হ্যালো বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সকলেই খুব ভালো আছেন। আপনারা অনেকেই ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আজকে আমি আপনাদেরকে ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য সম্পর্কে বলবো। তো চলুন শুরু করা যাক।
১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য
মহান বিজয় দিবস বক্তব্য
প্রিয় দেশবাসী,
আজ ১৬ ডিসেম্বর, মহান বিজয় দিবস। আজকের এই দিনে, আমরা স্মরণ করি আমাদের পূর্বপুরুষদের ত্যাগ ও আত্মত্যাগ। আমরা স্মরণ করি আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের। তাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা অর্জন করেছি আমাদের স্বাধীনতা।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালিদের উপর বর্বর হামলা চালায়। এই হামলার প্রতিবাদে বাঙালি জাতি ঐক্যবদ্ধ হয় এবং স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন শুরু করে। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর, অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আত্মসমর্পণ করে। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য
মহান বিজয় দিবস আমাদের জন্য একটি গৌরবময় দিন। এই দিনটি আমাদেরকে আমাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। এই দিনটি আমাদেরকে আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে শেখায়।
আজকের এই দিনে, আমি সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাকে শ্রদ্ধা জানাই। আমি সকল শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। আমি সকল মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই।
আজকের এই দিনে, আমি সকল বাঙালিকে আহ্বান জানাই, আমরা যেন আমাদের স্বাধীনতাকে রক্ষা করি। আমরা যেন আমাদের দেশকে গড়ে তুলি একটি সুখী, সমৃদ্ধ ও উন্নত দেশ হিসেবে। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য
জয় বাংলা!
মহান বিজয় দিবসের তাৎপর্য
১৬ ডিসেম্বর, মহান বিজয় দিবস। এই দিনটি বাঙালি জাতির জন্য একটি ঐতিহাসিক দিন। এই দিনটি বাঙালি জাতির হাজার বছরের লালিত স্বপ্ন স্বাধীনতার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেয়।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালিদের উপর বর্বর হামলা চালায়। এই হামলার প্রতিবাদে বাঙালি জাতি ঐক্যবদ্ধ হয় এবং স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন শুরু করে। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর, অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আত্মসমর্পণ করে।
মহান বিজয় দিবস বাঙালি জাতির জন্য একটি গৌরবময় দিন। এই দিনটি আমাদেরকে আমাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। এই দিনটি আমাদেরকে আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে শেখায়।
মহান বিজয় দিবসের তাৎপর্য নিম্নরূপ:
- বাঙালি জাতির হাজার বছরের লালিত স্বপ্ন স্বাধীনতার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেয়।
- বাঙালি জাতির ঐক্য, সংহতি ও দেশপ্রেমের প্রতীক।
- বাঙালি জাতির বীরত্ব ও শৌর্যের ইতিহাসের এক উজ্জ্বল অধ্যায়।
মহান বিজয় দিবসে আমরা আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই। আমরা তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। আমরা সকল মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য
আজকের এই দিনে, আমরা সকল বাঙালিকে আহ্বান জানাই, আমরা যেন আমাদের স্বাধীনতাকে রক্ষা করি। আমরা যেন আমাদের দেশকে গড়ে তুলি একটি সুখী, সমৃদ্ধ ও উন্নত দেশ হিসেবে। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য
বিজয় দিবসের সংক্ষিপ্ত বক্তব্য
মহান বিজয় দিবসের সংক্ষিপ্ত বক্তব্য
প্রিয় দেশবাসী,
আজ ১৬ ডিসেম্বর, মহান বিজয় দিবস। আজকের এই দিনে, আমরা স্মরণ করি আমাদের পূর্বপুরুষদের ত্যাগ ও আত্মত্যাগ। আমরা স্মরণ করি আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের। তাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা অর্জন করেছি আমাদের স্বাধীনতা।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালিদের উপর বর্বর হামলা চালায়। এই হামলার প্রতিবাদে বাঙালি জাতি ঐক্যবদ্ধ হয় এবং স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন শুরু করে। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর, অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আত্মসমর্পণ করে। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য
মহান বিজয় দিবস আমাদের জন্য একটি গৌরবময় দিন। এই দিনটি আমাদেরকে আমাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। এই দিনটি আমাদেরকে আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে শেখায়। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য
আজকের এই দিনে, আমি সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাকে শ্রদ্ধা জানাই। আমি সকল শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। আমি সকল মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই।
আজকের এই দিনে, আমি সকল বাঙালিকে আহ্বান জানাই, আমরা যেন আমাদের স্বাধীনতাকে রক্ষা করি। আমরা যেন আমাদের দেশকে গড়ে তুলি একটি সুখী, সমৃদ্ধ ও উন্নত দেশ হিসেবে। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য
জয় বাংলা!
সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের বিষয়বস্তু
- মহান বিজয় দিবসের তাৎপর্য
- বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা
- স্বাধীনতা রক্ষায় সকলের প্রতি আহ্বান
সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের বৈশিষ্ট্য
- সংক্ষিপ্ত ও পরিমিত
- বিষয়বস্তু সঠিক ও প্রাসঙ্গিক
- ভাষা সহজ ও বোধগম্য
সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের উপস্থাপনা
- দৃঢ় ও আত্মবিশ্বাসী কণ্ঠস্বর
- স্পষ্ট ও ধীর গতি
- বার্তাবাহী দৃষ্টিভঙ্গি
আশা করি এই সংক্ষিপ্ত বক্তব্যটি আপনার কাজে লাগবে।
১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য ২০২৩
মহান বিজয় দিবস বক্তব্য ২০২৩
প্রিয় দেশবাসী,
আজ ১৬ ডিসেম্বর, মহান বিজয় দিবস। আজকের এই দিনে, আমরা স্মরণ করি আমাদের পূর্বপুরুষদের ত্যাগ ও আত্মত্যাগ। আমরা স্মরণ করি আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের। তাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা অর্জন করেছি আমাদের স্বাধীনতা।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালিদের উপর বর্বর হামলা চালায়। এই হামলার প্রতিবাদে বাঙালি জাতি ঐক্যবদ্ধ হয় এবং স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন শুরু করে। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর, অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আত্মসমর্পণ করে। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য
মহান বিজয় দিবস আমাদের জন্য একটি গৌরবময় দিন। এই দিনটি আমাদেরকে আমাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। এই দিনটি আমাদেরকে আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে শেখায়।
মহান বিজয় দিবসের তাৎপর্য নিম্নরূপ:
- বাঙালি জাতির হাজার বছরের লালিত স্বপ্ন স্বাধীনতার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেয়।
- বাঙালি জাতির ঐক্য, সংহতি ও দেশপ্রেমের প্রতীক। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য
- বাঙালি জাতির বীরত্ব ও শৌর্যের ইতিহাসের এক উজ্জ্বল অধ্যায়।
মহান বিজয় দিবসে আমরা আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই। আমরা তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। আমরা সকল মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই।
আজকের এই দিনে, আমরা সকল বাঙালিকে আহ্বান জানাই, আমরা যেন আমাদের স্বাধীনতাকে রক্ষা করি। আমরা যেন আমাদের দেশকে গড়ে তুলি একটি সুখী, সমৃদ্ধ ও উন্নত দেশ হিসেবে।
আজকের এই দিনে, আমরা সকলকে শপথ নিতে চাই,
- আমরা আমাদের স্বাধীনতাকে রক্ষা করব। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য
- আমরা আমাদের দেশকে একটি সুখী, সমৃদ্ধ ও উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলব।
- আমরা আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগকে সার্থক করব।
জয় বাংলা!
বিজয় দিবসের কিছু বার্তা
- স্বাধীনতা একটি মহামূল্যবান সম্পদ। আমরা যেন এই সম্পদকে রক্ষা করি।
- আমরা যেন আমাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে লালন করি।
- আমরা যেন আমাদের দেশকে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তুলি।
আশা করি এই বক্তব্যটি আপনার কাজে লাগবে।
১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ এর ইতিহাস
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাসে ১৬ ডিসেম্বর একটি অবিস্মরণীয় দিন। এই দিনে, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আত্মসমর্পণ করে এবং বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালিদের উপর বর্বর হামলা চালায়। এই হামলার প্রতিবাদে বাঙালি জাতি ঐক্যবদ্ধ হয় এবং স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন শুরু করে।
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ, শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এই ঘোষণার পর, বাঙালি জাতি স্বাধীনতার জন্য মুক্তিযুদ্ধ শুরু করে। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য
দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর, অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ভারতীয় সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার কাছে পাকিস্তানি ৯৩,০০০ সেনা আত্মসমর্পণ করে।
পাকিস্তানি আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে, বাঙালি জাতির হাজার বছরের লালিত স্বপ্ন স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নেয়। এই দিনটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস হিসেবে পালিত হয়।
১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের তাৎপর্য
- বাঙালি জাতির হাজার বছরের লালিত স্বপ্ন স্বাধীনতার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেয়।
- বাঙালি জাতির ঐক্য, সংহতি ও দেশপ্রেমের প্রতীক। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য
- বাঙালি জাতির বীরত্ব ও শৌর্যের ইতিহাসের এক উজ্জ্বল অধ্যায়।
বিজয় দিবসের বক্তব্য pdf
আজ ১৬ ডিসেম্বর, মহান বিজয় দিবস। আজকের এই দিনে, আমরা স্মরণ করি আমাদের পূর্বপুরুষদের ত্যাগ ও আত্মত্যাগ। আমরা স্মরণ করি আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের। তাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা অর্জন করেছি আমাদের স্বাধীনতা।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালিদের উপর বর্বর হামলা চালায়। এই হামলার প্রতিবাদে বাঙালি জাতি ঐক্যবদ্ধ হয় এবং স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন শুরু করে। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ, শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এই ঘোষণার পর, বাঙালি জাতি স্বাধীনতার জন্য মুক্তিযুদ্ধ শুরু করে। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য
দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর, অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ভারতীয় সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার কাছে পাকিস্তানি ৯৩,০০০ সেনা আত্মসমর্পণ করে।
পাকিস্তানি আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে, বাঙালি জাতির হাজার বছরের লালিত স্বপ্ন স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নেয়। এই দিনটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস হিসেবে পালিত হয়। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য
১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের তাৎপর্য
- বাঙালি জাতির হাজার বছরের লালিত স্বপ্ন স্বাধীনতার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেয়।
- বাঙালি জাতির ঐক্য, সংহতি ও দেশপ্রেমের প্রতীক।
- বাঙালি জাতির বীরত্ব ও শৌর্যের ইতিহাসের এক উজ্জ্বল অধ্যায়।
বিজয় দিবসের কিছু বার্তা
- স্বাধীনতা একটি মহামূল্যবান সম্পদ। আমরা যেন এই সম্পদকে রক্ষা করি।
- আমরা যেন আমাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে লালন করি।
- আমরা যেন আমাদের দেশকে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তুলি।
বিজয় দিবস উদযাপনের বিভিন্ন উপায়
- জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও গার্ড অব অনার প্রদান। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য
- সমাবেশ ও র্যালী।
- সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আলোকসজ্জা।
- মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা।
বিজয় দিবস আমাদের সকলের জন্য একটি গৌরবময় দিন। এই দিনটি আমাদেরকে আমাদের পূর্বপুরুষদের ত্যাগ ও আত্মত্যাগ স্মরণ করিয়ে দেয়। এই দিনটি আমাদেরকে আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে শেখায়।
আজকের এই দিনে, আমি সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাকে শ্রদ্ধা জানাই। আমি সকল শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। আমি সকল মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই।
আজকের এই দিনে, আমি সকল বাঙালিকে আহ্বান জানাই, আমরা যেন আমাদের স্বাধীনতাকে রক্ষা করি। আমরা যেন আমাদের দেশকে একটি সুখী, সমৃদ্ধ ও উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলি।
১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
প্রিয় দেশবাসী,
আজ ১৬ ডিসেম্বর, মহান বিজয় দিবস। আজকের এই দিনে, আমরা স্মরণ করি আমাদের পূর্বপুরুষদের ত্যাগ ও আত্মত্যাগ। আমরা স্মরণ করি আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের। তাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা অর্জন করেছি আমাদের স্বাধীনতা। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালিদের উপর বর্বর হামলা চালায়। এই হামলার প্রতিবাদে বাঙালি জাতি ঐক্যবদ্ধ হয় এবং স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন শুরু করে।
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ, শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এই ঘোষণার পর, বাঙালি জাতি স্বাধীনতার জন্য মুক্তিযুদ্ধ শুরু করে।
দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর, অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ভারতীয় সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার কাছে পাকিস্তানি ৯৩,০০০ সেনা আত্মসমর্পণ করে।
পাকিস্তানি আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে, বাঙালি জাতির হাজার বছরের লালিত স্বপ্ন স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নেয়। এই দিনটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস হিসেবে পালিত হয়।
১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের তাৎপর্য
- বাঙালি জাতির হাজার বছরের লালিত স্বপ্ন স্বাধীনতার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেয়।
- বাঙালি জাতির ঐক্য, সংহতি ও দেশপ্রেমের প্রতীক। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য
- বাঙালি জাতির বীরত্ব ও শৌর্যের ইতিহাসের এক উজ্জ্বল অধ্যায়।
বিজয় দিবসের কিছু বার্তা
- স্বাধীনতা একটি মহামূল্যবান সম্পদ। আমরা যেন এই সম্পদকে রক্ষা করি।
- আমরা যেন আমাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে লালন করি।
- আমরা যেন আমাদের দেশকে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তুলি।
বিজয় দিবস উদযাপনের বিভিন্ন উপায়
- জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও গার্ড অব অনার প্রদান।
- সমাবেশ ও র্যালী।
- সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আলোকসজ্জা।
- মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা।
বিজয় দিবস আমাদের সকলের জন্য একটি গৌরবময় দিন। এই দিনটি আমাদেরকে আমাদের পূর্বপুরুষদের ত্যাগ ও আত্মত্যাগ স্মরণ করিয়ে দেয়। এই দিনটি আমাদেরকে আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে শেখায়।
আজকের এই দিনে, আমি সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাকে শ্রদ্ধা জানাই। আমি সকল শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। আমি সকল মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই।
আজকের এই দিনে, আমি সকল বাঙালিকে আহ্বান জানাই, আমরা যেন আমাদের স্বাধীনতাকে রক্ষা করি। আমরা যেন আমাদের দেশকে একটি সুখী, সমৃদ্ধ ও উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলি। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য
বিজয় দিবসের উপস্থাপনা
প্রিয় দেশবাসী,
আজ ১৬ ডিসেম্বর, মহান বিজয় দিবস। আজকের এই দিনে, আমরা স্মরণ করি আমাদের পূর্বপুরুষদের ত্যাগ ও আত্মত্যাগ। আমরা স্মরণ করি আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের। তাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা অর্জন করেছি আমাদের স্বাধীনতা।
পটভূমি:
১৯৪৭ সালে, পাকিস্তান রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। কিন্তু, পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী বাঙালিদের উপর জাতিগত বৈষম্য ও নিপীড়ন চালায়। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালিদের উপর বর্বর হামলা চালায়। এই হামলার প্রতিবাদে বাঙালি জাতি ঐক্যবদ্ধ হয় এবং স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন শুরু করে।
মুক্তিযুদ্ধ:
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ, শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এই ঘোষণার পর, বাঙালি জাতি স্বাধীনতার জন্য মুক্তিযুদ্ধ শুরু করে। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর, অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ভারতীয় সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার কাছে পাকিস্তানি ৯৩,০০০ সেনা আত্মসমর্পণ করে।
১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস রচনা
১৬ ডিসেম্বর, আমাদের মহান বিজয় দিবস। এই দিনে, আমরা স্মরণ করি আমাদের পূর্বপুরুষদের ত্যাগ ও আত্মত্যাগ। আমরা স্মরণ করি আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের। তাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা অর্জন করেছি আমাদের স্বাধীনতা।
১৯৪৭ সালে, পাকিস্তান রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। কিন্তু, পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী বাঙালিদের উপর জাতিগত বৈষম্য ও নিপীড়ন চালায়। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালিদের উপর বর্বর হামলা চালায়। এই হামলার প্রতিবাদে বাঙালি জাতি ঐক্যবদ্ধ হয় এবং স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন শুরু করে।
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ, শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এই ঘোষণার পর, বাঙালি জাতি স্বাধীনতার জন্য মুক্তিযুদ্ধ শুরু করে। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর, অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ভারতীয় সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার কাছে পাকিস্তানি ৯৩,০০০ সেনা আত্মসমর্পণ করে।
১৬ ডিসেম্বরের এই বিজয়ের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতি অর্জন করে তার হাজার বছরের লালিত স্বপ্ন স্বাধীনতার স্বপ্ন। এই বিজয় বাঙালি জাতির ঐক্য, সংহতি ও দেশপ্রেমের প্রতীক। এই বিজয় বাঙালি জাতির বীরত্ব ও শৌর্যের ইতিহাসের এক উজ্জ্বল অধ্যায়।
বিজয় দিবস আমাদের সকলের জন্য একটি গৌরবময় দিন। এই দিনটি আমাদেরকে আমাদের পূর্বপুরুষদের ত্যাগ ও আত্মত্যাগ স্মরণ করিয়ে দেয়। এই দিনটি আমাদেরকে আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে শেখায়।
আজকের এই দিনে, আমরা সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাকে শ্রদ্ধা জানাই। আমরা সকল শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। আমরা সকল মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই।
আজকের এই দিনে, আমরা সকল বাঙালিকে আহ্বান জানাই, আমরা যেন আমাদের স্বাধীনতাকে রক্ষা করি। আমরা যেন আমাদের দেশকে একটি সুখী, সমৃদ্ধ ও উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলি।
উপসংহার
আমি আশা করছি আপনারা আপনাদের এই ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য প্রশ্নের উওর পেয়েছেন। আরো কিছু জানার থাকলে নিচে কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।
আরো পড়ুনঃ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস সম্পর্কে কিছু কথা