হ্যালো বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সকলেই খুব ভালো আছেন। আপনারা অনেকেই বঙ্গবন্ধুর বংশ তালিকা সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আজকে আমি আপনাদেরকে বঙ্গবন্ধুর বংশ তালিকা সম্পর্কে বলবো। তো চলুন শুরু করা যাক।
বঙ্গবন্ধুর বংশ তালিকা
শেখ মুজিবুর রহমানের বংশ তালিকা
পুরুষ বংশ
- শেখ লুৎফুর রহমান (১৮৯৪-১৯৬৬) – গোপালগঞ্জ দায়রা আদালতের সেরেস্তাদার
- শেখ মুজিবুর রহমান (১৯২০-১৯৭৫) – বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি
- শেখ হাসিনা (জন্ম ১৯৪৭) – বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী
- শেখ রেহানা (জন্ম ১৯৪৯) – একজন সমাজসেবী
- শেখ আবু নাসের (১৯৩০-১৯৭৫) – একজন বীরমুক্তিযোদ্ধা
- শেখ কামাল (১৯৪৯-১৯৭৫) – একজন বীরমুক্তিযোদ্ধা
- শেখ জামাল (১৯৫২-১৯৭৫) – একজন বীরমুক্তিযোদ্ধা
- শেখ মুজিবুর রহমান (১৯২০-১৯৭৫) – বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি
মহিলা বংশ
- শেখ সায়েরা খাতুন (মৃত্যু ১৯৮১) – শেখ লুৎফুর রহমানের স্ত্রী
- শেখ ফাতেমা বেগম (মৃত্যু ১৯৬০)
- শেখ আছিয়া বেগম (মৃত্যু ১৯৬৫)
- শেখ হেলেন (মৃত্যু ১৯৮৯)
- শেখ লাইলী (মৃত্যু ১৯৭৫)
শেখ মুজিবুর রহমানের বংশের উৎস
শেখ মুজিবুর রহমানের বংশের উৎস গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া উপজেলার মধুখালী গ্রামে। তার পূর্বপুরুষগণ ছিলেন তুর্কি বংশোদ্ভূত। শেখ মুজিবুর রহমানের ষোড়শ শতাব্দীর পূর্বপুরুষ শেখ ফয়জুল্লাহ বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলার কোটালীপাড়া উপজেলার কান্দি গ্রাম থেকে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় এসে বসবাস শুরু করেন। শেখ ফয়জুল্লাহ ছিলেন একজন ধর্মপ্রাণ ব্যক্তি এবং তিনি খানকাহ প্রতিষ্ঠা করে ধর্মীয় শিক্ষা প্রদান করতেন। তার বংশধররা পরবর্তীতে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় একটি প্রভাবশালী পরিবারে পরিণত হয়।
শেখ মুজিবুর রহমানের বংশের অনেকেই বিভিন্ন সময়ে গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। তার পিতা শেখ লুৎফুর রহমান গোপালগঞ্জ দায়রা আদালতের সেরেস্তাদার ছিলেন। তার ছোট ভাই শেখ আবু নাসের ছিলেন একজন বীরমুক্তিযোদ্ধা এবং তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তার মেয়ে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী।
বঙ্গবন্ধুর জন্ম ও পারিবারিক পরিচয়
জন্ম ও পারিবারিক পরিচয়
বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার (বর্তমানে জেলা) টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা শেখ লুৎফর রহমান এবং মা শেখ সায়েরা খাতুন। ৪ কন্যা এবং ২ পুত্রসন্তানের মধ্যে শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন তৃতীয়। মা-বাবা তাঁকে ‘খোকা’ বলে ডাকতেন।
শেখ লুৎফর রহমান ছিলেন একজন সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান। তিনি গোপালগঞ্জ মহকুমার (বর্তমানে জেলা) চন্দ্রদ্বীপ থানার হালতু গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন একজন সমাজসেবী ও শিক্ষক। তিনি গোপালগঞ্জ সীতানাথ একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।
শেখ সায়েরা খাতুন ছিলেন একজন গৃহিণী। তিনি ছিলেন একজন সুশিক্ষিত ও ধর্মপ্রাণ মহিলা।
শেখ মুজিবুর রহমানের শৈশবকাল টুঙ্গিপাড়া গ্রামে কেটেছে। তিনি ছিলেন একজন মেধাবী ছাত্র। তিনি গোপালগঞ্জ সীতানাথ একাডেমি থেকে মাধ্যমিক এবং কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা লাভ করেন।
১৯৩৮ সালে শেখ মুজিবুর রহমানের বিয়ে হয় বেগম ফজিলাতুননেছার সাথে। তারা দুই কন্যা ও তিন পুত্রের জনক-জননী।
শিক্ষাজীবন
শেখ মুজিবুর রহমানের শিক্ষাজীবন ছিল অত্যন্ত সুন্দর। তিনি ছিলেন একজন মেধাবী ছাত্র। তিনি গোপালগঞ্জ সীতানাথ একাডেমি থেকে মাধ্যমিক এবং কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা লাভ করেন।
রাজনৈতিক জীবন
শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক। তিনি বাঙালি জাতির স্বাধীনতা অর্জনের জন্য জীবনের অনেকটা সময় উৎসর্গ করেছেন। তিনি ১৯৪৭ সালের দেশ বিভাগের পর পাকিস্তানের স্বৈরাচারী শাসনবিরোধী আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। তিনি ১৯৪৮ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেন এবং ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’ স্লোগানে নেতৃত্ব দেন। তিনি ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে জয়লাভ করেন এবং পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। তিনি ১৯৬৬ সালে ছয় দফা দাবি ঘোষণা করেন। তিনি ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দেন। তিনি ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে জয়লাভ করেন এবং পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। তিনি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দেন। তিনি ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর স্বাধীনতার মহান বিজয় অর্জন করেন। তিনি ১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারি স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।
রাষ্ট্রপতি হিসেবে কর্মজীবন
শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারি থেকে ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এই সময় তিনি বাংলাদেশের অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ, শিল্প, সংস্কৃতি ইত্যাদি ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন সাধন করেন। তিনি বাংলাদেশের জাতির পিতা হিসেবে পরিচিত।
১৫ই আগস্টের হত্যাকাণ্ড
শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট কতিপয় বিপথগামী সেনা সদস্যের হাতে সপরিবারে নিহত হন। এটি বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি কালো দিন।
বঙ্গবন্ধুর পরিবার পরিচয়
শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবার
শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবার ছিল একটি মধ্যবিত্ত মুসলিম পরিবার। তাঁর বাবা শেখ লুৎফর রহমান ছিলেন একজন সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান। তিনি গোপালগঞ্জ মহকুমার (বর্তমানে জেলা) চন্দ্রদ্বীপ থানার হালতু গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন একজন সমাজসেবী ও শিক্ষক। তিনি গোপালগঞ্জ সীতানাথ একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।
শেখ মুজিবুর রহমানের মা সায়েরা খাতুন ছিলেন একজন গৃহিণী। তিনি ছিলেন একজন সুশিক্ষিত ও ধর্মপ্রাণ মহিলা।
শেখ মুজিবুর রহমানের চার কন্যা এবং দুই পুত্রসন্তানের মধ্যে তিনি ছিলেন তৃতীয়। তাঁর বড় বোনের নাম ফাতেমা বেগম, মেজ বোন আছিয়া বেগম, সেজ বোন হেলেন ও ছোট বোন লাইলী এবং তার ছোট ভাইয়ের নাম শেখ আবু নাসের।
শেখ মুজিবুর রহমানের স্ত্রী ও সন্তান
শেখ মুজিবুর রহমানের বিয়ে হয় বেগম ফজিলাতুননেছার সাথে। তারা দুই কন্যা ও তিন পুত্রের জনক-জননী।
শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যারা হলেন:
- শেখ হাসিনা
- শেখ রেহানা
শেখ মুজিবুর রহমানের পুত্ররা হলেন:
- শেখ কামাল
- শেখ জামাল
- শেখ রাসেল
শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবার ত্যাগ, সংগ্রাম ও দেশপ্রেমের এক অনন্য দৃষ্টান্ত। তাঁর পরিবারের সদস্যরা সকলেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।
বঙ্গবন্ধুর জন্ম ও পরিচয়
বঙ্গবন্ধুর জন্ম ও পরিচয়
বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার (বর্তমানে জেলা) টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা শেখ লুৎফর রহমান এবং মা শেখ সায়েরা খাতুন। ৪ কন্যা এবং ২ পুত্রসন্তানের মধ্যে শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন তৃতীয়। মা-বাবা তাঁকে ‘খোকা’ বলে ডাকতেন।
শেখ মুজিবুর রহমানের শৈশবকাল
শেখ মুজিবুর রহমানের শৈশবকাল টুঙ্গিপাড়া গ্রামে কেটেছে। তিনি ছিলেন একজন মেধাবী ছাত্র। তিনি গোপালগঞ্জ সীতানাথ একাডেমি থেকে মাধ্যমিক এবং কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা লাভ করেন।
শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক জীবন
শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক। তিনি বাঙালি জাতির স্বাধীনতা অর্জনের জন্য জীবনের অনেকটা সময় উৎসর্গ করেছেন। তিনি ১৯৪৭ সালের দেশ বিভাগের পর পাকিস্তানের স্বৈরাচারী শাসনবিরোধী আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। তিনি ১৯৪৮ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেন এবং ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’ স্লোগানে নেতৃত্ব দেন। তিনি ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে জয়লাভ করেন এবং পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। তিনি ১৯৬৬ সালে ছয় দফা দাবি ঘোষণা করেন। তিনি ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দেন। তিনি ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে জয়লাভ করেন এবং পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। তিনি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দেন। তিনি ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর স্বাধীনতার মহান বিজয় অর্জন করেন। তিনি ১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারি স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।
বঙ্গবন্ধুর ১৫ই আগস্টের হত্যাকাণ্ড
শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট কতিপয় বিপথগামী সেনা সদস্যের হাতে সপরিবারে নিহত হন। এটি বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি কালো দিন।
বঙ্গবন্ধুর অবদান
শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন একজন মহান নেতা। তিনি বাঙালি জাতির স্বাধীনতা অর্জনের জন্য জীবনের অনেকটা সময় উৎসর্গ করেছেন। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি। তিনি বাংলাদেশের স্থপতি। তিনি বাংলাদেশের অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ, শিল্প, সংস্কৃতি ইত্যাদি ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন সাধন করেন। তিনি বাংলাদেশের জাতির পিতা হিসেবে পরিচিত।
শেখ মুজিবের মা বাবার নাম কি
শেখ মুজিবুর রহমানের বাবার নাম শেখ লুৎফর রহমান এবং মায়ের নাম শেখ সায়েরা খাতুন। তিনি চার কন্যা এবং দুই পুত্রের মধ্যে তৃতীয়।
শেখ লুৎফর রহমান ছিলেন একজন সেরেস্তাদার, ব্রিটিশ ভারতের গোপালগঞ্জ দেওয়ানী আদালতের নথি সংগ্রহের দায়িত্বে থাকা একজন কর্মকর্তা। তিনি সায়েরা খাতুনকে বিয়ে করেন। লুৎফর ছিলেন একজন ধর্মপ্রাণ মুসলিম। তিনি বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পিতামহ।
শেখ সায়েরা খাতুন ছিলেন একজন গৃহিণী। তিনি ছিলেন একজন দয়ালু ও ধার্মিক মহিলা। তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক জীবনের একজন গুরুত্বপূর্ণ সমর্থক ছিলেন।
বঙ্গবন্ধুর মায়ের বংশ পরিচয়
শেখ মুজিবুর রহমানের মায়ের নাম শেখ সায়েরা খাতুন। তিনি একজন সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান। তাঁর পিতার নাম শেখ আলী এবং মায়ের নাম শেখ রাবেয়া খাতুন।
শেখ আলী ছিলেন একজন জমিদার। তিনি গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া গ্রামে বাস করতেন। তিনি ছিলেন একজন ধর্মপ্রাণ মুসলিম। তিনি একজন সমাজসেবীও ছিলেন। তিনি টুঙ্গিপাড়া গ্রামে একটি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন।
শেখ রাবেয়া খাতুন ছিলেন একজন গৃহিণী। তিনি ছিলেন একজন দয়ালু ও ধার্মিক মহিলা। তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের মায়ের শিক্ষার একজন গুরুত্বপূর্ণ সমর্থক ছিলেন।
শেখ সায়েরা খাতুনের বংশ পরিচয় নিম্নরূপ:
পিতা: শেখ আলী মাতা: শেখ রাবেয়া খাতুন পিতামহ: শেখ আলীমুল্লাহ পিতামহী: শেখ লুৎফুননেছা মাতামহ: শেখ আব্দুল বারেক মাতামহী: শেখ লাইলী খাতুন
শেখ সায়েরা খাতুনের পরিবারের সদস্যরা সকলেই ধর্মপ্রাণ মুসলিম ছিলেন। তারা সমাজের কল্যাণে কাজ করতেন। শেখ সায়েরা খাতুনও ছিলেন একজন আদর্শ নারী। তিনি ছিলেন একজন দয়ালু ও ধার্মিক মহিলা। তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক জীবনের একজন গুরুত্বপূর্ণ সমর্থক ছিলেন।
বঙ্গবন্ধুর সন্তান কত জন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পাঁচ জন সন্তান ছিল। তারা হলেন:
- শেখ হাসিনা, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী
- শেখ কামাল, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডে নিহত
- শেখ জামাল, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডে নিহত
- শেখ রেহানা, বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- শেখ রাসেল, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডে নিহত
শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানা বেঁচে থাকা দুই সন্তান।
পরিশেষে
আমি আশা করছি আপনারা আপনাদের বঙ্গবন্ধুর বংশ তালিকা এই প্রশ্নের উওর পেয়েছেন। আরো কিছু জানার থাকলে নিচে কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।
আরো পড়ুনঃ বিজয় দিবসের কবিতা