হ্যালো বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সকলেই খুব ভালো আছেন। আপনারা অনেকেই তৈ তৈ তৈ তৈ আমার বৈয়ম পাখি কই গানের রিলিক্স সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আজকে আমি আপনাদেরকে তৈ তৈ তৈ তৈ আমার বৈয়ম পাখি কই গানের রিলিক্স সম্পর্কে বলবো। তো চলুন শুরু করা যাক।
তৈ তৈ তৈ তৈ আমার বৈয়ম পাখি কই গানের রিলিক্স
তৈ তৈ তৈ তৈ আমার বৈয়ম পাখি কই
শিল্পী: অ্যালেন স্বপন, নাসির উদ্দিন খান
কথা: নাসির উদ্দিন খান
সুর: নাসির উদ্দিন খান
**আলপনা আঁকা থালায়, কলাপাতার চৌকিতে, বসে বসে আমি বলি, তৈ তৈ তৈ তৈ আমার বৈয়ম পাখি কই।
(কলি) তৈ তৈ তৈ তৈ তৈ, আমার বৈয়ম পাখি কই, কোথায় চলে গেলে তুমি, আমার সুখের পাখি কই।
**মাঝে মাঝে বাতাসে, তোমার কিচিরমিচির, শুনে আমার মনে হয়, তুমি আমার পাশে আছো।
(কলি) তৈ তৈ তৈ তৈ তৈ, আমার বৈয়ম পাখি কই, কোথায় চলে গেলে তুমি, আমার সুখের পাখি কই।
**আমি জানি তুমি, আমার প্রিয়জন, আমার মনপাখি, তুমি হারিয়ে যাবে না।
(কলি) তৈ তৈ তৈ তৈ তৈ, আমার বৈয়ম পাখি কই, কোথায় চলে গেলে তুমি, আমার সুখের পাখি কই।
**আমি জানি তুমি, আমার কাছে ফিরে আসবে, আমার দুয়ারে, তোমার জন্য আমি অপেক্ষায় থাকবো।
(কলি) তৈ তৈ তৈ তৈ তৈ, আমার বৈয়ম পাখি কই, কোথায় চলে গেলে তুমি, আমার সুখের পাখি কই।
‘তৈ তৈ তৈ, আমার বৈয়ম পাখি কই’ নামে কি সত্যিই পাখি আছে?
হ্যাঁ, ‘তৈ তৈ তৈ, আমার বৈয়ম পাখি কই’ নামে পাখি আছে। এ পাখির ইংরেজি নাম Bottle Bird। পর্তুগিজ শব্দ ‘boiao’ থেকে বাংলা ‘বয়াম’ শব্দের উদ্ভব। ‘বয়াম’ অর্থ কাচ বা চিনামাটির তৈরি ঢাকনাওয়ালা চওড়ামুখ পাত্রবিশেষ। অতএব, ‘বয়াম পাখি’ কথার শাব্দিক অর্থ বয়ামের পাখি।
বয়াম পাখি সাধারণত ছোটো আকারের পাখি। এদের পালন করা হয় সাধারণত কাচের বোতলে। বোতলের মুখের চারপাশে ছোটো ছোটো ছিদ্র করে পাখিকে ভেতরে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। বোতলের ভিতরে পাখির জন্য খাবার ও জলের ব্যবস্থা করা হয়। পাখিরা বোতলের ভেতর থেকে বেরিয়ে আসতে পারে না।
বয়াম পাখি পালন একটি পুরনো ঐতিহ্য। এটি দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে বেশি প্রচলিত। বাংলাদেশেও এটি একটি জনপ্রিয় ঐতিহ্য।
বয়াম পাখি পালনের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হয়। বোতলটি অবশ্যই পরিষ্কার ও স্বাস্থ্যকর হতে হবে। পাখির জন্য পর্যাপ্ত খাবার ও জলের ব্যবস্থা করতে হবে। বোতলের ভেতরের তাপমাত্রা যেন খুব বেশি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
‘তৈ তৈ তৈ, আমার বৈয়ম পাখি কই’ পাখির বৈশিষ্ট্য
‘তৈ তৈ তৈ, আমার বৈয়ম পাখি কই’ গানটিতে উল্লেখিত বয়াম পাখির বৈশিষ্ট্যগুলো হল:
- এটি একটি ছোটো আকারের পাখি।
- এদের পালন করা হয় সাধারণত কাচের বোতলে।
- বোতলের মুখের চারপাশে ছোটো ছোটো ছিদ্র করে পাখিকে ভেতরে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়।
- বোতলের ভিতরে পাখির জন্য খাবার ও জলের ব্যবস্থা করা হয়।
- পাখিরা বোতলের ভেতর থেকে বেরিয়ে আসতে পারে না।
গানে উল্লেখিত পাখির আরও কিছু বৈশিষ্ট্য হল:
- এরা খুব সুন্দর ও আকর্ষণীয়।
- এদের গায়ের রং সাধারণত নীল, হলুদ, সবুজ, বা কালো হয়ে থাকে।
- এরা খুব গানবাজ।
- এরা খুব দ্রুত উড়তে পারে।
বয়াম পাখি পালন একটি পুরনো ঐতিহ্য। এটি দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে বেশি প্রচলিত। বাংলাদেশেও এটি একটি জনপ্রিয় ঐতিহ্য। বয়াম পাখি পালনের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হয়। বোতলটি অবশ্যই পরিষ্কার ও স্বাস্থ্যকর হতে হবে। পাখির জন্য পর্যাপ্ত খাবার ও জলের ব্যবস্থা করতে হবে। বোতলের ভেতরের তাপমাত্রা যেন খুব বেশি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
‘তৈ তৈ তৈ, আমার বৈয়ম পাখি কই’ পাখি কোথায় পাওয়া যায়?
‘তৈ তৈ তৈ, আমার বৈয়ম পাখি কই’ গানটিতে উল্লেখিত বয়াম পাখি দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে বেশি প্রচলিত। বাংলাদেশেও এটি একটি জনপ্রিয় ঐতিহ্য। বাংলাদেশে বয়াম পাখি পাওয়া যায় সাধারণত গ্রামাঞ্চলে। এছাড়াও, বড় শহরগুলোর কিছু কিছু এলাকায়ও বয়াম পাখি পাওয়া যায়।
বয়াম পাখি সাধারণত ছোটো আকারের পাখি। এদের পালন করা হয় সাধারণত কাচের বোতলে। বোতলের মুখের চারপাশে ছোটো ছোটো ছিদ্র করে পাখিকে ভেতরে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। বোতলের ভিতরে পাখির জন্য খাবার ও জলের ব্যবস্থা করা হয়। পাখিরা বোতলের ভেতর থেকে বেরিয়ে আসতে পারে না।
বয়াম পাখি পালন একটি পুরনো ঐতিহ্য। এটি দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে বেশি প্রচলিত। বাংলাদেশেও এটি একটি জনপ্রিয় ঐতিহ্য। বয়াম পাখি পালনের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হয়। বোতলটি অবশ্যই পরিষ্কার ও স্বাস্থ্যকর হতে হবে। পাখির জন্য পর্যাপ্ত খাবার ও জলের ব্যবস্থা করতে হবে। বোতলের ভেতরের তাপমাত্রা যেন খুব বেশি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
বয়াম পাখি পালন একটি দায়িত্বশীল কাজ। এদের যত্ন নিতে হয় ভালোভাবে।
পরিশেষে
আমি আশা করছি আপনারা আপনাদের তৈ তৈ তৈ তৈ আমার বৈয়ম পাখি কই গানের রিলিক্স এই প্রশ্নের উওর পেয়েছেন। আরো কিছু জানার থাকলে নিচে কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।
আরো পড়ুনঃ মেহেদী ডিজাইন ২০২৪ পিক