https://jobbd.org/%e0%a6%aa%e0%a6%b6%e0%a7%8d%e0%a6%9a%e0%a6%bf%e0%a6%ae%e0%a6%ac%e0%a6%99%e0%a7%8d%e0%a6%97%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%9c%e0%a6%be%e0%a6%a4%e0%a7%80%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%aa%e0%a6%b6%e0%a7%81%e0%a6%b0/
পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় পশুর নাম কি
পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় পশুর নাম মেছো বিড়াল। এর বৈজ্ঞানিক নাম Prionailurus viverrinus। এটি একটি মাঝারি আকারের বন্য বিড়াল যা পশ্চিমবঙ্গের সুন্দরবন ব-দ্বীপ অঞ্চল সহ দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার জলাভূমি এবং ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলে পাওয়া যায়।
মেছো বিড়ালগুলি জলের স্তরে শিকার করতে বিশেষজ্ঞ। তারা মাছ, ব্যাঙ, কচ্ছপ, বাদুর এবং ছোট স্তন্যপায়ী প্রাণীদের শিকার করে। তারা জলে সাঁতার কাটতে এবং ডুব দিতে পারে এবং তারা তীরে উঠে শিকার করতে পারে।
মেছো বিড়ালগুলি বিপন্ন প্রজাতির। তাদের আবাসস্থল ধ্বংস এবং শিকারের কারণে তাদের সংখ্যা কমছে।
পশ্চিমবঙ্গ সরকার ২০১২ সালে মেছো বিড়ালকে রাজ্যের জাতীয় পশু হিসেবে ঘোষণা করে। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ যা মেছো বিড়ালের সংরক্ষণের জন্য সহায়তা করবে।পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় পশুর নাম কি
পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় খেলা কি
পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় খেলা ফুটবল। ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতার পর থেকেই ফুটবল পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় ফুটবলের প্রচুর ক্লাব এবং সংগঠন রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের ফুটবল দল ভারতের জাতীয় ফুটবল দলের অন্যতম শক্তিশালী দল।পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় পশুর নাম কি
পশ্চিমবঙ্গের ফুটবলের ইতিহাস খুবই সমৃদ্ধ। পশ্চিমবঙ্গের ফুটবল দল ১৯৩৪ সালে কলকাতায় অনুষ্ঠিত এশিয়ান গেমসে স্বর্ণ পদক জিতেছে। পশ্চিমবঙ্গের ফুটবল ক্লাব মোহনবাগান ১৯৪৮ সালে এশিয়ান কাপ জয় করে।
পশ্চিমবঙ্গের ফুটবলের জনপ্রিয়তার কারণগুলি হল:
- ফুটবল একটি সহজ খেলা যা সবাই খেলতে পারে।
- ফুটবল খেলায় দলের ঐক্য এবং সমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- ফুটবল খেলায় উত্তেজনা এবং রোমাঞ্চের অভাব নেই।
পশ্চিমবঙ্গের ফুটবলের বিকাশের জন্য বিভিন্ন সরকারি এবং বেসরকারি সংস্থা কাজ করছে। পশ্চিমবঙ্গ সরকার ফুটবলের উন্নয়নে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় পশুর নাম কি
পশ্চিম বঙ্গের জাতীয় ফুল কি?
পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় ফুল পদ্ম। পদ্ম হল একটি পবিত্র ফুল যা হিন্দু ধর্মে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পদ্মকে জ্ঞান, শুদ্ধতা এবং নিষ্কলঙ্কতার প্রতীক হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
পশ্চিমবঙ্গে পদ্মের প্রচুর পরিমাণে জন্ম হয়। পদ্মের পুষ্প, বীজ এবং মূল সবই বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়। পদ্মের পুষ্প দিয়ে পূজা করা হয়, বীজ দিয়ে আয়ুর্বেদিক ওষুধ তৈরি করা হয় এবং মূল দিয়ে মসলা তৈরি করা হয়।
পশ্চিমবঙ্গ সরকার ২০১৩ সালে পদ্মকে রাজ্যের জাতীয় ফুল হিসেবে ঘোষণা করে।পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় পশুর নাম কি
পদ্মের অন্যান্য নামগুলি হল:
- বৈশাখী
- জলপদ্ম
- সূর্যমুখী
- জলমালা
- জলরাণী
- জলপদ্ম
- পদ্মকলি
- পদ্মফুল
পদ্মের বৈজ্ঞানিক নাম হল Nelumbo nucifera। এটি একটি জলজ উদ্ভিদ। পদ্মের ফুল সাধারণত সাদা, গোলাপি বা লাল রঙের হয়। পদ্মের ফুলের ব্যাস সাধারণত ৫ থেকে ১০ ইঞ্চি হয়। পদ্মের ফলকে বীজ বলা হয়। পদ্মের বীজ সাধারণত ডিম্বাকৃতির হয়। পদ্মের মূল শক্ত এবং গোলাকার হয়। পদ্মের মূল সাধারণত রান্নায় ব্যবহৃত হয়।পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় পশুর নাম কি
পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় সবজির নাম কি
পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় সবজি আলু। আলু হল একটি জনপ্রিয় সবজি যা পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত সবজি। পশ্চিমবঙ্গে আলুর ব্যাপক চাষ হয়। আলু একটি সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর সবজি। আলুতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং ভিটামিন রয়েছে।
আলু পশ্চিমবঙ্গের রান্নায় একটি অপরিহার্য উপাদান। আলু দিয়ে বিভিন্ন ধরনের খাবার তৈরি করা হয়। যেমন, আলুর চপ, আলুর দম, আলুর বিরিয়ানি, আলুর মালাইকারি ইত্যাদি।পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় খেলা কি
পশ্চিমবঙ্গ সরকার ২০১৫ সালে আলুকে রাজ্যের জাতীয় সবজি হিসেবে ঘোষণা করে।
আলুর অন্যান্য নামগুলি হল:
- জিরান্ডা
- আলুর টাওয়ার
- কাটা আলু
- ইউরোপীয় আলু
আলুর বৈজ্ঞানিক নাম হল Solanum tuberosum। এটি একটি সপুষ্পক উদ্ভিদ। আলুর পাতা ডিম্বাকৃতির এবং সবুজ রঙের হয়। আলুর ফুল সাদা রঙের হয়। আলুর ফল সাধারণত গোলাকার হয়। আলুর মূল খাওয়ার জন্য উপযোগী।
আলু একটি গুরুত্বপূর্ণ খাদ্যশস্য। আলু থেকে বিভিন্ন ধরনের খাবার তৈরি করা হয়। আলু একটি পুষ্টিকর খাবার। আলুতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং ভিটামিন রয়েছে।পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় পশুর নাম কি
পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় খাবার কি
পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় খাবার ইলিশ মাছের মালাইকারি। ইলিশ মাছ পশ্চিমবঙ্গের একটি জনপ্রিয় মাছ। পশ্চিমবঙ্গে ইলিশ মাছের ব্যাপক চাষ হয়। ইলিশ মাছ একটি সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর মাছ। ইলিশ মাছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন এবং খনিজ রয়েছে।
ইলিশ মালাইকারি হল একটি সুস্বাদু এবং জনপ্রিয় খাবার। ইলিশ মালাইকারিতে ইলিশ মাছ, আলু, টমেটো, পেঁয়াজ, আদা-রসুন বাটা, মশলা ইত্যাদি উপকরণ ব্যবহার করা হয়। ইলিশ মালাইকারি সাধারণত ভাতের সাথে পরিবেশন করা হয়।
পশ্চিমবঙ্গ সরকার ২০১৬ সালে ইলিশ মাছের মালাইকারিকে রাজ্যের জাতীয় খাবার হিসেবে ঘোষণা করে।পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় পশুর নাম কি
ইলিশ মাছের মালাইকারির অন্যান্য নামগুলি হল:
- ইলিশ মাছের ঝোল
- ইলিশ মাছের মালাইকারি
- ইলিশ মাছের মালাইকারি ঝোল
- ইলিশ মাছের মালাইকারি বিরিয়ানি
ইলিশ মাছের মালাইকারি তৈরির উপকরণ:
- ইলিশ মাছ – ৫০০ গ্রাম
- আলু – ৪টি
- টমেটো – ২টি
- পেঁয়াজ – ২টি
- আদা-রসুন বাটা – ১ টেবিল চামচ
- মরিচ গুঁড়া – ১ চা চামচ
- জিরা গুঁড়া – ১ চা চামচ
- ধনে গুঁড়া – ১ চা চামচ
- হলুদ গুঁড়া – ১ চা চামচ
- গরম মশলা গুঁড়া – ১ চা চামচ
- লবণ – স্বাদমতো
- তেল – পরিমাণমতো
ইলিশ মাছের মালাইকারি তৈরির প্রণালী:
১. প্রথমে ইলিশ মাছ ভালো করে ধুয়ে নিন। ২. আলু খোসা ছাড়িয়ে টুকরো করে কেটে নিন। ৩. টমেটো ধুয়ে কেটে নিন। ৪. পেঁয়াজ ধুয়ে কুচি করে নিন। ৫. আদা-রসুন বাটা ভালো করে মিশিয়ে নিন। ৬. একটি কড়াইতে তেল গরম করুন। ৭. তেল গরম হলে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে হালকা বাদামী করে ভাজুন। ৮. পেঁয়াজ ভাজা হলে আদা-রসুন বাটা দিয়ে ভালো করে কষিয়ে নিন। ৯. মশলা কষানো হলে টমেটো দিয়ে ভালো করে কষিয়ে নিন। ১০. টমেটো কষানো হলে ইলিশ মাছ দিয়ে ভালো করে কষিয়ে নিন। ১১. ইলিশ মাছ কষানো হলে আলু দিয়ে ভালো করে কষিয়ে নিন। ১২. আলু কষানো হলে পরিমাণমতো পানি দিয়ে ঢেকে দিন। ১৩. পানি ফুটে উঠলে ঢাকনা খুলে দিন। ১৪. মাঝে মাঝে নেড়েচেড়ে নিন। ১৫. মাছ এবং আলু সেদ্ধ হয়ে গেলে গরম মশলা গুঁড়া দিয়ে নামিয়ে নিন। ১৬. গরম গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করুন।পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় পশুর নাম কি
পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় মাছ কি
পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় মাছ ইলিশ। ইলিশ মাছ পশ্চিমবঙ্গের একটি জনপ্রিয় মাছ। পশ্চিমবঙ্গে ইলিশ মাছের ব্যাপক চাষ হয়। ইলিশ মাছ একটি সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর মাছ। ইলিশ মাছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন এবং খনিজ রয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় ইলিশ মাছের প্রচুর পরিমাণে জন্ম হয়। ইলিশ মাছ পশ্চিমবঙ্গের মানুষের খাদ্য তালিকায় একটি অপরিহার্য উপাদান। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন ধরনের খাবার তৈরিতে ইলিশ মাছ ব্যবহার করা হয়। যেমন, ইলিশ মাছের মালাইকারি, ইলিশ মাছের ঝোল, ইলিশ মাছের ভাপা, ইলিশ মাছের কাবাব ইত্যাদি।
পশ্চিমবঙ্গ সরকার ২০১৬ সালে ইলিশ মাছেকে রাজ্যের জাতীয় মাছ হিসেবে ঘোষণা করে।পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় পশুর নাম কি
ইলিশ মাছের অন্যান্য নামগুলি হল:
- ইলিশ
- ইলিশ মাছ
- ইলিশ মাছের ঝোল
- ইলিশ মাছের মালাইকারি
- ইলিশ মাছের ভাপা
- ইলিশ মাছের কাবাব
ইলিশ মাছ পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে একটি ঐতিহ্যবাহী মাছ। ইলিশ মাছ পশ্চিমবঙ্গের মানুষের খাদ্য সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় পাখি নাম কি
পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় পাখি সাদা গলার মাছরাঙা। সাদা গলার মাছরাঙা হল একটি সুন্দর এবং সুরেলা পাখি। সাদা গলার মাছরাঙা পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জলাশয়, নদী, খাল এবং পুকুরে বাস করে।
সাদা গলার মাছরাঙা একটি শিকারি পাখি। এটি ছোট মাছ, ব্যাঙ, পোকামাকড় ইত্যাদি খেয়ে জীবনধারণ করে। সাদা গলার মাছরাঙা একটি সুরেলা পাখি। এটি বিভিন্ন ধরনের সুর করে।পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় পশুর নাম কি
পশ্চিমবঙ্গ সরকার ২০১৪ সালে সাদা গলার মাছরাঙাকে রাজ্যের জাতীয় পাখি হিসেবে ঘোষণা করে।
সাদা গলার মাছরাঙার অন্যান্য নামগুলি হল:
- সাদা গলার মাছরাঙা
- white-throated kingfisher
- halcyon smyrnensis
সাদা গলার মাছরাঙা পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে একটি প্রিয় পাখি। সাদা গলার মাছরাঙা পশ্চিমবঙ্গের প্রকৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য ফলের নাম কি
পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য ফলের নাম আম। আম হল একটি সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর ফল। আম পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে জনপ্রিয় ফল। পশ্চিমবঙ্গে আম চাষের একটি দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় আম চাষ হয়। পশ্চিমবঙ্গের আম বিভিন্ন জাতের হয়ে থাকে। যেমন, ল্যাংড়া, মোহনভোগ, জাফরান, হিমসাগর, ফজলি ইত্যাদি।পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় পশুর নাম কি
পশ্চিমবঙ্গের মানুষ আমকে খুবই পছন্দ করে। আম বিভিন্নভাবে খাওয়া হয়। যেমন, আম খাওয়া, আম চপ, আম মিষ্টি, আম রসা ইত্যাদি।
পশ্চিমবঙ্গ সরকার ২০১৭ সালে আমকে রাজ্যের জাতীয় ফল হিসেবে ঘোষণা করে।
আমের অন্যান্য নামগুলি হল:
- আম
- Am
- Mango
আম একটি সুষম ফল। আমতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, খনিজ এবং ফাইবার রয়েছে। আম একটি স্বাস্থ্যকর ফল।