নবম শ্রেণীর ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর

https://jobbd.org/%e0%a6%a8%e0%a6%ac%e0%a6%ae-%e0%a6%b6%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%a3%e0%a7%80%e0%a6%b0-%e0%a6%87%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%b8-%e0%a6%a4%e0%a7%83%e0%a6%a4%e0%a7%80%e0%a6%af/

Table of Contents

নবম শ্রেণীর ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর

প্রশ্ন ১। মধ্যযুগের ভারতের রাজনৈতিক অবস্থা কেমন ছিল?

উত্তর: মধ্যযুগের ভারতের রাজনৈতিক অবস্থা ছিল বেশ জটিল। এই সময়কালে ভারতে একাধিক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এই রাজ্যগুলির মধ্যে প্রায়ই যুদ্ধবিগ্রহ লেগে থাকত। এছাড়াও, এই সময়কালে ভারতে মুসলমান শাসন প্রতিষ্ঠা লাভ করে। মুসলমান শাসকদের মধ্যেও প্রায়ই বিরোধ দেখা দিত।

মধ্যযুগের ভারতের রাজনৈতিক অবস্থার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি হল:

  • একাধিক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজ্যের অস্তিত্ব।
  • রাজ্যগুলির মধ্যে প্রায়ই যুদ্ধবিগ্রহ।
  • মুসলমান শাসন প্রতিষ্ঠা লাভ।
  • মুসলমান শাসকদের মধ্যে প্রায়ই বিরোধ।

প্রশ্ন ২। মধ্যযুগের ভারতের সামাজিক অবস্থা কেমন ছিল?

উত্তর: মধ্যযুগের ভারতের সামাজিক অবস্থা ছিল বেশ বৈচিত্র্যময়। এই সময়কালে ভারতে বিভিন্ন ধর্মীয় এবং সামাজিক গোষ্ঠীর মানুষ বসবাস করত। এই গোষ্ঠীগুলির মধ্যে সামাজিক শ্রেণীবিভাগ ছিল।নবম শ্রেণীর ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর

মধ্যযুগের ভারতের সামাজিক অবস্থার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি হল:

  • বিভিন্ন ধর্মীয় এবং সামাজিক গোষ্ঠীর অস্তিত্ব।
  • সামাজিক শ্রেণীবিভাগ।
  • জাতিভেদ প্রথার প্রাধান্য।
  • নারীদের অধিকারের হ্রাস।

প্রশ্ন ৩। মধ্যযুগের ভারতের অর্থনৈতিক অবস্থা কেমন ছিল?

উত্তর: মধ্যযুগের ভারতের অর্থনৈতিক অবস্থা ছিল বেশ দুর্বল। এই সময়কালে ভারতে কৃষিকাজ ছিল প্রধান অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড। তবে, কৃষিকাজ ছিল অত্যন্ত অনুন্নত। শিল্প ও বাণিজ্যও ছিল অনুন্নত।নবম শ্রেণীর ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর

মধ্যযুগের ভারতের অর্থনৈতিক অবস্থার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি হল:

  • কৃষিকাজ প্রধান অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড।
  • কৃষিকাজের অনুন্নত অবস্থা।
  • শিল্প ও বাণিজ্যের অনুন্নত অবস্থা।

প্রশ্ন ৪। মধ্যযুগের ভারতের ধর্মীয় অবস্থা কেমন ছিল?

উত্তর: মধ্যযুগের ভারতে ধর্ম ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই সময়কালে ভারতে বিভিন্ন ধর্মের মানুষ বসবাস করত। এই ধর্মগুলির মধ্যে ছিল হিন্দুধর্ম, ইসলাম, বৌদ্ধধর্ম, জৈনধর্ম ইত্যাদি।নবম শ্রেণীর ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর

মধ্যযুগের ভারতের ধর্মীয় অবস্থার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি হল:

  • বিভিন্ন ধর্মের মানুষের অস্তিত্ব।
  • ধর্মীয় সহাবস্থান।
  • ধর্মীয় সংস্কারের প্রচলন।
আরো পড়ুনঃ  যমুনা সেতু কত কিলোমিটার

প্রশ্ন ৫। মধ্যযুগের ভারতে সংস্কৃতির ক্ষেত্রে কী কী পরিবর্তন দেখা যায়?

উত্তর: মধ্যযুগের ভারতে সংস্কৃতির ক্ষেত্রে বেশ কিছু পরিবর্তন দেখা যায়। এই সময়কালে ভারতে মুসলমান শাসন প্রতিষ্ঠা লাভ করে। মুসলমান শাসকদের প্রভাবে ভারতীয় সংস্কৃতিতে কিছু পরিবর্তন আসে। তবে, ভারতীয় সংস্কৃতির মূল বৈশিষ্ট্যগুলি অটুট থাকে।

মধ্যযুগের ভারতে সংস্কৃতির ক্ষেত্রে দেখা যাওয়া প্রধান পরিবর্তনগুলি হল:

  • মুসলমান শাসকদের প্রভাবে ভারতীয় স্থাপত্য, শিল্প, সাহিত্য ইত্যাদি ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তন আসে।
  • ভারতীয় সংস্কৃতির মূল বৈশিষ্ট্যগুলি অটুট থাকে।নবম শ্রেণীর ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর

প্রশ্ন ৬। মধ্যযুগের ভারতের কিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনার নাম লিখ।

উত্তর: মধ্যযুগের ভারতের কিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনা হল:

  • গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতনের পর ভারতে একাধিক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজ্যের উত্থান।
  • মুসলমান শাসন প্রতিষ্ঠা লাভ

নবম শ্রেণীর ইতিহাস চতুর্থ অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর

প্রশ্ন ১। পাল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কে?

উত্তর: পাল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন গোপাল। তিনি ৭৫০ খ্রিস্টাব্দে পাল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন।

প্রশ্ন ২। পাল সাম্রাজ্যের রাজধানী ছিল কোথায়?

উত্তর: পাল সাম্রাজ্যের রাজধানী ছিল পাটলিপুত্র।

প্রশ্ন ৩। পাল সাম্রাজ্যের উল্লেখযোগ্য শাসকদের নাম লিখ।

উত্তর: পাল সাম্রাজ্যের উল্লেখযোগ্য শাসকদের মধ্যে ছিলেন গোপাল, ধর্মপাল, দেবপাল, মহীপাল, রামপাল, এবং লক্ষ্মণপাল।নবম শ্রেণীর ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর

প্রশ্ন ৪। পাল সাম্রাজ্যের রাজনৈতিক অবস্থা কেমন ছিল?

উত্তর: পাল সাম্রাজ্যের রাজনৈতিক অবস্থা ছিল বেশ শক্তিশালী। এই সাম্রাজ্য ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বেশিরভাগ অংশ শাসন করত। পাল সাম্রাজ্যের শাসকগণ ছিলেন দক্ষ এবং শক্তিশালী। তাঁরা শান্তি ও সমৃদ্ধির সমাজ গড়ে তোলার জন্য কাজ করেছিলেন।

প্রশ্ন ৫। পাল সাম্রাজ্যের সামাজিক অবস্থা কেমন ছিল?

উত্তর: পাল সাম্রাজ্যের সামাজিক অবস্থা ছিল বেশ বৈচিত্র্যময়। এই সাম্রাজ্যের অধীনে বিভিন্ন ধর্মীয় এবং সামাজিক গোষ্ঠীর মানুষ বসবাস করত। পাল সাম্রাজ্যের শাসকগণ সকল ধর্মের মানুষের প্রতি সমান আচরণ করতেন।

প্রশ্ন ৬। পাল সাম্রাজ্যের অর্থনৈতিক অবস্থা কেমন ছিল?

উত্তর: পাল সাম্রাজ্যের অর্থনৈতিক অবস্থা ছিল বেশ সমৃদ্ধ। এই সাম্রাজ্যের অধীনে কৃষিকাজ, শিল্প ও বাণিজ্য বেশ বিকশিত ছিল। পাল সাম্রাজ্যের শাসকগণ কৃষিকাজ, শিল্প ও বাণিজ্যের উন্নয়নে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছিলেন।নবম শ্রেণীর ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর

আরো পড়ুনঃ  Is optilight covered by insurance

প্রশ্ন ৭। পাল সাম্রাজ্যের ধর্মীয় অবস্থা কেমন ছিল?

উত্তর: পাল সাম্রাজ্যের ধর্মীয় অবস্থা ছিল বেশ উদার। এই সাম্রাজ্যের অধীনে বিভিন্ন ধর্মের মানুষ শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করত। পাল সাম্রাজ্যের শাসকগণ সকল ধর্মের মানুষের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন।

প্রশ্ন ৮। পাল সাম্রাজ্যের সংস্কৃতি কেমন ছিল?

উত্তর: পাল সাম্রাজ্যের সংস্কৃতি ছিল বেশ সমৃদ্ধ। এই সাম্রাজ্যের অধীনে স্থাপত্য, শিল্প, সাহিত্য, সঙ্গীত ইত্যাদি ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছিল। পাল সাম্রাজ্যের শাসকগণ সংস্কৃতির উন্নয়নে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছিলেন।নবম শ্রেণীর ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর

প্রশ্ন ৯। পাল সাম্রাজ্যের উল্লেখযোগ্য অবদানগুলি কী কী?

উত্তর: পাল সাম্রাজ্যের উল্লেখযোগ্য অবদানগুলি হল:

  • ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে শান্তি ও সমৃদ্ধির প্রতিষ্ঠা।
  • বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক গোষ্ঠীর মানুষের মধ্যে সহাবস্থানের প্রচলন।
  • কৃষিকাজ, শিল্প ও বাণিজ্যের উন্নয়ন।
  • স্থাপত্য, শিল্প, সাহিত্য, সঙ্গীত ইত্যাদি ক্ষেত্রে উন্নতি।

প্রশ্ন ১০। পাল সাম্রাজ্যের পতন কী কারণে হয়েছিল?

উত্তর: পাল সাম্রাজ্যের পতন নানা কারণে হয়েছিল। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল:

  • পাল সাম্রাজ্যের শেষ শাসকদের মধ্যে বিরোধ।
  • মুসলমানদের আক্রমণ।
  • বন্যার কারণে ফসলহানি।

প্রশ্ন ১১। পাল সাম্রাজ্যের পতন ভারতের ইতিহাসে কী প্রভাব ফেলেছে?

উত্তর: পাল সাম্রাজ্যের পতন ভারতের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এই ঘটনার ফলে ভারতে মুসলমান শাসন প্রতিষ্ঠা লাভ করে। পাল সাম্রাজ্যের পতনের ফলে ভারতের রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসে।নবম শ্রেণীর ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর

নবম শ্রেণীর ইতিহাস ষষ্ঠ অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর

প্রশ্ন ১। তুর্কি মুসলমানদের ভারতে আগমনের কারণ কী ছিল?

উত্তর: তুর্কি মুসলমানদের ভারতে আগমনের কারণগুলি হল:

  • মধ্য এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে মুসলমানদের আধিপত্য বৃদ্ধি।
  • মুসলিম ধর্মীয় নেতাদের ভারতে ইসলাম প্রচার করার উদ্দেশ্য।
  • ভারতের সম্পদ ও বাণিজ্যিক সুযোগ-সুবিধা অর্জনের উদ্দেশ্য।

প্রশ্ন ২। তুর্কি মুসলমানদের ভারতে আগমনের পথগুলি কী কী ছিল?

উত্তর: তুর্কি মুসলমানদের ভারতে আগমনের পথগুলি হল:

  • উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত দিয়ে।
  • হিমালয়ের মধ্য দিয়ে।
  • দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্ত দিয়ে।
আরো পড়ুনঃ  চীন ও জাপানের মুদ্রার নাম কি

প্রশ্ন ৩। তুর্কি মুসলমানদের ভারতে আগমনের উল্লেখযোগ্য ঘটনাগুলি কী কী?

উত্তর: তুর্কি মুসলমানদের ভারতে আগমনের উল্লেখযোগ্য ঘটনাগুলি হল:

  • মহম্মদ বিন কাসিমের ভারত আক্রমণ (৭১২ খ্রিস্টাব্দ)।
  • গজনভি শাসকদের ভারত আক্রমণ (১০ম শতাব্দী)।
  • মাহমুদ গজনভির ভারত আক্রমণ (১০০১-১০৩০ খ্রিস্টাব্দ)।
  • দিল্লি সালতানাতের প্রতিষ্ঠা (১২শ শতাব্দী)।

প্রশ্ন ৪। তুর্কি মুসলমানদের ভারতে আগমনের ফলাফল কী কী?

উত্তর: তুর্কি মুসলমানদের ভারতে আগমনের ফলাফলগুলি হল:

  • ভারতে মুসলমান শাসন প্রতিষ্ঠা লাভ।
  • ভারতের রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন।
  • ভারতীয় সংস্কৃতিতে ইসলামী সংস্কৃতির প্রভাব।

প্রশ্ন ৫। তুর্কি মুসলমানদের ভারতে আগমনের ইতিহাসে মহম্মদ বিন কাসিমের ভূমিকা কেমন ছিল?

উত্তর: মহম্মদ বিন কাসিম ছিলেন একজন তুর্কি মুসলিম সেনাপতি। তিনি ৭১২ খ্রিস্টাব্দে ভারতের সিন্ধু প্রদেশ আক্রমণ করেন এবং এই প্রদেশটি জয় করেন। মহম্মদ বিন কাসিমের এই বিজয় ছিল তুর্কি মুসলমানদের ভারতে আগমনের প্রথম উল্লেখযোগ্য ঘটনা। মহম্মদ বিন কাসিমের বিজয়ের ফলে ভারতে মুসলমান শাসন প্রতিষ্ঠার পথ সুগম হয়।নবম শ্রেণীর ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর

প্রশ্ন ৬। গজনভি শাসকদের ভারত আক্রমণ কেন গুরুত্বপূর্ণ?

উত্তর: গজনভি শাসকদের ভারত আক্রমণ ভারতের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এই আক্রমণের ফলে ভারতে মুসলমান শাসন প্রতিষ্ঠার পথ আরও সুগম হয়। গজনভি শাসকদের আক্রমণের ফলে ভারতের রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসে।

প্রশ্ন ৭। দিল্লি সালতানাতের প্রতিষ্ঠার ফলে ভারতে কী পরিবর্তন দেখা যায়?

উত্তর: দিল্লি সালতানাতের প্রতিষ্ঠার ফলে ভারতে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়। এই সালতানাতের অধীনে ভারতে মুসলমান শাসন সুসংহত হয়। দিল্লি সালতানাতের শাসকগণ ভারতের রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেন।নবম শ্রেণীর ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর

প্রশ্ন ৮। তুর্কি মুসলমানদের ভারতে আগমন ভারতের ইতিহাসে কী প্রভাব ফেলেছে?

উত্তর: তুর্কি মুসলমানদের ভারতে আগমন ভারতের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এই ঘটনার ফলে ভারতের রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসে। তুর্কি মুসলমানদের আগমনের ফলে ভারতে মুসলমান শাসন প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ভারতের রাজনৈতিক ব্যবস্থায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসে। ভারতের সামাজিক ব্যবস্থায়ও পরিবর্তন

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top