https://jobbd.org/%e0%a6%87%e0%a6%b2%e0%a6%bf%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%80%e0%a6%b0-%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%ae-%e0%a6%95%e0%a6%bf/
ইলিয়াসের স্ত্রীর নাম কি
ইলিয়াস কাঞ্চনের স্ত্রীর নাম জাহানারা কাঞ্চন। তারা ১৯৭৯ সালে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন এবং ১৯৯৩ সালে জাহানারা কাঞ্চন সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান।
ইলিয়াস কাঞ্চন এবং জাহানারা কাঞ্চনের একমাত্র সন্তান আফজাল কাঞ্চন। তিনি একজন চলচ্চিত্র অভিনেতা।ইলিয়াসের স্ত্রীর নাম কি
ইলিয়াসের কয়টি সন্তান ছিল?
ইলিয়াস কাঞ্চনের কয়টি সন্তান ছিল তা নিয়ে কিছুটা দ্বিমত রয়েছে। কিছু সূত্র অনুসারে, তার একটিমাত্র সন্তান ছিল, আফজাল কাঞ্চন। অন্য কিছু সূত্র অনুসারে, তার আরও একটি সন্তান ছিল, ইসরাত জাহান ইমা।
ইলিয়াস কাঞ্চন এবং তার প্রথম স্ত্রী জাহানারা কাঞ্চনের একমাত্র সন্তান আফজাল কাঞ্চন। আফজাল কাঞ্চন একজন চলচ্চিত্র অভিনেতা। তিনি ইলিয়াস কাঞ্চনের সাথে বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।
তবে, ইলিয়াস কাঞ্চনের দ্বিতীয় স্ত্রী নাহিদা কাঞ্চনের সাথে তার আরও একটি সন্তান রয়েছে বলেও জানা যায়। এই সন্তানের নাম ইসরাত জাহান ইমা। ইসরাত জাহান ইমা একজন মডেল এবং অভিনেত্রী। তিনি বেশ কয়েকটি নাটক এবং চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।
ইলিয়াস কাঞ্চন নিজেই এই বিষয়ে কোনও সরাসরি মন্তব্য করেননি। তাই, তার কয়টি সন্তান ছিল তা নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয়।ইলিয়াসের স্ত্রীর নাম কি
ইলিয়াস কে ছিলেন?
ইলিয়াস কাঞ্চন ছিলেন একজন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র ও নাট্য অভিনেতা। তিনি ১৯৫৬ সালের ২৪ ডিসেম্বর কিশোরগঞ্জ জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৭৭ সালে বসুন্ধরা চলচ্চিত্রের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেন।
ইলিয়াস কাঞ্চন তার অ্যাকশন অভিনয়ের জন্য বিখ্যাত ছিলেন। তিনি বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে অন্যতম সফল অভিনেতাদের একজন। তিনি তার অভিনয় জীবনে প্রায় ৫০০টিরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে:
- বসুন্ধরা (১৯৭৭)
- রাজা বাবু (১৯৮০)
- সত্যের মৃত্যু নেই (১৯৮১)
- অগ্নিশপথ (১৯৮২)
- চাঁদনী রাতে (১৯৮৪)
- সোনালী আকাশ (১৯৮৭)
- বাহানা (১৯৯০)
- রাজনীতি (১৯৯৫)
- শ্যামল ছায়া (১৯৯৬)
- সাত পাকে বাঁধা (১৯৯৯)
ইলিয়াস কাঞ্চন একজন সমাজসেবী ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তিনি ২০০২ সালে ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হন। এই সংগঠনের মাধ্যমে তিনি সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে কাজ করেছেন।
ইলিয়াস কাঞ্চন ২০২৩ সালের ২২ ডিসেম্বর হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তার মৃত্যুতে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র জগতে শোকের ছায়া নেমে আসে।ইলিয়াসের স্ত্রীর নাম কি
ইলিয়াস কাঞ্চন ছিলেন একজন গুণী অভিনেতা এবং সমাজসেবক। তিনি বাংলাদেশ চলচ্চিত্রের ইতিহাসে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র।
ইলিয়াস ও ইলীশার মধ্যে কে বড় ছিল
বাইবেলে, ইলিয়াস ও ইলীশা একই সময়ে বাস করতেন। ইলিয়াস ছিলেন একজন নবীর এবং ইলীশা ছিলেন তার শিষ্য। ইলিয়াস তার সময়ের অন্যতম বিখ্যাত নবীর ছিলেন এবং তিনি অনেকগুলি অলৌকিক কাজ করেছিলেন। ইলীশা ছিলেন একজন দক্ষ নবীর এবং তিনি ইলিয়াসের কাজ চালিয়ে যান।
বাইবেলের গল্প অনুসারে, ইলিয়াস ইলীশার চেয়ে বয়স্ক ছিলেন। ইলিয়াস ইলীশার শিক্ষক ছিলেন এবং তিনি ইলীশাকে একজন যোগ্য নবীর জন্য প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন। ইলিয়াস ইলীশাকে নবীর উত্তরাধিকারী হিসাবে মনোনীত করেছিলেন।
ইলিয়াস ও ইলীশার মধ্যে বয়সের পার্থক্য নির্দিষ্টভাবে বলা নেই। তবে, বাইবেলের গল্প থেকে মনে হয় যে ইলিয়াস ইলীশার চেয়ে বেশ কয়েক বছর বয়স্ক ছিলেন।ইলিয়াসের স্ত্রীর নাম কি
এখানে বাইবেলের গল্পে ইলিয়াস ও ইলীশার বয়সের পার্থক্য সম্পর্কে কিছু উল্লেখ রয়েছে:
- ১ রাজাবলি ১৯:১৯-২০: ইলিয়াস ইলীশাকে বলেছিলেন, “আমি তোমার থেকে যাচ্ছি। কিন্তু তুমি আমার পরে কেমন হবে তা আমি জানি না।”
- ২ রাজাবলি ২:১-১৪: ইলিয়াস ইলীশাকে বললেন, “আমি চলে যাচ্ছি। কিন্তু তুমি আমার পরে কেমন হবে তা আমি জানি না।”
এই উভয় ক্ষেত্রেই, ইলিয়াস ইলীশাকে তার উত্তরাধিকারী হিসাবে মনোনীত করেছিলেন। এই মনোনয়ন থেকে মনে হয় যে ইলিয়াস ইলীশার চেয়ে বয়স্ক ছিলেন।
ইলিয়াসের মাতা ও পিতা কে ছিলেন
বাইবেলে ইলিয়াসের মাতা ও পিতার নাম উল্লেখ নেই। তবে, বাইবেলের গল্প অনুসারে, ইলিয়াস একজন সাধারণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার পিতা একজন কৃষিজীবী ছিলেন।
ইলিয়াসের মাতা ও পিতার নাম জানা না গেলেও, তাদের সম্পর্কে কিছু তথ্য জানা যায়। বাইবেলের গল্প অনুসারে, ইলিয়াসের মাতা একজন ধার্মিক মহিলা ছিলেন। তিনি ইলিয়াসকে একজন ধার্মিক মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করেছিলেন।ইলিয়াসের স্ত্রীর নাম কি
ইলিয়াসের পিতার নাম জানা না গেলেও, তিনি একজন সৎ মানুষ ছিলেন। তিনি ইলিয়াসকে একজন সৎ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করেছিলেন।
ইলিয়াসের মাতা ও পিতা তার জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। তারা তাকে একজন ধার্মিক ও সৎ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করেছিলেন।
ইলিয়াসের আবরণ কিসের প্রতীক
বাইবেলে, ইলিয়াসের আবরণ তার নবীর মর্যাদা ও ক্ষমতার প্রতীক। ইলিয়াস একজন ধার্মিক ও সাহসী নবী ছিলেন। তিনি অনেকগুলি অলৌকিক কাজ করেছিলেন। তার আবরণ তার এই অলৌকিক ক্ষমতার প্রকাশ ছিল।
বাইবেলের গল্প অনুসারে, ইলিয়াসের আবরণ ছিল একটি চাদর। এই চাদরে আগুনের মতো দীপ্তি ছিল। ইলিয়াস এই আবরণ দিয়ে অনেকগুলি অলৌকিক কাজ করেছিলেন। উদাহরণস্বরূপ, তিনি এই আবরণ দিয়ে জলের নদীকে ভাগ করেছিলেন, মৃত ব্যক্তিকে জীবিত করেছিলেন এবং বৃষ্টি বর্ষণ করেছিলেন।ইলিয়াসের স্ত্রীর নাম কি
ইলিয়াসের আবরণ তার নবীর মর্যাদা ও ক্ষমতার প্রতীক ছাড়াও, এটি তার ঈশ্বরের প্রতি আনুগত্য ও বিশ্বাসের প্রতীকও। ইলিয়াস সর্বদা ঈশ্বরের আদেশ পালন করতেন। তিনি ঈশ্বরের প্রতি গভীরভাবে বিশ্বাস করতেন। তার আবরণ তার এই আনুগত্য ও বিশ্বাসের প্রকাশ ছিল।
ইলিয়াসের আবরণের প্রতীকী অর্থ নিম্নরূপ:
- নবীর মর্যাদা ও ক্ষমতা: ইলিয়াসের আবরণ তার নবীর মর্যাদা ও ক্ষমতার প্রতীক। এই আবরণ দিয়ে তিনি অনেকগুলি অলৌকিক কাজ করেছিলেন।
- ঈশ্বরের প্রতি আনুগত্য ও বিশ্বাস: ইলিয়াসের আবরণ তার ঈশ্বরের প্রতি আনুগত্য ও বিশ্বাসের প্রতীক। তিনি সর্বদা ঈশ্বরের আদেশ পালন করতেন এবং ঈশ্বরের প্রতি গভীরভাবে বিশ্বাস করতেন।
- ঈশ্বরের উপস্থিতি: ইলিয়াসের আবরণ ঈশ্বরের উপস্থিতির প্রতীক। এই আবরণে আগুনের মতো দীপ্তি ছিল। এটি ঈশ্বরের পবিত্রতার প্রকাশ ছিল।
ইলিয়াসের আবরণ বাইবেলের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতীক। এটি নবীর মর্যাদা ও ক্ষমতা, ঈশ্বরের প্রতি আনুগত্য ও বিশ্বাস এবং ঈশ্বরের উপস্থিতির প্রতীক।ইলিয়াসের স্ত্রীর নাম কি
ইলিয়াস কতটি অলৌকিক কাজ করেছিলেন
বাইবেলে ইলিয়াসের দ্বারা করা অলৌকিক কাজের সংখ্যা নির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করা নেই। তবে, বাইবেলের গল্প অনুসারে, ইলিয়াস বেশ কয়েকটি অলৌকিক কাজ করেছিলেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল:
- তিনি তিন বছরের খরার সময় বৃষ্টি বর্ষণ করান।
- তিনি জর্ডান নদীকে ভাগ করেছিলেন।
- তিনি মৃত ব্যক্তিকে জীবিত করেছিলেন।
- তিনি ৪৫০ জন নৈবেদ্য পোড়ানোর জন্য ঈশ্বরের আগুন পাঠিয়েছিলেন।
- তিনি অগ্নিদগ্ধ হয়েও বেঁচে গিয়েছিলেন।
এই অলৌকিক কাজগুলি ইলিয়াসের ঈশ্বরের প্রতি আনুগত্য ও বিশ্বাসের প্রকাশ। তিনি সর্বদা ঈশ্বরের আদেশ পালন করতেন এবং ঈশ্বরের প্রতি গভীরভাবে বিশ্বাস করতেন। ঈশ্বর তার এই আনুগত্য ও বিশ্বাসের জন্য তাকে অলৌকিক ক্ষমতা দিয়েছিলেন।ইলিয়াসের স্ত্রীর নাম কি
ইলিয়াসের অলৌকিক কাজগুলি বাইবেলের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এগুলি ঈশ্বরের অস্তিত্ব ও ক্ষমতার প্রমাণ। এগুলি মানুষকে ঈশ্বরের প্রতি আস্থা রাখার জন্য অনুপ্রাণিত করে।
ইলিয়াস এবং জন ব্যাপটিস্ট একই
না, ইলিয়াস এবং জন ব্যাপটিস্ট এক নন। ইলিয়াস একজন প্রাচীন হিব্রু নবী ছিলেন যিনি ৯ম শতাব্দীতে ইস্রায়েলে বাস করতেন। জন ব্যাপটিস্ট একজন নবায়নবাদী ধর্মপ্রচারক ছিলেন যিনি ১ম শতাব্দীতে ফিলিস্তিনে বাস করতেন।
বাইবেলের গল্প অনুসারে, ইলিয়াস ঈশ্বরের কাছ থেকে অনেকগুলি অলৌকিক ক্ষমতা পেয়েছিলেন। তিনি তিন বছরের খরার সময় বৃষ্টি বর্ষণ করান, জর্ডান নদীকে ভাগ করেন, মৃত ব্যক্তিকে জীবিত করেন এবং ৪৫০ জন নৈবেদ্য পোড়ানোর জন্য ঈশ্বরের আগুন পাঠিয়েছিলেন।
জন ব্যাপটিস্ট ছিলেন যিশু খ্রিস্টের পূর্ববর্তী একজন জনপ্রিয় ধর্মপ্রচারক। তিনি মানুষকে তওবা করতে এবং ঈশ্বরের রাজ্য আসন্ন হওয়ার জন্য প্রস্তুত হতে আহ্বান জানিয়েছিলেন।ইলিয়াসের স্ত্রীর নাম কি
বাইবেলের কিছু অংশে ইলিয়াস এবং জন ব্যাপটিস্টের মধ্যে একটি সাদৃশ্য দেখা যায়। উদাহরণস্বরূপ, যোহন ১:২১-২৩ এ বলা হয়েছে যে জন ব্যাপটিস্টকে “ইলিয়াসের মতো” একজন বলে মনে করা হত। এছাড়াও, যোহন ১:২৬-২৭ এ বলা হয়েছে যে জন ব্যাপটিস্ট নিজেই বলেছিলেন যে তিনি ইলিয়াস নন, তবে একজন যিনি ইলিয়াসের আগে আসতেন।
এই সাদৃশ্যের কারণে কিছু লোক বিশ্বাস করে যে ইলিয়াস এবং জন ব্যাপটিস্ট একই ব্যক্তি। তবে, এই ধারণাটি বাইবেলের অন্যান্য অংশের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। উদাহরণস্বরূপ, ১ রাজাবলি ২:১-১৪ এ বলা হয়েছে যে ইলিয়াস একটি অগ্নিমূর্তিতে আকাশে উঠে গিয়েছিলেন। এটি ইঙ্গিত দেয় যে ইলিয়াস এখনও জীবিত এবং তিনি এখনও স্বর্গে রয়েছেন।
তাই, বাইবেলের স্পষ্ট বিবরণ অনুসারে, ইলিয়াস এবং জন ব্যাপটিস্ট এক নন। ইলিয়াস একজন প্রাচীন হিব্রু নবী ছিলেন, এবং জন ব্যাপটিস্ট একজন নবায়নবাদী ধর্মপ্রচারক ছিলেন।ইলিয়াসের স্ত্রীর নাম কি