বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর কোথায় অবস্থিত

https://jobbd.org/%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%82%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%a6%e0%a7%87%e0%a6%b6-%e0%a6%aa%e0%a7%81%e0%a6%b2%e0%a6%bf%e0%a6%b6-%e0%a6%ae%e0%a7%81%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%af%e0%a7%81%e0%a6%a6/

বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর কোথায় অবস্থিত

বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে অবস্থিত। এটি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অধীনে পরিচালিত একটি জাদুঘর।

জাদুঘরটি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের ভূমিকা ও অবদানকে তুলে ধরার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়। জাদুঘরে মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের ব্যবহৃত অস্ত্র-শস্ত্র, সামরিক পোশাক, চিত্রকর্ম, ছবি, দলিলপত্র, অডিও-ভিডিও ফুটেজ এবং অন্যান্য স্মারক রয়েছে।বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর কোথায় অবস্থিত

জাদুঘরটি প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে। প্রবেশ মূল্য জনপ্রতি ১০ টাকা।

জাদুঘরটিতে প্রবেশের জন্য নিম্নলিখিত নিয়মাবলী অনুসরণ করতে হবে:

  • প্রবেশের সময় পরিচয়পত্র প্রদর্শন করতে হবে।
  • জাদুঘরের নিয়মকানুন মেনে চলতে হবে।
  • জাদুঘরে কোন খাবার-দাবার নিয়ে প্রবেশ করা যাবে না।
  • জাদুঘরের কোন নিদর্শন স্পর্শ করা যাবে না।

জাদুঘরটিতে প্রবেশের জন্য নিম্নলিখিত দিকনির্দেশনা অনুসরণ করতে পারেন:

  • ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সদর দপ্তরের সামনে থেকে বাস, রিকশা বা ট্যাক্সি নিয়ে রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে যেতে পারেন।
  • রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের প্রবেশদ্বারে পৌঁছে জাদুঘরের নির্দেশাবলী অনুসরণ করে জাদুঘরে প্রবেশ করতে পারেন।বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর কোথায় অবস্থিত

মুক্তিযোদ্ধাদের জাদুঘর কোথায় অবস্থিত?

বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধাদের জাদুঘর বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত। এটি একটি বেসরকারি উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত জাদুঘর।

জাদুঘরটি ১৯৯৬ সালের ২২শে মার্চ প্রতিষ্ঠিত হয়। জাদুঘরে মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়েছে। জাদুঘরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন, অস্ত্র-শস্ত্র, সামরিক পোশাক, চিত্রকর্ম, ছবি, দলিলপত্র, অডিও-ভিডিও ফুটেজ এবং অন্যান্য নিদর্শন রয়েছে।বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর কোথায় অবস্থিত

জাদুঘরটি প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে। প্রবেশ মূল্য জনপ্রতি ১০ টাকা।

জাদুঘরটিতে প্রবেশের জন্য নিম্নলিখিত নিয়মাবলী অনুসরণ করতে হবে:

  • প্রবেশের সময় পরিচয়পত্র প্রদর্শন করতে হবে।
  • জাদুঘরের নিয়মকানুন মেনে চলতে হবে।
  • জাদুঘরে কোন খাবার-দাবার নিয়ে প্রবেশ করা যাবে না।
  • জাদুঘরের কোন নিদর্শন স্পর্শ করা যাবে না।

জাদুঘরটিতে প্রবেশের জন্য নিম্নলিখিত দিকনির্দেশনা অনুসরণ করতে পারেন:

  • আগারগাঁওয়ের সিগন্যাল থেকে বাস, রিকশা বা ট্যাক্সি নিয়ে জাদুঘরের সামনে যেতে পারেন।
  • জাদুঘরের প্রবেশদ্বারে পৌঁছে জাদুঘরের নির্দেশাবলী অনুসরণ করে জাদুঘরে প্রবেশ করতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ  ট্রুম্যান নীতি কি

জাদুঘরটিতে প্রদর্শিত কিছু উল্লেখযোগ্য নিদর্শন হল:

  • মুক্তিযুদ্ধে ব্যবহৃত অস্ত্র-শস্ত্র, যেমন- রাইফেল, মেশিনগান, কামান, বোমা ইত্যাদি।
  • মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যবহৃত সামরিক পোশাক।
  • মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন ঘটনার চিত্রকর্ম ও ছবি।
  • মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন দলিলপত্র।
  • মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন সময়ের অডিও-ভিডিও ফুটেজ।

মুক্তিযোদ্ধাদের জাদুঘর একটি গুরুত্বপূর্ণ জাদুঘর। এটি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে সংরক্ষণ ও প্রচার করার জন্য কাজ করছে।বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর কোথায় অবস্থিত

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর কয়টি গ্যালারি আছে

বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরটিতে ছয়টি গ্যালারি রয়েছে। গ্যালারিগুলো হল:

  • গ্যালারি ১: মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট
  • গ্যালারি ২: মুক্তিযুদ্ধের সংগঠন ও নেতৃত্ব
  • গ্যালারি ৩: মুক্তিযুদ্ধের সংগ্রাম
  • গ্যালারি ৪: মুক্তিযুদ্ধের বিজয়
  • গ্যালারি ৫: মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি
  • গ্যালারি ৬: মুক্তিযুদ্ধের শিল্পকলা

গ্যালারি ১-এ মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট তুলে ধরা হয়েছে। এতে দেখানো হয়েছে, ১৯৪৭ সালের দেশভাগের পর থেকে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত বাংলাদেশের রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতি।

গ্যালারি ২-এ মুক্তিযুদ্ধের সংগঠন ও নেতৃত্ব তুলে ধরা হয়েছে। এতে দেখানো হয়েছে, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী ব্যক্তিদের অবদান।

গ্যালারি ৩-এ মুক্তিযুদ্ধের সংগ্রাম তুলে ধরা হয়েছে। এতে দেখানো হয়েছে, মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধাদের অসামান্য ত্যাগ ও বীরত্ব।

গ্যালারি ৪-এ মুক্তিযুদ্ধের বিজয় তুলে ধরা হয়েছে। এতে দেখানো হয়েছে, ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে বাংলাদেশের বিজয়।

গ্যালারি ৫-এ মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি তুলে ধরা হয়েছে। এতে দেখানো হয়েছে, মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন, যেমন- অস্ত্র-শস্ত্র, সামরিক পোশাক, চিত্রকর্ম, ছবি, দলিলপত্র, অডিও-ভিডিও ফুটেজ ইত্যাদি।

গ্যালারি ৬-এ মুক্তিযুদ্ধের শিল্পকলা তুলে ধরা হয়েছে। এতে দেখানো হয়েছে, মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন ঘটনা ও বিষয়বস্তু নিয়ে রচিত চিত্রকর্ম, ভাস্কর্য, গান, কবিতা, নাটক ইত্যাদি।বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর কোথায় অবস্থিত

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের স্থপতি কে?

বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের স্থপতি হলেন স্থপতি তানজিম হাসান সেলিম। তিনি একজন বাংলাদেশী স্থপতি এবং কবি। তিনি বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউটের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও চারবারের সভাপতি।

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের নকশাটি তানজিম হাসান সেলিম ও তার সহকর্মীরা প্রণয়ন করেন। জাদুঘরের নকশাটি একটি ত্রিকোণ আকৃতির। জাদুঘরের বাইরের দেয়ালে রয়েছে মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন ঘটনার চিত্র। জাদুঘরের ভিতরে ছয়টি গ্যালারি রয়েছে। গ্যালারিগুলোতে মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়েছে।বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর কোথায় অবস্থিত

আরো পড়ুনঃ  মোজাহিদ নামের অর্থ কি

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরটি ২০১৪ সালের ১৬ ডিসেম্বর উদ্বোধন করা হয়। জাদুঘরটি বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ জাদুঘর। এটি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে সংরক্ষণ ও প্রচার করার জন্য কাজ করছে।

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ঢাকার কোথায় অবস্থিত

বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত। এটি ঢাকার সিভিক সেক্টরের ভেতরের একটি ত্রিকোণ আকৃতির ভবনে অবস্থিত। জাদুঘরটির ঠিকানা হল:

এফ১১-এ/এফ১১-বি, শেরে-বাংলা নগর, নাগরিক কেন্দ্র, আগারগাঁও, ঢাকা, বাংলাদেশ।

জাদুঘরটিতে প্রবেশের জন্য প্রবেশ মূল্য জনপ্রতি ১০ টাকা। জাদুঘরটি প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে।বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর কোথায় অবস্থিত

জাদুঘরটিতে প্রবেশের জন্য নিম্নলিখিত নিয়মাবলী অনুসরণ করতে হবে:

  • প্রবেশের সময় পরিচয়পত্র প্রদর্শন করতে হবে।
  • জাদুঘরের নিয়মকানুন মেনে চলতে হবে।
  • জাদুঘরে কোন খাবার-দাবার নিয়ে প্রবেশ করা যাবে না।
  • জাদুঘরের কোন নিদর্শন স্পর্শ করা যাবে না।

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে কি কি আছে

বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে ছয়টি গ্যালারি রয়েছে। প্রতিটি গ্যালারিতে মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়েছে।

গ্যালারি ১: মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট

এই গ্যালারিতে ১৯৪৭ সালের দেশভাগের পর থেকে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত বাংলাদেশের রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতি তুলে ধরা হয়েছে। এতে দেখানো হয়েছে, পাকিস্তানি শাসনব্যবস্থার অত্যাচার ও শোষণের বিরুদ্ধে বাঙালি জাতির আন্দোলন।বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর কোথায় অবস্থিত

গ্যালারি ২: মুক্তিযুদ্ধের সংগঠন ও নেতৃত্ব

এই গ্যালারিতে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন এবং ব্যক্তিদের অবদান তুলে ধরা হয়েছে। এতে দেখানো হয়েছে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি ও গতিপ্রকৃতি।

গ্যালারি ৩: মুক্তিযুদ্ধের সংগ্রাম

এই গ্যালারিতে মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধাদের অসামান্য ত্যাগ ও বীরত্ব তুলে ধরা হয়েছে। এতে দেখানো হয়েছে, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের সশস্ত্র সংগ্রাম।বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর কোথায় অবস্থিত

গ্যালারি ৪: মুক্তিযুদ্ধের বিজয়

এই গ্যালারিতে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে বাংলাদেশের বিজয় তুলে ধরা হয়েছে।

গ্যালারি ৫: মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি

এই গ্যালারিতে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন, যেমন- অস্ত্র-শস্ত্র, সামরিক পোশাক, চিত্রকর্ম, ছবি, দলিলপত্র, অডিও-ভিজ্যুয়াল ফুটেজ ইত্যাদি প্রদর্শিত হয়েছে।বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর কোথায় অবস্থিত

আরো পড়ুনঃ  বর্তমান বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত ২০২২

গ্যালারি ৬: মুক্তিযুদ্ধের শিল্পকলা

এই গ্যালারিতে মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন ঘটনা ও বিষয়বস্তু নিয়ে রচিত চিত্রকর্ম, ভাস্কর্য, গান, কবিতা, নাটক ইত্যাদি প্রদর্শিত হয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে প্রদর্শিত কিছু উল্লেখযোগ্য নিদর্শন হল:

  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যবহৃত পোশাক ও অন্যান্য সামগ্রী
  • মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত অস্ত্র-শস্ত্র, যেমন- রাইফেল, মেশিনগান, কামান, বোমা ইত্যাদি
  • মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যবহৃত সামরিক পোশাক
  • মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন ঘটনার চিত্রকর্ম ও ছবি
  • মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন দলিলপত্র
  • মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন সময়ের অডিও-ভিজ্যুয়াল ফুটেজ

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর একটি গুরুত্বপূর্ণ জাদুঘর। এটি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে সংরক্ষণ ও প্রচার করার জন্য কাজ করছে।বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর কোথায় অবস্থিত

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর সেগুনবাগিচা

বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে ছয়টি গ্যালারি রয়েছে। প্রতিটি গ্যালারিতে মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়েছে।

গ্যালারি ১: মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট

এই গ্যালারিতে ১৯৪৭ সালের দেশভাগের পর থেকে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত বাংলাদেশের রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতি তুলে ধরা হয়েছে। এতে দেখানো হয়েছে, পাকিস্তানি শাসনব্যবস্থার অত্যাচার ও শোষণের বিরুদ্ধে বাঙালি জাতির আন্দোলন।

গ্যালারি ২: মুক্তিযুদ্ধের সংগঠন ও নেতৃত্ব

এই গ্যালারিতে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন এবং ব্যক্তিদের অবদান তুলে ধরা হয়েছে। এতে দেখানো হয়েছে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি ও গতিপ্রকৃতি।

গ্যালারি ৩: মুক্তিযুদ্ধের সংগ্রাম

এই গ্যালারিতে মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধাদের অসামান্য ত্যাগ ও বীরত্ব তুলে ধরা হয়েছে। এতে দেখানো হয়েছে, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের সশস্ত্র সংগ্রাম।

গ্যালারি ৪: মুক্তিযুদ্ধের বিজয়

এই গ্যালারিতে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে বাংলাদেশের বিজয় তুলে ধরা হয়েছে।

গ্যালারি ৫: মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি

এই গ্যালারিতে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন, যেমন- অস্ত্র-শস্ত্র, সামরিক পোশাক, চিত্রকর্ম, ছবি, দলিলপত্র, অডিও-ভিজ্যুয়াল ফুটেজ ইত্যাদি প্রদর্শিত হয়েছে।

গ্যালারি ৬: মুক্তিযুদ্ধের শিল্পকলা

এই গ্যালারিতে মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন ঘটনা ও বিষয়বস্তু নিয়ে রচিত চিত্রকর্ম, ভাস্কর্য, গান, কবিতা, নাটক ইত্যাদি প্রদর্শিত হয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে প্রদর্শিত কিছু উল্লেখযোগ্য নিদর্শন হল:

  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যবহৃত পোশাক ও অন্যান্য সামগ্রী
  • মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত অস্ত্র-শস্ত্র, যেমন- রাইফেল, মেশিনগান, কামান, বোমা ইত্যাদি
  • মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যবহৃত সামরিক পোশাক
  • মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন ঘটনার চিত্রকর্ম ও ছবি
  • মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন দলিলপত্র
  • মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন সময়ের অডিও-ভিজ্যুয়াল ফুটেজ

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর একটি গুরুত্বপূর্ণ জাদুঘর। এটি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে সংরক্ষণ ও প্রচার করার জন্য কাজ করছে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top