স্বামীকে বশ করার দোয়া

হ্যালো বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সকলেই খুব ভালো আছেন। আপনারা অনেকেই স্বামীকে বশ করার দোয়া সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আজকে আমি আপনাদেরকে স্বামীকে বশ করার দোয়া সম্পর্কে বলবো। তো চলুন শুরু করা যাক।

স্বামীকে বশ করার দোয়া

স্বামীকে বশ করার জন্য ইসলামে কোনো দোয়া নেই। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক হলো পারস্পরিক ভালোবাসা, বিশ্বাস এবং শ্রদ্ধার উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠা একটি পবিত্র সম্পর্ক। এই সম্পর্কে কোনো জোর-জবরদস্তি বা বশীভূত করার স্থান নেই। স্বামীকে বশ করার জন্য কোনো তাবিজ-কবজ বা অন্য কোনো অলৌকিক উপায়ের আশ্রয় নেওয়াও ইসলামে নিষিদ্ধ।

তবে, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালোবাসা, সম্প্রীতি এবং সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য কিছু দোয়া রয়েছে। এই দোয়াগুলো পড়লে আল্লাহ তাআলা স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঐক্য ও সম্প্রীতি বজায় রাখবেন।

নিচে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালোবাসা ও সম্প্রীতি বৃদ্ধির জন্য কিছু দোয়া দেওয়া হলো:

  • বিশ্বাসীদের নেতা হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, “যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরয নামাজের পর সাতবার এই দোয়া পড়বে, তার স্ত্রী তার প্রতি ভালোবাসা ও সম্প্রীতি পোষণ করবে।”

দোয়াটি হলো:

“আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা হুব্বাকা ওয়া হুবা মিন ইয়ুহাববুকা ওয়া মাওলাযাতান ফিমা ইয়াহবুবুকা ওয়া ইলমা নাফিয়ান ওয়া আরযোয়ান গালিবান ওয়া দুআন মুসতাজাবা।”

  • হযরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, “যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরয নামাজের পর এই দোয়া পড়বে, তার স্ত্রী তার প্রতি ভালোবাসা ও সম্প্রীতি পোষণ করবে।”

দোয়াটি হলো:

“আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা মুহাম্মাদিন ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদিন কামা ছাল্লাইতা আলা ইব্রাহীমা ওয়া আলা আলি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামিদুম মাজিদ। আল্লাহুম্মা বারিক আলা মুহাম্মাদিন ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদিন কামা বারিকতা আলা ইব্রাহীমা ওয়া আলা আলি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামিদুম মাজিদ।”

  • হযরত আবু হুরাirah (রা.) থেকে বর্ণিত, হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, “যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরয নামাজের পর এই দোয়া পড়বে, তার স্ত্রী তার প্রতি ভালোবাসা ও সম্প্রীতি পোষণ করবে।”

দোয়াটি হলো:

“আল্লাহুম্মা আহদিনী ফিমান হাদাইতা ওয়া আফিনী ফিমান আফাইতা ওয়া তাওয়াল্লানী ফিমান তাওয়াল্লাইতা ওয়া বারিক লি ফিমা আতাইতানি ওয়া ক্বিনা শারর মা কাযাইতা। ইন্নাকা তাকদি ওয়া লা ইউকদা আলাইকা ওয়া ইন্না লাহুন্নাসিরু ওয়া লা কাউলা ইল্লা বিললাহ।”

‎স্বামীকে বশ করার আমল

স্বামীকে বশ করার আমল

স্বামীকে বশ করার জন্য ইসলামে কোনো আমল নেই। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক হলো পারস্পরিক ভালোবাসা, বিশ্বাস এবং শ্রদ্ধার উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠা একটি পবিত্র সম্পর্ক। এই সম্পর্কে কোনো জোর-জবরদস্তি বা বশীভূত করার স্থান নেই। স্বামীকে বশ করার জন্য কোনো তাবিজ-কবজ বা অন্য কোনো অলৌকিক উপায়ের আশ্রয় নেওয়াও ইসলামে নিষিদ্ধ।

আরো পড়ুনঃ  মৃত বাবাকে নিয়ে ইসলামিক উক্তি

তবে, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালোবাসা, সম্প্রীতি এবং সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য কিছু আমল রয়েছে। এই আমলগুলো করলে আল্লাহ তাআলা স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঐক্য ও সম্প্রীতি বজায় রাখবেন।

নিচে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালোবাসা ও সম্প্রীতি বৃদ্ধির জন্য কিছু আমল দেওয়া হলো:

  • প্রতিদিন সকালে ফজরের নামাজের পর স্বামীর কপালে সাতবার চুম্বন করে এই দোয়া পড়তে হবে:

“আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা মাওলাযাতান ফিমা ইয়াহবুবুকা ওয়া ইলমা নাফিয়ান ওয়া আরযোয়ান গালিবান ওয়া দুআন মুসতাজাবা।”

  • প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে স্বামীর গায়ে হাত রেখে এই দোয়া পড়তে হবে:

“আল্লাহুম্মা আহদিনী ফিমান হাদাইতা ওয়া আফিনী ফিমান আফাইতা ওয়া তাওয়াল্লানী ফিমান তাওয়াল্লাইতা ওয়া বারিক লি ফিমা আতাইতানি ওয়া ক্বিনা শারর মা কাযাইতা। ইন্নাকা তাকদি ওয়া লা ইউকদা আলাইকা ওয়া ইন্না লাহুন্নাসিরু ওয়া লা কাউলা ইল্লা বিললাহ।”

  • প্রতিদিন স্বামীকে নিয়ে জামাতে নামাজ পড়ার চেষ্টা করতে হবে।

  • স্বামীর সাথে সুন্দর ব্যবহার করতে হবে এবং তার প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধাশীল হতে হবে।

  • স্বামীর চাহিদাগুলো পূরণ করার চেষ্টা করতে হবে।

  • স্বামীর সাথে বেশি বেশি সময় কাটাতে হবে।

স্বামীকে বশ করার উপায়

স্বামীকে বশ করার উপায়

স্বামীকে বশ করার জন্য কোনো উপায় নেই। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক হলো পারস্পরিক ভালোবাসা, বিশ্বাস এবং শ্রদ্ধার উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠা একটি পবিত্র সম্পর্ক। এই সম্পর্কে কোনো জোর-জবরদস্তি বা বশীভূত করার স্থান নেই।

স্বামীকে বশ করার জন্য যেসব উপায় প্রচলিত আছে, সেগুলোর কোনোটাই কার্যকর নয়। বরং, এই উপায়গুলো ব্যবহার করলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ পর্যন্ত ঘটতে পারে।

স্বামীকে বশ করার জন্য সঠিক উপায় হলো পারস্পরিক ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীলতা বৃদ্ধি করা। স্বামীর প্রতি স্ত্রীকে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীল হতে হবে এবং স্বামীকেও স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। এছাড়াও, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যোগাযোগ ও সহযোগিতা বৃদ্ধি করাও জরুরি।

স্বামীকে বশ করার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলোতে মনোযোগ দেওয়া যেতে পারে:

  • স্বামীর প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীলতা প্রকাশ করা।
  • স্বামীর চাহিদাগুলো পূরণ করার চেষ্টা করা।
  • স্বামীর সাথে সুন্দর ব্যবহার করা।
  • স্বামীর সাথে বেশি বেশি সময় কাটানো।
  • স্বামীর সাথে ভালোবাসার সম্পর্ক গড়ে তোলা।

দূর থেকে স্বামীকে বশ করার দোয়া

দূর থেকে স্বামীকে বশ করার কোনো দোয়া নেই। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক হলো পারস্পরিক ভালোবাসা, বিশ্বাস এবং শ্রদ্ধার উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠা একটি পবিত্র সম্পর্ক। এই সম্পর্কে কোনো জোর-জবরদস্তি বা বশীভূত করার স্থান নেই।

আরো পড়ুনঃ  জন্মদিনের শুভেচ্ছা ও দোয়া

স্বামীকে বশ করার জন্য যেসব উপায় প্রচলিত আছে, সেগুলোর কোনোটাই কার্যকর নয়। বরং, এই উপায়গুলো ব্যবহার করলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ পর্যন্ত ঘটতে পারে।

দূর থেকে স্বামীকে বশ করার জন্য সঠিক উপায় হলো পারস্পরিক ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীলতা বৃদ্ধি করা। স্বামীর প্রতি স্ত্রীকে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীল হতে হবে এবং স্বামীকেও স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। এছাড়াও, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যোগাযোগ ও সহযোগিতা বৃদ্ধি করাও জরুরি।

দূর থেকে স্বামীকে বশ করার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলোতে মনোযোগ দেওয়া যেতে পারে:

  • স্বামীর প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীলতা প্রকাশ করা।
  • স্বামীর চাহিদাগুলো পূরণ করার চেষ্টা করা।
  • স্বামীর সাথে সুন্দর ব্যবহার করা।
  • স্বামীর সাথে বেশি বেশি ফোনালাপ করা।
  • স্বামীর সাথে ভালোবাসার চিঠি লেখা।

এই বিষয়গুলোতে মনোযোগ দিলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালোবাসা ও সম্প্রীতি বৃদ্ধি পাবে এবং স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক আরও মজবুত হবে।

এছাড়াও, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালোবাসা ও সম্প্রীতি বৃদ্ধির জন্য কিছু দোয়া পড়া যেতে পারে। নিচে কিছু দোয়া দেওয়া হলো:

  • বিশ্বাসীদের নেতা হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, “যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরয নামাজের পর সাতবার এই দোয়া পড়বে, তার স্ত্রী তার প্রতি ভালোবাসা ও সম্প্রীতি পোষণ করবে।”

দোয়াটি হলো:

“আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা হুব্বাকা ওয়া হুবা মিন ইয়ুহাববুকা ওয়া মাওলাযাতান ফিমা ইয়াহবুবুকা ওয়া ইলমা নাফিয়ান ওয়া আরযোয়ান গালিবান ওয়া দুআন মুসতাজাবা।”

  • হযরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, “যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরয নামাজের পর এই দোয়া পড়বে, তার স্ত্রী তার প্রতি ভালোবাসা ও সম্প্রীতি পোষণ করবে।”

দোয়াটি হলো:

“আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা মুহাম্মাদিন ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদিন কামা ছাল্লাইতা আলা ইব্রাহীমা ওয়া আলা আলি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামিদুম মাজিদ। আল্লাহুম্মা বারিক আলা মুহাম্মাদিন ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদিন কামা বারিকতা আলা ইব্রাহীমা ওয়া আলা আলি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামিদুম মাজিদ।”

  • হযরত আবু হুরাirah (রা.) থেকে বর্ণিত, হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, “যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরয নামাজের পর এই দোয়া পড়বে, তার স্ত্রী তার প্রতি ভালোবাসা ও সম্প্রীতি পোষণ করবে।”

দোয়াটি হলো:

“আল্লাহুম্মা আহদিনী ফিমান হাদাইতা ওয়া আফিনী ফিমান আফাইতা ওয়া তাওয়াল্লানী ফিমান তাওয়াল্লাইতা ওয়া বারিক লি ফিমা আতাইতানি ওয়া ক্বিনা শারর মা কাযাইতা। ইন্নাকা তাকদি ওয়া লা ইউকদা আলাইকা ওয়া ইন্না লাহুন্নাসিরু ওয়া লা কাউলা ইল্লা বিললাহ।”

স্বামীর ভালোবাসা পাওয়ার সহজ উপায়

স্বামীর ভালোবাসা পাওয়ার সহজ উপায়

স্বামীর ভালোবাসা পাওয়ার জন্য কোনো সহজ উপায় নেই। তবে, কিছু বিষয়ের প্রতি মনোযোগ দিলে স্বামীর ভালোবাসা পাওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।

আরো পড়ুনঃ  আসতাগফিরুল্লাহ অর্থ কি? আসতাগফিরুল্লাহ হাল্লাজি লা ইলাহা

নিচে স্বামীর ভালোবাসা পাওয়ার কিছু সহজ উপায় দেওয়া হলো:

  • স্বামীর প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীলতা প্রকাশ করা। স্বামীর প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীলতা প্রকাশ করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। স্বামীর প্রতি আপনার ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীলতা প্রকাশ করার জন্য আপনি তাকে বিভিন্নভাবে বলতে পারেন। যেমন, তাকে বলতে পারেন যে আপনি তাকে ভালোবাসেন, তার প্রশংসা করতে পারেন, তার প্রতি যত্নশীল হতে পারেন, তার সাথে সুন্দর ব্যবহার করতে পারেন।
  • স্বামীর চাহিদাগুলো পূরণ করার চেষ্টা করা। স্বামীর চাহিদাগুলো পূরণ করার চেষ্টা করাও গুরুত্বপূর্ণ। স্বামীর চাহিদাগুলো পূরণ করলে তিনি আপনার প্রতি আরও ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীল হবেন। স্বামীর চাহিদাগুলো পূরণ করার জন্য আপনি তাকে বিভিন্নভাবে সাহায্য করতে পারেন। যেমন, তার কাজের জন্য সহযোগিতা করতে পারেন, তার পছন্দের খাবার রান্না করতে পারেন, তার পছন্দের জিনিসপত্র কিনতে পারেন।
  • স্বামীর সাথে সুন্দর ব্যবহার করা। স্বামীর সাথে সুন্দর ব্যবহার করাও গুরুত্বপূর্ণ। স্বামীর সাথে সুন্দর ব্যবহার করলে তিনি আপনার প্রতি আরও আকৃষ্ট হবেন। স্বামীর সাথে সুন্দর ব্যবহার করার জন্য আপনি তাকে বিভিন্নভাবে সম্মান করতে পারেন। যেমন, তার সাথে কথা বলার সময় তার চোখে তাকিয়ে কথা বলতে পারেন, তার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনতে পারেন, তার সাথে ভালো ব্যবহার করতে পারেন।
  • স্বামীর সাথে বেশি বেশি সময় কাটানো। স্বামীর সাথে বেশি বেশি সময় কাটানোও গুরুত্বপূর্ণ। স্বামীর সাথে বেশি বেশি সময় কাটালে আপনি একজন আরেকজনকে ভালোভাবে বুঝতে পারবেন এবং একে অপরের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীলতা বৃদ্ধি পাবে। স্বামীর সাথে বেশি বেশি সময় কাটানোর জন্য আপনি বিভিন্নভাবে সময় কাটাতে পারেন। যেমন, একসাথে ঘুরতে যেতে পারেন, একসাথে খেলাধুলা করতে পারেন, একসাথে সিনেমা দেখতে পারেন।
  • স্বামীর সাথে ভালোবাসার সম্পর্ক গড়ে তোলা। স্বামীর সাথে ভালোবাসার সম্পর্ক গড়ে তোলা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। স্বামীর সাথে ভালোবাসার সম্পর্ক গড়ে তুলতে হলে আপনাকে একজন ভালো মানুষ হতে হবে। আপনাকে আপনার স্বামীর প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। আপনাকে আপনার স্বামীর সাথে সুন্দর ব্যবহার করতে হবে। আপনাকে আপনার স্বামীর চাহিদাগুলো পূরণ করার চেষ্টা করতে হবে।

এই বিষয়গুলোর প্রতি মনোযোগ দিলে স্বামীর ভালোবাসা পাওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। তবে, মনে রাখতে হবে যে ভালোবাসা একতরফা হয় না। স্বামীর ভালোবাসা পেতে হলে আপনাকেও আপনার স্বামীকে ভালোবাসতে হবে।

উপসংহার

আমি আশা করছি আপনারা আপনাদের স্বামীকে বশ করার দোয়া এই প্রশ্নের উওর পেয়েছেন। আরো কিছু জানার থাকলে নিচে কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।

আরো পড়ুনঃ আলহামদুলিল্লাহ আলা কুল্লি হাল অর্থ কি

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top