https://jobbd.org/%e0%a6%b0%e0%a6%ac%e0%a7%80%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a6%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%a5-%e0%a6%a0%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a7%81%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%96%e0%a7%8d/
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতার লাইন
নিশ্চয়ই, এখানে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কয়েকটি বিখ্যাত কবিতার কিছু লাইন রয়েছে:
-
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি। – “আমার সোনার বাংলা” কবিতা থেকে
-
যেথায় বাঁশের বাগান, ঝিলে ঝিলে জল। – “যেথায় বাঁশের বাগান” কবিতা থেকে
-
সূর্য ডুবে গেল, আকাশ গভীরতর হল। – “সূর্য ডুবে গেল” কবিতা থেকে
-
আমার মনের চাঁদ তুমি, আমার মনের তারা তুমি। – “আমার মনের চাঁদ তুমি” কবিতা থেকে
-
আমার প্রিয়া, তুমি সুন্দরতম, তুমি সুন্দরতম। – “আমার প্রিয়া” কবিতা থেকে
-
তোমার চোখে ঝিকিমিকি তারা, তোমার হাতে তাজা ফুল। – “তোমার চোখে ঝিকিমিকি তারা” কবিতা থেকে
-
আমার জীবনের দীপশিখা, আমার জীবনের গান, তুমি আমার সব। – “আমার জীবনের দীপশিখা” কবিতা থেকে
-
ওগো, তুমি কোথায়, আমি কোথায়, এই ব্যবধান কত দীর্ঘ। – “ওগো, তুমি কোথায়” কবিতা থেকে
এই লাইনগুলি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার কিছু উদাহরণ। তাঁর আরও অনেক বিখ্যাত কবিতা রয়েছে যাতে সুন্দর এবং চিরন্তন লাইন রয়েছে।রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতার লাইন
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতাগুলি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তাঁর কবিতাগুলি বাংলা ভাষার সম্পদ এবং এগুলি প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে পড়ে আসছে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সবচেয়ে বিখ্যাত কবিতা কোনটি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অনেক বিখ্যাত কবিতা রয়েছে, তবে “আমার সোনার বাংলা” কবিতাটি সম্ভবত তার সবচেয়ে বিখ্যাত। এটি একটি দেশাত্মবোধক কবিতা যা বাংলার সৌন্দর্য এবং সম্পদের প্রশংসা করে। কবিতাটিতে রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রিয় দেশের প্রতি তার গভীর ভালোবাসা এবং কৃতজ্ঞতা।
কবিতাটিতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের বর্ণনা দিয়েছেন। তিনি বাংলার গ্রাম, নদী, বন এবং পাহাড়ের প্রশংসা করেছেন। তিনি বাংলার মানুষের উৎসাহ এবং প্রাণশক্তির প্রশংসা করেছেন।রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতার লাইন
কবিতাটিতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলার ভবিষ্যতের জন্য আশা প্রকাশ করেছেন। তিনি বিশ্বাস করেন যে বাংলা একটি সমৃদ্ধ এবং সুন্দর দেশ হবে।
কবিতাটির একটি অংশ হল:
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি। চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, তোমার মাঠ, তোমার নদী, তোমার ফুল, তোমার ফল, তোমার সব কিছু, আমার প্রাণে গেঁথে আছে।
এই কবিতাটি বাংলা সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি বাংলার ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির একটি প্রতিফলন। এটি বাংলার মানুষের কাছে একটি প্রিয় কবিতা এবং এটি প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে পড়ে আসছে।রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতার লাইন
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মৃত্যু কিভাবে হয়েছিল
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯৪১ সালের ৭ আগস্ট, ২২ শ্রাবণ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দে তার পৈতৃক বাসভবন জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর মৃত্যুর কারণ ছিল দীর্ঘদিন ধরে অবস্থিত হৃদরোগের জটিলতা।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মৃত্যুর কয়েক মাস আগে থেকেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তিনি হৃদরোগ, ডায়াবেটিস এবং রক্তচাপের মতো বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন। ১৯৪১ সালের জুলাই মাসে তাঁর অবস্থার অবনতি ঘটে এবং তিনি হাসপাতালে ভর্তি হন। কিন্তু চিকিৎসা সত্ত্বেও তাঁর অবস্থার উন্নতি হয়নি।
৭ আগস্ট, ১৯৪১ সালে সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর মৃত্যুতে গোটা বাংলায় শোকের ছায়া নেমে আসে।রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতার লাইন
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি। তাঁর মৃত্যু বাংলা সাহিত্যের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতা ছোটদের
“আমাদের ছোট্ট নদীরে”
আমাদের ছোট্ট নদীরে, ওরে বাঁধন ছাড় রে!
তোর বুকে কত খেলা আছে, তোর বুকে কত গান আছে।
তোর বুকে কত লুকানো আছে, তোর বুকে কত স্বপ্ন আছে।
আমাদের ছোট্ট নদীরে, ওরে বাঁধন ছাড় রে!
[ছবি] রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “আমাদের ছোট্ট নদীরে” কবিতাটি একটি ছোট্ট নদীর কথা বলে যা বাঁধের দ্বারা আবদ্ধ। নদীটি তার স্বাধীনতা ফিরে পেতে চায় এবং তার বুকে লুকিয়ে থাকা সমস্ত খেলা, গান, স্বপ্ন এবং সৌন্দর্য প্রকাশ করতে চায়।রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতার লাইন
“ওই যে চাঁদ উঠেছে”
ওই যে চাঁদ উঠেছে, ওই যে তারা উঠেছে,
ওই যে ঝিঁঝি ডাকে, ওই যে ভ্রমর ডাকে।
ওই যে পাতা ঝরে, ওই যে ফুল ফোটে,
ওই যে পাখি ডাকে, ওই যে গান গায়।
[ছবি] রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “ওই যে চাঁদ উঠেছে” কবিতাটি একটি রাতের দৃশ্যের কথা বলে। চাঁদ, তারা, ঝিঁঝি, ভ্রমর, পাতা, ফুল, পাখি এবং গান সবই রাতের সৌন্দর্যের অংশ।
“ওই যে সাত সমুদ্র পার”
ওই যে সাত সমুদ্র পার, ওই যে এক দেশে,
ওই যে এক রাজ্যে, ওই যে এক সুন্দরী রাজকন্যা থাকে।
ওই যে রাজকন্যার নাম, ওই যে সুন্দরী,
ওই যে আমার প্রাণের বন্ধু, ওই যে আমার প্রিয়া।
[ছবি] রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “ওই যে সাত সমুদ্র পার” কবিতাটি একটি দূরবর্তী দেশে বসবাসকারী একটি সুন্দরী রাজকন্যার কথা বলে। কবি তার প্রেমিকের জন্য তার দীর্ঘ এবং কঠিন যাত্রা বর্ণনা করেছেন।রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতার লাইন
“আকাশ ভরা তারা”
আকাশ ভরা তারা, তারা ভরা আকাশ,
তারা ঝিকিমিকি করে, আকাশ ঝিকিমিকি করে।
তারা আমার মনের তারা, আকাশ আমার মনের আকাশ,
তারা আমার মনের গান, আকাশ আমার মনের সুর।
[ছবি] রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “আকাশ ভরা তারা” কবিতাটি তারার সৌন্দর্য এবং তাদের কবিতার প্রতিনিধিত্বের কথা বলে। কবি তার মনের তারার সাথে আকাশের তুলনা করেছেন।রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতার লাইন
“আমার সোনার বাংলা”
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।
চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস,
তোমার মাঠ, তোমার নদী, তোমার ফুল, তোমার ফল,
তোমার সব কিছু, আমার প্রাণে গেঁথে আছে।
[ছবি] রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “আমার সোনার বাংলা” কবিতাটি বাংলার সৌন্দর্য এবং সমৃদ্ধির প্রশংসা করে। কবি তার প্রিয় দেশের প্রতি তার গভীর ভালোবাসা এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতার লাইন
এই কবিতাগুলি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত শিশুদের কবিতাগুলির মধ্যে কয়েকটি। এই কবিতাগুলি ছোটদের জন্য সহজবোধ্য এবং তাদের কল্পনাকে উৎসাহিত করে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত প্রেমের কবিতা
“তোমার চোখে ঝিকিমিকি তারা”
তোমার চোখে ঝিকিমিকি তারা, তোমার হাতে তাজা ফুল। তুমি যেন স্বপ্নের রানী, আমার মনের দুল।
তুমি যেন বসন্তের গান, আমার প্রাণের সুর। তুমি যেন জ্যোৎস্নার রাত, আমার প্রেমের দূর।
তুমি যেন আমার জীবন, আমার প্রাণের ছায়া। তুমি যেন আমার বিশ্বাস, আমার মনের দায়া।
এই কবিতাটি একজন প্রেমিকের তার প্রেমিকার প্রতি তার ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধার কথা বলে। কবি তার প্রেমিকার চোখ, হাতে ফুল, তার স্বপ্নের মতো চেহারা, বসন্তের মতো তার কণ্ঠস্বর, জ্যোৎস্নার মতো তার সৌন্দর্য এবং তার জীবনের মতো তার গুণের প্রশংসা করেছেন।রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতার লাইন
“আমার মনের চাঁদ তুমি”
আমার মনের চাঁদ তুমি, আমার মনের তারা তুমি। তুমি যেন আমার জীবনের আলো, আমার প্রাণের বাঁচা তুমি।
তুমি যেন আমার স্বপ্নের রাজকন্যা, আমার মনের রানী। তুমি যেন আমার প্রেমের প্রতীক, আমার মনের মাঝে তুমি।
তুমি যেন আমার সবকিছু, আমার প্রাণের আধার। তুমি যেন আমার বিশ্বাস, আমার মনের আশ্রয়।
এই কবিতাটি একজন প্রেমিকের তার প্রেমিকার প্রতি তার গভীর ভালোবাসা এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে। কবি তার প্রেমিকাকে তার মনের চাঁদ, তারা, আলো, জীবন, স্বপ্ন, রানী, প্রেম, বিশ্বাস এবং আশ্রয়ের সাথে তুলনা করেছেন।
“ওগো, তুমি কোথায়”
ওগো, তুমি কোথায়, আমি তোমায় পাই না। তুমি যেন আমার স্বপ্নের মানুষ, আমার মনের মাঝে তুমি।
আমি তোমাকে খুঁজে ফিরি, আমি তোমার ডাক শুনি। আমি তোমার মুখ দেখতে চাই, আমি তোমার হাত ধরতে চাই।
ওগো, তুমি কোথায়, আমি তোমাকে পাই না। তুমি যেন আমার জীবনের সঙ্গী, আমার মনের আধার।রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতার লাইন
এই কবিতাটি একজন প্রেমিকের তার প্রেমিকার জন্য তার তীব্র ভালোবাসা এবং আকর্ষণ প্রকাশ করে। কবি তার প্রেমিকাকে তার স্বপ্নের মানুষ, মনের মাঝে থাকা মানুষ, ডাক শোনা মানুষ, মুখ দেখার মানুষ এবং হাত ধরার মানুষ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
এই কবিতাগুলি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত প্রেমের কবিতাগুলির মধ্যে কয়েকটি। এই কবিতাগুলি প্রেমের বিভিন্ন দিককে চিত্রিত করে, যার মধ্যে রয়েছে ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, কৃতজ্ঞতা, আকর্ষণ এবং আকাঙ্ক্ষা।