https://jobbd.org/%e0%a6%ae%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%ae%e0%a6%be-%e0%a6%97%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a7%e0%a7%80%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%80%e0%a6%b0/
মহাত্মা গান্ধীর স্ত্রীর নাম কি
মহাত্মা গান্ধীর স্ত্রীর নাম কস্তুরবা গান্ধী। তিনি ১১ এপ্রিল ১৮৬৯ সালে গুজরাটের পোরবানডা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৮৮৩ সালের মে মাসে মাত্র ১৪ বছর বয়সে তিনি ১৩ বছর বয়সী মহাত্মা গান্ধীর সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের চার পুত্র সন্তান ছিল।
কস্তুরবা গান্ধী ছিলেন একজন সৎ, ধর্মপরায়ণ ও ত্যাগী নারী। তিনি মহাত্মা গান্ধীর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতেন। তিনি ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
কস্তুরবা গান্ধী ১৯৪৪ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি গুজরাটের পোরবানডা গ্রামে মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃত্যুর পর মহাত্মা গান্ধী খুবই শোকাহত হন। তিনি কস্তুরবাকে তার “জীবনের আলো” বলে অভিহিত করতেন।মহাত্মা গান্ধীর স্ত্রীর নাম কি
মহাত্মা গান্ধী কেন বিখ্যাত ছিলেন
মহাত্মা গান্ধী ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম প্রধান নেতা এবং অহিংস অসহযোগ আন্দোলনের প্রবক্তা ছিলেন। তিনি তার অসাধারণ নেতৃত্বের দক্ষতা, ত্যাগী মনোভাব এবং অহিংস শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মাধ্যমে ভারতের স্বাধীনতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
গান্ধী শুধুমাত্র একজন রাজনীতিবিদই ছিলেন না, তিনি একজন সমাজ সংস্কারকও ছিলেন। তিনি ভারতে বর্ণবাদ, নারী শিক্ষা, দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং অস্পৃশ্যতা দূরীকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি একজন ধর্মনিরপেক্ষ ব্যক্তি ছিলেন এবং সকল ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন।মহাত্মা গান্ধীর স্ত্রীর নাম কি
গান্ধীর জীবন ও আদর্শ সারা বিশ্বে অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে। তিনি একজন মহান নেতা, সমাজ সংস্কারক এবং মানবতাবাদী ছিলেন।
গান্ধীর বিখ্যাত হওয়ার কারণগুলো নিম্নরূপ:
- ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা: গান্ধী ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম প্রধান নেতা ছিলেন। তিনি অহিংস অসহযোগ আন্দোলনের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসনকে উৎখাত করার লক্ষ্যে কাজ করেন। তার নেতৃত্বে পরিচালিত অসহযোগ আন্দোলন ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- অহিংস শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের প্রবক্তা: গান্ধী অহিংস শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের প্রবক্তা ছিলেন। তিনি বিশ্বাস করতেন যে, অহিংস আন্দোলনের মাধ্যমে যেকোনো সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। তার অহিংস আন্দোলনের আদর্শ সারা বিশ্বে অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে।
- সমাজ সংস্কারক: গান্ধী একজন সমাজ সংস্কারকও ছিলেন। তিনি ভারতে বর্ণবাদ, নারী শিক্ষা, দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং অস্পৃশ্যতা দূরীকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি একজন ধর্মনিরপেক্ষ ব্যক্তি ছিলেন এবং সকল ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন।
- মানবতাবাদী: গান্ধী একজন মহান মানবতাবাদী ছিলেন। তিনি বিশ্বাস করতেন যে, সকল মানুষ সমান। তিনি সকল মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করেন।মহাত্মা গান্ধীর স্ত্রীর নাম কি
গান্ধীর জীবন ও আদর্শ সারা বিশ্বে অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে। তিনি একজন মহান নেতা, সমাজ সংস্কারক এবং মানবতাবাদী ছিলেন।
গান্ধী সম্পর্কে আপনি কি জানেন
তিনি ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম প্রধান নেতা এবং অহিংস অসহযোগ আন্দোলনের প্রবক্তা ছিলেন। তিনি তার অসাধারণ নেতৃত্বের দক্ষতা, ত্যাগী মনোভাব এবং অহিংস শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মাধ্যমে ভারতের স্বাধীনতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
গান্ধী শুধুমাত্র একজন রাজনীতিবিদই ছিলেন না, তিনি একজন সমাজ সংস্কারকও ছিলেন। তিনি ভারতে বর্ণবাদ, নারী শিক্ষা, দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং অস্পৃশ্যতা দূরীকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি একজন ধর্মনিরপেক্ষ ব্যক্তি ছিলেন এবং সকল ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন।মহাত্মা গান্ধীর স্ত্রীর নাম কি
গান্ধীর জীবন ও আদর্শ সারা বিশ্বে অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে। তিনি একজন মহান নেতা, সমাজ সংস্কারক এবং মানবতাবাদী ছিলেন।
গান্ধীর সম্পর্কে আমার জানা কিছু নির্দিষ্ট তথ্য নিম্নরূপ:
- জন্ম: ২ অক্টোবর ১৮৬৯, পর্বান্দার, ভারত
- মৃত্যু: ৩০ জানুয়ারী ১৯৪৮, নতুন দিল্লি, ভারত
- স্ত্রী: কস্তুরবা গান্ধী
- সন্তান: হরিলাল গান্ধী, দেবদাস গান্ধী, মনিলাল গান্ধী, রামদাস গান্ধী
- শিক্ষা: লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়
- পেশা: আইনজীবী, সমাজ সংস্কারক, রাজনৈতিক নেতা
- মূলমন্ত্র: সত্য, অহিংসা, অসহযোগ
- বিখ্যাত কাজ: অহিংস অসহযোগ আন্দোলন, ভাতৃত্ব, সামাজিক সংস্কার
গান্ধীর জীবন ও আদর্শ আমার কাছে খুবই অনুপ্রেরণাপূর্ণ। তিনি একজন মহান মানুষ ছিলেন যিনি তার জীবন উৎসর্গ করেছিলেন অন্যদের সেবা করার জন্য।মহাত্মা গান্ধীর স্ত্রীর নাম কি
মহাত্মা গান্ধীর পূর্ব নাম কি?
মহাত্মা গান্ধীর পূর্ব নাম ছিল মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী। তিনি ১৮৬৯ সালের ২ অক্টোবর গুজরাটের পর্বান্দার গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ছিলেন পোরবন্দরের দেওয়ান (প্রধান মন্ত্রী) করমচাঁদ গান্ধী। মা ছিলেন পুতলিবা গান্ধী।
গান্ধী ১৮৮৭ সালে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর তিনি দক্ষিণ আফ্রিকায় আইন পেশা শুরু করেন। সেখানে তিনি বর্ণবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে নেতৃত্ব দেন এবং অহিংস অসহযোগ আন্দোলনের নীতি উদ্ভাবন করেন।মহাত্মা গান্ধীর স্ত্রীর নাম কি
১৯১৫ সালে গান্ধী ভারতে ফিরে আসেন এবং ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। তিনি অহিংস অসহযোগ আন্দোলনের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসনকে উৎখাত করার লক্ষ্যে কাজ করেন। তার নেতৃত্বে পরিচালিত অসহযোগ আন্দোলন ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
গান্ধী একজন সমাজ সংস্কারকও ছিলেন। তিনি ভারতে বর্ণবাদ, নারী শিক্ষা, দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং অস্পৃশ্যতা দূরীকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি একজন ধর্মনিরপেক্ষ ব্যক্তি ছিলেন এবং সকল ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন।
গান্ধীকে ভারতের জাতির পিতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তিনি ১৯৪৮ সালের ৩০ জানুয়ারি একজন হিন্দু মৌলবাদীর হাতে নিহত হন।মহাত্মা গান্ধীর স্ত্রীর নাম কি
গান্ধীর জন্মস্থান কোথায়?
গান্ধীর জন্মস্থান ভারতের গুজরাট রাজ্যের পোরবন্দর শহরে। তিনি ১৮৬৯ সালের ২রা অক্টোবর এই শহরে জন্মগ্রহণ করেন। পোরবন্দর তখন একটি স্বাধীন রাজ্য ছিল। গান্ধীর পিতা করমচাঁদ গান্ধী ছিলেন পোরবন্দরের দেওয়ান (প্রধান মন্ত্রী)।
বর্তমানে গান্ধীর জন্মস্থানে একটি জাদুঘর রয়েছে। এই জাদুঘরে গান্ধীর জীবন ও কর্মের বিভিন্ন নিদর্শন সংরক্ষিত রয়েছে।মহাত্মা গান্ধীর স্ত্রীর নাম কি
করমচাঁদ গান্ধীর কতজন স্ত্রী ছিল
করমচাঁদ গান্ধীর তিনজন স্ত্রী ছিলেন। তাঁর প্রথম স্ত্রী পুষ্পাবাঈ ছিলেন একজন হিন্দু। তাঁরা ১৮৫৭ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তাঁদের একমাত্র সন্তান ছিলেন লক্ষ্মীদাস। লক্ষ্মীদাস ১৮৬৯ সালে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৮৭৫ সালে মারা যান।
করমচাঁদ গান্ধীর দ্বিতীয় স্ত্রী ছিলেন জগদ্ধাত্রীবাঈ। তাঁরা ১৮৭৪ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তাঁদের তিন সন্তান ছিল। তাঁরা হলেন:
- হরিলাল (১৮৭৫-১৯৪৮)
- মনিলাল (১৮৭৭-১৯৫৯)
- রামদাস (১৮৮০-১৯৬৯)
করমচাঁদ গান্ধীর তৃতীয় স্ত্রী ছিলেন পৃথ্বীবতীবাঈ। তাঁরা ১৮৮৫ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তাঁদের তিন সন্তান ছিল। তাঁরা হলেন:
- মোহনদাস (১৮৬৯-১৯৪৮)
- রামাবাই (১৮৭৭-১৯৬২)
- কান্দিবা (১৮৮১-১৯৬৯)
করমচাঁদ গান্ধীর সবচেয়ে বিখ্যাত সন্তান ছিলেন মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী। তিনি ভারতের জাতির পিতা হিসেবে পরিচিত।মহাত্মা গান্ধীর স্ত্রীর নাম কি
ইন্দিরা গান্ধী ও মহাত্মা গান্ধীর সম্পর্ক
ইন্দিরা গান্ধী ও মহাত্মা গান্ধীর মধ্যে একটি জটিল এবং বহুমুখী সম্পর্ক ছিল। ইন্দিরা মহাত্মা গান্ধীর নাতনী ছিলেন, কিন্তু তিনি তাঁকে একটি আধ্যাত্মিক নেতা এবং একজন রাজনৈতিক নেতা হিসেবেও দেখেছিলেন।
ইন্দিরা গান্ধী মহাত্মা গান্ধীর নৈতিক নীতি এবং তার দেশের প্রতি তার নিবেদনের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাশীল ছিলেন। তিনি তার আদর্শগুলিকে অনুসরণ করার চেষ্টা করেছিলেন এবং তার রাজনৈতিক কর্মজীবনে তার নীতিগুলিকে কাজে লাগিয়েছিলেন।মহাত্মা গান্ধীর স্ত্রীর নাম কি
ইন্দিরা গান্ধী মহাত্মা গান্ধীর থেকেও অনেক কিছু শিখেছিলেন। তিনি তার রাজনৈতিক দক্ষতা এবং তার জনগণের সাথে সংযোগের ক্ষমতা থেকে অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন।
ইন্দিরা গান্ধী মহাত্মা গান্ধীর সাথে তার সম্পর্কের মাধ্যমে ভারতের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়কালে তার রাজনৈতিক এবং আধ্যাত্মিক বিকাশকে প্রভাবিত করেছিল।
- ইন্দিরা গান্ধী মহাত্মা গান্ধীর অহিংসা ও সত্যের নীতির প্রতি গভীরভাবে বিশ্বাসী ছিলেন। তিনি তার রাজনৈতিক কর্মজীবনে এই নীতিগুলিকে কাজে লাগিয়েছিলেন, বিশেষ করে যখন তিনি ভারতকে স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
- ইন্দিরা গান্ধী মহাত্মা গান্ধীর দেশের প্রতি তার নিবেদনের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাশীল ছিলেন। তিনি তার আদর্শগুলিকে অনুসরণ করার চেষ্টা করেছিলেন এবং তার রাজনৈতিক কর্মজীবনে তার নীতিগুলিকে কাজে লাগিয়েছিলেন।
- ইন্দিরা গান্ধী মহাত্মা গান্ধীর রাজনৈতিক দক্ষতা এবং তার জনগণের সাথে সংযোগের ক্ষমতা থেকে অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন। তিনি এই দক্ষতাগুলিকে তার নিজের রাজনৈতিক কর্মজীবনে কাজে লাগিয়েছিলেন।
ইন্দিরা গান্ধী ও মহাত্মা গান্ধীর সম্পর্ক ভারতের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি মহাত্মা গান্ধীর আধ্যাত্মিক ও রাজনৈতিক নীতিগুলির প্রভাব এবং ইন্দিরা গান্ধী কীভাবে এই নীতিগুলিকে তার নিজের জীবন এবং কর্মজীবনে প্রয়োগ করেছিলেন তা চিত্রিত করে।মহাত্মা গান্ধীর স্ত্রীর নাম কি