হ্যালো বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সকলেই খুব ভালো আছেন। আপনারা অনেকেই ইসলামিক স্ট্যাটাস উপদেশ মূলক কথা সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আজকে আমি আপনাদেরকে ইসলামিক স্ট্যাটাস উপদেশ মূলক কথা সম্পর্কে বলবো। তো চলুন শুরু করা যাক।
ইসলামিক স্ট্যাটাস উপদেশ মূলক কথা
১. “তোমরা পরস্পরের প্রতি ঈর্ষা করো না, বিদ্বেষ পোষণ করো না, একে অপরের প্রতি পিঠ দেখিয়ে চলো না, বরং আল্লাহর বান্দা হিসেবে পরস্পরের প্রতি ভাই ভাই হয়ে থাকো।” (সূরা আনফাল: ৭২)
২. “তোমরা সৎকর্ম ও মন্দ কর্মের মাধ্যমে একে অপরকে ছাড়িয়ে যেতে চেষ্টা কর।” (সূরা আল-ইমরান: ১৩৩)
৩. “যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে, সে যেন সৎ কথা বলে অথবা মौन থাকে।” (সূরা মুসলিম: ৪৮)
৪. “তোমরা দান করো, কারণ দানশীলদের জন্য আল্লাহর কাছে পুরস্কার রয়েছে।” (সূরা আল-হাদীদ: ১৮)
৫. “তোমরা ধৈর্য ধরো, কারণ ধৈর্য ধারণকারীদের জন্য আল্লাহর কাছে বিরাট পুরস্কার রয়েছে।” (সূরা আয-যুমার: ১০)
৬. “তোমরা তোমাদের রবের ক্ষমা ও জান্নাতের দিকে দ্রুত অগ্রসর হও, যার প্রশস্ততা হলো আসমান ও জমিনের প্রশস্ততার মতো।” (সূরা আলে ইমরান: ১৩৩)
৭. “তোমরা পৃথিবীর জিনিসপত্রকে অতিরিক্ত ভালোবাসো না, কারণ আল্লাহর কাছে যা আছে তা পৃথিবীর জিনিসপত্রের চেয়ে উত্তম ও স্থায়ী।” (সূরা আন-নাহল: ৯৫)
৮. “তোমরা আল্লাহর অধিকার পূর্ণভাবে আদায় করো এবং তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান এনেছে ও সৎকর্ম করেছে তাদের স্ত্রী ও সন্তানদেরকে ভুলে যেয়ো না।” (সূরা আত-তাওবা: ৭১)
৯. “তোমরা ন্যায় ও সত্যের উপর দৃঢ় থাকো, তা তোমাদের নিজেদের, তোমাদের পিতা-মাতার, তোমাদের নিকটাত্মীয় স্বজনের, তা সে ধনী হোক বা দরিদ্র হোক, ন্যায় বিচার করো।” (সূরা আন-নিসা: ১৩৫)
১০. “তোমরা সৎকর্ম করো, নিশ্চয়ই আল্লাহ সৎকর্মীদেরকে ভালোবাসেন।” (সূরা আলে ইমরান: ১৪৮)
১১. “তোমরা আল্লাহর রাসূলের আনুগত্য করো এবং তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান এনেছে ও সৎকর্ম করেছে তাদের অনুসরণ করো।” (সূরা আলে ইমরান: ১৩২)
১২. “তোমরা একে অপরের প্রতি সহানুভূতিশীল, দয়ালু ও পরস্পরের প্রতি সহায়ক হও।” (সূরা আল-মুমতাহিনা: ৮)
১৩. “তোমরা অহংকার ও গর্ব বর্জন করো, কারণ আল্লাহ অহংকারীদেরকে পছন্দ করেন না।” (সূরা আন-নাহল: ২৩)
সত্য নিয়ে ইসলামিক উক্তি
১. “সত্যবাদিতা জান্নাতের দিকে নিয়ে যায়।” – হাদিস
২. “সত্যবাদী ব্যক্তি সৎকর্মের দিকে ধাবিত হয় এবং সৎকর্ম তাকে জান্নাতে নিয়ে যায়।” – হাদিস
৩. “যে ব্যক্তি মিথ্যা বলা থেকে বিরত থাকে এবং সত্যবাদিতা অবলম্বন করে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের উচ্চতম স্তরে স্থান দান করবেন।” – হাদিস
৪. “সত্য সবসময় স্পষ্ট, মিথ্যা সবসময় অস্পষ্ট।” – হাদিস
৫. “মিথ্যাবাদী ব্যক্তি পাপাচারের দিকে ধাবিত হয় এবং পাপাচার তাকে জাহান্নামে নিয়ে যায়।” – হাদিস
৬. “সত্যবাদিতা হলো ঈমানের ভিত্তি।” – হাদিস
৭. “যে ব্যক্তি সত্যবাদিতা অবলম্বন করে, আল্লাহ তার সম্মান বৃদ্ধি করেন।” – হাদিস
৮. “যে ব্যক্তি মিথ্যা বলা অবলম্বন করে, আল্লাহ তার সম্মান কমিয়ে দেন।” – হাদিস
৯. “সত্যবাদিতা হলো নেককারীর গুণ।” – হাদিস
১০. “মিথ্যা বলা হলো দুষ্কৃতকারীর গুণ।” – হাদিস
১১. “আল্লাহ সত্যবাদীদেরকে ভালবাসেন।” – হাদিস
১২. “আল্লাহ মিথ্যাবাদীদেরকে ঘৃণা করেন।” – হাদিস
১৩. “সত্যবাদিতা হলো মুক্তির পথ।” – হাদিস
১৪. “মিথ্যাবাদিতা হলো ধ্বংসের পথ।” – হাদিস
১৫. “সত্যবাদী ব্যক্তি আল্লাহর নিকট প্রিয়।” – হাদিস
১৬. “মিথ্যাবাদী ব্যক্তি আল্লাহর নিকট ঘৃণ্য।” – হাদিস
১৭. “সত্যবাদিতা হলো সকল সুখের মূল।” – হাদিস
১৮. “মিথ্যাবাদিতা হলো সকল দুঃখের মূল।” – হাদিস
১৯. “সত্যবাদিতা হলো জীবনের আলো।” – হাদিস
২০. “মিথ্যাবাদিতা হলো জীবনের অন্ধকার।” – হাদিস
উল্লেখ্য: উপরে উল্লেখিত উক্তিগুলো হাদিস থেকে সংগৃহীত।
কষ্ট নিয়ে ইসলামিক উক্তি
১. “যে ব্যক্তি আল্লাহর জন্য ধৈর্য ধরে কষ্ট সহ্য করে, আল্লাহ তার পুরস্কার বৃদ্ধি করেন।” – হাদিস
২. “কষ্ট হলো ঈমানের পরীক্ষা।” – হাদিস
৩. “যে ব্যক্তি ধৈর্য ধরে কষ্ট সহ্য করে, আল্লাহ তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন।” – হাদিস
৪. “কষ্টের মাধ্যমে আল্লাহ তাঁর বান্দাদের গোনাহ মাফ করে দেন।” – হাদিস
৫. “যে ব্যক্তি ধৈর্য ধরে কষ্ট সহ্য করে, আল্লাহ তাকে উচ্চ মর্যাদা দান করবেন।” – হাদিস
৬. “কষ্ট হলো জান্নাতের চাবিকাঠি।” – হাদিস
৭. “যে ব্যক্তি ধৈর্য ধরে কষ্ট সহ্য করে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের সুন্দর বাসস্থান দান করবেন।” – হাদিস
৮. “কষ্ট হলো আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের বৈশিষ্ট্য।” – হাদিস
৯. “যে ব্যক্তি ধৈর্য ধরে কষ্ট সহ্য করে, আল্লাহ তাকে তাঁর ভালোবাসা দান করবেন।” – হাদিস
১০. “কষ্ট হলো ঈমানের পরিপূর্ণতা।” – হাদিস
১১. “আল্লাহ তাঁর বান্দাদেরকে কষ্ট দেন তাদের পাপ মাফ করার জন্য এবং তাদের মর্যাদা বৃদ্ধি করার জন্য।” – হাদিস
১২. “যে ব্যক্তি ধৈর্য ধরে কষ্ট সহ্য করে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের সর্বোচ্চ স্তরে স্থান দান করবেন।” – হাদিস
১৩. “কষ্ট হলো ঈমানের জিনিসপত্র।” – হাদিস
১৪. “যে ব্যক্তি ধৈর্য ধরে কষ্ট সহ্য করে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের নদীর তীরে বাসস্থান দান করবেন।” – হাদিস
১৫. “কষ্ট হলো আল্লাহর রহমত।” – হাদিস
১৬. “যে ব্যক্তি ধৈর্য ধরে কষ্ট সহ্য করে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের ফল দান করবেন।” – হাদিস
১৭. “কষ্ট হলো আল্লাহর পরীক্ষা।” – হাদিস
১৮. “যে ব্যক্তি ধৈর্য ধরে কষ্ট সহ্য করে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের হুর দান করবেন।” – হাদিস
১৯. “কষ্ট হলো আল্লাহর পছন্দ।” – হাদিস
২০. “যে ব্যক্তি ধৈর্য ধরে কষ্ট সহ্য করে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের রিযা দান করবেন।” – হাদিস
উল্লেখ্য: উপরে উল্লেখিত উক্তিগুলো হাদিস থেকে সংগৃহীত।
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি
১. “তোমরা যদি আল্লাহর সাহায্য চাও, তবে তোমাদেরকে অবশ্যই সাহায্য করা হবে।” – সূরা আনফাল: ৭
২. “আল্লাহ্ তোমাদের সাথে আছেন, যতক্ষণ তোমরা আল্লাহ্র সাথে থাকো।” – সূরা আনফাল: ৪
৩. “আল্লাহ্ যার সাথে থাকেন, তার বিরুদ্ধে কে আছে?” – সূরা আত-তাওবা: ৪০
৪. “তোমরা যদি ধৈর্য ধরো এবং সৎকর্ম করো, তবে তাদের ষড়যন্ত্র তোমাদের কিছুই ক্ষতি করতে পারবে না।” – সূরা আলে ইমরান: ১২০
৫. “নিশ্চয়ই আল্লাহ্ সৎকর্মীদের সাথে আছেন।” – সূরা আন-নাহল: ১২৮
৬. “যে ব্যক্তি আল্লাহ্কে ভয় পায়, আল্লাহ্ তার জন্য সব দিক থেকে মخرج (সমাধান) করে দেন।” – সূরা আত-তালাক: ২
৭. “তোমরা যদি আল্লাহ্র দ্বীনের সাহায্য করো, তবে আল্লাহ্ তোমাদের সাহায্য করবেন এবং তোমাদের পদক্ষেপ সুদৃঢ় করবেন।” – সূরা মুহাম্মাদ: ৭
৮. “যারা কাফির, তারা মনে করে যে, তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। তাদের জন্য আছে জ্বলন্ত আগুনের শাস্তি।” – সূরা আলে ইমরান: ১৯
৯. “যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকর্ম করেছে, তাদের জন্য আছে জান্নাতের বাগান, যার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয় নদী।” – সূরা বুরুজ: ৮
১০. “তোমরা আল্লাহ্র রহমত থেকে নিরাশ হবে না। নিশ্চয়ই কাফিরদের জাতি ছাড়া আর কেউ আল্লাহ্র রহমত থেকে নিরাশ হয় না।” – সূরা হুদ: ১১৬
Image of ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি
১১. “আল্লাহ্ তোমাদের জন্য সহজ করে দিয়েছেন, তোমাদের জন্য কঠিন করে দেননি।” – সূরা আল-বাকারা: ১৮৫
১২. “তোমরা যদি কৃতজ্ঞ হও, তবে আমি তোমাদের আরও বেশি দেব।” – সূরা ইব্রাহিম: ৭
১৩. “তোমরা যদি অকৃতজ্ঞ হও, তবে জেনে রেখো, আল্লাহ্র শাস্তি কঠিন।” – সূরা ইব্রাহিম: ৭
১৪. “আল্লাহ্ তোমাদের উপর কোনো বোঝা চাপিয়ে দেননি।” – সূরা আল-হজ্ব: ৭৮
১৫. “তোমরা তোমাদের রবের ক্ষমার দিকে দ্রুত অগ্রসর হও, যার প্রশস্ততা হলো আসমান ও জমিনের প্রশস্ততার মতো।” – সূরা আলে ইমরান: ১৩৩
ইসলামিক উপদেশ sms
১. “সত্যবাদিতা অবলম্বন কর, নেককারী হও, আল্লাহ্র রহমত লাভ করবে।”
২. “পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পূর্ণতা, রমজান মাসের রোজা, হজ্জ ও যাকাতের মাধ্যমে জান্নাতের পথ উন্মুক্ত করো।”
৩. “অন্যের প্রতি সহানুভূতিশীল হও, তোমার প্রতি আল্লাহ্ও দয়ালু হবেন।”
৪. “হারাম থেকে বিরত থাক, আল্লাহ্র নৈকট্য লাভ করো।”
৫. “গীবত, পরনিন্দা, মিথ্যাচার, প্রতারণা থেকে দূরে থাক, পাপমুক্ত জীবনযাপন কর।”
৬. “আল্লাহ্র স্মরণে মনোযোগী হও, তোমার হৃদয় প্রশান্তি পাবে।”
৭. “ধৈর্য ধর, আল্লাহ্র সাহায্য তোমার সাথে আছে।”
৮. “তোমার সম্পদের অল্প কিছু দান কর, দানশীল হও, আল্লাহ্ তোমাকে আরও বেশি দেবেন।”
৯. “দুনিয়ার প্রতি মোহ ত্যাগ কর, আখেরাতের জন্য প্রস্তুতি নেও।”
১০. “শুভকর্মের মাধ্যমে আল্লাহ্র সন্তুষ্টি অর্জন কর।”
১১. “তোমার পিতামাতার প্রতি সদয় আচরণ কর, তাদের সেবা কর।”
১২. “আত্মীয়-স্বজন ও প্রতিবেশীদের সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখ।”
১৩. “জ্ঞান অর্জন কর, তোমার জীবন আলোকিত হবে।”
১৪. “অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াও, সত্যের পক্ষাবলম্বন কর।”
১৫. “আল্লাহ্র পথে জিহাদ কর, তোমার জন্য জান্নাতের পথ উন্মুক্ত হবে।”
১৬. “সর্বদা আল্লাহ্র কাছে ক্ষমা প্রার্থনা কর, তিনি তোমাকে ক্ষমা করে দেবেন।”
১৭. “ঈমানের সাথে জীবনযাপন কর, সুন্দর মৃত্যুবরণ কর।”
১৮. “আল্লাহ্র রাসুল (সাঃ) এর সুন্নাহ অনুসরণ কর, সঠিক পথে চলবে।”
১৯. “কোনো কাজ শুরু করার আগে আল্লাহ্র নামে বসমিল্লাহ্ পড়।”
২০. “দোয়া কর, আল্লাহ্ তোমার দোয়া কবুল করবেন।”
উল্লেখ্য: উপরে উল্লেখিত SMS গুলো শুধুমাত্র একটি ধারণা প্রদানের জন্য। আপনি আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী SMS গুলো পরিবর্তন করতে পারেন।
ইসলামিক বানী হাদিস
১. “তোমরা একে অপরের প্রতি ঈর্ষা করো না, বিদ্বেষ পোষণ করো না, একে অপরের প্রতি পিঠ দেখিয়ে চলো না, বরং আল্লাহর বান্দা হিসেবে পরস্পরের প্রতি ভাই ভাই হয়ে থাকো।” (সহীহ বুখারী)
২. “যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে, সে যেন সৎ কথা বলে অথবা মौन থাকে।” (সহীহ মুসলিম)
৩. “তোমরা দান করো, কারণ দানশীলদের জন্য আল্লাহর কাছে পুরস্কার রয়েছে।” (সহীহ বুখারী)
৪. “তোমরা ধৈর্য ধরো, কারণ ধৈর্য ধারণকারীদের জন্য আল্লাহর কাছে বিরাট পুরস্কার রয়েছে।” (সহীহ বুখারী)
৫. “তোমরা তোমাদের রবের ক্ষমা ও জান্নাতের দিকে দ্রুত অগ্রসর হও, যার প্রশস্ততা হলো আসমান ও জমিনের প্রশস্ততার মতো।” (সহীহ মুসলিম)
৬. “তোমরা পৃথিবীর জিনিসপত্রকে অতিরিক্ত ভালোবাসো না, কারণ আল্লাহর কাছে যা আছে তা পৃথিবীর জিনিসপত্রের চেয়ে উত্তম ও স্থায়ী।” (সহীহ মুসলিম)
৭. “তোমরা ন্যায় ও সত্যের উপর দৃঢ় থাকো, তা তোমাদের নিজেদের, তোমাদের পিতা-মাতার, তোমাদের নিকটাত্মীয় স্বজনের, তা সে ধনী হোক বা দরিদ্র হোক, ন্যায় বিচার করো।” (সুনান আন-নাসাঈ)
৮. “তোমরা আল্লাহর অধিকার পূর্ণভাবে আদায় করো এবং তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান এনেছে ও সৎকর্ম করেছে তাদের স্ত্রী ও সন্তানদেরকে ভুলে যেয়ো না।” (সহীহ বুখারী)
৯. “তোমরা একে অপরের প্রতি সহানুভূতিশীল, দয়ালু ও পরস্পরের প্রতি সহায়ক হও।” (সুনান আত-তিরমিযী)
১০. “তোমরা অহংকার ও গর্ব বর্জন করো, কারণ আল্লাহ অহংকারীদেরকে পছন্দ করেন না।” (সহীহ মুসলিম)
উল্লেখ্য: উপরে উল্লেখিত হাদিস গুলো শুধুমাত্র একটি ধারণা প্রদানের জন্য। হাদিসের সঠিক ব্যাখ্যা জানার জন্য একজন আলেমের সাথে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
আরও কিছু ইসলামিক বানী:
- “আল্লাহ্ ছাড়া কোনো মা’বুদ নেই, মুহাম্মাদ (সাঃ) আল্লাহ্র রাসূল।“
- “সর্বোত্তম কাজ হলো আল্লাহ্র যিকর করা।“
- “জ্ঞান অর্জন করা সকল মুসলিম নারী-পুরুষের উপর ফরজ।“
সেরা ইসলামিক উক্তি
১. “তোমরা একে অপরের প্রতি ঈর্ষা করো না, বিদ্বেষ পোষণ করো না, একে অপরের প্রতি পিঠ দেখিয়ে চলো না, বরং আল্লাহর বান্দা হিসেবে পরস্পরের প্রতি ভাই ভাই হয়ে থাকো।” (সহীহ বুখারী)
২. “যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে, সে যেন সৎ কথা বলে অথবা মौन থাকে।” (সহীহ মুসলিম)
৩. “তোমরা দান করো, কারণ দানশীলদের জন্য আল্লাহর কাছে পুরস্কার রয়েছে।” (সহীহ বুখারী)
৪. “তোমরা ধৈর্য ধরো, কারণ ধৈর্য ধারণকারীদের জন্য আল্লাহর কাছে বিরাট পুরস্কার রয়েছে।” (সহীহ বুখারী)
৫. “তোমরা তোমাদের রবের ক্ষমা ও জান্নাতের দিকে দ্রুত অগ্রসর হও, যার প্রশস্ততা হলো আসমান ও জমিনের প্রশস্ততার মতো।” (সহীহ মুসলিম)
৬. “তোমরা পৃথিবীর জিনিসপত্রকে অতিরিক্ত ভালোবাসো না, কারণ আল্লাহর কাছে যা আছে তা পৃথিবীর জিনিসপত্রের চেয়ে উত্তম ও স্থায়ী।” (সহীহ মুসলিম)
৭. “তোমরা ন্যায় ও সত্যের উপর দৃঢ় থাকো, তা তোমাদের নিজেদের, তোমাদের পিতা-মাতার, তোমাদের নিকটাত্মীয় স্বজনের, তা সে ধনী হোক বা দরিদ্র হোক, ন্যায় বিচার করো।” (সুনান আন-নাসাঈ)
৮. “তোমরা আল্লাহর অধিকার পূর্ণভাবে আদায় করো এবং তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান এনেছে ও সৎকর্ম করেছে তাদের স্ত্রী ও সন্তানদেরকে ভুলে যেয়ো না।” (সহীহ বুখারী)
৯. “তোমরা একে অপরের প্রতি সহানুভূতিশীল, দয়ালু ও পরস্পরের প্রতি সহায়ক হও।” (সুনান আত-তিরমিযী)
১০. “তোমরা অহংকার ও গর্ব বর্জন করো, কারণ আল্লাহ অহংকারীদেরকে পছন্দ করেন না।” (সহীহ মুসলিম)
উল্লেখ্য: উপরে উল্লেখিত হাদিস গুলো শুধুমাত্র একটি ধারণা প্রদানের জন্য। হাদিসের সঠিক ব্যাখ্যা জানার জন্য একজন আলেমের সাথে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
আরও কিছু ইসলামিক বানী:
- “আল্লাহ্ ছাড়া কোনো মা’বুদ নেই, মুহাম্মাদ (সাঃ) আল্লাহ্র রাসূল।“
- “সর্বোত্তম কাজ হলো আল্লাহ্র যিকর করা।“
- “জ্ঞান অর্জন করা সকল মুসলিম নারী-পুরুষের উপর ফরজ।“
পরিশেষে
আমি আশা করছি আপনারা আপনাদের ইসলামিক স্ট্যাটাস উপদেশ মূলক কথা এই প্রশ্নের উওর পেয়েছেন। আরো কিছু জানার থাকলে নিচে কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।
আরো পড়ুনঃ জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস ভাই ফানি