https://jobbd.org/%e0%a6%9a%e0%a6%9f%e0%a7%8d%e0%a6%9f%e0%a6%97%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%ae-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%b6%e0%a7%8d%e0%a6%ac%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%a6%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%b2-2/
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৩ সালের হিসেবে ৯টি অনুষদের অধীনে ৫২টি বিভাগ চালু রয়েছে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্থ একটি বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট রয়েছে যা চট্টগ্রাম শহরে অবস্থিত। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ এবং অন্তর্গত বিভাগসমূহ হলো:
মানবিক ও সমাজ বিজ্ঞান অনুষদ
-
- বাংলা বিভাগ
-
- ইংরেজি বিভাগ
-
- আরবি বিভাগ
-
- ইসলামী শিক্ষা বিভাগ
-
- সংস্কৃত বিভাগ
-
- পালি বিভাগ
-
- ফার্সি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ
-
- দর্শন বিভাগ
-
- ইতিহাস বিভাগ
-
- ভূগোল বিভাগ
-
- অর্থনীতি বিভাগ
-
- লোক প্রশাসন বিভাগ
-
- সমাজ বিজ্ঞান বিভাগ
বিজ্ঞান অনুষদ
-
- পদার্থবিদ্যা বিভাগ
-
- রসায়ন বিভাগ
-
- গণিত বিভাগ
-
- জীববিজ্ঞান বিভাগ
-
- প্রাণিবিদ্যা বিভাগ
-
- উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগ
-
- ভূতত্ত্ব বিভাগ
-
- ভূগণ বিভাগ
কলা ও মানববিদ্যা অনুষদ
-
- চারুকলা বিভাগ
-
- নাট্যকলা বিভাগ
-
- সঙ্গীত বিভাগ
-
- ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ
-
- আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট
ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ
-
- বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বিভাগ
শিক্ষা অনুষদ
-
- প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগ
-
- মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগ
-
- উচ্চশিক্ষা বিভাগ
আইন অনুষদ
-
- আইন বিভাগ
ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ
-
- প্রকৌশল বিভাগ
কৃষি অনুষদ
-
- কৃষি বিভাগ
-
- প্রাণিসম্পদ ও পশুবিজ্ঞান বিভাগ
চিকিৎসা অনুষদ
-
- চিকিৎসা বিজ্ঞান বিভাগ
বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
-
- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
এই বিভাগসমূহের অধীনে বিভিন্ন বিষয়ে অনার্স, মাস্টার্স, এমফিল এবং পিএইচডি প্রোগ্রাম চালু রয়েছে।
অনার্স প্রোগ্রাম
অনার্স প্রোগ্রাম সাধারণত চার বছর মেয়াদী। এই প্রোগ্রামে শিক্ষার্থীরা একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে গভীর জ্ঞান অর্জন করে।
মাস্টার্স প্রোগ্রাম
মাস্টার্স প্রোগ্রাম সাধারণত দু’বছর মেয়াদী। এই প্রোগ্রামে শিক্ষার্থীরা একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে আরও গভীর জ্ঞান অর্জন করে এবং গবেষণামূলক কাজ সম্পন্ন করে।চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়সমূহ
এমফিল প্রোগ্রাম
এমফিল প্রোগ্রাম সাধারণত এক বছর মেয়াদী। এই প্রোগ্রামে শিক্ষার্থীরা একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে আরও গভীর জ্ঞান অর্জন করে এবং গবেষণামূলক কাজ সম্পন্ন করে।
পিএইচডি প্রোগ্রাম
পিএইচডি প্রোগ্রাম সাধারণত তিন বছর মেয়াদী। এই প্রোগ্রামে শিক্ষার্থীরা একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে গবেষণামূলক কাজ সম্পন্ন করে এবং ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিভিন্ন বিষয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে শিক্ষার্থীরা দেশের এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়সমূহ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক ইউনিট বিষয়সমূহ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক ইউনিট বিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান, ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেরিন সায়েন্সেস অ্যান্ড ফিশারিজ অনুষদভুক্ত সব বিভাগ ও ইনস্টিটিউট নিয়ে গঠিত। এই ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা মোট ১২০ নম্বরে অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে বহুনির্বাচনী পদ্ধতিতে ১০০ নম্বরের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। বাকি ২০ নম্বর এসএসসি ও এইচএসসির জিপিএ থেকে যুক্ত হয়। এই ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় বাংলায় ১০, ইংরেজিতে ১৫, পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, গণিত ও জীববিদ্যা প্রতিটিই ২৫ নম্বর করে (শিক্ষার্থীদের যেকোনো ৩টি বিষয়ে উত্তর দিতে হয়)।চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়সমূহ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক ইউনিটের অন্তর্ভুক্ত বিভাগ ও ইনস্টিটিউটসমূহ হলো:
বিজ্ঞান অনুষদ
-
- পদার্থবিদ্যা বিভাগ
-
- রসায়ন বিভাগ
-
- গণিত বিভাগ
-
- জীববিজ্ঞান বিভাগ
-
- প্রাণিবিদ্যা বিভাগ
-
- উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগ
-
- ভূতত্ত্ব বিভাগ
-
- ভূগণ বিভাগ
ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ
-
- সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ
-
- ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ
-
- মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ
-
- কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ
-
- কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ
-
- পেট্রোলিয়াম অ্যান্ড গ্যাস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ
-
- টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ
-
- মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ
মেরিন সায়েন্সেস অ্যান্ড ফিশারিজ অনুষদ
-
- মেরিন সায়েন্সেস বিভাগ
-
- ফিশারিজ বিভাগ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক ইউনিটের অন্তর্ভুক্ত বিভাগ ও ইনস্টিটিউটসমূহের অধীনে যেসব বিষয়ে অনার্স, মাস্টার্স, এমফিল এবং পিএইচডি প্রোগ্রাম চালু রয়েছে সেগুলো হলো:
বিজ্ঞান অনুষদ
-
- পদার্থবিদ্যা
-
- রসায়ন
-
- গণিত
-
- জীববিজ্ঞান
-
- প্রাণিবিদ্যা
-
- উদ্ভিদবিদ্যা
-
- ভূতত্ত্ব
-
- ভূগণ
ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ
-
- সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
-
- ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং
-
- মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
-
- কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং
-
- কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
-
- পেট্রোলিয়াম অ্যান্ড গ্যাস ইঞ্জিনিয়ারিং
-
- টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং
-
- মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং
মেরিন সায়েন্সেস অ্যান্ড ফিশারিজ অনুষদ
-
- মেরিন সায়েন্সেস
-
- ফিশারিজ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন যোগ্যতা হলো:
-
- শিক্ষার্থীকে বাংলাদেশের যেকোনো শিক্ষা বোর্ড থেকে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২০২০ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
-
- শিক্ষার্থীর এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় মোট জিপিএ কমপক্ষে ৭.৫০ হতে হবে।
-
- শিক্ষার্থীর এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, গণিত ও জীববিদ্যা বিষয়ে মোট জিপিএ কমপক্ষে ৬.০০ হতে হবে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন প্রক্রিয়া সাধারণত জানুয়ারি মাসে শুরু হয় এবং ফেব্রুয়ারি মাসে শেষ হয়।চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়সমূহ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিখ্যাত ব্যক্তি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের একটি অন্যতম প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অসংখ্য কৃতী ব্যক্তিত্ব উঠে এসেছেন যারা তাদের কর্মের মাধ্যমে বিশ্বকে আলোকিত করেছেন। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন:চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়সমূহ
শিক্ষাবিদ ও গবেষক
- আনিসুজ্জামান – বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের অধ্যাপক, লেখক, শিক্ষাবিদ ও গবেষক। তিনি বাংলা একাডেমির সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
- আবদুল করিম – ইতিহাসবিদ, লেখক এবং সাবেক উপাচার্য। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য ছিলেন।
- আহমদ শরীফ – সাহিত্যক, প্রাক্তন অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ।
- আলাউদ্দিন আল আজাদ – ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, কবি, নাট্যকার, গবেষক।
- আবু হেনা মোস্তফা কামাল – শিক্ষাবিদ, কবি এবং লেখক।
- আবুল ফজল – সাহিত্যিক, প্রাক্তন অধ্যাপক।
- মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম – ইতিহাসবিদ, লেখক এবং সাবেক উপাচার্য।
- মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ – ভাষাবিদ, লেখক এবং সাবেক উপাচার্য।
রাজনীতিবিদ
- আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ – সাবেক উপ-রাষ্ট্রপতি।
- আবদুল মান্নান ভূঁইয়া – সাবেক মন্ত্রী।
- আবদুল জলিল – সাবেক মন্ত্রী।
- আবদুল ওয়াহাব মির্জা – সাবেক মন্ত্রী।
- আবুল হাসেম ফয়েজ – সাবেক মন্ত্রী।
- আবু সাঈদ চৌধুরী – সাবেক মন্ত্রী।
- আবুল খায়ের চৌধুরী – সাবেক মন্ত্রী।
- আবদুল করিম চৌধুরী – সাবেক মন্ত্রী।
বিজ্ঞানী ও প্রকৌশলী
- আবদুল হাই মামুদ – রসায়নবিদ, লেখক এবং সাবেক উপাচার্য।
- মোহাম্মদ ইউনূস – অর্থনীতিবিদ, নোবেল বিজয়ী।
- মোহাম্মদ শফিউর রহমান – কম্পিউটার বিজ্ঞানী, লেখক এবং সাবেক উপাচার্য।
- আব্দুল মতিন চৌধুরী – প্রকৌশলী, লেখক এবং সাবেক উপাচার্য।
- মোহাম্মদ আবদুল কাদের – প্রকৌশলী, লেখক এবং সাবেক উপাচার্য।
সাংবাদিক ও লেখক
- আবদুল গাফফার চৌধুরী – সাংবাদিক, লেখক এবং সাবেক সংসদ সদস্য।
- নুরুল ইসলাম খান – সাংবাদিক, লেখক এবং সাবেক উপাচার্য।
- সৈয়দ আলী আহসান – সাংবাদিক, লেখক এবং সাবেক উপাচার্য।
- আহমদ ছফা – লেখক, সাংবাদিক এবং সাবেক উপাচার্য।
- সাইফুল ইসলাম – লেখক, সাংবাদিক এবং সাবেক উপাচার্য।
অন্যান্য
- আবদুল লতিফ চৌধুরী – শিল্পপতি।
- আবদুল হালিম চৌধুরী – শিল্পপতি।
- এম এ হাসান – শিল্পপতি।
- এম এ মোতালেব – শিল্পপতি।
- এম এ হান্নান – শিল্পপতি।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উঠে আসা এইসব কৃতী ব্যক্তিত্বের অবদানের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়টি আজ বিশ্বের দরবারে এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছে।চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়সমূহ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বি ইউনিট সাবজেক্ট
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বি ইউনিট মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত বিভাগ ও ইনস্টিটিউট নিয়ে গঠিত। এই ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা মোট ১২০ নম্বরে অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে বহুনির্বাচনী পদ্ধতিতে ১০০ নম্বরের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। বাকি ২০ নম্বর এসএসসি ও এইচএসসির জিপিএ থেকে যুক্ত হয়। এই ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় বাংলায় ১০, ইংরেজিতে ১৫, দর্শন বা ইসলামিক স্টাডিজ বা ইতিহাস বা সমাজবিজ্ঞান বা অর্থনীতি বা রাষ্ট্রবিজ্ঞান বা লোক প্রশাসন বা আইন প্রতিটিই ২৫ নম্বর করে (শিক্ষার্থীদের যেকোনো ৪টি বিষয়ে উত্তর দিতে হয়)।চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়সমূহ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বি ইউনিটের অন্তর্ভুক্ত বিভাগ ও ইনস্টিটিউটসমূহ হলো:
মানবিক অনুষদ
- বাংলা বিভাগ
- ইংরেজি বিভাগ
- আরবি বিভাগ
- ফারসি বিভাগ
- সংস্কৃত বিভাগ
- দর্শন বিভাগ
- ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ
- ইতিহাস বিভাগ
- সমাজবিজ্ঞান বিভাগ
- অর্থনীতি বিভাগ
- রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ
- লোক প্রশাসন বিভাগ
- আইন বিভাগ
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ
- ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ
- মনোবিজ্ঞান বিভাগ
- গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ
- সাংস্কৃতিক বিষয়ক বিভাগ
- আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ
- লাইব্রেরি অ্যান্ড ইনফরমেশন সায়েন্স বিভাগ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বি ইউনিটের অন্তর্ভুক্ত বিভাগ ও ইনস্টিটিউটসমূহের অধীনে যেসব বিষয়ে অনার্স, মাস্টার্স, এমফিল এবং পিএইচডি প্রোগ্রাম চালু রয়েছে সেগুলো হলো:
মানবিক অনুষদ
- বাংলা
- ইংরেজি
- আরবি
- ফারসি
- সংস্কৃত
- দর্শন
- ইসলামিক স্টাডিজ
- ইতিহাস
- সমাজবিজ্ঞান
- অর্থনীতি
- রাষ্ট্রবিজ্ঞান
- লোক প্রশাসন
- আইন
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ
- ভূগোল ও পরিবেশ
- মনোবিজ্ঞান
- গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা
- সাংস্কৃতিক বিষয়ক
- আন্তর্জাতিক সম্পর্ক
- লাইব্রেরি অ্যান্ড ইনফরমেশন সায়েন্স
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বি ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন যোগ্যতা হলো:
- শিক্ষার্থীকে বাংলাদেশের যেকোনো শিক্ষা বোর্ড থেকে মানবিক বিভাগ থেকে ২০২০ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
- শিক্ষার্থীর এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় মোট জিপিএ কমপক্ষে ৭.৫০ হতে হবে।
- শিক্ষার্থীর এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় বাংলা, ইংরেজি, দর্শন বা ইসলামিক স্টাডিজ বা ইতিহাস বা সমাজবিজ্ঞান বা অর্থনীতি বা রাষ্ট্রবিজ্ঞান বা লোক প্রশাসন বা আইন বিষয়ে মোট জিপিএ কমপক্ষে ৬.০০ হতে হবে।চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়সমূহ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বি ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন প্রক্রিয়া সাধারণত জানুয়ারি মাসে শুরু হয় এবং ফেব্রুয়ারি মাসে শেষ হয়।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের একটি অন্যতম প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে প্রায় ৪,০০০ শিক্ষক কর্মরত আছেন। এদের মধ্যে রয়েছেন অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক, সহকারী অধ্যাপক, প্রভাষক, প্রশিক্ষক, গবেষক, এবং অন্যান্য।চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়সমূহ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের অবদানের জন্য সুপরিচিত। এদের মধ্যে রয়েছেন:
-
শিক্ষাবিদ ও গবেষক
- আনিসুজ্জামান – বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের অধ্যাপক, লেখক, শিক্ষাবিদ ও গবেষক। তিনি বাংলা একাডেমির সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
- আবদুল করিম – ইতিহাসবিদ, লেখক এবং সাবেক উপাচার্য। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য ছিলেন।চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়সমূহ
- আহমদ শরীফ – সাহিত্যক, প্রাক্তন অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ।
- আলাউদ্দিন আল আজাদ – ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, কবি, নাট্যকার, গবেষক।
- আবু হেনা মোস্তফা কামাল – শিক্ষাবিদ, কবি এবং লেখক।
- আবুল ফজল – সাহিতিক, প্রাক্তন অধ্যাপক।
- মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম – ইতিহাসবিদ, লেখক এবং সাবেক উপাচার্য।
- মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ – ভাষাবিদ, লেখক এবং সাবেক উপাচার্য।
-
রাজনীতিবিদ
- আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ – সাবেক উপ-রাষ্ট্রপতি।
- আবদুল মান্নান ভূঁইয়া – সাবেক মন্ত্রী।
- আবদুল জলিল – সাবেক মন্ত্রী।
- আবদুল ওয়াহাব মির্জা – সাবেক মন্ত্রী।
- আবুল হাসেম ফয়েজ – সাবেক মন্ত্রী।
- আবু সাঈদ চৌধুরী – সাবেক মন্ত্রী।
- আবুল খায়ের চৌধুরী – সাবেক মন্ত্রী।
- আবদুল করিম চৌধুরী – সাবেক মন্ত্রী।
-
বিজ্ঞানী ও প্রকৌশলী
- আবদুল হাই মামুদ – রসায়নবিদ, লেখক এবং সাবেক উপাচার্য।
- মোহাম্মদ ইউনূস – অর্থনীতিবিদ, নোবেল বিজয়ী।
- মোহাম্মদ শফিউর রহমান – কম্পিউটার বিজ্ঞানী, লেখক এবং সাবেক উপাচার্য।
- আব্দুল মতিন চৌধুরী – প্রকৌশলী, লেখক এবং সাবেক উপাচার্য।
- মোহাম্মদ আবদুল কাদের – প্রকৌশলী, লেখক এবং সাবেক উপাচার্য।
-
সাংবাদিক ও লেখক
- আবদুল গাফফার চৌধুরী – সাংবাদিক, লেখক এবং সাবেক সংসদ সদস্য।
- নুরুল ইসলাম খান – সাংবাদিক, লেখক এবং সাবেক উপাচার্য।
- সৈয়দ আলী আহসান – সাংবাদিক, লেখক এবং সাবেক উপাচার্য।
- আহমদ ছফা – লেখক, সাংবাদিক এবং সাবেক উপাচার্য।
- সাইফুল ইসলাম – লেখক, সাংবাদিক এবং সাবেক উপাচার্য।
-
অন্যান্য
- আবদুল লতিফ চৌধুরী – শিল্পপতি।
- আবদুল হালিম চৌধুরী – শিল্পপতি।
- এম এ হাসান – শিল্পপতি।
- এম এ মোতালেব – শিল্পপতি।
- এম এ হান্নান – শিল্পপতি।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দের অবদানের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়টি আজ বিশ্বের দরবারে এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছে।চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়সমূহ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তির যোগ্যতা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তির জন্য প্রার্থীকে অবশ্যই নিম্নলিখিত যোগ্যতাসম্পন্ন হতে হবে:
- মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক উভয় পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ ৮.৫০ থাকতে হবে।
- উভয় পরীক্ষায় আলাদাভাবে ন্যূনতম জিপিএ ৪.০০ থাকতে হবে।
- উচ্চমাধ্যমিকে যেকোনো শাখা থেকে উত্তীর্ণ হতে হবে।
ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রার্থীকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। আবেদন ফি ৯৫০ টাকা। ভর্তি পরীক্ষার বিষয়সমূহ হলো:
- বাংলা
- ইংরেজি
- সাধারণ জ্ঞান
ভর্তি পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে মেধাক্রম অনুসারে শিক্ষার্থীদের ভর্তি করা হবে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তির জন্য প্রার্থীদের প্রস্তুতি নিতে হবে নিম্নলিখিত বিষয়গুলোর উপর:চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়সমূহ
- বাংলা ব্যাকরণ
- বাংলা সাহিত্য
- ইংরেজি ব্যাকরণ
- ইংরেজি সাহিত্য
- সাধারণ জ্ঞান
- আইনশাস্ত্রের প্রাথমিক ধারণা
প্রার্থীদের উচিত নিয়মিত পড়াশোনা করা এবং ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য ভালো একটি গাইডবুক সংগ্রহ করা।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ডি ইউনিট সাবজেক্ট
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডি ইউনিট বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত বিভাগ ও ইনস্টিটিউট নিয়ে গঠিত। এই ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা মোট ১২০ নম্বরে অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে বহুনির্বাচনী পদ্ধতিতে ১০০ নম্বরের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। বাকি ২০ নম্বর এসএসসি ও এইচএসসির জিপিএ থেকে যুক্ত হয়। এই ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় বাংলায় ১০, ইংরেজিতে ১৫, পদার্থবিদ্যায় ২৫, রসায়নে ২৫ এবং গণিতে ২৫ নম্বর করে (শিক্ষার্থীদের যেকোনো ৪টি বিষয়ে উত্তর দিতে হয়)।চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়সমূহ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ডি ইউনিটের অন্তর্ভুক্ত বিভাগ ও ইনস্টিটিউটসমূহ হলো:
বিজ্ঞান অনুষদ
- পদার্থবিদ্যা বিভাগ
- রসায়ন বিভাগ
- গণিত বিভাগ
- প্রাণিবিদ্যা বিভাগ
- উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগ
- পরিসংখ্যান বিভাগ
- ভূতত্ত্ব বিভাগ
- জীববিজ্ঞান বিভাগ
- ফার্মেসী বিভাগ
প্রকৌশল অনুষদ
- পুরকৌশল বিভাগ
- যন্ত্রকৌশল বিভাগ
- ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স প্রকৌশল বিভাগ
- রাসায়নিক প্রকৌশল বিভাগ
- কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ
- সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ
- মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ
- ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ
- ইলেকট্রনিক্স ও টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ
- পরিবেশ প্রকৌশল বিভাগ
- গণিত ও পরিসংখ্যান প্রকৌশল বিভাগ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ডি ইউনিটের অন্তর্ভুক্ত বিভাগ ও ইনস্টিটিউটসমূহের অধীনে যেসব বিষয়ে অনার্স, মাস্টার্স, এমফিল এবং পিএইচডি প্রোগ্রাম চালু রয়েছে সেগুলো হলো:চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়সমূহ
বিজ্ঞান অনুষদ
- পদার্থবিদ্যা
- রসায়ন
- গণিত
- প্রাণিবিদ্যা
- উদ্ভিদবিদ্যা
- পরিসংখ্যান
- ভূতত্ত্ব
- জীববিজ্ঞান
- ফার্মেসী
প্রকৌশল অনুষদ
- পুরকৌশল
- যন্ত্রকৌশল
- ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স প্রকৌশল
- রাসায়নিক প্রকৌশল
- কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল
- সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
- মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
- ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
- ইলেকট্রনিক্স ও টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং
- পরিবেশ প্রকৌশল
- গণিত ও পরিসংখ্যান প্রকৌশল
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ডি ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন যোগ্যতা হলো:
- শিক্ষার্থীকে বাংলাদেশের যেকোনো শিক্ষা বোর্ড থেকে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২০২০ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
- শিক্ষার্থীর এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় মোট জিপিএ কমপক্ষে ৮.৫০ হতে হবে।
- শিক্ষার্থীর এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় বাংলা, ইংরেজি, পদার্থবিদ্যা, রসায়ন এবং গণিত বিষয়ে মোট জিপিএ কমপক্ষে ৬.০০ হতে হবে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ডি ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন প্রক্রিয়া সাধারণত জানুয়ারি মাসে শুরু হয় এবং ফেব্রুয়ারি মাসে শেষ হয়।চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়সমূহ