জেন্ডার সমতা কি
জেন্ডার সমতা বলতে কোনও ব্যক্তির লিঙ্গ নির্বিশেষে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সম্পদ, সুযোগ ও সুরক্ষা লাভ করা, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার ব্যাপারে সমান অধিকারকে বোঝায়। তবে তার মানে এই নয় যে পুরুষ ও নারী হুবহু একই ধরনের ব্যক্তি কিংবা তাদের সাথে সম্পূর্ণ একইভাবে ব্যবহার করতে হবে।জেন্ডার সমতা কি
জেন্ডার সমতা অর্জনের জন্য, আমাদেরকে নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে কাজ করতে হবে:
- নারী ও পুরুষের সমান অধিকার ও সুযোগ নিশ্চিত করা
- নারীর বিরুদ্ধে সকল ধরনের বৈষম্য ও সহিংসতা নির্মূল করা
- নারীর ক্ষমতায়ন
জেন্ডার সমতা অর্জনের ফলে সমাজে নিম্নলিখিত সুবিধাগুলি পাওয়া যাবে:
- অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি পাবে
- দারিদ্র্য হ্রাস পাবে
- স্বাস্থ্য ও শিক্ষার মান বৃদ্ধি পাবে
- সামাজিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা বৃদ্ধি পাবে
বাংলাদেশে জেন্ডার সমতা অর্জনের জন্য সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল:
- নারীর ক্ষমতায়ন বিষয়ক জাতীয় নীতিমালা প্রণয়ন
- নারীর ক্ষমতায়ন বিষয়ক কর্মসূচি বাস্তবায়ন
- নারীর বিরুদ্ধে সহিংসতা প্রতিরোধে আইন প্রণয়ন
- নারীর প্রতি বৈষম্যমূলক আইন সংশোধন
এই পদক্ষেপগুলির ফলে বাংলাদেশে জেন্ডার সমতার ক্ষেত্রে কিছু অগ্রগতি হয়েছে। তবে এখনও অনেক কাজ বাকি রয়েছে।জেন্ডার সমতা কি
জেন্ডার সমতা অর্জনের জন্য আমাদের সকলের সচেতনতা ও অংশগ্রহণ প্রয়োজন। আমরা সকলে মিলে কাজ করলেই একটি জেন্ডার সমতাসম্পন্ন সমাজের স্বপ্ন পূরণ করা সম্ভব হবে।জেন্ডার সমতা কি
জেন্ডার সমতা কাকে বলে
জেন্ডার সমতা বলতে কোনও ব্যক্তির লিঙ্গ নির্বিশেষে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সম্পদ, সুযোগ ও সুরক্ষা লাভ করা, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার ব্যাপারে সমান অধিকারকে বোঝায়। তবে তার মানে এই নয় যে পুরুষ ও নারী হুবহু একই ধরনের ব্যক্তি কিংবা তাদের সাথে সম্পূর্ণ একইভাবে ব্যবহার করতে হবে।
জেন্ডার সমতা অর্জনের জন্য, আমাদেরকে নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে কাজ করতে হবে:
- নারী ও পুরুষের সমান অধিকার ও সুযোগ নিশ্চিত করা। এর মধ্যে রয়েছে শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, কর্মসংস্থান, সম্পত্তি অধিকার, রাজনৈতিক অংশগ্রহণ ইত্যাদি ক্ষেত্রে নারীর সমান অধিকার নিশ্চিত করা।
- নারীর বিরুদ্ধে সকল ধরনের বৈষম্য ও সহিংসতা নির্মূল করা। এর মধ্যে রয়েছে নারীর প্রতি যৌন হয়রানি, সহিংসতা, বৈষম্যমূলক আইন ইত্যাদি।
- নারীর ক্ষমতায়ন। এর মধ্যে রয়েছে নারীর আত্মবিশ্বাস ও নেতৃত্বের দক্ষতা বৃদ্ধি, নারীর অর্থনৈতিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করা ইত্যাদি।
জেন্ডার সমতা অর্জনের ফলে সমাজে নিম্নলিখিত সুবিধাগুলি পাওয়া যাবে:
- অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি পাবে। কারণ, নারীর কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পেলে অর্থনৈতিক কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
- দারিদ্র্য হ্রাস পাবে। কারণ, নারীর আয় বৃদ্ধি পেলে দারিদ্র্য হ্রাস পাবে।
- স্বাস্থ্য ও শিক্ষার মান বৃদ্ধি পাবে। কারণ, নারীর শিক্ষার হার বৃদ্ধি পেলে স্বাস্থ্য ও শিক্ষার মান বৃদ্ধি পাবে।
- সামাজিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা বৃদ্ধি পাবে। কারণ, জেন্ডার সমতা সমাজে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।
বাংলাদেশে জেন্ডার সমতা অর্জনের জন্য সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল:
- নারীর ক্ষমতায়ন বিষয়ক জাতীয় নীতিমালা প্রণয়ন
- নারীর ক্ষমতায়ন বিষয়ক কর্মসূচি বাস্তবায়ন
- নারীর বিরুদ্ধে সহিংসতা প্রতিরোধে আইন প্রণয়ন
- নারীর প্রতি বৈষম্যমূলক আইন সংশোধন
এই পদক্ষেপগুলির ফলে বাংলাদেশে জেন্ডার সমতার ক্ষেত্রে কিছু অগ্রগতি হয়েছে। তবে এখনও অনেক কাজ বাকি রয়েছে।জেন্ডার সমতা কি
জেন্ডার সমতা অর্জনের জন্য আমাদের সকলের সচেতনতা ও অংশগ্রহণ প্রয়োজন। আমরা সকলে মিলে কাজ করলেই একটি জেন্ডার সমতাসম্পন্ন সমাজের স্বপ্ন পূরণ করা সম্ভব হবে।জেন্ডার সমতা কি