পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা টেস্ট ম্যাচ

https://jobbd.org/%e0%a6%aa%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a6%bf%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%be%e0%a6%a8-%e0%a6%ac%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%ae-%e0%a6%b6%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%80%e0%a6%b2%e0%a6%82%e0%a6%95%e0%a6%be/

Table of Contents

পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা টেস্ট ম্যাচ

পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা টেস্ট ম্যাচ

পাকিস্তান এবং শ্রীলংকা টেস্ট ক্রিকেটের দুই শক্তিশালী দল। দুটি দলই একটি দীর্ঘ এবং সমৃদ্ধ ঐতিহ্য বহন করে। পাকিস্তান টেস্ট ক্রিকেটে সবচেয়ে সফল দলগুলির মধ্যে একটি, যার মোট ৪৮টি টেস্ট জয় রয়েছে। শ্রীলংকা টেস্ট ক্রিকেটেও বেশ সফল, যার মোট ৩৭টি টেস্ট জয় রয়েছে।

পাকিস্তান এবং শ্রীলংকার মধ্যে টেস্ট ম্যাচগুলি সর্বদা উত্তেজনাপূর্ণ এবং ফলপ্রসূ হয়। দুটি দলই উচ্চমানের ক্রিকেট খেলে এবং ম্যাচগুলি প্রায়শই শেষ পর্যন্ত আসে।পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা টেস্ট ম্যাচ

পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা টেস্ট ম্যাচের ইতিহাস

পাকিস্তান এবং শ্রীলংকার মধ্যে প্রথম টেস্ট ম্যাচ ১৯৮২ সালে করাচিতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ম্যাচটি পাকিস্তান ২ উইকেটে জিতেছিল।

দুই দল একে অপরের বিরুদ্ধে মোট ৫৬টি টেস্ট ম্যাচ খেলেছে। পাকিস্তান ২৮টি ম্যাচ জিতেছে, শ্রীলংকা ২২টি ম্যাচ জিতেছে এবং ৬টি ম্যাচ ড্র হয়েছে।পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা টেস্ট ম্যাচ

পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা টেস্ট ম্যাচের সর্বোচ্চ স্কোর

পাকিস্তানের হয়ে পাকিস্তানের ইমরান তাহির শ্রীলংকার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ স্কোর করেছেন। তিনি ২০০৯ সালে গলে ২৫৭ রান করেছিলেন।

শ্রীলংকার হয়ে শ্রীলংকার কুমার সাঙ্গাকারা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ স্কোর করেছেন। তিনি ২০১১ সালে গলে ৩১৯ রান করেছিলেন।পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা টেস্ট ম্যাচ

পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা টেস্ট ম্যাচের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী

পাকিস্তানের হয়ে পাকিস্তানের মোহাম্মদ আসিফ শ্রীলংকার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ উইকেট শিকার করেছেন। তিনি ২৮টি ম্যাচে ৬৩টি উইকেট নিয়েছেন।

শ্রীলংকার হয়ে শ্রীলংকার মুথিয়া মুরালিধরন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ উইকেট শিকার করেছেন। তিনি ২০টি ম্যাচে ৬১টি উইকেট নিয়েছেন।পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা টেস্ট ম্যাচ

পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা টেস্ট ম্যাচের ভবিষ্যৎ

পাকিস্তান এবং শ্রীলংকা ২০২৩ সালের আগস্ট মাসে আবার টেস্ট ম্যাচে মুখোমুখি হবে। ম্যাচটি গলে অনুষ্ঠিত হবে।

দুটি দলই এই ম্যাচটি জিততে আগ্রহী হবে। পাকিস্তান সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে আছে। তারা সিরিজ জিততে চাইবে। শ্রীলংকা সিরিজ জিততে চাইবে এবং সিরিজকে টেনে নিতে চাইবে।

আরো পড়ুনঃ  পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় খেলা কি

এটি নিশ্চিত যে ম্যাচটি উত্তেজনাপূর্ণ এবং ফলপ্রসূ হবে।পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা টেস্ট ম্যাচ

পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা ফাইনাল

পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা ফাইনাল

পাকিস্তান এবং শ্রীলংকা ২০২৩ সালের এশিয়া কাপের ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল। ম্যাচটি দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ২৮শে আগস্ট ২০২৩ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।

পাকিস্তান টস জিতে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়। পাকিস্তানের হয়ে ওপেনার আবদুল্লা শফিক এবং মোহাম্মদ রিজওয়ান দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন। শফিক ৫২ রান করেন এবং রিজওয়ান ৮৬ রান করেন। অন্যদের মধ্যে ইফতিকার আহমেদ ৪৭ রান করেন। পাকিস্তান ৪২ ওভারে ২৫২ রান করে অলআউট হয়।পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা টেস্ট ম্যাচ

শ্রীলংকার হয়ে পাথারানা তিনটি উইকেট নেন।

শ্রীলঙ্কা জবাবে কুশল মেন্ডিস এবং পাথুম নিশঙ্কা দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন। মেন্ডিস ৯১ রান করেন এবং নিশঙ্কা ৫৭ রান করেন। অন্যদের মধ্যে সাদিরা সমরবিক্রমা ৪৩ রান করেন। শ্রীলঙ্কা ৪২ ওভারে ২৫২ রান করে অলআউট হয়।

পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কা দুটি দলই ২৫২ রান করে। ডিএলএস পদ্ধতিতে শ্রীলঙ্কা ২ উইকেটে জয়ী হয়।পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা টেস্ট ম্যাচ

ম্যাচের ফলাফল

শ্রীলঙ্কা ২ উইকেটে জয়ী

ম্যাচের সেরা খেলোয়াড়

কুশল মেন্ডিস (শ্রীলঙ্কা)

ম্যাচের পরিসংখ্যান

পাকিস্তান

ওভার: ৪২ রান: ২৫২ আউট: ১০ উইকেট: পাথারানা (৩)

শ্রীলঙ্কা

ওভার: ৪২ রান: ২৫২ আউট: ১০ উইকেট: শাহিন শাহ আফ্রিদি (৩), জামান খান (২), ইফতিকার আহমেদ (২)

এশিয়া কাপ পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা

পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা, এশিয়া কাপ ২০২৩

ম্যাচের ফলাফল

শ্রীলঙ্কা ২ উইকেটে জয়ী (ডিএলএস পদ্ধতিতে)

ম্যাচের পরিসংখ্যান

পাকিস্তান

ওভার: ৪২ রান: ২৫২ আউট: ১০ উইকেট: পাথারানা (৩)

শ্রীলংকা

ওভার: ৪২ রান: ২৫২ আউট: ১০ উইকেট: শাহিন শাহ আফ্রিদি (৩), জামান খান (২), ইফতিকার আহমেদ (২)

ম্যাচের বিবরণ

পাকিস্তান টস জিতে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়। পাকিস্তানের হয়ে ওপেনার আবদুল্লা শফিক এবং মোহাম্মদ রিজওয়ান দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন। শফিক ৫২ রান করেন এবং রিজওয়ান ৮৬ রান করেন। অন্যদের মধ্যে ইফতিকার আহমেদ ৪৭ রান করেন। পাকিস্তান ৪২ ওভারে ২৫২ রান করে অলআউট হয়।পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা টেস্ট ম্যাচ

আরো পড়ুনঃ  গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ২০২৩

শ্রীলংকার হয়ে পাথারানা তিনটি উইকেট নেন।

শ্রীলঙ্কা জবাবে কুশল মেন্ডিস এবং পাথুম নিশঙ্কা দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন। মেন্ডিস ৯১ রান করেন এবং নিশঙ্কা ৫৭ রান করেন। অন্যদের মধ্যে সাদিরা সমরবিক্রমা ৪৩ রান করেন। শ্রীলঙ্কা ৪২ ওভারে ২৫২ রান করে অলআউট হয়।

পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কা দুটি দলই ২৫২ রান করে। ডিএলএস পদ্ধতিতে শ্রীলঙ্কা ২ উইকেটে জয়ী হয়।পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা টেস্ট ম্যাচ

ম্যাচের সেরা খেলোয়াড়

কুশল মেন্ডিস (শ্রীলঙ্কা)

ম্যাচের বিশ্লেষণ

পাকিস্তানের ব্যাটিং প্রথমে ভালো শুরু হয়। শফিক এবং রিজওয়ান দলের জন্য একটি ভালো ভিত্তি তৈরি করেন। তবে, মধ্য ওভারে পাকিস্তানের ব্যাটিং ভেঙে পড়ে। শেষ দিকে ইফতিকার আহমেদ কিছুটা ঝড় তুললেও তাতে খুব বেশি কাজে আসেনি।

শ্রীলংকার বোলিং শুরুতে কিছুটা হলেও ত্রুটি ছিল। তবে, পাথারানা তিনটি উইকেট নিয়ে দলের পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা টেস্ট ম্যাচ

শ্রীলঙ্কার ব্যাটিংও প্রথমে ভালো শুরু হয়। মেন্ডিস এবং নিশঙ্কা দলের জন্য একটি ভালো ভিত্তি তৈরি করেন। তবে, মধ্য ওভারে শ্রীলঙ্কার ব্যাটিংও ভেঙে পড়ে। শেষ দিকে সমরবিক্রমা কিছুটা ঝড় তুললেও তাতে খুব বেশি কাজে আসেনি।

পাকিস্তানের বোলিং শুরুতে ভালো ছিল। শাহিন শাহ আফ্রিদি তিনটি উইকেট নিয়ে দলের পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তবে, শেষ দিকে পাকিস্তানের বোলিং কিছুটা শিথিল হয়ে পড়ে।

সামগ্রিকভাবে, একটি উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচ ছিল। দুই দলই ভালো খেলেছে। শেষ পর্যন্ত ডিএলএস পদ্ধতিতে শ্রীলঙ্কা জয়ী হয়।পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা টেস্ট ম্যাচ

পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা ম্যাচ

পাকিস্তান ও শ্রীলংকার মধ্যে ২০২৩ সালের এশিয়া কাপের ফাইনাল ম্যাচটি ২০২৩ সালের ২৮শে আগস্ট দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ম্যাচটিতে পাকিস্তান টস জিতে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

পাকিস্তানের হয়ে আবদুল্লা শফিক এবং মোহাম্মদ রিজওয়ান দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন। শফিক ৫২ রান করেন এবং রিজওয়ান ৮৬ রান করেন। অন্যদের মধ্যে ইফতিকার আহমেদ ৪৭ রান করেন। পাকিস্তান ৪২ ওভারে ২৫২ রান করে অলআউট হয়।

শ্রীলংকার হয়ে পাথারানা তিনটি উইকেট নেন।

আরো পড়ুনঃ  সাকিব আল হাসানের বেতন কত

শ্রীলঙ্কা জবাবে কুশল মেন্ডিস এবং পাথুম নিশঙ্কা দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন। মেন্ডিস ৯১ রান করেন এবং নিশঙ্কা ৫৭ রান করেন। অন্যদের মধ্যে সাদিরা সমরবিক্রমা ৪৩ রান করেন। শ্রীলঙ্কা ৪২ ওভারে ২৫২ রান করে অলআউট হয়।

পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কা দুটি দলই ২৫২ রান করে। ডিএলএস পদ্ধতিতে শ্রীলঙ্কা ২ উইকেটে জয়ী হয়।

ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন কুশল মেন্ডিস। তিনি ৯১ রানের ইনিংসে ৬টি চার এবং ৪টি ছক্কা হাঁকান।পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা টেস্ট ম্যাচ

ম্যাচের বিশ্লেষণ

পাকিস্তানের ব্যাটিং প্রথমে ভালো শুরু হয়। শফিক এবং রিজওয়ান দলের জন্য একটি ভালো ভিত্তি তৈরি করেন। তবে, মধ্য ওভারে পাকিস্তানের ব্যাটিং ভেঙে পড়ে। শেষ দিকে ইফতিকার আহমেদ কিছুটা ঝড় তুললেও তাতে খুব বেশি কাজে আসেনি।

শ্রীলংকার বোলিং শুরুতে কিছুটা হলেও ত্রুটি ছিল। তবে, পাথারানা তিনটি উইকেট নিয়ে দলের পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

শ্রীলঙ্কার ব্যাটিংও প্রথমে ভালো শুরু হয়। মেন্ডিস এবং নিশঙ্কা দলের জন্য একটি ভালো ভিত্তি তৈরি করেন। তবে, মধ্য ওভারে শ্রীলংকার ব্যাটিংও ভেঙে পড়ে। শেষ দিকে সমরবিক্রমা কিছুটা ঝড় তুললেও তাতে খুব বেশি কাজে আসেনি।

পাকিস্তানের বোলিং শুরুতে ভালো ছিল। শাহিন শাহ আফ্রিদি তিনটি উইকেট নিয়ে দলের পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তবে, শেষ দিকে পাকিস্তানের বোলিং কিছুটা শিথিল হয়ে পড়ে।

সামগ্রিকভাবে, একটি উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচ ছিল। দুই দলই ভালো খেলেছে। শেষ পর্যন্ত ডিএলএস পদ্ধতিতে শ্রীলঙ্কা জয়ী হয়।পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা টেস্ট ম্যাচ

ম্যাচের উল্লেখযোগ্য ঘটনা

  • পাকিস্তানের হয়ে আবদুল্লা শফিক এবং মোহাম্মদ রিজওয়ান উভয়েই ঝুলন্ত ইনিংস খেলেন। শফিক ৫২ বলে ৫২ রান করেন এবং রিজওয়ান ৭৩ বলে ৮৬ রান করেন।
  • শ্রীলংকার হয়ে কুশল মেন্ডিস এবং পাথুম নিশঙ্কা উভয়েই ঝুলন্ত ইনিংস খেলেন। মেন্ডিস ৯১ বলে ৯১ রান করেন এবং নিশঙ্কা ৫৭ বলে ৫৭ রান করেন।
  • পাকিস্তানের হয়ে শাহিন শাহ আফ্রিদি তিনটি উইকেট নেন।
  • শ্রীলংকার হয়ে পাথারানা তিনটি উইকেট নেন।

ম্যাচের পরবর্তী প্রভাব

  • এই জয়ে শ্রীলঙ্কা ২০২৩ সালের এশিয়া কাপের চ্যাম্পিয়ন হয়।
  • এই জয় শ্রীলংকার ক্রিকেট দলের জন্য একটি বড় সাফল্য।
  • এই জয় শ্রীলংকার ক্রিকেট ভক্তদের জন্য একটি আনন্দের মুহূর্ত।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top