হ্যালো বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সকলেই খুব ভালো আছেন। আপনারা অনেকেই ১৬ ডিসেম্বর কি দিবস সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আজকে আমি আপনাদেরকে ১৬ ডিসেম্বর কি দিবস সম্পর্কে বলবো। তো চলুন শুরু করা যাক।
১৬ ডিসেম্বর কি দিবস
বাংলাদেশে ১৬ ডিসেম্বর সরকারি ছুটির দিন। এদিন সারাদেশে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিজয় দিবস উদযাপিত হয়। ভোরে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসের সূচনা হয়। জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে অনুষ্ঠিত সম্মিলিত সামরিক কুচকাওয়াজে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর সদস্যরা যোগ দেন। কুচকাওয়াজের অংশ হিসেবে সালাম গ্রহণ করেন দেশটির রাষ্ট্রপতি কিংবা প্রধানমন্ত্রী। এই কুচকাওয়াজ দেখার জন্য প্রচুরসংখ্যক মানুষ জড়ো হয়।
বিজয় দিবসের অন্যান্য অনুষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে পতাকা উত্তোলন, জাতীয় সঙ্গীত ও অন্যান্য দেশাত্ববোধক গান গাওয়া, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ, বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এছাড়াও, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সামাজিক সংগঠন ও স্থানীয় সরকারের উদ্যোগে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ১৬ ডিসেম্বর কি দিবস।
বিজয় দিবস বাংলাদেশের জাতীয় উৎসব। এদিন বাঙালি জাতি তাদের গৌরবময় ইতিহাস ও স্বাধীনতা অর্জনের জন্য আত্মত্যাগী বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়।
কবে ১৬ ডিসেম্বর জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়?

১৬ ডিসেম্বর কি দিবস? ১৯৭২ সালের ২২ জানুয়ারি প্রকাশিত এক প্রজ্ঞাপনে ১৬ ডিসেম্বরকে বাংলাদেশের জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, “১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে। এই ঐতিহাসিক দিবসটিকে জাতীয় দিবস হিসেবে উদযাপন করা হবে।”
এই প্রজ্ঞাপনের ফলে ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশে সরকারি ছুটির দিন হিসেবে ঘোষিত হয়। প্রতি বছর এই দিনে সারাদেশে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিজয় দিবস উদযাপিত হয়।
16 ডিসেম্বর কেন বিজয় দিবস?
১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস কারণ ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর কাছে ঢাকায় আত্মসমর্পণ করে। এর মধ্য দিয়ে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের অবসান ঘটে এবং বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে। ১৬ ডিসেম্বর কি দিবস।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে (বর্তমান বাংলাদেশ) গণহত্যা শুরু করে। এর প্রতিবাদে বাঙালিরা স্বাধীনতার দাবিতে সশস্ত্র সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে প্রায় ৩০ লাখ মানুষ প্রাণ হারায়। অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল আবু সুফিয়ান ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার কাছে আত্মসমর্পণ করেন। এর মধ্য দিয়ে পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয় এবং বাংলাদেশ নামক স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে।
তাই ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের জাতীয় দিবস হিসেবে উদযাপিত হয়। এদিন বাঙালি জাতি তাদের গৌরবময় ইতিহাস ও স্বাধীনতা অর্জনের জন্য আত্মত্যাগী বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়।
16 ডিসেম্বর 2023 কি হবে
১৬ ডিসেম্বর ২০২৩, শুক্রবার। এদিন বাংলাদেশ ও ভারতের বিজয় দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর কাছে ঢাকায় আত্মসমর্পণ করে। এর মধ্য দিয়ে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের অবসান ঘটে এবং বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে।
বাংলাদেশে ১৬ ডিসেম্বর সরকারি ছুটির দিন। এদিন সারাদেশে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিজয় দিবস উদযাপিত হবে। ভোরে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসের সূচনা হবে। জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে অনুষ্ঠিত সম্মিলিত সামরিক কুচকাওয়াজে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর সদস্যরা যোগ দেবেন। কুচকাওয়াজের অংশ হিসেবে সালাম গ্রহণ করবেন দেশটির রাষ্ট্রপতি কিংবা প্রধানমন্ত্রী। এই কুচকাওয়াজ দেখার জন্য প্রচুরসংখ্যক মানুষ জড়ো হবে। ১৬ ডিসেম্বর কি দিবস।
বিজয় দিবসের অন্যান্য অনুষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে পতাকা উত্তোলন, জাতীয় সঙ্গীত ও অন্যান্য দেশাত্ববোধক গান গাওয়া, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ, বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এছাড়াও, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সামাজিক সংগঠন ও স্থানীয় সরকারের উদ্যোগে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে।
বিজয় দিবস বাংলাদেশের জাতীয় উৎসব। এদিন বাঙালি জাতি তাদের গৌরবময় ইতিহাস ও স্বাধীনতা অর্জনের জন্য আত্মত্যাগী বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবে।
নির্দিষ্ট কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে:
- ভোর ৬টায় ৩১ বার তোপধ্বনি
- সকাল ৮টায় জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে সম্মিলিত সামরিক কুচকাওয়াজ
- সকাল ৯টায় জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ
- দুপুর ১২টায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন
- বিকেল ৩টায় জাতীয় সংসদে বিজয় দিবসের আলোচনা সভা
এছাড়াও, বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসের মধ্যে পার্থক্য কি?
বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবস দুটি আলাদা দিবস হলেও এদের মধ্যে একটি ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। স্বাধীনতা দিবস হল সেই দিন যেদিন কোনও জাতি বা দেশ স্বাধীনতা লাভ করে। অন্যদিকে, বিজয় দিবস হল সেই দিন যেদিন কোনও জাতি বা দেশ তার স্বাধীনতার জন্য সংগ্রামে জয়লাভ করে।
১৬ ডিসেম্বর কি দিবস? বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ২৬ মার্চ ১৯৭১ সালের দিনটিকে স্বাধীনতা দিবস হিসেবে পালন করা হয়। এই দিনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। এর মধ্য দিয়ে পূর্ব পাকিস্তান থেকে পাকিস্তানের পৃথকীতা ঘটে এবং বাংলাদেশ নামক স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে।
অন্যদিকে, ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালের দিনটিকে বিজয় দিবস হিসেবে পালন করা হয়। এই দিনে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর কাছে ঢাকায় আত্মসমর্পণ করে। এর মধ্য দিয়ে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের অবসান ঘটে এবং বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে।
তাই, বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস হল ২৬ মার্চ ১৯৭১ সাল, যেদিন বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে। অন্যদিকে, বাংলাদেশের বিজয় দিবস হল ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সাল, যেদিন বাংলাদেশ স্বাধীনতার জন্য সংগ্রামে জয়লাভ করে।
১৬ ডিসেম্বর কি দিবস? বাংলাদেশে স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবস উভয়ই জাতীয় দিবস হিসেবে পালিত হয়। এদিন সরকারি ছুটির দিন থাকে এবং সারাদেশে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এসব দিবস উদযাপিত হয়।
১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য
১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য
প্রিয় দেশবাসী,
১৬ ডিসেম্বর কি দিবস? আজ ১৬ ডিসেম্বর। মহান বিজয় দিবস। আজকের এই দিনে আমরা গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার সঙ্গে স্মরণ করি আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের। তাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি আমাদের স্বাধীনতা।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর গণহত্যা শুরু করে। এর প্রতিবাদে বাঙালিরা স্বাধীনতার দাবিতে সশস্ত্র সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে।
১৬ ডিসেম্বর কি দিবস? মহান বিজয় দিবস আমাদের জন্য এক গৌরবময় দিন। এই দিনটি আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাসের এক অবিস্মরণীয় অধ্যায়। এই দিনটি আমাদের মাতৃভূমির জন্য আত্মত্যাগকারী সকল শহীদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এবং তাদের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে আমাদের দেশকে গড়ে তুলতে আমাদের প্রতিশ্রুতি জানাতে উৎসর্গ করা উচিত।
১৬ ডিসেম্বর কি দিবস? আজ আমরা যে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমতার অধিকারী, তা আমাদের প্রাপ্তি নয়, এটি আমাদের অর্জন। এই অর্জনের পেছনে রয়েছে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের অমূল্য ত্যাগ ও রক্ত।
আমরা আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমতা রক্ষার জন্য সর্বদা সচেষ্ট থাকব। আমরা আমাদের দেশকে একটি সমৃদ্ধ ও উন্নত দেশে গড়ে তুলব।
আজকের এই দিনে আমি সকল বাংলাদেশিকে একটি সুখী, সমৃদ্ধ ও উন্নত দেশ গড়ে তোলার জন্য একযোগে কাজ করার আহ্বান জানাই।
জয় বাংলা! জয় বঙ্গবন্ধু!
১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ এর ইতিহাস
১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালের দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসের এক গৌরবময় দিন। এই দিনে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর কাছে ঢাকায় আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের অবসান ঘটে এবং বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে।
১৬ ডিসেম্বর কি দিবস? ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর গণহত্যা শুরু করে। এর প্রতিবাদে বাঙালিরা স্বাধীনতার দাবিতে সশস্ত্র সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে বাঙালি মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে পরাজিত করে।
১৬ ডিসেম্বর কি দিবস? ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল আবু সুফিয়ান ভারতীয় সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার কাছে আত্মসমর্পণ করেন। এই আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে পূর্ব পাকিস্তানের পক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের বিজয় নিশ্চিত হয়।
১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় দিবস হিসেবে পালিত হয়। এদিন সারাদেশে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিজয় দিবস উদযাপিত হয়।
১৬ ডিসেম্বর নিয়ে কিছু কথা
১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর কাছে ঢাকায় আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের অবসান ঘটে এবং বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে।
১৬ ডিসেম্বর কি দিবস? বিজয় দিবস বাংলাদেশের জাতীয় দিবস। এদিন সারাদেশে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিজয় দিবস উদযাপিত হয়।
বিজয় দিবসের কিছু কথা:
- বিজয় দিবস আমাদের জন্য এক গৌরবময় দিন। এই দিনটি আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাসের এক অবিস্মরণীয় অধ্যায়।
- বিজয় দিবস আমাদের মাতৃভূমির জন্য আত্মত্যাগকারী সকল শহীদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে উৎসর্গ করা উচিত।
- বিজয় দিবস আমাদেরকে আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমতা রক্ষার জন্য সর্বদা সচেষ্ট থাকতে অনুপ্রাণিত করে।
- বিজয় দিবস আমাদেরকে একটি সুখী, সমৃদ্ধ ও উন্নত দেশ গড়ে তুলতে অনুপ্রাণিত করে।
বিজয় দিবস আমাদেরকে আমাদের অতীতের সাথে সংযুক্ত করে। এটি আমাদেরকে আমাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। এটি আমাদেরকে আমাদের জাতীয়তাবোধ ও দেশপ্রেমকে শক্তিশালী করে।
বিজয় দিবস আমাদেরকে ভবিষ্যতের দিকে তাকাতে সাহায্য করে। এটি আমাদেরকে একটি সুন্দর ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখতে অনুপ্রাণিত করে।
বিজয় দিবস সম্পর্কে ১০টি বাক্য
বিজয় দিবস সম্পর্কে ১০টি বাক্য:
- ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় দিবস।
- ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর কাছে ঢাকায় আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের অবসান ঘটে এবং বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে।
- বিজয় দিবস বাংলাদেশের জাতীয় দিবস।
- এদিন সারাদেশে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিজয় দিবস উদযাপিত হয়।
- বিজয় দিবস আমাদের জন্য এক গৌরবময় দিন।
- এই দিনটি আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাসের এক অবিস্মরণীয় অধ্যায়।
- বিজয় দিবস আমাদের মাতৃভূমির জন্য আত্মত্যাগকারী সকল শহীদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে উৎসর্গ করা উচিত।
- বিজয় দিবস আমাদেরকে আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমতা রক্ষার জন্য সর্বদা সচেষ্ট থাকতে অনুপ্রাণিত করে।
- বিজয় দিবস আমাদেরকে একটি সুখী, সমৃদ্ধ ও উন্নত দেশ গড়ে তুলতে অনুপ্রাণিত করে।
এছাড়াও, বিজয় দিবস সম্পর্কে আরও কিছু বাক্য বলা যেতে পারে, যেমন:
- বিজয় দিবস আমাদেরকে আমাদের অতীতের সাথে সংযুক্ত করে।
- এটি আমাদেরকে আমাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
- এটি আমাদেরকে আমাদের জাতীয়তাবোধ ও দেশপ্রেমকে শক্তিশালী করে।
- বিজয় দিবস আমাদেরকে ভবিষ্যতের দিকে তাকাতে সাহায্য করে।
- এটি আমাদেরকে একটি সুন্দর ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখতে অনুপ্রাণিত করে।
বিজয় দিবস সম্পর্কে পাঁচটি বাক্য
বিজয় দিবস সম্পর্কে পাঁচটি বাক্য:
- ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় দিবস।
- ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর কাছে ঢাকায় আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের অবসান ঘটে এবং বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে।
- বিজয় দিবস বাংলাদেশের জাতীয় দিবস। এদিন সারাদেশে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিজয় দিবস উদযাপিত হয়।
- বিজয় দিবস আমাদের জন্য এক গৌরবময় দিন। এই দিনটি আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাসের এক অবিস্মরণীয় অধ্যায়।
- বিজয় দিবস আমাদেরকে আমাদের মাতৃভূমির জন্য আত্মত্যাগকারী সকল শহীদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে উৎসর্গ করা উচিত।
১৬ ডিসেম্বর কি দিবস? বিজয় দিবস আমাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। এদিন আমরা আমাদের স্বাধীনতার জন্য আত্মত্যাগকারী সকল শহীদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। আমরা তাদের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে একটি সুখী, সমৃদ্ধ ও উন্নত দেশ গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
উপসংহার
আমি আশা করছি আপনারা আপনাদের এই ১৬ ডিসেম্বর কি দিবস প্রশ্নের উওর পেয়েছেন। আরো কিছু জানার থাকলে নিচে কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।
আরো পড়ুনঃ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস সম্পর্কে কিছু কথা