পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য মন্ত্রীর নাম কি 2022
পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্যমন্ত্রী হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীও বটে।
পশ্চিমবঙ্গে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের প্রধান হলেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রীর দায়িত্বও পালন করেন।
পশ্চিমবঙ্গের নতুন শিক্ষা মন্ত্রীর নাম কি?
পশ্চিমবঙ্গের নতুন শিক্ষা মন্ত্রীর নাম ব্রাত্য বসু। তিনি তৃণমূল কংগ্রেসের একজন সদস্য। তিনি ২০২৩ সালের ১৯শে জুলাই থেকে পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
এর আগে, ব্রাত্য বসু পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পর্যটন ও যুবক কল্যান মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি একজন জনপ্রিয় লেখক এবং অভিনেতাও বটে।
পশ্চিমবঙ্গের খাদ্য মন্ত্রীর নাম কি 2023?
পশ্চিমবঙ্গের খাদ্য মন্ত্রীর নাম রথীন ঘোষ। তিনি তৃণমূল কংগ্রেসের একজন সদস্য। তিনি ২০২১ সালের ৭ই মে থেকে পশ্চিমবঙ্গের খাদ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
এর আগে, রথীন ঘোষ পশ্চিমবঙ্গ সরকারের স্থানীয় সরকার ও পঞ্চায়েত মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি একজন জনপ্রিয় কৃষক নেতা এবং সমাজসেবকও বটে।পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য মন্ত্রীর নাম কি 2022
বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের অর্থমন্ত্রীর নাম কি?
বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের অর্থমন্ত্রীর নাম অমিত মিত্র। তিনি তৃণমূল কংগ্রেসের একজন সদস্য। তিনি ২০২১ সালের ৭ই মে থেকে পশ্চিমবঙ্গের অর্থমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
এর আগে, অমিত মিত্র পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি একজন অর্থনীতিবিদ এবং জনপ্রিয় রাজনীতিবিদও বটে।পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য মন্ত্রীর নাম কি 2022
পশ্চিমবঙ্গের নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রী কে?
পশ্চিমবঙ্গের নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রীর নাম শশী পাঁজা। তিনি তৃণমূল কংগ্রেসের একজন সদস্য। তিনি ২০২১ সালের ৭ই মে থেকে পশ্চিমবঙ্গের নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
এর আগে, শশী পাঁজা পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মন্ত্রীসভায় ছিলেন না। তিনি একজন চিকিৎসক এবং জনপ্রিয় সমাজকর্মীও বটে।পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য মন্ত্রীর নাম কি 2022
পশ্চিমবঙ্গের প্রথম মহিলা মুখ্যমন্ত্রী কে ছিলেন?
পশ্চিমবঙ্গের প্রথম মহিলা মুখ্যমন্ত্রী হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি ২০১১ সালের ২৫ মে প্রথমবারের মতো পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এরপর তিনি ২০১৬ সালের ২৭ মে দ্বিতীয়বারের মতো এবং ২০২১ সালের ২ মে তৃতীয়বারের মতো পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯৫৫ সালের ৫ জানুয়ারি কলকাতার এক বাঙালি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮৭ সালের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হিসেবে কলকাতা উত্তর-পশ্চিম কেন্দ্র থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন। এরপর তিনি ১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১, ২০০৬, ২০১১, ২০১৬ এবং ২০২১ সালের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে নির্বাচিত হয়েছিলেন।পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য মন্ত্রীর নাম কি 2022
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একজন বাগ্মী রাজনীতিবিদ। তিনি প্রায়শই দিদি বলে অভিহিত করা হয়ে থাকে। তিনি তার জনপ্রিয়তার জন্য পরিচিত।
ভারতের প্রথম শিক্ষা মন্ত্রীর নাম কি
ভারতের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন মৌলানা আবুল কালাম আজাদ। তিনি ১৮৮৮ সালের ১১ নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৯৫৮ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন। তিনি একজন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, লেখক, এবং রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতিও ছিলেন।পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য মন্ত্রীর নাম কি 2022
মৌলানা আজাদ ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা ছিলেন। তিনি হিন্দু-মুসলিম সম্প্রীতির প্রবক্তা ছিলেন এবং দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে ভারত বিভাগের বিরোধিতা করেছিলেন।ভারতের প্রথম শিক্ষা মন্ত্রীর নাম কি
মৌলানা আজাদ ভারতের স্বাধীনতার পর প্রথম শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হন। তিনি ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (UGC) এবং ভারতীয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান (IIT) প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি প্রাথমিক শিক্ষার জন্য একটি জাতীয় নীতিও প্রণয়ন করেন।পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য মন্ত্রীর নাম কি 2022
মৌলানা আজাদ ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে গেছেন। তিনি ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থাকে আধুনিক এবং গণতান্ত্রিক করে তুলতে কাজ করেছেন।পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য মন্ত্রীর নাম কি 2022
মাওলানা আবুল কালাম আজাদ কত বছর ভারতের শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন
মাওলানা আবুল কালাম আজাদ ভারতের স্বাধীনতার পর প্রথম শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে ১৯৪৭ সালের ১৫ই আগস্ট থেকে ১৯৫৮ সালের ২২শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। সুতরাং, তিনি মোট ১১ বছর ৪ মাস ভারতের শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন।
তিনি ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (UGC) এবং ভারতীয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান (IIT) প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি প্রাথমিক শিক্ষার জন্য একটি জাতীয় নীতিও প্রণয়ন করেন।
ভারতে আইসিএসই প্রস্তাবের সময় শিক্ষামন্ত্রী কে ছিলেন
ভারতে আইসিএসই প্রস্তাবের সময় শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন ড. রমেশ पोখরিয়াল নিশঙ্ক। তিনি ২০১৪ সালের ২৬শে মে থেকে ২০১৯ সালের ৩১শে মে পর্যন্ত ভারতের শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ভারতীয় জনতা পার্টির একজন সদস্য ছিলেন।
ড. নিশঙ্ক ২০১৪ সালের ভারতীয় সাধারণ নির্বাচনে উত্তরাখণ্ডের রামপুর থেকে লোকসভা সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি ২০১৪ সালের ২৬শে মে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বাধীন সরকারে শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হন।
ড. নিশঙ্ক ভারতে আইসিএসই প্রবর্তনের পক্ষ ছিলেন। তিনি বিশ্বাস করতেন যে আইসিএসই ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থাকে আন্তর্জাতিক মানের করে তুলতে সাহায্য করবে। তিনি ২০১৫ সালের ১লা জুলাই থেকে ভারতে আইসিএসই প্রবর্তনের ঘোষণা করেন।পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য মন্ত্রীর নাম কি 2022
ড. নিশঙ্কের শিক্ষামন্ত্রী থাকাকালীন ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থায় বেশ কিছু পরিবর্তন হয়েছিল। তিনি প্রাথমিক শিক্ষার জন্য একটি জাতীয় নীতি প্রণয়ন করেন। তিনি মাধ্যমিক শিক্ষার মান উন্নত করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। তিনি উচ্চ শিক্ষার জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা বাড়ান।
ড. নিশঙ্ক ২০১৯ সালের ভারতীয় সাধারণ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেননি। তিনি ২০১৯ সালের ৩১শে মে শিক্ষামন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন।
ভারতের বর্তমান শিক্ষা মন্ত্রীর নাম কি
ভারতের বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী হলেন ধর্মেন্দ্র প্রধান। তিনি একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ যিনি ভারত সরকারের শিক্ষামন্ত্রী এবং দক্ষতা উন্নয়ন ও উদ্যোক্তা মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ২০২১ সালের মে মাসে শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হন।
ধর্মেন্দ্র প্রধান ১৯৬৭ সালের ১লা জানুয়ারি উত্তরপ্রদেশের বারাণসীতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বারাণসী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিদ্যায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৯১ সালে ভারতীয় জনতা পার্টিতে যোগদান করেন। তিনি ২০০৯ সালে উত্তরপ্রদেশ বিধানসভায় নির্বাচিত হন। তিনি ২০১৪ সালের ভারতীয় সাধারণ নির্বাচনে উত্তরপ্রদেশের বারাণসী থেকে লোকসভা সদস্য নির্বাচিত হন।পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য মন্ত্রীর নাম কি 2022
ধর্মেন্দ্র প্রধান শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হওয়ার পর শিক্ষা ব্যবস্থার মান উন্নত করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। তিনি প্রাথমিক শিক্ষার জন্য একটি জাতীয় নীতি প্রণয়ন করেছেন। তিনি মাধ্যমিক শিক্ষার মান উন্নত করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। তিনি উচ্চ শিক্ষার জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা বাড়ান।
ধর্মেন্দ্র প্রধান ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। তিনি ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থাকে আধুনিক এবং গণতান্ত্রিক করে তুলতে কাজ করছেন।পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য মন্ত্রীর নাম কি 2022
পশ্চিমবঙ্গের মন্ত্রীদের নামের তালিকা
পশ্চিমবঙ্গের মন্ত্রীদের নামের তালিকা (২৩ ডিসেম্বর, ২০২৩)
মুখ্যমন্ত্রী
- মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (কলকাতা উত্তর-পশ্চিম)
মন্ত্রীরা
- সুব্রত বক্সী (ভবানীপুর) – অর্থমন্ত্রী
- পার্থ চট্টোপাধ্যায় (বেহালা পশ্চিম) – শিল্পমন্ত্রী
- অমিত মিত্র (খড়দহ) – শিক্ষামন্ত্রী
- মণীশ গুপ্ত (যাদবপুর) – স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় (সোনারপুর) – স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- অরূপ বন্দ্যোপাধ্যায় (কলকাতা দক্ষিণ) – কৃষিমন্ত্রী
- সৌমেন মহাপাত্র (গোপালনগর) – পর্যটনমন্ত্রী
- জাকির হোসেন (বেলদা) – পরিবহনমন্ত্রী
- শোভন চট্টোপাধ্যায় (দক্ষিণ দিনাজপুর) – পৌর-রাজনীতি ও নগর উন্নয়ন মন্ত্রী
- অরূপ রায় (উত্তর ২৪ পরগণা) – বন ও পরিবেশ মন্ত্রী
- চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য (জলপাইগুড়ি) – ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী
- আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় (শান্তিপুর) – তথ্য ও জনসংযোগ মন্ত্রী
- শেখর ঘোষ (বাঁকুড়া) – গ্রামীণ উন্নয়ন মন্ত্রী
- গৌতম দেব (কাঁথি) – খাদ্য ও পানীয় মন্ত্রী
- ইন্দ্রনীল সেন (চন্দননগর) – বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রী
- সাধন পাণ্ডে (উত্তর দিনাজপুর) – শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রী
- অলোক রায় (কলকাতা উত্তর) – মহিলা ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রী
- শওকত মোল্লা (কোচবিহার) – সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী
- রথীন ঘোষ (বেঙ্গালুরু) – মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ মন্ত্রী
- মলয় ঘটক (বাঁকুড়া সদর) – আবাসন মন্ত্রী
- বিপ্লব বন্দ্যোপাধ্যায় (বিধাননগর) – সমবায় মন্ত্রী
- সুদীপ্ত মন্ডল (মুর্শিদাবাদ) – কৃষি বিপণন মন্ত্রী
- শওকত সোবহান (মুর্শিদাবাদ) – ভূমি ও ভূমি সংস্কার মন্ত্রী
- সুব্রত বক্সী (ভবানীপুর) – রাজ্য সচিব
- অমিত মিত্র (খড়দহ) – রাজ্য সচিব
- মণীশ গুপ্ত (যাদবপুর) – রাজ্য সচিব
মন্ত্রিসভার পদত্যাগী সদস্যরা
- তপন দাশগুপ্ত (কলকাতা দক্ষিণ-পশ্চিম) – বিনিয়োগ ও বৈদেশিক বাণিজ্য মন্ত্রী
- ব্রাত্য বসু (কল্যাণী) – তথ্যপ্রযুক্তি ও বিনিয়োগ মন্ত্রী
- ব্রাত্য বসু (কল্যাণী) – তথ্যপ্রযুক্তি ও বিনিয়োগ মন্ত্রী
- ইন্দ্রনীল সেন (চন্দননগর) – বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রী
মন্ত্রিসভার পদত্যাগী সদস্যদের নতুন পদ
- তপন দাশগুপ্ত (কলকাতা দক্ষিণ-পশ্চিম) – রাজ্যপালের উপদেষ্টা
- ব্রাত্য বসু (কল্যাণী) – তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক
- ইন্দ্রনীল সেন (চন্দননগর) – তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতি