বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় অবস্থিত

https://jobbd.org/%e0%a6%ac%e0%a6%99%e0%a7%8d%e0%a6%97%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%a4%e0%a6%be-%e0%a6%b6%e0%a7%87%e0%a6%96-%e0%a6%ab%e0%a6%9c%e0%a6%bf%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%a4%e0%a7%81%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a8%e0%a7%87/

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় অবস্থিত

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের ময়মনসিংহ বিভাগের জামালপুর জেলায় অবস্থিত। এটি একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি জামালপুর শহর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে সরিষাবাড়ী উপজেলায় অবস্থিত।বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় অবস্থিত

বিশ্ববিদ্যালয়টি ২০১৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি বাংলাদেশের ৪০তম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং ময়মনসিংহ বিভাগের প্রথম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ৬টি অনুষদ রয়েছে। এগুলো হল:

  • বিজ্ঞান অনুষদ
  • প্রকৌশল অনুষদ
  • কৃষি অনুষদ
  • ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ
  • আইন অনুষদ
  • স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদ

বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে প্রায় ৭০০০ শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত রয়েছে।বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় অবস্থিত

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩

ভর্তি বিজ্ঞপ্তি

বিষয়ঃ ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতক (পাস) শ্রেণিতে ভর্তি

আবেদনের সময়সীমাঃ ১২ জুলাই ২০২৩ থেকে ৩১ জুলাই ২০২৩

বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটঃ https://bsfmstu.ac.bd/

ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্যের জন্য বিজ্ঞপ্তি দেখুনঃ

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩: https://bsfmstu.ac.bd/admission/

ভর্তি যোগ্যতা

স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তি

  • এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় মোট জিপিএ ৭.০০ থাকতে হবে।
  • এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় পৃথকভাবে জিপিএ ৪.৫০ থাকতে হবে।
  • নির্দিষ্ট ইউনিটের জন্য নির্দিষ্ট বিষয়ে ন্যূনতম জিপিএ থাকতে হবে।

স্নাতক (পাস) শ্রেণিতে ভর্তি

  • এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় মোট জিপিএ ৫.০০ থাকতে হবে।
  • এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় পৃথকভাবে জিপিএ ৩.৫০ থাকতে হবে।

আবেদন পদ্ধতি

  • আবেদনকারীকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে আবেদন ফরম ডাউনলোড করতে হবে।
  • পূরণকৃত আবেদন ফরম ও নির্ধারিত ফি সহ সত্যায়িত এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার সনদপত্র, রেজিস্ট্রেশন কার্ড, এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার মূল নম্বরপত্র, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের প্রত্যয়নপত্র, জাতীয় পরিচয়পত্র, ছবিসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কার্যালয়ে সরাসরি উপস্থিত হতে হবে।

আবেদন ফি

  • স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তিঃ ৩০০০/- টাকা
  • স্নাতক (পাস) শ্রেণিতে ভর্তিঃ ২০০০/- টাকা

অন্যান্য

  • ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ও সময় পরে জানানো হবে।
  • ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্যের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় অবস্থিত
আরো পড়ুনঃ  আমার ব্র্যাক অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব কলেজ ঢাকা

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব কলেজ বাংলাদেশের ঢাকা শহরের হাজারীবাগে অবস্থিত একটি সরকারি মহিলা কলেজ। এটি ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। কলেজটি বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী মহিলা কলেজ।

কলেজটিতে বর্তমানে ৪৫টি বিষয়ে স্নাতক (পাস) ও স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে শিক্ষাদান করা হয়। কলেজে প্রায় ১০ হাজার শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত রয়েছে।বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় অবস্থিত

কলেজটিতে রয়েছে একটি সুসজ্জিত ক্যাম্পাস, আধুনিক শিক্ষা-প্রশিক্ষণ সুবিধা, এবং অভিজ্ঞ ও দক্ষ শিক্ষক-কর্মচারী। কলেজটি তার শিক্ষাগত মান, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড ও সামাজিক কার্যক্রমের জন্য সুপরিচিত।

কলেজটিতে প্রতি বছর বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও সামাজিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এছাড়াও, কলেজটি বিভিন্ন শিক্ষামূলক ও সামাজিক কর্মসূচির সাথে যুক্ত।

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব কলেজ বাংলাদেশের শিক্ষাক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। এটি দেশের মেয়েদের শিক্ষা ও উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় অবস্থিত

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এর জীবনী

শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম ফার্স্ট লেডি এবং প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান এর স্ত্রী। তিনি বঙ্গমাতা নামে পরিচিত।

জন্ম ও শৈশব

শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ১৯৩০ সালের ৮ আগস্ট গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার ডাকনাম ছিল রেনু। তার পিতার নাম শেখ জহুরুল হক এবং মাতার নাম হোসনে আরা বেগম। এক ভাই ও দুই বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন ছোট।বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় অবস্থিত

বিবাহ

শেখ মুজিবুর রহমানের বয়স যখন ১৩ ও বেগম ফজিলাতুন্নেসার বয়স যখন মাত্র তিন, তখন পরিবারের বড়রা তাদের বিয়ে ঠিক করেন। ১৯৩৮ সালে বিয়ে হবার সময় রেনুর বয়স ছিল ৮ বছর ও শেখ মুজিবের ১৮ বছর।

রাজনৈতিক জীবন

শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ছিলেন একজন নিবেদিতপ্রাণ রাজনীতিক। তিনি স্বামীর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সবসময়ই পাশে ছিলেন। তিনি নারীদের অধিকার ও স্বাধীনতা নিয়ে কাজ করতেন। তিনি ১৯৫৭ সালে মহিলা আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা করেন এবং এর সভাপতি নির্বাচিত হন।বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় অবস্থিত

মুক্তিযুদ্ধ

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ছিলেন একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা করতেন এবং তাদের উৎসাহিত করতেন। তিনি নিজেও গেরিলা যোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ দিতেন।

নিহত

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী চক্র বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তার পরিবারের সদস্য এবং তার ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের হত্যা করে। শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবও সেই হত্যাকাণ্ডে নিহত হন।বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় অবস্থিত

আরো পড়ুনঃ  কোন জায়গায় গেলে মানসিক শান্তি পাওয়া যায়

উত্তরাধিকার

শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ছিলেন একজন মহান নারী। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি নারীদের অধিকার ও স্বাধীনতা নিয়ে কাজ করতেন। তিনি বাংলাদেশের একজন প্রিয় মাতৃপ্রতিম ব্যক্তিত্ব।

উত্তরাধিকার

শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের স্মরণে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে তার নামে স্থাপনা ও প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তার নামে একটি জাতীয় পুরস্কারও প্রবর্তন করা হয়েছে।বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় অবস্থিত

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বাংলাদেশের ইতিহাসে একজন অবিচ্ছেদ্য অংশ। তিনি একজন মহান নারী, একজন ত্যাগী স্ত্রী, একজন দক্ষ রাজনীতিবিদ এবং একজন উজ্জ্বল আলো।বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় অবস্থিত

শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় জামালপুর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩

শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জামালপুর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩

পদের নাম

  • সিনিয়র সিস্টেম এনালিস্ট
  • নির্বাহী প্রকৌশলী (সিভিল)
  • সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক
  • প্রভাষক (ইংরেজি)
  • উপ-সহকারী প্রকৌশলী (ইলেকট্রিক্যাল)

পদসংখ্যা

  • সিনিয়র সিস্টেম এনালিস্ট: ০১
  • নির্বাহী প্রকৌশলী (সিভিল): ০১
  • সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক: ০১
  • প্রভাষক (ইংরেজি): ০১
  • উপ-সহকারী প্রকৌশলী (ইলেকট্রিক্যাল): ০১

যোগ্যতা

  • সিনিয়র সিস্টেম এনালিস্ট: স্নাতকোত্তর ডিগ্রি (কম্পিউটার সায়েন্স/আইটি) এবং ০৫ বছরের অভিজ্ঞতা।
  • নির্বাহী প্রকৌশলী (সিভিল): স্নাতকোত্তর ডিগ্রি (সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং) এবং ০৫ বছরের অভিজ্ঞতা।
  • সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক: স্নাতকোত্তর ডিগ্রি (আইন) এবং ০৩ বছরের অভিজ্ঞতা।
  • প্রভাষক (ইংরেজি): স্নাতকোত্তর ডিগ্রি (ইংরেজি) এবং ০৩ বছরের অভিজ্ঞতা।
  • উপ-সহকারী প্রকৌশলী (ইলেকট্রিক্যাল): স্নাতক ডিগ্রি (ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং) এবং ০৩ বছরের অভিজ্ঞতা।

বেতন স্কেল

  • সিনিয়র সিস্টেম এনালিস্ট: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা
  • নির্বাহী প্রকৌশলী (সিভিল): ২৫,০০০-৫৯,১৬০ টাকা
  • সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা
  • প্রভাষক (ইংরেজি): ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা
  • উপ-সহকারী প্রকৌশলী (ইলেকট্রিক্যাল): ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা

আবেদনপদ্ধতি

আগ্রহী প্রার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র ডাউনলোড করে পূরণ করতে হবে। পূরণকৃত আবেদনপত্রের সাথে সত্যায়িত শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, অভিজ্ঞতার সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র, ছবিসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আগামী ৩১ জুলাই ২০২৩ তারিখের মধ্যে রেজিস্ট্রার, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সরিষাবাড়ী, জামালপুর-২০১২ ঠিকানায় ডাকযোগে অথবা সরাসরি জমা দিতে হবে।

অন্যান্য

  • লিখিত পরীক্ষার তারিখ ও সময় পরে জানানো হবে।
  • লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।

বিস্তারিত তথ্যের জন্য

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা সম্পর্কে রচনা

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম ফার্স্ট লেডি এবং প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান এর স্ত্রী। তিনি বঙ্গমাতা নামে পরিচিত।বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় অবস্থিত

আরো পড়ুনঃ  পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় খেলা কি

জন্ম ও শৈশব

শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ১৯৩০ সালের ৮ আগস্ট গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার ডাকনাম ছিল রেনু। তার পিতার নাম শেখ জহুরুল হক এবং মাতার নাম হোসনে আরা বেগম। এক ভাই ও দুই বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন ছোট।

বিবাহ

শেখ মুজিবুর রহমানের বয়স যখন ১৩ ও বেগম ফজিলাতুন্নেসার বয়স যখন মাত্র তিন, তখন পরিবারের বড়রা তাদের বিয়ে ঠিক করেন। ১৯৩৮ সালে বিয়ে হবার সময় রেনুর বয়স ছিল ৮ বছর ও শেখ মুজিবের ১৮ বছর।বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় অবস্থিত

রাজনৈতিক জীবন

শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ছিলেন একজন নিবেদিতপ্রাণ রাজনীতিক। তিনি স্বামীর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সবসময়ই পাশে ছিলেন। তিনি নারীদের অধিকার ও স্বাধীনতা নিয়ে কাজ করতেন। তিনি ১৯৫৭ সালে মহিলা আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা করেন এবং এর সভাপতি নির্বাচিত হন।

মুক্তিযুদ্ধ

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ছিলেন একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা করতেন এবং তাদের উৎসাহিত করতেন। তিনি নিজেও গেরিলা যোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ দিতেন।

নিহত

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী চক্র বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তার পরিবারের সদস্য এবং তার ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের হত্যা করে। শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবও সেই হত্যাকাণ্ডে নিহত হন।

উত্তরাধিকার

শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ছিলেন একজন মহান নারী। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি নারীদের অধিকার ও স্বাধীনতা নিয়ে কাজ করতেন। তিনি বাংলাদেশের একজন প্রিয় মাতৃপ্রতিম ব্যক্তিত্ব।

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের অবদান

শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব একজন মহান নারী। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি নারীদের অধিকার ও স্বাধীনতা নিয়ে কাজ করতেন। তার অবদানসমূহ নিম্নরূপ:

  • রাজনৈতিক জীবনে অবদান: তিনি একজন নিবেদিতপ্রাণ রাজনীতিক ছিলেন। তিনি স্বামীর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সবসময়ই পাশে ছিলেন। তিনি নারীদের অধিকার ও স্বাধীনতা নিয়ে কাজ করতেন। তিনি ১৯৫৭ সালে মহিলা আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা করেন এবং এর সভাপতি নির্বাচিত হন।
  • মুক্তিযুদ্ধে অবদান: ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি ছিলেন একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা করতেন এবং তাদের উৎসাহিত করতেন। তিনি নিজেও গেরিলা যোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ দিতেন।
  • নারী অধিকারে অবদান: তিনি নারীদের অধিকার ও স্বাধীনতা নিয়ে কাজ করতেন। তিনি নারীদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কর্মসংস্থানের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য কাজ করতেন। তিনি ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ প্রতিষ্ঠা করেন।

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের স্মৃতি

শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের স্মরণে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে তার নামে স্থাপনা ও প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তার নামে একটি জাতীয় পুরস্কারও প্রবর্তন করা হয়েছে।

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বাংলাদেশের ইতিহাসে একজন অবিচ্ছেদ্য অংশ। তিনি একজন মহান নারী, একজন ত্যাগী স্ত্রী, একজন দক্ষ রাজনীতিবিদ এবং একজন উজ্জ্বল আলো।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top