নবজাতকের নাভি শুকানোর পাউডার

হ্যালো বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সকলেই খুব ভালো আছেন। আপনারা অনেকেই নবজাতকের নাভি শুকানোর পাউডার সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আজকে আমি আপনাদেরকে নবজাতকের নাভি শুকানোর পাউডার সম্পর্কে বলবো। তো চলুন শুরু করা যাক।

নবজাতকের নাভি শুকানোর পাউডার

নবজাতকের নাভি শুকানোর জন্য পাউডার ব্যবহার করা যেতে পারে, তবে তা অবশ্যই নিরাপদ এবং শিশুর নাভির জন্য উপযোগী হতে হবে। বাংলাদেশে নবজাতকের নাভি শুকানোর জন্য যেসব পাউডার পাওয়া যায় তার মধ্যে রয়েছে:

  • ক্যালসিয়াম কার্বনেট পাউডার: এই পাউডারটি ত্বকের আর্দ্রতা শোষণ করে এবং নাভি শুকানতে সাহায্য করে। এটি তুলনামূলকভাবে নিরাপদ এবং সাশ্রয়ী।
  • আলুদা পাউডার: এই পাউডারটিও ত্বকের আর্দ্রতা শোষণ করে এবং নাভি শুকানতে সাহায্য করে। এটি ক্যালসিয়াম কার্বনেট পাউডারের মতোই নিরাপদ এবং সাশ্রয়ী।
  • অ্যালোভেরা পাউডার: এই পাউডারটিতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি নাভিতে সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে। তবে এটি অন্যান্য পাউডার থেকে তুলনামূলকভাবে বেশি দামি।

নবজাতকের নাভি শুকানোর জন্য পাউডার ব্যবহারের সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে:

  • পাউডারটি অবশ্যই শিশুর নাভির জন্য উপযোগী হতে হবে।
  • পাউডারটি ব্যবহারের আগে অবশ্যই প্যাকেটের গায়ে লেখা নির্দেশাবলী ভালোভাবে পড়ে নিতে হবে।
  • পাউডারটি নাভিতে অতিরিক্ত ব্যবহার করা উচিত নয়।
  • পাউডারটি নাভিতে লাগানোর পর অবশ্যই হাত ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে।

নবজাতকের নাভি শুকানোর জন্য পাউডার ব্যবহারের পাশাপাশি নিম্নলিখিত বিষয়গুলোও খেয়াল রাখতে হবে:

  • নাভি যথাসম্ভব পরিষ্কার এবং শুকনো রাখতে হবে।
  • নাভিতে পানি লাগলে তা ভালোভাবে মুছে ফেলতে হবে।
  • নাভিতে কোনোভাবেই আঘাত লাগাতে বা চাপ দিতে হবে না।

নবজাতকের নাভি সাধারণত জন্মের এক থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে শুকিয়ে যায়। তবে কিছু ক্ষেত্রে নাভি শুকতে আরও বেশি সময় লাগতে পারে। যদি নাভি শুকতে বেশি সময় লাগে বা নাভিতে কোনো অস্বাভাবিকতা দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

শিশুর নাভির জন্য কোন পাউডার ব্যবহার করা হয়?

শিশুর নাভির জন্য কোন পাউডার ব্যবহার করা হয়?

শিশুর নাভির জন্য সাধারণত নিম্নলিখিত পাউডার ব্যবহার করা হয়:

  • ক্যালসিয়াম কার্বনেট পাউডার: এই পাউডারটি ত্বকের আর্দ্রতা শোষণ করে এবং নাভি শুকানতে সাহায্য করে। এটি তুলনামূলকভাবে নিরাপদ এবং সাশ্রয়ী।
  • আলুদা পাউডার: এই পাউডারটিও ত্বকের আর্দ্রতা শোষণ করে এবং নাভি শুকানতে সাহায্য করে। এটি ক্যালসিয়াম কার্বনেট পাউডারের মতোই নিরাপদ এবং সাশ্রয়ী।
  • অ্যালোভেরা পাউডার: এই পাউডারটিতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি নাভিতে সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে। তবে এটি অন্যান্য পাউডার থেকে তুলনামূলকভাবে বেশি দামি।

নবজাতকের নাভি শুকানোর জন্য পাউডার ব্যবহারের সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে:

  • পাউডারটি অবশ্যই শিশুর নাভির জন্য উপযোগী হতে হবে।
  • পাউডারটি ব্যবহারের আগে অবশ্যই প্যাকেটের গায়ে লেখা নির্দেশাবলী ভালোভাবে পড়ে নিতে হবে।
  • পাউডারটি নাভিতে অতিরিক্ত ব্যবহার করা উচিত নয়।
  • পাউডারটি নাভিতে লাগানোর পর অবশ্যই হাত ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে।

নবজাতকের নাভি শুকানোর জন্য পাউডার ব্যবহারের পাশাপাশি নিম্নলিখিত বিষয়গুলোও খেয়াল রাখতে হবে:

  • নাভি যথাসম্ভব পরিষ্কার এবং শুকনো রাখতে হবে।
  • নাভিতে পানি লাগলে তা ভালোভাবে মুছে ফেলতে হবে।
  • নাভিতে কোনোভাবেই আঘাত লাগাতে বা চাপ দিতে হবে না।

নবজাতকের নাভি সাধারণত জন্মের এক থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে শুকিয়ে যায়। তবে কিছু ক্ষেত্রে নাভি শুকতে আরও বেশি সময় লাগতে পারে। যদি নাভি শুকতে বেশি সময় লাগে বা নাভিতে কোনো অস্বাভাবিকতা দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

আরো পড়ুনঃ  পিউটন সিরাপ এর উপকারিতা

ক্যালসিয়াম কার্বনেট পাউডার

ক্যালসিয়াম কার্বনেট পাউডার একটি প্রাকৃতিক উপাদান যা ত্বকের আর্দ্রতা শোষণ করে। এটি ত্বকের pH ভারসাম্য বজায় রাখতেও সাহায্য করে। ক্যালসিয়াম কার্বনেট পাউডার সাধারণত অন্যান্য পাউডারের তুলনায় তুলনামূলকভাবে নিরাপদ এবং সাশ্রয়ী।

আলুদা পাউডার

আলুদা পাউডারও একটি প্রাকৃতিক উপাদান যা ত্বকের আর্দ্রতা শোষণ করে। এটি ত্বকের pH ভারসাম্য বজায় রাখতেও সাহায্য করে। আলুদা পাউডার ক্যালসিয়াম কার্বনেট পাউডারের মতোই নিরাপদ এবং সাশ্রয়ী।

অ্যালোভেরা পাউডার

অ্যালোভেরা পাউডারে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি নাভিতে সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে। তবে অ্যালোভেরা পাউডার অন্যান্য পাউডার থেকে তুলনামূলকভাবে বেশি দামি।

নবজাতকের নাভি শুকানোর জন্য কোন পাউডার ব্যবহার করা হবে তা নির্ভর করে ব্যক্তিগত পছন্দ এবং সামর্থ্যের উপর।

শিশুর নাভি পরিষ্কার করার উপায়?

শিশুর নাভি পরিষ্কার করার উপায়

নবজাতকের নাভি পরিষ্কার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নাভি পরিষ্কার না করলে সেখানে সংক্রমণ হতে পারে। শিশুর নাভি পরিষ্কার করার জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করুন:

  1. একটি পরিষ্কার তোয়ালে বা গজ দিয়ে শিশুর নাভির চারপাশের ত্বক মুছে নিন।
  2. একটি নতুন তোয়ালে বা গজ দিয়ে একটি ক্লোরহেক্সিডিন দ্রবণ দিয়ে নাভি পরিষ্কার করুন।
  3. পরিষ্কার তোয়ালে বা গজ দিয়ে নাভি আবার মুছে নিন।
  4. নাভি শুকিয়ে গেলে, এতে একটি জীবাণুনাশক পাউডার লাগান।

শিশুর নাভি পরিষ্কার করার সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলি খেয়াল রাখুন:

  • নাভি পরিষ্কার করার জন্য ক্লোরহেক্সিডিন দ্রবণের পরিবর্তে সাধারণ পানি ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে ক্লোরহেক্সিডিন দ্রবণ ব্যবহার করলে সংক্রমণ প্রতিরোধে ভালো হয়।
  • নাভি পরিষ্কার করার সময় খুব বেশি চাপ দিয়ে ঘষবেন না।
  • নাভিতে কোনোভাবেই আঘাত লাগাবেন না।

শিশুর নাভি সাধারণত জন্মের এক থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে শুকিয়ে যায়। তবে কিছু ক্ষেত্রে নাভি শুকতে আরও বেশি সময় লাগতে পারে। যদি নাভি শুকতে বেশি সময় লাগে বা নাভিতে কোনো অস্বাভাবিকতা দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

শিশুর নাভি পরিষ্কারের নিয়মিততা

শিশুর নাভি পরিষ্কার প্রতিদিন একবার করা উচিত। গোসল করানোর সময় নাভি পরিষ্কার করা ভালো। তবে গোসল করানোর সময় নাভি পরিষ্কার না করা হলেও পরবর্তীতে নাভি পরিষ্কার করা উচিত।

শিশুর নাভিতে সংক্রমণের লক্ষণ

শিশুর নাভিতে সংক্রমণ হলে নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি দেখা দিতে পারে:

  • নাভি লাল হয়ে যাওয়া
  • নাভি থেকে পুঁজ বা রক্ত বের হওয়া
  • নাভির চারপাশের ত্বক ফুলে যাওয়া
  • নাভির চারপাশের ত্বক গরম হয়ে যাওয়া
  • নাভিতে ব্যথা হওয়া

শিশুর নাভিতে যদি এই লক্ষণগুলি দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

২ সপ্তাহের শিশুর নাভি দিয়ে রক্তপাত কেন হয়?

২ সপ্তাহের শিশুর নাভি দিয়ে রক্তপাতের কয়েকটি সম্ভাব্য কারণ হল:

  • নাভির ছিদ্র সম্পূর্ণভাবে বন্ধ না হওয়া: নাভির ছিদ্র সম্পূর্ণভাবে বন্ধ না হলে, রক্তনালী বা লিম্ফ নালীগুলি ছিদ্রের মধ্য দিয়ে বেরিয়ে আসতে পারে। ফলে নাভি দিয়ে রক্ত বা পুঁজ বের হতে পারে।

  • নাভিতে সংক্রমণ: নাভিতে সংক্রমণ হলেও নাভি দিয়ে রক্তপাত হতে পারে। সংক্রমণের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে নাভি লাল হয়ে যাওয়া, নাভি থেকে পুঁজ বা রক্ত বের হওয়া, নাভির চারপাশের ত্বক ফুলে যাওয়া, নাভির চারপাশের ত্বক গরম হয়ে যাওয়া এবং নাভিতে ব্যথা হওয়া।

  • নাভির আশেপাশের ত্বক অতিরিক্ত শুকিয়ে যাওয়া: নাভির আশেপাশের ত্বক অতিরিক্ত শুকিয়ে গেলে, এটি ফেটে যেতে পারে এবং রক্তপাত হতে পারে।

  • নাভিতে আঘাত লাগা: নাভিতে আঘাত লাগলেও রক্তপাত হতে পারে।

আরো পড়ুনঃ  বাচ্চাদের চোখে কেতুর হলে করণীয়

২ সপ্তাহের শিশুর নাভি দিয়ে রক্তপাত হলে করণীয়:

  • প্রথমত, শিশুর নাভি থেকে রক্তপাত বন্ধ করার চেষ্টা করুন। এজন্য আপনি একটি পরিষ্কার তোয়ালে বা গজ দিয়ে নাভি মুছে নিতে পারেন।
  • যদি রক্তপাত বন্ধ না হয়, তাহলে শিশুকে একজন ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান। ডাক্তার শিশুর নাভি পরীক্ষা করে রক্তপাতের কারণ নির্ণয় করে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেবেন।

শিশুর নাভি দিয়ে রক্তপাত প্রতিরোধের উপায়:

  • শিশুর নাভি পরিষ্কার রাখুন। প্রতিদিন একবার শিশুর নাভি পরিষ্কার করুন।
  • শিশুর নাভিতে আঘাত লাগা থেকে বিরত রাখুন।
  • শিশুর নাভিকে শুকনো রাখুন।

শিশুর নাভি দিয়ে রক্তপাত হলে বেশি চিন্তার কারণ নেই। তবে, রক্তপাত বন্ধ না হলে বা রক্তপাতের সাথে অন্যান্য কোনো লক্ষণ দেখা দিলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান।

৬ মাসের বাচ্চার নাভি পরিষ্কার করার উপায়?

৬ মাসের বাচ্চার নাভি পরিষ্কার করার উপায়?

৬ মাসের বাচ্চার নাভি পরিষ্কার করার উপায় একই থাকে যেমন নবজাতকের নাভি পরিষ্কার করার উপায়। ৬ মাসের বাচ্চার নাভি সাধারণত জন্মের এক থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে শুকিয়ে যায়। তবে কিছু ক্ষেত্রে নাভি শুকতে আরও বেশি সময় লাগতে পারে। যদি নাভি শুকতে বেশি সময় লাগে বা নাভিতে কোনো অস্বাভাবিকতা দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

৬ মাসের বাচ্চার নাভি পরিষ্কার করার জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করুন:

  1. একটি পরিষ্কার তোয়ালে বা গজ দিয়ে শিশুর নাভির চারপাশের ত্বক মুছে নিন।
  2. একটি নতুন তোয়ালে বা গজ দিয়ে একটি ক্লোরহেক্সিডিন দ্রবণ দিয়ে নাভি পরিষ্কার করুন।
  3. পরিষ্কার তোয়ালে বা গজ দিয়ে নাভি আবার মুছে নিন।
  4. নাভি শুকিয়ে গেলে, এতে একটি জীবাণুনাশক পাউডার লাগান।

৬ মাসের বাচ্চার নাভি পরিষ্কার করার সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলি খেয়াল রাখুন:

  • নাভি পরিষ্কার করার জন্য ক্লোরহেক্সিডিন দ্রবণের পরিবর্তে সাধারণ পানি ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে ক্লোরহেক্সিডিন দ্রবণ ব্যবহার করলে সংক্রমণ প্রতিরোধে ভালো হয়।
  • নাভি পরিষ্কার করার সময় খুব বেশি চাপ দিয়ে ঘষবেন না।
  • নাভিতে কোনোভাবেই আঘাত লাগাবেন না।

৬ মাসের বাচ্চার নাভিতে সংক্রমণের লক্ষণ

৬ মাসের বাচ্চার নাভিতে সংক্রমণ হলে নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি দেখা দিতে পারে:

  • নাভি লাল হয়ে যাওয়া
  • নাভি থেকে পুঁজ বা রক্ত বের হওয়া
  • নাভির চারপাশের ত্বক ফুলে যাওয়া
  • নাভির চারপাশের ত্বক গরম হয়ে যাওয়া
  • নাভিতে ব্যথা হওয়া

৬ মাসের বাচ্চার নাভিতে যদি এই লক্ষণগুলি দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

নবজাতকের নাভিতে পুজ কেন হয়

নবজাতকের নাভিতে পুজ হওয়ার কয়েকটি সম্ভাব্য কারণ হল:

  • নাভিতে সংক্রমণ: নাভিতে সংক্রমণ হলে পুজ হতে পারে। সংক্রমণের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে নাভি লাল হয়ে যাওয়া, নাভি থেকে পুঁজ বা রক্ত বের হওয়া, নাভির চারপাশের ত্বক ফুলে যাওয়া, নাভির চারপাশের ত্বক গরম হয়ে যাওয়া এবং নাভিতে ব্যথা হওয়া।

  • নাভির ছিদ্র সম্পূর্ণভাবে বন্ধ না হওয়া: নাভির ছিদ্র সম্পূর্ণভাবে বন্ধ না হলে, রক্তনালী বা লিম্ফ নালীগুলি ছিদ্রের মধ্য দিয়ে বেরিয়ে আসতে পারে। ফলে নাভি দিয়ে রক্ত বা পুঁজ বের হতে পারে।

  • নাভির আশেপাশের ত্বক অতিরিক্ত শুকিয়ে যাওয়া: নাভির আশেপাশের ত্বক অতিরিক্ত শুকিয়ে গেলে, এটি ফেটে যেতে পারে এবং পুজ হতে পারে।

  • নাভিতে আঘাত লাগা: নাভিতে আঘাত লাগলেও পুজ হতে পারে।

নবজাতকের নাভিতে পুজ হলে করণীয়:

  • প্রথমত, শিশুর নাভি পরিষ্কার করুন। এজন্য আপনি একটি পরিষ্কার তোয়ালে বা গজ দিয়ে নাভি মুছে নিতে পারেন।
  • যদি পুজ বন্ধ না হয়, তাহলে শিশুকে একজন ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান। ডাক্তার শিশুর নাভি পরীক্ষা করে পুজের কারণ নির্ণয় করে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেবেন।
আরো পড়ুনঃ  শরীর হাত পা জ্বালা পোড়ার কারন ও প্রতিকার

নবজাতকের নাভিতে পুজ প্রতিরোধের উপায়:

  • শিশুর নাভি পরিষ্কার রাখুন। প্রতিদিন একবার শিশুর নাভি পরিষ্কার করুন।
  • শিশুর নাভিতে আঘাত লাগা থেকে বিরত রাখুন।
  • শিশুর নাভিকে শুকনো রাখুন।

নবজাতকের নাভিতে পুজ হওয়া একটি সাধারণ সমস্যা। তবে, পুজ বন্ধ না হলে বা পুজের সাথে অন্যান্য কোনো লক্ষণ দেখা দিলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান।

নবজাতকের নাভি শুকাতে কতদিন লাগে

নবজাতকের নাভি সাধারণত জন্মের এক থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে শুকিয়ে যায়। তবে কিছু ক্ষেত্রে নাভি শুকতে আরও বেশি সময় লাগতে পারে। যদি নাভি শুকতে বেশি সময় লাগে বা নাভিতে কোনো অস্বাভাবিকতা দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

নাভি শুকানোর জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলি খেয়াল রাখতে হবে:

  • শিশুর নাভি পরিষ্কার রাখুন। প্রতিদিন একবার শিশুর নাভি পরিষ্কার করুন।
  • শিশুর নাভিতে আঘাত লাগা থেকে বিরত রাখুন।
  • শিশুর নাভিকে শুকনো রাখুন।

নাভি শুকানোর জন্য কিছু লোক নাভিতে জীবাণুনাশক পাউডার ব্যবহার করে। তবে, এটি খুব বেশি প্রয়োজনীয় নয়। নাভি পরিষ্কার করার সময় নাভিতে হালকাভাবে ক্লোরহেক্সিডিন দ্রবণ লাগালেই যথেষ্ট।

নবজাতকের নাভি শুকতে বেশি সময় লাগার কয়েকটি সম্ভাব্য কারণ হল:

  • নাভিতে সংক্রমণ: নাভিতে সংক্রমণ হলে নাভি শুকাতে বেশি সময় লাগতে পারে।
  • নাভির ছিদ্র সম্পূর্ণভাবে বন্ধ না হওয়া: নাভির ছিদ্র সম্পূর্ণভাবে বন্ধ না হলে, নাভি শুকাতে বেশি সময় লাগতে পারে।
  • শিশুর ডায়াবেটিস: শিশুর ডায়াবেটিস থাকলে নাভি শুকাতে বেশি সময় লাগতে পারে।

নবজাতকের নাভি শুকতে বেশি সময় লাগলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

নবজাতকের নাভি শুকানোর মলম

নবজাতকের নাভি শুকানোর জন্য কোনো মলম ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই। নাভি পরিষ্কার করার সময় নাভিতে হালকাভাবে ক্লোরহেক্সিডিন দ্রবণ লাগালেই যথেষ্ট। ক্লোরহেক্সিডিন দ্রবণ একটি জীবাণুনাশক দ্রবণ যা নাভিতে সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

কিছু লোক নাভি শুকানোর জন্য ক্যালসিয়াম কার্বনেট পাউডার ব্যবহার করে। তবে, এটি খুব বেশি প্রয়োজনীয় নয়। ক্যালসিয়াম কার্বনেট পাউডার ত্বকের আর্দ্রতা শোষণ করে এবং নাভি শুকানতে সাহায্য করে।

নবজাতকের নাভি শুকতে বেশি সময় লাগলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ডাক্তার নাভির অবস্থা পরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেবেন।

নবজাতকের নাভি শুকানোর জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করুন:

  1. একটি পরিষ্কার তোয়ালে বা গজ দিয়ে শিশুর নাভির চারপাশের ত্বক মুছে নিন।
  2. একটি নতুন তোয়ালে বা গজ দিয়ে একটি ক্লোরহেক্সিডিন দ্রবণ দিয়ে নাভি পরিষ্কার করুন।
  3. পরিষ্কার তোয়ালে বা গজ দিয়ে নাভি আবার মুছে নিন।
  4. নাভি শুকিয়ে গেলে, আর কোনো কিছু লাগানোর প্রয়োজন নেই।

এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করলে নবজাতকের নাভি সাধারণত জন্মের এক থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে শুকিয়ে যাবে।

নবজাতকের নাভি ইনফেকশন হলে করণীয়

নবজাতকের নাভিতে ইনফেকশন হলে নিম্নলিখিত করণীয়:

  • শিশুকে একজন ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান। ডাক্তার নাভির অবস্থা পরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেবেন।
  • নাভি পরিষ্কার করুন। একটি পরিষ্কার তোয়ালে বা গজ দিয়ে নাভি পরিষ্কার করুন।
  • নাভিতে অ্যান্টিবায়োটিক মলম লাগান। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিবায়োটিক মলম লাগান।
  • নাভি শুকনো রাখুন। নাভিতে পানি বা ভেজা কাপড় লাগানোর চেষ্টা করবেন না।

নবজাতকের নাভিতে ইনফেকশনের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • নাভি লাল হয়ে যাওয়া
  • নাভি থেকে পুঁজ বা রক্ত বের হওয়া
  • নাভির চারপাশের ত্বক ফুলে যাওয়া
  • নাভির চারপাশের ত্বক গরম হয়ে যাওয়া
  • নাভিতে ব্যথা হওয়া

এই লক্ষণগুলি দেখা দিলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ডাক্তার নাভির অবস্থা পরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেবেন

উপসংহার

আমি আশা করছি আপনারা আপনাদের নবজাতকের নাভি শুকানোর পাউডার এই প্রশ্নের উওর পেয়েছেন। আরো কিছু জানার থাকলে নিচে কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।

আরো পড়ুনঃ দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top