাদের জাতির স্বাধীনতার জন্য অমূল্য অবদান রেখেছেন।
- তাদের অবদান স্মরণ করা: এই দিবসটি পালনের মাধ্যমে আমরা শহীদ বুদ্ধিজীবীদের অবদান স্মরণ করি। তারা শিক্ষা, সংস্কৃতি, সাহিত্য, রাজনীতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রেখেছেন।
- তাদের হত্যার ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা: এই দিবসটি পালনের মাধ্যমে আমরা শহীদ বুদ্ধিজীবীদের হত্যার ন্যায় বিচার নিশ্চিত করার দাবি জানাই।
- মানবতার বিরুদ্ধে ঘৃণ্য হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ জানানো: এই দিবসটি পালনের মাধ্যমে আমরা মানবতার বিরুদ্ধে ঘৃণ্য হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ জানাই। আমরা ঘৃণা ও সহিংসতার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার অঙ্গীকার করি।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আমাদেরকে শহীদদের আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। তাদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি। তাই আমাদের উচিত তাদের অবদানকে স্মরণ করা এবং তাদের হত্যার ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা।
উপসংহার
আমি আশা করছি আপনারা আপনাদের এই শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কেন পালন করা হয় প্রশ্নের উওর পেয়েছেন। আরো কিছু জানার থাকলে নিচে কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।
আরো পড়ুনঃ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস