https://jobbd.org/%e0%a6%ae%e0%a7%87%e0%a6%a1%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%b2-%e0%a6%ad%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%bf-%e0%a6%aa%e0%a6%b0%e0%a7%80%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%b7%e0%a6%be%e0%a6%b0/
মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষার যোগ্যতা
২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনের যোগ্যতা নিম্নরূপ:
- বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
- ২০২২ সালে এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
- এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগে থাকতে হবে।
- এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় জীববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান এবং রসায়নসহ উত্তীর্ণ হতে হবে।
- এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় মোট জিপিএ ন্যূনতম ৯.০০ থাকতে হবে।
- এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় জীববিজ্ঞানে ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ থাকতে হবে।
উপজাতীয় ও পার্বত্য জেলার অ-উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় মোট জিপিএ ৮.০০ থাকলেই হবে। তবে এককভাবে কোনো পরীক্ষায় জিপিএ ৩.৫০–এর কম হলে আবেদনের যোগ্য বলে বিবেচিত হবে না।মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষার যোগ্যতা
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন করতে হলে আবেদনকারীকে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। আবেদন ফি ২০০ টাকা।
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ৪টি বিষয় নিয়ে গঠিত: জীববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন এবং সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশের ইতিহাস ও মুক্তিযুদ্ধ)। প্রতিটি বিষয়ের জন্য ১০০ নম্বর। মোট নম্বর ৪০০। পরীক্ষার সময় ১ ঘণ্টা। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা যাবে।
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে মেধাক্রম অনুসারে শিক্ষার্থীদের ভর্তি করা হবে।মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষার যোগ্যতা
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার জন্য কত পয়েন্ট লাগবে
২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার মোট জিপিএ ন্যূনতম ৯.০০ থাকতে হবে। এইচএসসি পরীক্ষায় জীববিজ্ঞানে ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ থাকতে হবে।
উপজাতীয় ও পার্বত্য জেলার অ-উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার মোট জিপিএ ৮.০০ থাকলেই হবে। তবে এককভাবে কোনো পরীক্ষায় জিপিএ ৩.৫০–এর কম হলে আবেদনের যোগ্য বলে বিবেচিত হবে না।মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষার যোগ্যতা
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে মেধাক্রম অনুসারে শিক্ষার্থীদের ভর্তি করা হবে। ভর্তি পরীক্ষায় যারা বেশি নম্বর পাবে, তারা বেশি পয়েন্ট পাবে।
২০২২ সালের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য সর্বোচ্চ পয়েন্ট ছিল ৯৭.০০। বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য সর্বোচ্চ পয়েন্ট ছিল ৯৩.০০।
তবে, প্রতি বছর মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের মান, পরীক্ষার্থীদের পারফরম্যান্স এবং আসন সংখ্যার তারতম্যের কারণে মেধাক্রম এবং পয়েন্টের পরিমাণ পরিবর্তিত হতে পারে।মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষার যোগ্যতা
প্রাইভেট মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার জন্য কত পয়েন্ট লাগবে?
২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রাইভেট মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার জন্য ন্যূনতম যোগ্যতা হলো এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার মোট জিপিএ ৯.০০ এবং এইচএসসি পরীক্ষায় জীববিজ্ঞানে ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০। তবে, প্রতি বছর মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের মান, পরীক্ষার্থীদের পারফরম্যান্স এবং আসন সংখ্যার তারতম্যের কারণে মেধাক্রম এবং পয়েন্টের পরিমাণ পরিবর্তিত হতে পারে।মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষার যোগ্যতা
২০২২ সালের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় প্রাইভেট মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য সর্বোচ্চ পয়েন্ট ছিল ৯৩.০০। তবে, অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ না পেয়ে প্রাইভেট মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়। তাই, প্রাইভেট মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য ৯৩.০০ পয়েন্টের বেশি নম্বর পেলে ভালো সুযোগ থাকে।
আপনি যদি প্রাইভেট মেডিকেল কলেজে ভর্তি হতে চান, তাহলে আপনার এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষায় যত বেশি নম্বর পাওয়া সম্ভব, তত ভালো। এছাড়াও, আপনার জীববিজ্ঞান বিষয়ে ভালো দক্ষতা থাকতে হবে।মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষার যোগ্যতা
সরকারি মেডিকেলে চান্স পাওয়ার উপায়
সরকারি মেডিকেলে চান্স পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলোতে মনোযোগ দিতে হবে:
- এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষায় ভালো ফল করা: সরকারি মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনের জন্য এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষায় মোট জিপিএ ন্যূনতম ৯.০০ থাকতে হবে। এইচএসসি পরীক্ষায় জীববিজ্ঞানে ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ থাকতে হবে। তাই, এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষায় ভালো ফল করা জরুরি।
- মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া: মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য ভালো শিক্ষকের কাছে পড়াশোনা করা উচিত। এছাড়াও, বিভিন্ন গাইডবুক এবং মডেল টেস্টের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।
- মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ধরন সম্পর্কে ধারণা নেওয়া: মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ধরন সম্পর্কে ধারণা থাকলে পরীক্ষার সময় ভালোভাবে উত্তর দেওয়া সম্ভব হবে।
- পরীক্ষার কৌশল জানা: পরীক্ষার কৌশল জানা থাকলে পরীক্ষার সময় সময়ের সঠিক ব্যবহার করা সম্ভব হবে।
সরকারি মেডিকেলে চান্স পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত টিপসগুলো অনুসরণ করা যেতে পারে:
- পরিকল্পনা করুন: মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার জন্য ভালো প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য একটি পরিকল্পনা করুন। পরিকল্পনায় প্রতিদিনের পড়াশোনা, পরীক্ষার প্রস্তুতি এবং অন্যান্য কার্যক্রমের জন্য সময় বরাদ্দ করুন।
- নিয়মিত পড়াশোনা করুন: নিয়মিত পড়াশোনা করলে বিষয়গুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করা সম্ভব হবে। প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় পড়াশোনার জন্য বরাদ্দ করুন।
- প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিন: মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিন। জীববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন এবং সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশের ইতিহাস ও মুক্তিযুদ্ধ) বিষয়গুলোর উপর ভালোভাবে প্রস্তুতি নিন।
- পরীক্ষার কৌশল অনুশীলন করুন: পরীক্ষার কৌশল অনুশীলন করুন। পরীক্ষার সময় সময়ের সঠিক ব্যবহার করার জন্য বিভিন্ন ধরনের মডেল টেস্টের সাহায্য নিন।
- নিজের উপর আস্থা রাখুন: পরীক্ষার সময় নিজের উপর আস্থা রাখুন। পরীক্ষার প্রশ্নগুলো ভালোভাবে পড়ে উত্তর দিন।
সরকারি মেডিকেলে চান্স পাওয়ার জন্য কঠোর পরিশ্রম এবং ধৈর্য্য প্রয়োজন। নিয়মিত পড়াশোনা, প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি এবং পরীক্ষার কৌশল অনুশীলন করলে সরকারি মেডিকেলে চান্স পাওয়া সম্ভব।মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষার যোগ্যতা
সরকারি মেডিকেলে চান্স পেতে কত নম্বর লাগে
সরকারি মেডিকেলে চান্স পেতে কত নম্বর লাগে তা নির্ভর করে প্রতিবছর পরীক্ষার প্রশ্নের মান, পরীক্ষার্থীর সংখ্যা এবং অন্যান্য বিষয়ের উপর। তবে সাধারণভাবে, ২০২৩ সালের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সরকারি মেডিকেলে চান্স পেতে ৫৮০-৬০০ নম্বরের উপর পেতে হবে। তবে ঢাকা মেডিকেল কলেজ, সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ, এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য স্বনামধন্য মেডিকেল কলেজগুলোতে চান্স পেতে ৬০০-এর উপর নম্বর পেতে হবে।মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষার যোগ্যতা
২০২৩ সালের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় কাট অফ ছিল ১৩৮। তবে কাট অফ প্রতিবছর পরিবর্তিত হয়। ২০২৪ সালের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার কাট অফ কত হবে তা এখনই বলা সম্ভব নয়। তবে ২০২৪ সালেও সরকারি মেডিকেলে চান্স পেতে ৫৮০-৬০০ নম্বরের উপর পেতে হবে বলে আশা করা যায়।
এছাড়াও, সরকারি মেডিকেলে চান্স পেতে অন্যান্য বিষয়ের উপরও নজর দিতে হবে। যেমন, পরীক্ষার্থীর এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল, বিভাগ, কোটা, ইত্যাদি।মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষার যোগ্যতা
সুতরাং, সরকারি মেডিকেলে চান্স পেতে হলে ভালোভাবে প্রস্তুতি নেওয়ার পাশাপাশি পরীক্ষার প্রশ্নের মান বুঝে উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন নম্বর
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ নম্বর হল ১০০। তবে, প্রতিবছর পরীক্ষার প্রশ্নের মান, পরীক্ষার্থীর সংখ্যা এবং অন্যান্য বিষয়ের উপর ভিত্তি করে সর্বনিম্ন নম্বর পরিবর্তিত হয়।
২০২৩ সালের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সর্বনিম্ন নম্বর ছিল ৭.৫০। তবে, পশ্চিমবঙ্গের উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন নম্বর ছিল ৬.৫০।
সুতরাং, মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য ন্যূনতম ৭.৫০ নম্বর পেতে হবে। তবে, সরকারি মেডিকেলে চান্স পেতে হলে সর্বনিম্ন ৫৮০-৬০০ নম্বরের উপর পেতে হবে।মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষার যোগ্যতা
কম জিপিএ নিয়ে মেডিকেলে চান্স
কম জিপিএ নিয়ে মেডিকেলে চান্স পাওয়া সম্ভব। তবে, এক্ষেত্রে অনেক বেশি পরিশ্রম এবং ধৈর্য্য প্রয়োজন।
মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার মোট জিপিএ ন্যূনতম ৯.০০ থাকতে হবে। তবে, উপজাতীয় ও পার্বত্য জেলার অ-উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষায় মোট জিপিএ ৮.০০ থাকলেই হবে।
তাই, কম জিপিএ নিয়ে মেডিকেলে চান্স পেতে হলে এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার জিপিএ বাড়াতে হবে। এজন্য নিয়মিত পড়াশোনা, প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি এবং পরীক্ষার কৌশল অনুশীলন করতে হবে।
এছাড়াও, মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় ভালো নম্বর পেতে হলে জীববিজ্ঞান বিষয়ে ভালো দক্ষতা থাকতে হবে। জীববিজ্ঞান বিষয়ের উপর ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে হলে ভালো শিক্ষকের কাছে পড়াশোনা করা উচিত। এছাড়াও, বিভিন্ন গাইডবুক এবং মডেল টেস্টের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষার যোগ্যতা
কম জিপিএ নিয়ে মেডিকেলে চান্স পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত টিপসগুলো অনুসরণ করা যেতে পারে:
- পরিকল্পনা করুন: মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার জন্য ভালো প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য একটি পরিকল্পনা করুন। পরিকল্পনায় প্রতিদিনের পড়াশোনা, পরীক্ষার প্রস্তুতি এবং অন্যান্য কার্যক্রমের জন্য সময় বরাদ্দ করুন।
- নিয়মিত পড়াশোনা করুন: নিয়মিত পড়াশোনা করলে বিষয়গুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করা সম্ভব হবে। প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় পড়াশোনার জন্য বরাদ্দ করুন।
- প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিন: মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিন। জীববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন এবং সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশের ইতিহাস ও মুক্তিযুদ্ধ) বিষয়গুলোর উপর ভালোভাবে প্রস্তুতি নিন।
- পরীক্ষার কৌশল অনুশীলন করুন: পরীক্ষার কৌশল অনুশীলন করুন। পরীক্ষার সময় সময়ের সঠিক ব্যবহার করার জন্য বিভিন্ন ধরনের মডেল টেস্টের সাহায্য নিন।
- নিজের উপর আস্থা রাখুন: পরীক্ষার সময় নিজের উপর আস্থা রাখুন। পরীক্ষার প্রশ্নগুলো ভালোভাবে পড়ে উত্তর দিন।
কম জিপিএ নিয়ে মেডিকেলে চান্স পাওয়া কঠিন হলেও অসম্ভব নয়। কঠোর পরিশ্রম এবং ধৈর্য্য ধরে প্রস্তুতি নিলে কম জিপিএ নিয়ে মেডিকেলে চান্স পাওয়া সম্ভব।মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষার যোগ্যতা