https://jobbd.org/%e0%a6%aa%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a6%bf%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%be%e0%a6%a8-%e0%a6%ac%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%ae-%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%89%e0%a6%9c%e0%a6%bf%e0%a6%b2%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be/
পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ডের খেলা
পাকিস্তান এবং নিউজিল্যান্ডের মধ্যে ক্রিকেট বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ম্যাচটি ২০২৩ সালের ১১ই নভেম্বর ভারতের বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ম্যাচটিতে পাকিস্তান ৮ উইকেটে জয়লাভ করে।
টসে জিতে নিউজিল্যান্ড ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ২৭৬ রান সংগ্রহ করে। টম লাথাম ৭৭, মার্টিন গাপটিল ৬৩, এবং ডেভিড উইয়ার ৫৯ রান করেন। পাকিস্তানের হয়ে শাহীন শাহ আফ্রিদি ৪ উইকেট নেন।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তান ৪৪ ওভার ৪ বল খেলে ২৭৭ রান করে জয়লাভ করে। বাবর আজম ১০৫ রান করেন, এবং মোহাম্মদ রিজওয়ান ৭৪ রান করেন। নিউজিল্যান্ডের হয়ে ম্যাট হেনরি ২ উইকেট নেন।
এই জয়ের ফলে পাকিস্তান গ্রুপ পর্বে ৫ ম্যাচে থেকে ৪ জয় নিয়ে শীর্ষে উঠে আসে। নিউজিল্যান্ড ১০ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে থাকে।পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ডের খেলা
ম্যাচের গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলি:
- টস জিতে নিউজিল্যান্ড ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ২৭৬ রান সংগ্রহ করে।
- পাকিস্তানের হয়ে শাহীন শাহ আফ্রিদি ৪ উইকেট নেন।
- জবাবে ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তান ৪৪ ওভার ৪ বল খেলে ২৭৭ রান করে জয়লাভ করে।
- পাকিস্তানের হয়ে বাবর আজম ১০৫ রান করেন, এবং মোহাম্মদ রিজওয়ান ৭৪ রান করেন।
- নিউজিল্যান্ডের হয়ে ম্যাট হেনরি ২ উইকেট নেন।
ম্যাচের পরবর্তী প্রভাব:
- এই জয়ের ফলে পাকিস্তান গ্রুপ পর্বে ৫ ম্যাচে থেকে ৪ জয় নিয়ে শীর্ষে উঠে আসে।
- নিউজিল্যান্ড ১০ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে থাকে।
- পাকিস্তানের এই জয় তাদের ২০২৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপে সেমিফাইনালে পৌঁছার স্বপ্নকে বাঁচিয়ে রাখে।
পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ড টেস্ট
পাকিস্তান এবং নিউজিল্যান্ডের মধ্যে দুটি টেস্ট ম্যাচের সিরিজ ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৩ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত পাকিস্তানে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সিরিজটি পাকিস্তান ২-০ ব্যবধানে জয়লাভ করে।
প্রথম টেস্ট ম্যাচটি করাচির ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে ২৬ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়। পাকিস্তান প্রথম ইনিংসে ৩৩৩ রান করে। জবাবে নিউজিল্যান্ড প্রথম ইনিংসে ২৯৬ রান করে। দ্বিতীয় ইনিংসে পাকিস্তান ৩৩৬/৯ (ডিক্লেয়ার) করে। জবাবে নিউজিল্যান্ড দ্বিতীয় ইনিংসে ২২৯ রানে অলআউট হয়। ফলে পাকিস্তান ৮ উইকেটে জয়ী হয়।পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ডের খেলা
দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচটি করাচির ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে ২ জানুয়ারি থেকে ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়। পাকিস্তান প্রথম ইনিংসে ৩৪২ রান করে। জবাবে নিউজিল্যান্ড প্রথম ইনিংসে ২৯৮ রান করে। দ্বিতীয় ইনিংসে পাকিস্তান ৩৪৩/৬ (ডিক্লেয়ার) করে। জবাবে নিউজিল্যান্ড দ্বিতীয় ইনিংসে ২২৮ রানে অলআউট হয়। ফলে পাকিস্তান ১০ উইকেটে জয়ী হয়।
প্রথম টেস্টে পাকিস্তানের হয়ে বাবর আজম ১১৮ ও ৫৫ রান করেন। দ্বিতীয় টেস্টে তিনি ১০১ ও ১১৮ রান করেন। এছাড়াও, ইমাম-উল-হক ১০৯ ও ১৪৫ রান করেন।
নিউজিল্যান্ডের হয়ে প্রথম টেস্টে টম লাথাম ৮৯ ও ৭৭ রান করেন। দ্বিতীয় টেস্টে তিনি ৫৯ ও ৪১ রান করেন। এছাড়াও, কাইল জেমিসন ৮২ ও ৫২ রান করেন।
পাকিস্তানের অধিনায়ক বাবর আজম সিরিজে তার দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ের জন্য সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন।পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ডের খেলা
পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ড টি-টোয়েন্টি
পাকিস্তান এবং নিউজিল্যান্ডের মধ্যে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে দীর্ঘদিন ধরে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা চলে আসছে। দুটি দলই বিশ্বের অন্যতম সেরা টি-টোয়েন্টি দল।
২০২৩ সালে, পাকিস্তান এবং নিউজিল্যান্ডের মধ্যে দুটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচের সিরিজ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সিরিজটি পাকিস্তান ২-০ ব্যবধানে জয়লাভ করে।পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ডের খেলা
প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচটি রাওয়ালপিন্ডির পিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ২৪ এপ্রিল ২০২৩ তারিখে অনুষ্ঠিত হয়। ম্যাচটিতে পাকিস্তান ৬ উইকেটে জয়লাভ করে।
টসে জিতে পাকিস্তান ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৫২ রান সংগ্রহ করে। বাবর আজম ৭৪ রান করেন। নিউজিল্যান্ডের হয়ে কাইল জেমিসন ৩ উইকেট নেন।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে নিউজিল্যান্ড ১৯ ওভারে ৪ উইকেটে ১৪৯ রান করে। ইয়াসির শাহ ১০ রানে ৩ উইকেট নেন।
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচটিও রাওয়ালপিন্ডিতে ২৬ এপ্রিল ২০২৩ তারিখে অনুষ্ঠিত হয়। ম্যাচটিতে পাকিস্তান ৭ উইকেটে জয়লাভ করে।
টসে জিতে নিউজিল্যান্ড ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৫৫ রান সংগ্রহ করে। টম লাথাম ৫৭ রান করেন। পাকিস্তানের হয়ে মোহাম্মদ রিজওয়ান ৪ রানে ৩ উইকেট নেন।পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ডের খেলা
জবাবে ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তান ১৯ ওভারে ৩ উইকেটে ১৫৮ রান করে। বাবর আজম ৫৩ রান করেন। নিউজিল্যান্ডের হয়ে কাইল জেমিসন ২ উইকেট নেন।
পাকিস্তানের হয়ে বাবর আজম সিরিজে তার দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ের জন্য সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন। তিনি সিরিজে দুটি ম্যাচে মোট ১২৭ রান করেন।
পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ড টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ
পাকিস্তান এবং নিউজিল্যান্ড টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে একে অপরের মুখোমুখি হয়েছে চারবার। পাকিস্তান তিনটি ম্যাচ জয়লাভ করেছে, এবং একটি ম্যাচ নিউজিল্যান্ড জয়লাভ করেছে।
২০২২ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে, পাকিস্তান এবং নিউজিল্যান্ড প্রথম সেমিফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল। ম্যাচটি পাকিস্তান ৭ উইকেটে জয়লাভ করে।
টসে জিতে পাকিস্তান ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ১৫৩ রান সংগ্রহ করে। বাবর আজম ৫৩ রান করেন। নিউজিল্যান্ডের হয়ে কাইল জেমিসন ৩ উইকেট নেন।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে নিউজিল্যান্ড ১৯ ওভারে ৫ উইকেটে ১৪৬ রান করে। টম লাথাম ৫৭ রান করেন। পাকিস্তানের হয়ে ইয়াসির শাহ ১০ রানে ৩ উইকেট নেন।
এই জয়ের ফলে পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছে যায়, যেখানে তারা ভারতের কাছে ০.৩ রানে পরাজিত হয়।পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ডের খেলা
২০২৩ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে, পাকিস্তান এবং নিউজিল্যান্ড গ্রুপ পর্বে মুখোমুখি হয়েছিল। ম্যাচটি পাকিস্তান ৮ উইকেটে জয়লাভ করে।
টসে জিতে নিউজিল্যান্ড ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ২৭৬ রান সংগ্রহ করে। টম লাথাম ৭৭, মার্টিন গাপটিল ৬৩, এবং ডেভিড উইয়ার ৫৯ রান করেন। পাকিস্তানের হয়ে শাহীন শাহ আফ্রিদি ৪ উইকেট নেন।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তান ৪৪ ওভার ৪ বল খেলে ২৭৭ রান করে জয়লাভ করে। বাবর আজম ১০৫ রান করেন, এবং মোহাম্মদ রিজওয়ান ৭৪ রান করেন। নিউজিল্যান্ডের হয়ে ম্যাট হেনরি ২ উইকেট নেন।
এই জয়ের ফলে পাকিস্তান গ্রুপ পর্বে ৫ ম্যাচে থেকে ৪ জয় নিয়ে শীর্ষে উঠে আসে। নিউজিল্যান্ড ১০ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে থাকে।পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ডের খেলা
পাকিস্তান এবং নিউজিল্যান্ডের মধ্যে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পরবর্তী ম্যাচটি ২০২৭ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অনুষ্ঠিত হবে।
পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ড স্কোর
পাকিস্তান | নিউজিল্যান্ড |
---|---|
২৭৭/১ (৪৪.৪ ওভার) | ২৭৬/৮ (৫০ ওভার) |
জয়ী | পাকিস্তান (৮ উইকেটে) |
এই ম্যাচে টসে জিতে নিউজিল্যান্ড ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ২৭৬ রান সংগ্রহ করে। টম লাথাম ৭৭, মার্টিন গাপটিল ৬৩, এবং ডেভিড উইয়ার ৫৯ রান করেন। পাকিস্তানের হয়ে শাহীন শাহ আফ্রিদি ৪ উইকেট নেন।পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ডের খেলা
জবাবে ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তান ৪৪ ওভার ৪ বল খেলে ২৭৭ রান করে জয়লাভ করে। বাবর আজম ১০৫ রান করেন, এবং মোহাম্মদ রিজওয়ান ৭৪ রান করেন। নিউজিল্যান্ডের হয়ে ম্যাট হেনরি ২ উইকেট নেন।
এই জয়ের ফলে পাকিস্তান গ্রুপ পর্বে ৫ ম্যাচে থেকে ৪ জয় নিয়ে শীর্ষে উঠে আসে। নিউজিল্যান্ড ১০ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে থাকে।
পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ড পরিসংখ্যান
পরিসংখ্যান
বিভাগ | পাকিস্তান | নিউজিল্যান্ড |
---|---|---|
মোট ম্যাচ | ১৪৬ | ১৪৫ |
জয় | ৬০ | ৫১ |
হার | ৭০ | ৮২ |
ড্র | ১৫ | ১২ |
উইকেট পাওয়ার হার | ২৭.৪৮% | ২৯.৯০% |
রান দেওয়ার হার | ৩০.৭৯% | ২৬.২৬% |
সর্বোচ্চ রান | ৪৭৫ (১৯৯৬) | ৪৫৬ (১৯৭৮) |
সর্বোচ্চ উইকেট | ২২ (২০০৭) | ২৩ (১৯৭৮) |
সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত রান | ১৯৪ (১৯৮৭) | ১৯০ (১৯৯২) |
সর্বোচ্চ এক ইনিংসে উইকেট | ৬ (১৯৭৮) | ৬ (১৯৭৮) |
ইতিহাস
পাকিস্তান এবং নিউজিল্যান্ডের মধ্যে প্রথম টেস্ট ম্যাচ ১৯৫৫ সালে লাহোরে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এই ম্যাচে পাকিস্তান ২৪ রানে জয়লাভ করে। এরপর থেকে দুই দল একে অপরের বিরুদ্ধে ১৪৫ টি ম্যাচ খেলেছে। এর মধ্যে পাকিস্তান ৬০ টি ম্যাচে জয়লাভ করেছে, নিউজিল্যান্ড ৫১ টি ম্যাচে জয়লাভ করেছে, এবং ১৫ টি ম্যাচ ড্র হয়েছে।পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ডের খেলা
২০২৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে পাকিস্তানের সাফল্য
২০২৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে পাকিস্তান ৫ ম্যাচে থেকে ৪ জয় নিয়ে গ্রুপ পর্বে শীর্ষে উঠে আসে। এরপর সুপার ১২-তে পাকিস্তান শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান, এবং ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়লাভ করে। ফাইনালে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে পাকিস্তান প্রথমবারের মতো ক্রিকেট বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন হয়।পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ডের খেলা
পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনাল
পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনাল
তারিখ: ২০২৩ সালের ১০ ডিসেম্বর, শনিবার
স্থান: সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ড, অস্ট্রেলিয়া
সময়: স্থানীয় সময় সকাল ৮:০০
টস: পাকিস্তান
ব্যাটিং: নিউজিল্যান্ড
রান: ২৭৬/৮ (৫০ ওভার)
উইকেট: কাইল জেমিসন ৩/৩৬, শাহীন শাহ আফ্রিদি ২/৩৩
ব্যাটিং: পাকিস্তান
রান: ২৭৭/১ (৪৪.৪ ওভার)
উইকেট: নাইটওয়েভার ২/৩২
জয়ী: পাকিস্তান (৮ উইকেটে)
পাকিস্তান এবং নিউজিল্যান্ড ২০২৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে সেমিফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল। ম্যাচটি পাকিস্তান ৮ উইকেটে জয়লাভ করে।
টসে জিতে পাকিস্তান ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ১ উইকেটে ২৭৭ রান সংগ্রহ করে। বাবর আজম ১০৫ রান করেন, এবং মোহাম্মদ রিজওয়ান ৭৪ রান করেন। নিউজিল্যান্ডের হয়ে কাইল জেমিসন ২ উইকেট নেন।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে নিউজিল্যান্ড ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ১০৬ রান করে। গ্লেন ফিলিপস ৪৭ রান করেন। পাকিস্তানের হয়ে নাইটওয়েভার ২ উইকেট নেন।পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ডের খেলা
এই জয়ের ফলে পাকিস্তান ক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছে যায়, যেখানে তারা অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো ক্রিকেট বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন হয়।পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ডের খেলা
ম্যাচের পরিসংখ্যান
বিভাগ | পাকিস্তান | নিউজিল্যান্ড |
---|---|---|
রান | ২৭৭/১ (৪৪.৪ ওভার) | ২৭৬/৮ (৫০ ওভার) |
উইকেট | ১ | ৮ |
বোলিং পরিসংখ্যান | কাইল জেমিসন ৩/৩৬, শাহীন শাহ আফ্রিদি ২/৩৩ | নাইটওয়েভার ২/৩২ |
ব্যাটিং পরিসংখ্যান | বাবর আজম ১০৫, মোহাম্মদ রিজওয়ান ৭৪ | গ্লেন ফিলিপস ৪৭ |
ম্যাচের মূল বিষয়বস্তু
- বাবর আজমের দুর্দান্ত ব্যাটিং।
- মোহাম্মদ রিজওয়ানের গুরুত্বপূর্ণ অবদান।
- নিউজিল্যান্ডের বোলারদের ব্যর্থতা।
ম্যাচের ফলাফলের প্রভাব
- পাকিস্তান ক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছায়।
- বাবর আজম ক্রিকেট বিশ্বকাপের সেরা ব্যাটসম্যান নির্বাচিত হন।
- শাহীন শাহ আফ্রিদি ক্রিকেট বিশ্বকাপের সেরা বোলার নির্বাচিত হন।
ম্যাচের পরবর্তী ঘটনা
- পাকিস্তান ক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো ক্রিকেট বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন হয়।
- বাবর আজম ক্রিকেট বিশ্বকাপের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন।পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ডের খেলা