তাহাজ্জুদ নামাজ কত রাকাত পড়া উত্তম

https://jobbd.org/%e0%a6%a4%e0%a6%be%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%9c%e0%a7%8d%e0%a6%9c%e0%a7%81%e0%a6%a6-%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%9c-%e0%a6%95%e0%a6%a4-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%a4/

তাহাজ্জুদ নামাজ কত রাকাত পড়া উত্তম

তাহাজ্জুদ নামাজের রাকাত সংখ্যা সর্বনিম্ন দুই রাকাত এবং সর্বোচ্চ ১২ রাকাত পড়া উত্তম। তবে এর চেয়ে বেশিও পড়া জায়েজ আছে। এরপরে বিতর নামাজ পড়া।

হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বলেন, “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রমজানে এবং রমজানের বাইরে এগারো রাকাআতের বেশি তাহাজ্জুদ নামাজ পড়তেন না। প্রথমে চার রাকাআত পড়তেন, তারপর আরও চার রাকাআত পড়তেন, তারপর তিন রাকাআত বিতর পড়তেন।” (বুখারি, মুসলিম, নাসাঈ, আবু দাউদ, মুসনাদে আহমদ)

তাহাজ্জুদ নামাজ দুই রাকাত দুই রাকাত করে পড়া হয়। প্রতি রাকাআতে সুরা ফাতিহা ও অন্য যেকোনো সুরা পড়া হয়। তাহাজ্জুদ নামাজে রুকু, সেজদা ও অন্যান্য ইবাদত যথাযথভাবে আদায় করা উচিত।তাহাজ্জুদ নামাজ কত রাকাত পড়া উত্তম

তাহাজ্জুদ নামাজ কত রাকাত

তাহাজ্জুদ নামাজের রাকাত সংখ্যা নির্দিষ্ট নয়। দুই রাকাত থেকে শুরু করে যত রাকাত ইচ্ছা পড়া যায়। তবে সর্বনিম্ন দুই রাকাত এবং সর্বোচ্চ ১২ রাকাত পড়া উত্তম। এরপরে বিতর নামাজ পড়া।

হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বলেন, “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রমজানে এবং রমজানের বাইরে এগারো রাকাআতের বেশি তাহাজ্জুদ নামাজ পড়তেন না। প্রথমে চার রাকাআত পড়তেন, তারপর আরও চার রাকাআত পড়তেন, তারপর তিন রাকাআত বিতর পড়তেন।” (বুখারি, মুসলিম, নাসাঈ, আবু দাউদ, মুসনাদে আহমদ)

তাহাজ্জুদ নামাজ দুই রাকাত দুই রাকাত করে পড়া হয়। প্রতি রাকাআতে সুরা ফাতিহা ও অন্য যেকোনো সুরা পড়া হয়। তাহাজ্জুদ নামাজে রুকু, সেজদা ও অন্যান্য ইবাদত যথাযথভাবে আদায় করা উচিত।তাহাজ্জুদ নামাজ কত রাকাত পড়া উত্তম

তাহাজ্জুদ নামাজের গুরুত্ব অপরিসীম। এ নামাজ পড়লে আল্লাহর নৈকট্য লাভ হয়, গুনাহ মাফ হয় এবং জান্নাতের সুসংবাদ পাওয়া যায়।

তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম ও নিয়ত

তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম

তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম অন্যান্য নামাজের নিয়মের মতোই। তবে তাহাজ্জুদ নামাজের ক্ষেত্রে কিছু বিশেষ নিয়ম রয়েছে।তাহাজ্জুদ নামাজ কত রাকাত পড়া উত্তম

  • তাহাজ্জুদ নামাজ দুই রাকাত দুই রাকাত করে পড়া হয়।
  • প্রতি রাকাআতে সুরা ফাতিহা ও অন্য যেকোনো সুরা পড়া হয়।
  • তাহাজ্জুদ নামাজের রুকু, সেজদা ও অন্যান্য ইবাদত যথাযথভাবে আদায় করা উচিত।

তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত

তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত মনে মনে করা হয়। নিয়ত হলো, “আমি নিয়ত করছি আল্লাহর ওয়াস্তে তাহাজ্জুদ নামাজের দুই রাকাআত।”

আরো পড়ুনঃ  মা বাবাকে নিয়ে গল্প

তাহাজ্জুদ নামাজের আদায়

তাহাজ্জুদ নামাজের আদায় নিম্নরূপ:

  • তাকবিরে তাহরিমা বলে নামাজ শুরু করা।
  • ছানা পড়া।
  • সুরা ফাতিহা পড়া।
  • অন্য যেকোনো সুরা পড়া।
  • রুকু করা।
  • রুকু থেকে উঠে “সমিয়্যিল্লাহু লিমান হামিদাহ” বলে তাশাহহুদ পড়া।
  • সামিয়্যিল্লাহু লিমান হামিদাহ, রাব্বানা লাকাল হামদ।
  • সেজদা করা।
  • সেজদা থেকে উঠে “আল্লাহু আকবার” বলে তাশাহহুদ পড়া।
  • সামিয়্যিল্লাহু লিমান হামিদাহ, রাব্বানা লাকাল হামদ।
  • দ্বিতীয় সেজদা করা।
  • দ্বিতীয় সেজদা থেকে উঠে “আল্লাহু আকবার” বলে বসা।
  • আত্তাহিয়্যাতু পড়া।
  • সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পড়া।
  • দুরুদ শরীফ পড়া।
  • দোয়া মাসুরা পড়া।
  • সালাম ফিরান।

তাহাজ্জুদ নামাজের সময়

ইশার নামাজের পর থেকে সুবহে সাদেকের আগ পর্যন্ত তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া যায়। তবে রাতের শেষ তৃতীয়াংশে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া উত্তম।তাহাজ্জুদ নামাজ কত রাকাত পড়া উত্তম

তাহাজ্জুদ নামাজের ফজিলত

তাহাজ্জুদ নামাজের ফজিলত অপরিসীম। এ নামাজ পড়লে আল্লাহর নৈকট্য লাভ হয়, গুনাহ মাফ হয় এবং জান্নাতের সুসংবাদ পাওয়া যায়।

রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে ও আশায় তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে, তার পাপগুলো ক্ষমা করে দেওয়া হয়।” (বুখারি, মুসলিম)

আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যে ব্যক্তি প্রতি রাতে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে, সে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করে, গুনাহ থেকে মুক্ত হয় এবং জান্নাতের অধিকারী হয়।” (তিরমিযি, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ)

তাই প্রত্যেক মুমিন মুসলমানের উচিত তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করা।তাহাজ্জুদ নামাজ কত রাকাত পড়া উত্তম

তাহাজ্জুদ নামাজের বাংলা নিয়ত

তাহাজ্জুদ নামাজের বাংলা নিয়ত

নিয়ত

“আমি নিয়ত করছি আল্লাহর ওয়াস্তে তাহাজ্জুদ নামাজের দুই রাকাআত।”

উচ্চারণ

“নাওয়াইতু আন উসাল্লিয়া লিল্লাহি তায়ালা রাকাআতাই সালাতুত তাহাজ্জুদি আদায়ান মাআ মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারিফাতি, আল্লাহু আকবার।”

অর্থ

“আমি আল্লাহর উদ্দেশ্যে তাহাজ্জুদ নামাজের দুই রাকাআত আদায় করার নিয়ত করছি, কেবলামুখী হয়ে, আল্লাহু আকবার।”তাহাজ্জুদ নামাজ কত রাকাত পড়া উত্তম

তাহাজ্জুদ নামাজের ফজিলত

তাহাজ্জুদ নামাজের ফজিলত অপরিসীম। এ নামাজ পড়লে আল্লাহর নৈকট্য লাভ হয়, গুনাহ মাফ হয় এবং জান্নাতের সুসংবাদ পাওয়া যায়।

রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে ও আশায় তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে, তার পাপগুলো ক্ষমা করে দেওয়া হয়।” (বুখারি, মুসলিম)

আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যে ব্যক্তি প্রতি রাতে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে, সে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করে, গুনাহ থেকে মুক্ত হয় এবং জান্নাতের অধিকারী হয়।” (তিরমিযি, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ)

তাই প্রত্যেক মুমিন মুসলমানের উচিত তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করা।তাহাজ্জুদ নামাজ কত রাকাত পড়া উত্তম

তাহাজ্জুদ নামাজ নফল না সুন্নত

তাহাজ্জুদ নামাজ সুন্নতে গায়রে মুআক্কাদা বা নফল। নবী করিম (সা.) তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করতেন এবং তা আদায় করার জন্য উৎসাহিত করতেন। তবে তা আদায় করা ফরজ বা ওয়াজিব ছিল না।

আরো পড়ুনঃ  ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি রেজাল্ট

হযরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, “রাসূলুল্লাহ (সা.) রমজানে এবং রমজানের বাইরে এগারো রাকাআতের বেশি তাহাজ্জুদ নামাজ পড়তেন না। প্রথমে চার রাকাআত পড়তেন, তারপর আরও চার রাকাআত পড়তেন, তারপর তিন রাকাআত বিতর পড়তেন।” (বুখারি, মুসলিম)

তাহাজ্জুদ নামাজের রাকাত সংখ্যা নির্দিষ্ট নয়। দুই রাকাত থেকে শুরু করে যত রাকাত ইচ্ছা পড়া যায়। তবে সর্বনিম্ন দুই রাকাত এবং সর্বোচ্চ ১২ রাকাত পড়া উত্তম। এরপরে বিতর নামাজ পড়া।

তাহাজ্জুদ নামাজের ফজিলত অপরিসীম। এ নামাজ পড়লে আল্লাহর নৈকট্য লাভ হয়, গুনাহ মাফ হয় এবং জান্নাতের সুসংবাদ পাওয়া যায়।তাহাজ্জুদ নামাজ কত রাকাত পড়া উত্তম

তাহাজ্জুদ নামাজের ফজিলত

তাহাজ্জুদ নামাজের ফজিলত অপরিসীম। এ নামাজ পড়লে আল্লাহর নৈকট্য লাভ হয়, গুনাহ মাফ হয় এবং জান্নাতের সুসংবাদ পাওয়া যায়।

  • আল্লাহর নৈকট্য লাভ হয়: রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে ও আশায় তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে, তার পাপগুলো ক্ষমা করে দেওয়া হয়।” (বুখারি, মুসলিম)

  • গুনাহ মাফ হয়: আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যে ব্যক্তি প্রতি রাতে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে, সে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করে, গুনাহ থেকে মুক্ত হয় এবং জান্নাতের অধিকারী হয়।” (তিরমিযি, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ)

  • জান্নাতের সুসংবাদ পাওয়া যায়: রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “তাহাজ্জুদ নামাজ জান্নাতের চাবিকাঠি।” (তিরমিযি, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ)

তাহাজ্জুদ নামাজের আরও কিছু ফজিলত হলো:

  • শরীর ও মনকে শান্ত করে: তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার মাধ্যমে শরীর ও মনকে শান্ত করা যায়।
  • জ্ঞান ও বুদ্ধি বৃদ্ধি পায়: তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার মাধ্যমে জ্ঞান ও বুদ্ধি বৃদ্ধি পায়।
  • দোয়া কবুল হয়: তাহাজ্জুদ নামাজে দোয়া করলে তা কবুল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

তাই প্রত্যেক মুমিন মুসলমানের উচিত তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করা।তাহাজ্জুদ নামাজ কত রাকাত পড়া উত্তম

তাহাজ্জুদ নামাজের সময়

তাহাজ্জুদ নামাজের সময় হলো ইশার নামাজের পর থেকে সুবহে সাদেকের আগ পর্যন্ত। তবে রাতের শেষ তৃতীয়াংশে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া উত্তম।

ইশার নামাজের পর থেকে সুবহে সাদেকের আগ পর্যন্ত যেকোনো সময় তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া যায়। তবে রাতের শেষ তৃতীয়াংশে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া উত্তম। কারণ এই সময় আল্লাহ তাআলা প্রথম আসমানে নেমে আসেন এবং বান্দার ফরিয়াদ শোনেন।

রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “তাহাজ্জুদ নামাজের সর্বোত্তম সময় হলো রাতের শেষ তৃতীয়াংশে।” (তিরমিযি, নাসাঈ)

তাই প্রত্যেক মুমিন মুসলমানের উচিত রাতের শেষ তৃতীয়াংশে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করার চেষ্টা করা।তাহাজ্জুদ নামাজ কত রাকাত পড়া উত্তম

মহিলাদের তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার নিয়ম

মহিলাদের তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার নিয়ম পুরুষদের মতোই। তবে কিছু ক্ষেত্রে কিছু পার্থক্য রয়েছে।

আরো পড়ুনঃ  রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২২-২০২৩

তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত

মহিলাদের তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত মনে মনে করা হয়। নিয়ত হলো, “আমি নিয়ত করছি আল্লাহর ওয়াস্তে তাহাজ্জুদ নামাজের দুই রাকাআত।”তাহাজ্জুদ নামাজ কত রাকাত পড়া উত্তম

তাহাজ্জুদ নামাজের আদায়

মহিলাদের তাহাজ্জুদ নামাজের আদায় নিম্নরূপ:

  • তাকবিরে তাহরিমা বলে নামাজ শুরু করা।
  • ছানা পড়া।
  • সুরা ফাতিহা পড়া।
  • অন্য যেকোনো সুরা পড়া।
  • রুকু করা।
  • রুকু থেকে উঠে “সমিয়্যিল্লাহু লিমান হামিদাহ” বলে তাশাহহুদ পড়া।
  • সামিয়্যিল্লাহু লিমান হামিদাহ, রাব্বানা লাকাল হামদ।
  • সেজদা করা।
  • সেজদা থেকে উঠে “আল্লাহু আকবার” বলে তাশাহহুদ পড়া।
  • সামিয়্যিল্লাহু লিমান হামিদাহ, রাব্বানা লাকাল হামদ।
  • দ্বিতীয় সেজদা করা।
  • দ্বিতীয় সেজদা থেকে উঠে “আল্লাহু আকবার” বলে বসা।
  • আত্তাহিয়্যাতু পড়া।
  • সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পড়া।
  • দুরুদ শরীফ পড়া।
  • দোয়া মাসুরা পড়া।
  • সালাম ফিরান।

তাহাজ্জুদ নামাজের ফজিলত

মহিলাদের জন্যও তাহাজ্জুদ নামাজের ফজিলত অপরিসীম। এ নামাজ পড়লে আল্লাহর নৈকট্য লাভ হয়, গুনাহ মাফ হয় এবং জান্নাতের সুসংবাদ পাওয়া যায়।তাহাজ্জুদ নামাজ কত রাকাত পড়া উত্তম

রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে ও আশায় তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে, তার পাপগুলো ক্ষমা করে দেওয়া হয়।” (বুখারি, মুসলিম)

আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যে ব্যক্তি প্রতি রাতে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে, সে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করে, গুনাহ থেকে মুক্ত হয় এবং জান্নাতের অধিকারী হয়।” (তিরমিযি, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ)

তাই প্রত্যেক মুমিন মুসলমান নারীর উচিত তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করা।তাহাজ্জুদ নামাজ কত রাকাত পড়া উত্তম

এশার নামাজের পর তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া যাবে কি?

হ্যাঁ, এশার নামাজের পর তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া যাবে। তাহাজ্জুদ নামাজের সময় হলো ইশার নামাজের পর থেকে সুবহে সাদেকের আগ পর্যন্ত। তাই এশার নামাজের পর থেকে যেকোনো সময় তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া যায়।

তবে রাতের শেষ তৃতীয়াংশে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া উত্তম। কারণ এই সময় আল্লাহ তাআলা প্রথম আসমানে নেমে আসেন এবং বান্দার ফরিয়াদ শোনেন।তাহাজ্জুদ নামাজ কত রাকাত পড়া উত্তম

রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “তাহাজ্জুদ নামাজের সর্বোত্তম সময় হলো রাতের শেষ তৃতীয়াংশে।” (তিরমিযি, নাসাঈ)

সুতরাং, এশার নামাজের পর তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া যাবে এবং রাতের শেষ তৃতীয়াংশে পড়া উত্তম।

তাহাজ্জুদ নামাজের কোন সূরা পড়তে হবে?

তাহাজ্জুদ নামাজের জন্য নির্দিষ্ট কোনো সূরা পড়া লাগে না। আপনি যে কোনো সূরা পড়তে পারেন। তবে বেশিরভাগ মানুষ সুরা ফাতিহা ও অন্য কোনো দীর্ঘ সূরা পড়তে পছন্দ করেন।

রাসূলুল্লাহ (সা.) তাহাজ্জুদ নামাজে বিভিন্ন সূরা পড়তেন। তিনি কখনো সুরা ফাতিহা ও অন্য কোনো দীর্ঘ সূরা পড়তেন, কখনো সুরা ফাতিহা ও কয়েকটি ছোট সূরা পড়তেন।

তাই আপনি যে কোনো সূরা পড়তে পারেন। তবে সুরা ফাতিহা অবশ্যই পড়তে হবে।তাহাজ্জুদ নামাজ কত রাকাত পড়া উত্তম

এখানে কিছু সূরার নাম দেওয়া হলো যা তাহাজ্জুদ নামাজে পড়া যেতে পারে:

  • সুরা বাকারা
  • সুরা আল-ইমরান
  • সুরা আন-নিসা
  • সুরা আল-আ’রাফ
  • সুরা আল-আনফাল
  • সুরা ইউসুফ
  • সুরা আল-ইমরান
  • সুরা আল-বাকারাহ
  • সুরা আল-আ’রাফ

আপনি আপনার পছন্দমতো যেকোনো সূরা পড়তে পারেন।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top