https://jobbd.org/%e0%a6%af%e0%a6%ae%e0%a7%81%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%a4%e0%a7%81-%e0%a6%95%e0%a6%a4-%e0%a6%95%e0%a6%bf%e0%a6%b2%e0%a7%8b%e0%a6%ae%e0%a6%bf%e0%a6%9f%e0%a6%be%e0%a6%b0/
যমুনা সেতু কত কিলোমিটার
যমুনা সেতুর দৈর্ঘ্য ৪.৮ কিলোমিটার। এটি ১৯৯৮ সালে নির্মিত হয়েছিল। এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় দীর্ঘতম সেতু। এটি যমুনা নদীর পূর্ব তীরের ভূঞাপুর এবং পশ্চিম তীরের সিরাজগঞ্জকে সংযুক্ত করে। এই সেতুটি নির্মাণের ফলে বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে।যমুনা সেতু কত কিলোমিটার
ঢাকা থেকে যমুনা সেতু কত কিলোমিটার
ঢাকা থেকে যমুনা সেতুর দূরত্ব প্রায় ১১০ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে যমুনা সেতু যাওয়ার জন্য সবচেয়ে সহজ উপায় হল ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক ধরে যাত্রা করা। এই মহাসড়কটি ঢাকার উত্তর-পশ্চিম দিকে অবস্থিত এবং এটি যমুনা সেতুর পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত টাঙ্গাইল শহরের সাথে সংযুক্ত।যমুনা সেতু কত কিলোমিটার
ঢাকা থেকে যমুনা সেতু যাওয়ার জন্য গাড়ি, বাস, বা ট্রেন ব্যবহার করা যেতে পারে। গাড়ি বা বাস ব্যবহার করে যাত্রা করার সময় প্রায় ২ ঘন্টা সময় লাগে। ট্রেন ব্যবহার করে যাত্রা করার সময় প্রায় ৩ ঘন্টা সময় লাগে।
যমুনা সেতু কত লেন?
যমুনা সেতুর উপর দিয়ে ৪ লেনের সড়ক এবং ২টি রেলট্রাক বসানো হয়েছে। ৪ লেন সড়কের মধ্যে ২ লেন উত্তর থেকে দক্ষিণ দিকে এবং ২ লেন দক্ষিণ থেকে উত্তর দিকে। রেলট্রাক দুটি পৃথক লাইনে অবস্থিত।
যমুনা সেতু বাংলাদেশের দ্বিতীয় দীর্ঘতম সেতু। এটি ১৯৯৮ সালে নির্মিত হয়েছিল। এটি যমুনা নদীর পূর্ব তীরের ভূঞাপুর এবং পশ্চিম তীরের সিরাজগঞ্জকে সংযুক্ত করে। এই সেতুটি নির্মাণের ফলে বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে।যমুনা সেতু কত কিলোমিটার
যমুনা সেতুতে রেল চালু হয় কবে?
যমুনা সেতুতে রেল চালু হওয়ার কথা ছিল ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে। তবে, নির্মাণ কাজের অগ্রগতির কারণে সেতুটি চালু হতে বিলম্ব হচ্ছে। বর্তমানে, সেতুটির নির্মাণ কাজ প্রায় ৮০% শেষ হয়েছে। আশা করা হচ্ছে, ২০২৪ সালের আগস্ট মাসে সেতুটি চালু হবে।
যমুনা সেতুতে রেল চালু হলে বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও উন্নত হবে। এতে করে পণ্য ও যাত্রী পরিবহন সহজ ও দ্রুত হবে।
বঙ্গবন্ধু সেতু নির্মাণকারী কোম্পানির নাম কি?
বঙ্গবন্ধু সেতু নির্মাণকারী কোম্পানির নাম হলো হুন্দাই ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এইচইসি)। এইচইসি দক্ষিণ কোরিয়ার একটি বহুজাতিক নির্মাণ কোম্পানি। এটি ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এইচইসি বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম নির্মাণ কোম্পানি। এটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বড় বড় প্রকল্প নির্মাণ করেছে।যমুনা সেতু কত কিলোমিটার
বঙ্গবন্ধু সেতু নির্মাণের জন্য এইচইসি-কে ১৯৯৪ সালে চুক্তি দেওয়া হয়েছিল। সেতুটি নির্মাণের জন্য মোট ব্যয় হয়েছিল ৬৯৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। সেতুটি ১৯৯৮ সালের ২৫ জুন উদ্বোধন করা হয়।
বঙ্গবন্ধু সেতু বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো। এটি বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি করেছে।যমুনা সেতু কত কিলোমিটার
যমুনা সেতুর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ কত?
যমুনা সেতুর দৈর্ঘ্য ৪.৮ কিলোমিটার এবং প্রস্থ ১৮.৫ মিটার। এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় দীর্ঘতম সেতু। এটি যমুনা নদীর পূর্ব তীরের ভূঞাপুর এবং পশ্চিম তীরের সিরাজগঞ্জকে সংযুক্ত করে। এই সেতুটি নির্মাণের ফলে বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে।
সেতুটির মূল অংশটি ৪.২ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং ১৮.৫ মিটার প্রশস্ত। উভয় প্রান্তে ভায়াডাক্ট রয়েছে, প্রতিটি ১২৮ মিটার দীর্ঘ এবং ১৮.৫ মিটার প্রশস্ত। সেতুটিতে মোট ৪৯টি স্প্যান রয়েছে, যার মধ্যে ৪৭টি স্প্যানের দৈর্ঘ্য ১০০ মিটার এবং ২টি স্প্যানের দৈর্ঘ্য ১২৫ মিটার।যমুনা সেতু কত কিলোমিটার
যমুনা সেতুর পিলার কয়টি
যমুনা সেতুর মোট ৫০টি পিলার রয়েছে। এর মধ্যে ২৫টি পিলার পূর্ব তীরে এবং ২৫টি পিলার পশ্চিম তীরে অবস্থিত। প্রতিটি পিলারের উচ্চতা ৯১ মিটার এবং ব্যাস ৬ মিটার। পিলারগুলোর মধ্যে স্প্যানগুলোর দৈর্ঘ্য ৩০ থেকে ৪০০ মিটার পর্যন্ত।
যমুনা সেতুর পিলারগুলো নির্মাণে ব্যবহৃত হয়েছে উচ্চমানের কংক্রিট এবং ইস্পাত। পিলারগুলোর নকশা এমনভাবে করা হয়েছে যাতে সেতুটি যমুনা নদীর প্রবল স্রোত ও জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষা পায়।যমুনা সেতু কত কিলোমিটার
যমুনা সেতুর খরচ কত
যমুনা সেতুর নির্মাণ ব্যয় ছিল মোট ৬৯৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর মধ্যে হুন্দাই ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এইচইসি) ৪০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় করে। বাকি ২৯৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ব্যয় করা হয়।যমুনা সেতু কত কিলোমিটার
সেতুটি নির্মাণের জন্য আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থাগুলো অর্থায়ন করেছিল। এডিবি, আইডিএ, এবং জাপানের ওসিএফ ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার করে অর্থায়ন করেছিল।
সেতুটি নির্মাণের জন্য সময় লেগেছিল ৪ বছর। এটি ১৯৯৪ সালের ১৮ ডিসেম্বর নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং ১৯৯৮ সালের ২৫ জুন উদ্বোধন করা হয়।
যমুনা সেতু নির্মাণের ফলে বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে। এতে করে পণ্য ও যাত্রী পরিবহন সহজ ও দ্রুত হয়েছে।যমুনা সেতু কত কিলোমিটার
যমুনা সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন কে
যমুনা সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। ১৯৯৪ সালের ১০ এপ্রিল জাপানি প্রতিনিধিদলের উপস্থিতিতে তিনি এই ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
যমুনা সেতু নির্মাণের জন্য ১৯৯৪ সালের ১৮ ডিসেম্বর নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং ১৯৯৮ সালের ২৫ জুন উদ্বোধন করা হয়।যমুনা সেতু কত কিলোমিটার
যমুনা সেতু কত সালে উদ্বোধন হয়েছে
যমুনা সেতু ১৯৯৮ সালের ২৫ জুন উদ্বোধন করা হয়। বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই সেতুটি উদ্বোধন করেন।
সেতুটি নির্মাণের জন্য ১৯৯৪ সালের ১৮ ডিসেম্বর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। সেতুটি নির্মাণে মোট সময় লেগেছিল ৪ বছর।
যমুনা সেতু বাংলাদেশের দ্বিতীয় দীর্ঘতম সেতু। এটি যমুনা নদীর পূর্ব তীরের ভূঞাপুর এবং পশ্চিম তীরের সিরাজগঞ্জকে সংযুক্ত করে। এই সেতুটি নির্মাণের ফলে বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে।
যমুনা সেতুর আয়ুষ্কাল কত বছর
যমুনা সেতুর আয়ুষ্কাল প্রায় ১০০ বছর। সেতুটি নির্মাণের সময় এটিকে ১০০ বছরের জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল। তবে, যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে সেতুটির আয়ুষ্কাল আরও বাড়ানো যেতে পারে।
যমুনা সেতুর নির্মাণে ব্যবহৃত হয়েছে উচ্চমানের উপকরণ। সেতুটির নকশাও খুবই নিরাপদ। সেতুটিতে নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করা হয়। এসব কারণে যমুনা সেতু আরও অনেক বছর টিকে থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।
যমুনা সেতু বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো। এটি বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি করেছে। সেতুটি টিকিয়ে রাখার জন্য বাংলাদেশ সরকারের যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।যমুনা সেতু কত কিলোমিটার
যমুনা সেতুর টোল
যমুনা সেতুর টোল হার নিম্নরূপ:
যানবাহনের শ্রেণি | টোল (টাকা) |
---|---|
মোটরসাইকেল | ১০ |
অটোরিকশা | ২০ |
ব্যক্তিগত গাড়ি | ৪০ |
মিনিবাস | ১০০ |
বাস (৩১ আসন বা এর কম) | ৩০০ |
বাস (৩২ আসন বা এর বেশি) | ৪০০ |
ট্রাক (৫ টন পর্যন্ত) | ৪০০ |
ট্রাক (৫.০১ টন হতে ৮ টন পর্যন্ত) | ৫০০ |
ট্রাক (৮.০১ টন হতে ১১ টন পর্যন্ত) | ৬০০ |
ট্রাক/ট্রেইলার (৩ এক্সেল) | ৮০০ |
ট্রাক/ট্রেইলার (৪ এক্সেল) | ১০০০ |
ট্রাক/ট্রেইলার (৪ এক্সেলের অধিক) | ১০০০ + প্রতি এক্সেল ২০০ |
টোল প্রদানের জন্য সেতুর দুই প্রান্তে টোল প্লাজা রয়েছে। টোল প্লাজায় নগদ অর্থ, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, এবং মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে টোল প্রদান করা যায়।
২০২৩ সালের ১৬ জুলাই থেকে যমুনা সেতুর টোল হার ১৭ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে।
যমুনা সেতু বিশ্বের কততম সেতু
যমুনা সেতু বিশ্বের ১১তম দীর্ঘতম সেতু। এর দৈর্ঘ্য ৪.৮ কিলোমিটার। ২০২৩ সালের ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ সেতু হল চীনের ডানইয়াং-কুনশান গ্র্যান্ড ব্রিজ, যার দৈর্ঘ্য ১৬৪ কিলোমিটার।
যমুনা সেতু বাংলাদেশের দ্বিতীয় দীর্ঘতম সেতু। বাংলাদেশের সবচেয়ে দীর্ঘ সেতু হল পদ্মা সেতু, যার দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিলোমিটার। পদ্মা সেতু ২০২৩ সালের ২৫ জুন উদ্বোধন করা হয়।
যমুনা সেতু বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো। এটি বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি করেছে। এতে করে পণ্য ও যাত্রী পরিবহন সহজ ও দ্রুত হয়েছে।