https://jobbd.org/%e0%a6%ad%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%a4%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%ae%e0%a7%81%e0%a6%96%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%ae%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%80%e0%a6%b0-%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%ae/
ভারতের মুখ্যমন্ত্রীর নাম কি
ভারতের মুখ্যমন্ত্রীর নাম হল শিবরাজ সিং চৌহান। তিনি ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী। তিনি ভারতীয় জনতা পার্টির (BJP) সদস্য।
শিবরাজ সিং চৌহান ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের একজন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ। তিনি ১৯৫৯ সালের ৫ই মার্চ মধ্যপ্রদেশের রাজগড় জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি রাজগড় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।
শিবরাজ সিং চৌহান ১৯৯৩ সালে ভারতীয় সংসদের লোকসভায় প্রথমবারের মতো নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৯৩ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত লোকসভার সদস্য ছিলেন। ২০০৩ সালে তিনি মধ্যপ্রদেশ বিধানসভায় নির্বাচিত হন এবং ২০১৮ সাল পর্যন্ত বিধানসভার সদস্য ছিলেন।
শিবরাজ সিং চৌহান ২০০৩ সালে মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হন। তিনি ২০০৩ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। তিনি মধ্যপ্রদেশের দীর্ঘতম মেয়াদের মুখ্যমন্ত্রী।
শিবরাজ সিং চৌহান ২০১৮ সালের মধ্যপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে পরাজিত হন। তবে ২০২৩ সালের মধ্যপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে তিনি পুনরায় নির্বাচিত হন এবং মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।ভারতের মুখ্যমন্ত্রীর নাম কি
ভারতের প্রথম মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর নাম কি
ভারতের প্রথম মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর নাম সুচেতা কৃপলানি। তিনি ১৯৬৩ সালের অক্টোবর মাসে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত উত্তরপ্রদেশ সরকারের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।
সুচেতা কৃপলানি একজন ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের একজন সদস্য ছিলেন। তিনি ১৯৪৬ সালে ভারতীয় সংসদের নিম্নকক্ষ লোকসভায় নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতার পরপরই উত্তরপ্রদেশের মন্ত্রীসভায় যোগদান করেন। ১৯৬৩ সালে তিনি উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হন।ভারতের মুখ্যমন্ত্রীর নাম কি
সুচেতা কৃপলানি একজন সাহসী এবং দৃঢ়চেতা মহিলা ছিলেন। তিনি উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালনকালে তিনি শিক্ষা, স্বাস্থ্য, এবং নারী উন্নয়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। তিনি উত্তরপ্রদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে উন্নত করার জন্য কাজ করেন। তিনি উত্তরপ্রদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে উন্নত করার জন্যও কাজ করেন। তিনি নারীদের অধিকারের জন্যও কাজ করেন।
সুচেতা কৃপলানি ১৯৭৪ সালে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি ভারতের একজন প্রভাবশালী মহিলা নেত্রী ছিলেন। তিনি ভারতের নারীদের জন্য একটি অনুপ্রেরণা ছিলেন।ভারতের মুখ্যমন্ত্রীর নাম কি
ভারতের সর্ববৃহৎ মুখ্যমন্ত্রী কে
ভারতের সর্ববৃহৎ মুখ্যমন্ত্রীর উত্তর নির্ভর করে আপনি “বৃহৎ” শব্দটিকে কীভাবে সংজ্ঞায়িত করেন। যদি আপনি “বৃহৎ” শব্দটিকে “দীর্ঘতম মেয়াদে দায়িত্ব পালনকারী” হিসাবে সংজ্ঞায়িত করেন, তাহলে উত্তর হল মহাত্মা গান্ধী। মহাত্মা গান্ধী ১৯৩০ থেকে ১৯৩৪ সাল পর্যন্ত এবং ১৯৩৭ থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন। এই সময়ের মধ্যে তিনি বেশ কয়েকবার অবিভক্ত ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। মোট মিলিয়ে তিনি ভারতের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে ১০ বছরেরও বেশি সময় দায়িত্ব পালন করেন।
যদি আপনি “বৃহৎ” শব্দটিকে “সবচেয়ে জনপ্রিয়” হিসাবে সংজ্ঞায়িত করেন, তাহলে উত্তর হল মমতা ব্যানার্জী। মমতা ব্যানার্জী ২০১১ সাল থেকে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘ মেয়াদের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি একজন জনপ্রিয় নেত্রী এবং তিনি পশ্চিমবঙ্গের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।ভারতের মুখ্যমন্ত্রীর নাম কি
যদি আপনি “বৃহৎ” শব্দটিকে “সবচেয়ে প্রভাবশালী” হিসাবে সংজ্ঞায়িত করেন, তাহলে উত্তর হল নেহেরু। জওহরলাল নেহেরু ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনি ১৯৪৭ থেকে ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। এই সময়ের মধ্যে তিনি ভারতকে একটি আধুনিক রাষ্ট্রে রূপান্তরিত করার জন্য কাজ করেন। তিনি ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা ছিলেন এবং তিনি ভারতের জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের প্রতীক হিসাবে পরিচিত।
সুতরাং, ভারতের সর্ববৃহৎ মুখ্যমন্ত্রীর উত্তর নির্ভর করে আপনি “বৃহৎ” শব্দটিকে কীভাবে সংজ্ঞায়িত করেন তার উপর।ভারতের মুখ্যমন্ত্রীর নাম কি
ওড়িশার প্রথম মহিলা মুখ্যমন্ত্রী কে
ওড়িশার প্রথম মহিলা মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন নন্দিনী শতপতি। তিনি ১৯৭২ থেকে ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের একজন সদস্য ছিলেন।
নন্দিনী শতপতি ১৯২৬ সালে ওড়িশার বালেশ্বর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ওড়িশার কটকে অবস্থিত উৎকল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৫২ সালে ভারতের সংসদের নিম্নকক্ষ লোকসভায় নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৫৬ থেকে ১৯৬২ সাল পর্যন্ত ওড়িশার শিক্ষামন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭২ সালে তিনি ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী হন।ভারতের মুখ্যমন্ত্রীর নাম কি
নন্দিনী শতপতি একজন দক্ষ এবং উদ্যমী নেত্রী ছিলেন। তিনি ওড়িশার শিক্ষা, স্বাস্থ্য, এবং নারী উন্নয়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। তিনি ওড়িশার শিক্ষা ব্যবস্থাকে উন্নত করার জন্য কাজ করেন। তিনি ওড়িশার স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে উন্নত করার জন্যও কাজ করেন। তিনি নারীদের অধিকারের জন্যও কাজ করেন।
নন্দিনী শতপতি ১৯৮৫ সালে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি ওড়িশার একজন প্রভাবশালী মহিলা নেত্রী ছিলেন। তিনি ওড়িশার নারীদের জন্য একটি অনুপ্রেরণা ছিলেন।
সুতরাং, ওড়িশার প্রথম মহিলা মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন নন্দিনী শতপতি।ভারতের মুখ্যমন্ত্রীর নাম কি
পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় মুখ্যমন্ত্রী কে ছিলেন?
পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন বিধানচন্দ্র রায়। তিনি ১৯৪৭ সালের ১৫ই আগস্ট থেকে ১৯৬২ সালের ১লা জুলাই পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের একজন সদস্য ছিলেন।
বিধানচন্দ্র রায় ১৮৮২ সালে পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার বহরমপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা ছিলেন। তিনি ১৯৩৭ সালে পশ্চিববঙ্গ প্রাদেশিক কংগ্রেস কমিটির সভাপতি হন। ১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীনতা লাভ করলে তিনি পশ্চিমবঙ্গের প্রথম মুখ্যমন্ত্রী হন।ভারতের মুখ্যমন্ত্রীর নাম কি
বিধানচন্দ্র রায় একজন দক্ষ এবং উদ্যমী নেতা ছিলেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, এবং শিল্পের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষা ব্যবস্থাকে উন্নত করার জন্য কাজ করেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে উন্নত করার জন্যও কাজ করেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গের শিল্পায়নের জন্যও কাজ করেন।
বিধানচন্দ্র রায় ১৯৬২ সালে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গের একজন প্রভাবশালী নেতা ছিলেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
সুতরাং, পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন বিধানচন্দ্র রায়।ভারতের মুখ্যমন্ত্রীর নাম কি