https://jobbd.org/%e0%a6%ae%e0%a7%81%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%af%e0%a7%8b%e0%a6%a6%e0%a7%8d%e0%a6%a7%e0%a6%be-%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%9a%e0%a6%be%e0%a6%87-%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%9b%e0%a6%be%e0%a6%87/
মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই নতুন তালিকা ২০২২
মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই নতুন তালিকা ২০২২
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) ২০২২ সালের ২৫শে আগস্ট একটি নতুন তালিকা প্রকাশ করে। এই তালিকায় মোট ১২,০৪০ জন মুক্তিযোদ্ধাকে যাচাই-বাছাই করে নতুন করে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
নতুন তালিকা অনুযায়ী, ঢাকা বিভাগে ২,৬৯২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ২,৪৩২ জন, রাজশাহী বিভাগে ৩,১০৩ জন, খুলনা বিভাগে ২,০২৩ জন, বরিশাল বিভাগে ১,১০২ জন, সিলেট বিভাগে ১,৮৯৪ জন, রংপুর বিভাগে ১,২৯৪ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১,৬০০ জন, এবং নোয়াখালী বিভাগে ১,১০০ জন মুক্তিযোদ্ধা অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন।মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই নতুন তালিকা ২০২২
নতুন তালিকা প্রকাশের পর অনেকে তাদের নামের অন্তর্ভুক্তির জন্য আবেদন করেছেন। জামুকা এই আবেদনগুলো পর্যালোচনা করে পরবর্তীতে আরও কিছু মুক্তিযোদ্ধাকে নতুন করে অন্তর্ভুক্ত করার সম্ভাবনা রয়েছে।
মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই প্রক্রিয়া
মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই প্রক্রিয়া একটি দীর্ঘ এবং জটিল প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়াটি নিম্নলিখিত ধাপগুলোর মাধ্যমে সম্পন্ন হয়:
- আবেদন গ্রহণ: প্রথমে আগ্রহী ব্যক্তিরা জামুকার ওয়েবসাইটে আবেদন করতে পারেন।
- প্রাথমিক যাচাই: আবেদনপত্র প্রাপ্তির পর জামুকা কর্তৃপক্ষ আবেদনকারীর প্রাথমিক যাচাই করে।
- দ্বিতীয় যাচাই: প্রাথমিক যাচাইয়ের পর জামুকা একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। এই কমিটি আবেদনকারীর দাবির সত্যতা যাচাই করে।
- তৃতীয় যাচাই: তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে জামুকা একটি আপিল বোর্ড গঠন করে। এই বোর্ড আবেদনকারীর দাবির চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়।
মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো যাচাই করা হয়:
- আবেদনকারীর জন্ম তারিখ: আবেদনকারীর জন্ম তারিখ ১৯৪৭ সালের ২৫শে মার্চ বা তার আগে হতে হবে।
- আবেদনকারীর বয়স: আবেদনকারীর বয়স ১৯৭১ সালের ৩০শে ডিসেম্বরে ১৮ বছর বা তার বেশি হতে হবে।
- আবেদনকারীর বাংলাদেশের নাগরিকত্ব: আবেদনকারীকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
- আবেদনকারীর মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের প্রমাণ: আবেদনকারীকে অবশ্যই মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের প্রমাণ দিতে হবে।
মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই প্রক্রিয়াটি একটি স্বচ্ছ এবং নিরপেক্ষ প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শুধুমাত্র প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারাই মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি পান।মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই নতুন তালিকা ২০২২
মুক্তিযুদ্ধের বেতন কত?
মুক্তিযুদ্ধের বেতন ছিল না। মুক্তিযুদ্ধ ছিল একটি স্বাধীনতা সংগ্রাম। এটি ছিল একটি ন্যায়সঙ্গত ও নৈতিক সংগ্রাম। মুক্তিযোদ্ধারা দেশকে স্বাধীন করার জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যুদ্ধ করেছেন। তারা কোনো অর্থ বা সম্পদের জন্য যুদ্ধ করেননি। তারা দেশকে স্বাধীন করার জন্য যুদ্ধ করেছেন।মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই নতুন তালিকা ২০২২
বর্তমানে, বাংলাদেশের সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা প্রদান করে। মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা কত হবে তা সরকার নির্ধারণ করে। ২০২৩ সালের ১৪ই ডিসেম্বর পর্যন্ত, মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা নিম্নরূপ:
- বীর মুক্তিযোদ্ধা: ২০,০০০ টাকা
- শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার: ৩০,০০০ টাকা
- মৃত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা পরিবার: ২৫,০০০ টাকা
- বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ পরিবার: ৩৫,০০০ টাকা
- বীর উত্তম খেতাবধারী: ২৫,০০০ টাকা
- বীর বিক্রম খেতাবধারী: ২০,০০০ টাকা
- বীর প্রতীক খেতাবধারী: ১৫,০০০ টাকা
এই সম্মানী ভাতাটি মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে সহায়তা করে।মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই নতুন তালিকা ২০২২
মুক্তিযোদ্ধা ভাতা কি বাড়বে?
হ্যাঁ, মুক্তিযোদ্ধা ভাতা বাড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে। ২০২৩ সালের ১৪ই ডিসেম্বর পর্যন্ত, মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা ২০,০০০ টাকা। এর আগে, ২০২২ সালের ২৫শে আগস্ট মুক্তিযোদ্ধা ভাতা ১২,০০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০,০০০ টাকা করা হয়েছিল।মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই নতুন তালিকা ২০২২
মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন মহল থেকে দাবি উঠেছে। মুক্তিযোদ্ধারা দেশকে স্বাধীন করার জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যুদ্ধ করেছেন। তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে সহায়তা করার জন্য তাদের ভাতা বাড়ানো প্রয়োজন।
সরকারও মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা বাড়ানোর কথা বিবেচনা করছে। সরকারের নীতিনির্ধারকরা মনে করেন, মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা বাড়িয়ে তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করা সম্ভব হবে।
এখন পর্যন্ত, সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা বাড়ানোর বিষয়ে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি। তবে, আগামী অর্থবছরে মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা বাড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে।মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই নতুন তালিকা ২০২২
মুক্তিযোদ্ধাদের খেতাব প্রদান করা হয় কবে?
মুক্তিযোদ্ধাদের খেতাব প্রদান করা হয় প্রতি বছরের ২৬শে মার্চ, মহান স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসের দিন। এই দিনটিতে, বাংলাদেশ সরকার মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য নির্বাচিত মুক্তিযোদ্ধাদের খেতাব প্রদান করে।মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই নতুন তালিকা ২০২২
মুক্তিযুদ্ধের খেতাব চারটি:
- বীরশ্রেষ্ঠ: মুক্তিযুদ্ধে সর্বোচ্চ ত্যাগ ও সাহসিকতার জন্য এই খেতাব প্রদান করা হয়।
- বীর উত্তম: মুক্তিযুদ্ধে উচ্চ ত্যাগ ও সাহসিকতার জন্য এই খেতাব প্রদান করা হয়।
- বীর বিক্রম: মুক্তিযুদ্ধে উল্লেখযোগ্য ত্যাগ ও সাহসিকতার জন্য এই খেতাব প্রদান করা হয়।
- বীর প্রতীক: মুক্তিযুদ্ধে সাহসিকতার জন্য এই খেতাব প্রদান করা হয়।
মুক্তিযুদ্ধের খেতাব প্রদানের জন্য, মুক্তিযোদ্ধাদের অবদানের প্রমাণ সংগ্রহ করে একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটি মুক্তিযোদ্ধাদের অবদানের মূল্যায়ন করে খেতাব প্রদানের সুপারিশ করে। সুপারিশ অনুযায়ী, সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের খেতাব প্রদান করে।মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই নতুন তালিকা ২০২২
মুক্তিযুদ্ধের খেতাব প্রদান একটি ঐতিহাসিক ঐতিহ্য। এই খেতাব প্রদানের মাধ্যমে, মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সাহসী ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদানকে স্মরণ করা হয়।মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই নতুন তালিকা ২০২২
মুক্তিযোদ্ধা কারা
মুক্তিযোদ্ধা বলতে ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সকল ব্যক্তিকে বোঝায়। মুক্তিযোদ্ধারা ছিলেন বাংলাদেশের নাগরিক, যারা পাকিস্তানি হানাদারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে দেশকে স্বাধীন করার জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়েছিলেন।
মুক্তিযোদ্ধাদেরকে নিম্নলিখিত শ্রেণীতে ভাগ করা যায়:
- সশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধা: সশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধারা ছিলেন যারা পাকিস্তানি হানাদারদের বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তারা ছিলেন মুক্তিবাহিনীর সদস্য, যারা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও অস্ত্র সজ্জিত ছিলেন।
- অসশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধা: অসশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধারা ছিলেন যারা পাকিস্তানি হানাদারদের বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ না করলেও, যুদ্ধে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সহায়তা করেছিলেন। তারা ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের সময় বিভিন্ন ধরনের সহায়তা প্রদানকারী ব্যক্তি, যেমন:
- মুক্তিযোদ্ধাদের খাবার, পানি, ওষুধপত্র, ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী সরবরাহকারী ব্যক্তি।
- মুক্তিযোদ্ধাদের তথ্য সরবরাহকারী ব্যক্তি।
- মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয় ও নিরাপত্তা প্রদানকারী ব্যক্তি।
- মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ প্রদানকারী ব্যক্তি।
- মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অর্থ সংগ্রহকারী ব্যক্তি।
মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তারা দেশকে স্বাধীন করার জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়েছিলেন। তাদের অবদানকে স্মরণ ও সম্মান করা আমাদের সকলের দায়িত্ব।মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই নতুন তালিকা ২০২২
বাংলাদেশে একজন মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা কি কি
বাংলাদেশে একজন মুক্তিযোদ্ধার নিম্নলিখিত সুবিধা রয়েছে:
-
সম্মানী ভাতা: মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি মাসে সম্মানী ভাতা প্রদান করা হয়। ২০২৩ সালের ১৪ই ডিসেম্বর পর্যন্ত, মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা নিম্নরূপ:
- বীর মুক্তিযোদ্ধা: ২০,০০০ টাকা
- শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার: ৩০,০০০ টাকা
- মৃত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা পরিবার: ২৫,০০০ টাকা
- বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ পরিবার: ৩৫,০০০ টাকা
- বীর উত্তম খেতাবধারী: ২৫,০০০ টাকা
- বীর বিক্রম খেতাবধারী: ২০,০০০ টাকা
- বীর প্রতীক খেতাবধারী: ১৫,০০০ টাকা
-
মেডিকেল সুবিধা: মুক্তিযোদ্ধাদের বিনামূল্যে চিকিৎসার সুবিধা প্রদান করা হয়। সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বিশেষায়িত কিছু হাসপাতাল রয়েছে যেখানে তারা বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা পান।
-
শিক্ষা সুবিধা: মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের জন্য শিক্ষায় বিশেষ সুবিধা প্রদান করা হয়। তারা সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রবৃত্তি, টিউশন ফি মওকুফ, ও কোটার সুবিধা পান।
-
চাকরি সুবিধা: মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের জন্য চাকরিতে বিশেষ সুবিধা প্রদান করা হয়। তারা সরকারি চাকরিতে কোটার সুবিধা পান।
-
অন্যান্য সুবিধা: মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অন্যান্য সুবিধাও রয়েছে, যেমন:
- যাতায়াত সুবিধা
- আবাসিক সুবিধা
- অন্যান্য আর্থিক সুবিধা
এই সুবিধাগুলো মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে সহায়তা করে।মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই নতুন তালিকা ২০২২
মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস গুলো কি কি?
মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস বাংলা সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা। মুক্তিযুদ্ধের নানা দিক ও ঘটনা এই উপন্যাসগুলোর মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাসের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হল:
- জাহান্নম হইতে বিদায় (১৯৭১) – শওকত ওসমানের লেখা এই উপন্যাসটি মুক্তিযুদ্ধের প্রথম দিনগুলির ভয়াবহতা ও বর্বরতা চিত্রিত করেছে।
- নেকড়ে অরণ্য (১৯৭৩) – শওকত ওসমানের লেখা এই উপন্যাসটি মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সেনাদের নৃশংসতা ও নির্যাতনের চিত্র তুলে ধরেছে।
- রাইফেল রোটি আওরাত (১৯৭৩) – আনোয়ার পাশার লেখা এই উপন্যাসটি মুক্তিযুদ্ধের প্রথম দিনগুলির ঘটনাবলীকে কেন্দ্র করে রচিত।
- যাত্রা (১৯৭৬) – শওকত আলীর লেখা এই উপন্যাসটি মুক্তিযুদ্ধের সময় একজন সাধারণ মানুষের গল্প।
- জীবন আমার বোন (১৯৭৬) – মাহমুদুল হকের লেখা এই উপন্যাসটি মুক্তিযুদ্ধের সময় একজন নারীর গল্প।
- হাঙর নদী গ্রেনেড (১৯৭৬) – সেলিনা হোসেনের লেখা এই উপন্যাসটি মুক্তিযুদ্ধের সময় একজন তরুণীর গল্প।
- দ্বিতীয় দিনের কাহিনী (১৯৮৪) – সৈয়দ শামসুল হকের লেখা এই উপন্যাসটি মুক্তিযুদ্ধের দ্বিতীয় দিনের ঘটনাবলীকে কেন্দ্র করে রচিত।
- অন্তর্গত (১৯৮৪) – সৈয়দ শামসুল হকের লেখা এই উপন্যাসটি মুক্তিযুদ্ধের পরবর্তী সময়ের ঘটনাবলীকে কেন্দ্র করে রচিত।
এছাড়াও, আরও অনেক মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস রচিত হয়েছে। এই উপন্যাসগুলো মুক্তিযুদ্ধের নানা দিক ও ঘটনাকে তুলে ধরে আমাদের জাতীয় ইতিহাস ও সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে।