https://jobbd.org/%e0%a6%97%e0%a7%81%e0%a6%9a%e0%a7%8d%e0%a6%9b-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%b6%e0%a7%8d%e0%a6%ac%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%a6%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%b2%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a7%87%e0%a6%b0-2/
গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম
গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম
২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেবে বাংলাদেশের ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ও আসন সংখ্যা নিচে দেওয়া হল:
বিশ্ববিদ্যালয় | আসন সংখ্যা |
---|---|
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় | ২,৭৬৫ |
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় | ২,৩০৫ |
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় | ১,২১৭ |
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় | ১,১৯০ |
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় | ১,০০০ |
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় | ৯০০ |
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় | ৮৫০ |
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় | ৭৫০ |
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় | ৬০০ |
শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয় | ৬০০ |
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় | ১,৭০৩ |
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় | ১,৩৬০ |
মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় | ৮১৫ |
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় | ১,২৮৫ |
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় | ১,০০০ |
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় | ১,০০০ |
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় | ১,০০০ |
রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় | ৫০০ |
বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় | ৫০০ |
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় | ৫০০ |
গুচ্ছ পদ্ধতি
গুচ্ছ পদ্ধতি হল বাংলাদেশের ২০টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের একসাথে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার একটি পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে, শিক্ষার্থীরা একই প্রশ্নপত্রের উত্তর দিয়ে একই দিনে একই কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে পারবে। এতে শিক্ষার্থীদের ভর্তি পরীক্ষার জন্য একাধিকবার ভ্রমণ করতে হয় না এবং পরীক্ষার খরচও কম হয়।গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম
গুচ্ছ পদ্ধতি ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে প্রথমবারের মতো চালু হয়।
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা কি?
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা হল বাংলাদেশের ২০টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের একসাথে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার একটি পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে, শিক্ষার্থীরা একই প্রশ্নপত্রের উত্তর দিয়ে একই দিনে একই কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে পারবে। এতে শিক্ষার্থীদের ভর্তি পরীক্ষার জন্য একাধিকবার ভ্রমণ করতে হয় না এবং পরীক্ষার খরচও কম হয়।গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম
গুচ্ছ পদ্ধতি ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে প্রথমবারের মতো চালু হয়। এই পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের ২০টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোনো একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারবে।
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার আবেদন প্রক্রিয়া সাধারণত ডিসেম্বর মাসের শুরুতে শুরু হয় এবং ফেব্রুয়ারি মাসের শেষে শেষ হয়। পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহে।
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মেধাক্রম অনুসারে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আসন বরাদ্দ দেওয়া হয়।গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার সুবিধাগুলো হল:
- শিক্ষার্থীদের ভর্তি পরীক্ষার জন্য একাধিকবার ভ্রমণ করতে হয় না এবং পরীক্ষার খরচও কম হয়।
- শিক্ষার্থীদের একই দিনে একই কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে হয় বলে পরীক্ষার চাপ কম হয়।
- শিক্ষার্থীদের একই প্রশ্নপত্রের উত্তর দিতে হয় বলে পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া সহজ হয়।
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার অসুবিধাগুলো হল:
- কিছু শিক্ষার্থীর মতে, এই পদ্ধতিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর স্বাধীনতা হ্রাস পায়।
- কিছু শিক্ষার্থীর মতে, এই পদ্ধতিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মান বজায় রাখা কঠিন হয়।
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার ভবিষ্যৎ এখনও অনিশ্চিত। কিছু শিক্ষার্থীর মতে, এই পদ্ধতি বহাল থাকবে। আবার কিছু শিক্ষার্থীর মতে, এই পদ্ধতি পরিবর্তন করা হবে।গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম
গুচ্ছ পাস মার্ক কত?
২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় পাস মার্ক ৩০। অর্থাৎ, যেকোনো শিক্ষার্থী ৩০ নম্বর পেলেই গুচ্ছভুক্ত যেকোনো একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবে। তবে, চান্স পেতে হলে অবশ্যই ভালো নম্বর পেতে হবে।
গত শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় মেধাতালিকার প্রথম দিকে থাকা শিক্ষার্থীরা ৭০-৮০% নম্বর পেয়েছেন। তাই, ভালো চান্স পেতে হলে কমপক্ষে ৫৫-৬০% নম্বর পেতে হবে।
গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আসন বরাদ্দ দেওয়া হয় মেধাক্রম অনুসারে। তাই, যত বেশি নম্বর পাওয়া যাবে, তত ভালো চান্স থাকবে।গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম
2023 গুচ্ছ পরীক্ষা কবে?
২০২৩ সালের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার তারিখ এখনও প্রকাশ করা হয়নি। তবে, সাধারণত গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হয়। তাই, ২০২৩ সালের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার তারিখ হতে পারে ২ মার্চ থেকে ১০ মার্চের মধ্যে।
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি এবং কেন্দ্রের তালিকা পরীক্ষার আগেই প্রকাশ করা হবে।গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম
গুচ্ছ কি শর্ট সিলেবাসে হবে?
হ্যাঁ, ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে হবে।
২০২৩ সালের ২৪ মে, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক এই তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, “এইচএসসির সংক্ষিপ্ত সিলেবাস অনুযায়ীই গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন করা হবে। ভুল উত্তরে নম্বর কাটা হবে।”
গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষায় সাধারণত বাংলা, ইংরেজি, গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান এবং ইতিহাস ও সমাজবিজ্ঞান বিষয় থেকে প্রশ্ন করা হয়। প্রতিটি বিষয়ে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়।
২০২৩ সালের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে আগ্রহী শিক্ষার্থীরা আগামী ২৫ নভেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে পারবে। পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২০২৪ সালের ২ মার্চ।গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম
গুচ্ছে কি বিভাগ পরিবর্তন করা যায়?
২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছে বিভাগ পরিবর্তন করা যাবে না।
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় বিভাগ পরিবর্তনের জন্য আলাদা ইউনিট থাকবে না। পরীক্ষা শেষে বিভাগ পরিবর্তনে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের কিভাবে ভর্তি নেওয়া হবে, তা স্ব-স্ব বিশ্ববিদ্যালয় ঠিক করবে।
২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় বিভাগ পরিবর্তনের জন্য আলাদা ইউনিট থাকলেও, তা বাতিল করা হয়েছে। কারণ, বিভাগ পরিবর্তনের ফলে অনেক শিক্ষার্থী একই বিষয়ে ভর্তি হতে চাইত, যার ফলে আসন সংকট দেখা দেয়।গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম
সুতরাং, ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা তাদের এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় যে বিষয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন, সেই বিষয়েই ভর্তি হতে পারবেন। বিভাগ পরিবর্তনের জন্য আলাদা আবেদন করতে হবে না।
গুচ্ছ প্রশ্ন কেমন হয়?
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন সাধারণত এইচএসসির সংক্ষিপ্ত সিলেবাস অনুযায়ী করা হয়। প্রশ্নগুলো ব্যাপক পরিসরে এবং বিশ্লেষণধর্মী হয়। প্রশ্নগুলোর মানবন্টন নিম্নরূপ:
- বিজ্ঞান বিভাগ: বাংলা (১০), ইংরেজি (১০), পদার্থবিজ্ঞান (২০), রসায়ন (২০), জীববিজ্ঞান (২০)
- বাণিজ্য বিভাগ: বাংলা (১৩), ইংরেজি (১২), অ্যাকাউন্টিং (২৫), বিজনেস অর্গানাইজেশন ও ম্যানেজমেন্ট (২৫), আইসিটি (২৫)
- মানবিক বিভাগ: বাংলা (৪০), ইংরেজি (৩৫), আইসিটি (২৫)
প্রতিটি প্রশ্নের মান ১ এবং প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা হয়। পরীক্ষার সময়সীমা ২ ঘণ্টা।
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন সাধারণত নিম্নলিখিত ধাঁচে করা হয়:
- জ্ঞানভিত্তিক প্রশ্ন: এই ধরনের প্রশ্নে শিক্ষার্থীদের বিষয়ের মূল বিষয়বস্তু সম্পর্কে জ্ঞান যাচাই করা হয়।
- প্রয়োগভিত্তিক প্রশ্ন: এই ধরনের প্রশ্নে শিক্ষার্থীদের বিষয়ের জ্ঞানকে বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করার দক্ষতা যাচাই করা হয়।
- বিশ্লেষণভিত্তিক প্রশ্ন: এই ধরনের প্রশ্নে শিক্ষার্থীদের বিষয়ের জ্ঞানকে বিশ্লেষণ করার দক্ষতা যাচাই করা হয়।
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করার জন্য শিক্ষার্থীদের এইচএসসির সংক্ষিপ্ত সিলেবাস ভালোভাবে বুঝে নিতে হবে। পাশাপাশি, বিভিন্ন ধরনের প্রশ্নের সমাধানের অনুশীলন করতে হবে।
কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে কত পয়েন্ট লাগবে?
কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে কত পয়েন্ট লাগবে তা নির্ভর করে বিশ্ববিদ্যালয়ের আসন সংখ্যা, ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীর সংখ্যা এবং তাদের প্রাপ্ত নম্বরের উপর।
সাধারণত, ভালো মানের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে হলে ৫৫-৬০% নম্বর পেতে হয়। তবে, কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭০-৮০% নম্বর পেতেও হয়।
২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আসন সংখ্যা এবং ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীর সংখ্যা এখনও জানা যায়নি। তাই, কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে কত পয়েন্ট লাগবে তা এখনই বলা সম্ভব নয়।
তবে, ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষায় মেধাতালিকার প্রথম দিকে থাকা শিক্ষার্থীরা ৭০-৮০% নম্বর পেয়েছেন। তাই, ভালো চান্স পেতে হলে কমপক্ষে ৫৫-৬০% নম্বর পেতে হবে।
এছাড়াও, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভাগ এবং বিষয়ভেদেও পয়েন্টের তারতম্য হতে পারে।গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম
উদাহরণস্বরূপ, ইঞ্জিনিয়ারিং, মেডিকেল, কম্পিউটার সায়েন্সের মতো প্রতিযোগিতামূলক বিষয়গুলোতে ভর্তি হতে হলে অন্যান্য বিষয়ের তুলনায় বেশি নম্বর পেতে হয়।
সুতরাং, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করার জন্য শিক্ষার্থীদের এইচএসসির সংক্ষিপ্ত সিলেবাস ভালোভাবে বুঝে নিতে হবে। পাশাপাশি, বিভিন্ন ধরনের প্রশ্নের সমাধানের অনুশীলন করতে হবে।গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম