“আমারো পরানো যাহা চায়” গানটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা। এটি “মায়ার খেলা” কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত। গানটিতে একজন প্রেমিকের একক কণ্ঠে তার প্রেমিকার প্রতি গভীর ভালোবাসা ও নিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
গানটির প্রথম স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকার প্রতি তার ভালোবাসার কথা ব্যক্ত করে বলে, “আমার পরান যাহা চায়, তুমি তাই, তুমি তাই গো। তোমা ছাড়া আর এ জগতে মোর কেহ নাই, কিছু নাই গো।” দ্বিতীয় স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকাকে সুখী হওয়ার জন্য অনুরোধ করে বলে, “তুমি সুখ যদি নাহি পাও, যাও, সুখের সন্ধানে যাও। আমি তোমারে পেয়েছি হৃদয়মাঝে, আর কিছু নাহি চাই গো।” তৃতীয় স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকার প্রত্যাখ্যানের সম্ভাবনাকে মেনে নিতে প্রস্তুত বলে, “আমি তোমার বিরহে রহিব বিলীন, তোমাতে করিব বাস। দীর্ঘ দিবস, দীর্ঘ রজনী, দীর্ঘ বরষ মাস।” চতুর্থ স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকার সুখ কামনা করে বলে, “যদি আর কারে ভালোবাস, যদি আর ফিরে নাহি আস, তবে তুমি যাহা চাও, তাই যেন পাও, আমি যত দুখ পাই গো।” আমারো পরানো যাহা চায় কার লেখা
গানটি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় প্রেমের গান। এটি দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন শিল্পীরা বিভিন্ন ঢঙে গেয়ে আসছেন।
আমারো পরানো যাহা চায় রবীন্দ্র সংগীত
আমারো পরানো যাহা চায়
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
মায়ার খেলা
(১)
আমারো পরানো যাহা চায়,
তুমি তাই, তুমি তাই গো।
তোমা ছাড়া আর এ জগতে
মোর কেহ নাই, কিছু নাই গো।
(২)
তুমি সুখ যদি নাহি পাও,
যাও, সুখের সন্ধানে যাও।
আমি তোমারে পেয়েছি হৃদয়মাঝে,
আর কিছু নাহি চাই গো।
(৩)
আমি তোমার বিরহে রহিব বিলীন,
তোমাতে করিব বাস।
দীর্ঘ দিবস, দীর্ঘ রজনী,
দীর্ঘ বরষ মাস।
(৪)
যদি আর কারে ভালোবাস,
যদি আর ফিরে নাহি আস,
তবে তুমি যাহা চাও, তাই যেন পাও,
আমি যত দুখ পাই গো।
অনুবাদ
(১)
আমার মন যা চায়, তুমি সেই, সেই তুমি।
তোমা ছাড়া আর এই জগতে
আমার কেউ নেই, কিছু নেই।
(২)
তুমি যদি সুখ না পাও,
যাও, সুখের সন্ধানে যাও।
আমি তোমাকে পেয়েছি হৃদয়ে,
আর কিছুই চাই না।
(৩)
আমি তোমার বিরহের মধ্যে বিলীন হয়ে যাব,
তোমার মধ্যে বাস করব।
দীর্ঘ দিন, দীর্ঘ রাত,
দীর্ঘ বছর মাস।
(৪)
যদি তুমি আর কাউকে ভালোবাস,
যদি আর ফিরে না আস,
তবে তুমি যা চাও, তাই যেন পাও,
আমি যত দুঃখ পাই।
গানটির ব্যাখ্যা
এই গানটিতে একজন প্রেমিক তার প্রেমিকার প্রতি তার গভীর ভালোবাসা ও নিবেদন প্রকাশ করেছেন। তিনি তার প্রেমিকাকে তার জীবনের একমাত্র চাওয়া বলে মনে করেন। তিনি তার প্রেমিকাকে সুখী দেখতে চান, এমনকি যদি তার জন্য তাকে ত্যাগ করতে হয়। তিনি তার প্রেমিকার সুখের জন্য সবকিছু করতে প্রস্তুত।
গানটির প্রথম স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকার প্রতি তার ভালোবাসার কথা ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, “আমার পরান যাহা চায়, তুমি তাই, তুমি তাই গো। তোমা ছাড়া আর এ জগতে মোর কেহ নাই, কিছু নাই গো।” এই স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকার প্রতি তার একক ভালোবাসা ও নিঃসঙ্গতার কথা প্রকাশ করেছেন। আমারো পরানো যাহা চায় কার লেখা
দ্বিতীয় স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকাকে সুখী হওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, “তুমি সুখ যদি নাহি পাও, যাও, সুখের সন্ধানে যাও। আমি তোমারে পেয়েছি হৃদয়মাঝে, আর কিছু নাহি চাই গো।” এই স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকার সুখের চেয়ে তার ভালোবাসাকে বেশি গুরুত্ব দেন। আমারো পরানো যাহা চায় কার লেখা
তৃতীয় স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকার প্রত্যাখ্যানের সম্ভাবনাকে মেনে নিতে প্রস্তুত বলে। তিনি বলেন, “আমি তোমার বিরহে রহিব বিলীন, তোমাতে করিব বাস। দীর্ঘ দিবস, দীর্ঘ রজনী, দীর্ঘ বরষ মাস।” এই স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকার জন্য তার আবেগের গভীরতা প্রকাশ করেছেন।
চতুর্থ স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকার সুখ কামনা করেন। তিনি বলেন, “যদি আর কারে ভালোবাস, যদি আর ফিরে নাহি আস, তবে তুমি যাহা চাও, তাই যেন পাও, আমি যত দুখ পাই গো।” এই স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকার জন্য তার আন্তরিক ভালোবাসা প্রকাশ করেছেন। আমারো পরানো যাহা চায় কার লেখা
এই গানটি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় প্রেমের গান। এটি দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন শিল্পীরা বিভিন্ন ঢঙে গেয়ে আসছেন।
আমার পরান যাহা চায় গানের প্রেক্ষাপট
“আমারো পরানো যাহা চায়” গানটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা একটি প্রেমের গান। এটি “মায়ার খেলা” কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত। এই গানটি রবীন্দ্রনাথের জীবনের কোনো নির্দিষ্ট প্রেমের ঘটনার উপর ভিত্তি করে রচিত নয়। তবে, এটি প্রেমের এক সাধারণ রূপকে প্রকাশ করে। আমারো পরানো যাহা চায় কার লেখা
গানটির প্রেক্ষাপট হিসেবে আমরা ধরে নিতে পারি যে, একজন প্রেমিক তার প্রেমিকার প্রতি গভীর ভালোবাসা ও নিবেদন প্রকাশ করছেন। তিনি তার প্রেমিকাকে তার জীবনের একমাত্র চাওয়া বলে মনে করেন। তিনি তার প্রেমিকাকে সুখী দেখতে চান, এমনকি যদি তার জন্য তাকে ত্যাগ করতে হয়। তিনি তার প্রেমিকার সুখের জন্য সবকিছু করতে প্রস্তুত।
গানটির প্রথম স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকার প্রতি তার ভালোবাসার কথা ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, “আমার পরান যাহা চায়, তুমি তাই, তুমি তাই গো। তোমা ছাড়া আর এ জগতে মোর কেহ নাই, কিছু নাই গো।” এই স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকার প্রতি তার একক ভালোবাসা ও নিঃসঙ্গতার কথা প্রকাশ করেছেন।
দ্বিতীয় স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকাকে সুখী হওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, “তুমি সুখ যদি নাহি পাও, যাও, সুখের সন্ধানে যাও। আমি তোমারে পেয়েছি হৃদয়মাঝে, আর কিছু নাহি চাই গো।” এই স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকার সুখের চেয়ে তার ভালোবাসাকে বেশি গুরুত্ব দেন।
তৃতীয় স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকার প্রত্যাখ্যানের সম্ভাবনাকে মেনে নিতে প্রস্তুত বলে। তিনি বলেন, “আমি তোমার বিরহে রহিব বিলীন, তোমাতে করিব বাস। দীর্ঘ দিবস, দীর্ঘ রজনী, দীর্ঘ বরষ মাস।” এই স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকার জন্য তার আবেগের গভীরতা প্রকাশ করেছেন। আমারো পরানো যাহা চায় কার লেখা
চতুর্থ স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকার সুখ কামনা করেন। তিনি বলেন, “যদি আর কারে ভালোবাস, যদি আর ফিরে নাহি আস, তবে তুমি যাহা চাও, তাই যেন পাও, আমি যত দুখ পাই গো।” এই স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকার জন্য তার আন্তরিক ভালোবাসা প্রকাশ করেছেন। আমারো পরানো যাহা চায় কার লেখা
এই গানটি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় প্রেমের গান। এটি দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন শিল্পীরা বিভিন্ন ঢঙে গেয়ে আসছেন।
আমারো পরানো যাহা চায় lyrics
আমারো পরানো যাহা চায়
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
মায়ার খেলা
(১)
আমারো পরানো যাহা চায়,
তুমি তাই, তুমি তাই গো।
তোমা ছাড়া আর এ জগতে
মোর কেহ নাই, কিছু নাই গো।
(২)
তুমি সুখ যদি নাহি পাও,
যাও, সুখের সন্ধানে যাও।
আমি তোমারে পেয়েছি হৃদয়মাঝে,
আর কিছু নাহি চাই গো।
(৩)
আমি তোমার বিরহে রহিব বিলীন,
তোমাতে করিব বাস।
দীর্ঘ দিবস, দীর্ঘ রজনী,
দীর্ঘ বরষ মাস।
(৪)
যদি আর কারে ভালোবাস,
যদি আর ফিরে নাহি আস,
তবে তুমি যাহা চাও, তাই যেন পাও,
আমি যত দুখ পাই গো।
অনুবাদ
(১)
আমার মন যা চায়, তুমি সেই, সেই তুমি।
তোমা ছাড়া আর এই জগতে
আমার কেউ নেই, কিছু নেই।
(২)
তুমি যদি সুখ না পাও,
যাও, সুখের সন্ধানে যাও।
আমি তোমাকে পেয়েছি হৃদয়ে,
আর কিছুই চাই না।
(৩)
আমি তোমার বিরহের মধ্যে বিলীন হয়ে যাব,
তোমার মধ্যে বাস করব।
দীর্ঘ দিন, দীর্ঘ রাত,
দীর্ঘ বছর মাস।
(৪)
যদি তুমি আর কাউকে ভালোবাস,
যদি আর ফিরে না আস,
তবে তুমি যাহা চাও, তাই যেন পাও,
আমি যত দুঃখ পাই।
গানটির ব্যাখ্যা
এই গানটিতে একজন প্রেমিক তার প্রেমিকার প্রতি তার গভীর ভালোবাসা ও নিবেদন প্রকাশ করেছেন। তিনি তার প্রেমিকাকে তার জীবনের একমাত্র চাওয়া বলে মনে করেন। তিনি তার প্রেমিকাকে সুখী দেখতে চান, এমনকি যদি তার জন্য তাকে ত্যাগ করতে হয়। তিনি তার প্রেমিকার সুখের জন্য সবকিছু করতে প্রস্তুত। আমারো পরানো যাহা চায় কার লেখা
গানটির প্রথম স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকার প্রতি তার ভালোবাসার কথা ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, “আমার পরানো যাহা চায়, তুমি তাই, তুমি তাই গো। তোমা ছাড়া আর এ জগতে মোর কেহ নাই, কিছু নাই গো।” এই স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকার প্রতি তার একক ভালোবাসা ও নিঃসঙ্গতার কথা প্রকাশ করেছেন।
দ্বিতীয় স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকাকে সুখী হওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, “তুমি সুখ যদি নাহি পাও, যাও, সুখের সন্ধানে যাও। আমি তোমারে পেয়েছি হৃদয়মাঝে, আর কিছু নাহি চাই গো।” এই স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকার সুখের চেয়ে তার ভালোবাসাকে বেশি গুরুত্ব দেন।
তৃতীয় স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকার প্রত্যাখ্যানের সম্ভাবনাকে মেনে নিতে প্রস্তুত বলে। তিনি বলেন, “আমি তোমার বিরহে রহিব বিলীন, তোমাতে করিব বাস। দীর্ঘ দিবস, দীর্ঘ রজনী, দীর্ঘ বরষ মাস।” এই স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকার জন্য তার আবেগের গভীরতা প্রকাশ করেছেন।
চতুর্থ স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকার সুখ কামনা করেন। তিনি বলেন, “যদি আর কারে ভালোবাস, যদি আর ফিরে নাহি আস, তবে তুমি যাহা চাও, তাই যেন পাও, আমি যত দুখ পাই গো।” এই স্তবকে প্রেমিক তার প্রেমিকার জন্য তার আন্তরিক ভালোবাসা প্রকাশ করেছেন।
এই গানটি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় প্রেমের গান। এটি দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন শিল্পীরা বিভিন্ন ঢঙে গেয়ে আসছেন।
আমার পরান যাহা চায় গানের ইতিহাস
“আমারো পরানো যাহা চায়” গানটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা একটি প্রেমের গান। এটি “মায়ার খেলা” কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত। এই গানটি রবীন্দ্রনাথের জীবনের কোনো নির্দিষ্ট প্রেমের ঘটনার উপর ভিত্তি করে রচিত নয়। তবে, এটি প্রেমের এক সাধারণ রূপকে প্রকাশ করে। আমারো পরানো যাহা চায় কার লেখা
গানটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 1910 সালের দিকে রচনা করেছিলেন। এই সময়ে তিনি ছিলেন একজন পরিণত কবি এবং লেখক। তিনি ইতিমধ্যেই বাংলা সাহিত্যে তার সুপ্রতিষ্ঠিত অবস্থান অর্জন করেছিলেন।
গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল রবীন্দ্রনাথের “মায়ার খেলা” কাব্যগ্রন্থে। এই গ্রন্থটি 1916 সালে প্রকাশিত হয়েছিল। আমারো পরানো যাহা চায় কার লেখা
গানটি দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন শিল্পীরা বিভিন্ন ঢঙে গেয়ে আসছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন:
- কৃষ্ণচন্দ্র দে
- মান্না দে
- হেমন্ত মুখোপাধ্যায়
- শিলাজিৎ মৌলিক
- লতা মঙ্গেশকর
- আশা ভোঁসলে
গানটি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় প্রেমের গান। এটি প্রেমের এক আবেগপূর্ণ ও আন্তরিক প্রকাশ।
আমার পরান যাহা চায় গানের স্বরলিপি
আমারো পরানো যাহা চায়
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
মায়ার খেলা
(১)
আমারো পরানো যাহা চায়,
তুমি তাই, তুমি তাই গো।
তোমা ছাড়া আর এ জগতে
মোর কেহ নাই, কিছু নাই গো।
(২)
তুমি সুখ যদি নাহি পাও,
যাও, সুখের সন্ধানে যাও।
আমি তোমারে পেয়েছি হৃদয়মাঝে,
আর কিছু নাহি চাই গো।
(৩)
আমি তোমার বিরহে রহিব বিলীন,
তোমাতে করিব বাস।
দীর্ঘ দিবস, দীর্ঘ রজনী,
দীর্ঘ বরষ মাস।
(৪)
যদি আর কারে ভালোবাস,
যদি আর ফিরে নাহি আস,
তবে তুমি যাহা চাও, তাই যেন পাও,
আমি যত দুখ পাই গো।
স্বরলিপি
(১)
|(ক) |আ.মা.রোর|প.রা.ন|যা|হা|চা|য়|,|
|—|—|—|—|—|—|—|
|(খ) |তু.মি|তা.ই,|তু.মি|তা.ই|গো.|
|—|—|—|—|—|
(ক) তো.মা ছা.ড়া আর এ জ.গ.তে
(খ) মোর কে.হ না ই,
(২)
|(ক) |তু.মি|সু.খ|য.দি|না|হি|পা|ও,|
|—|—|—|—|—|—|
(খ) যা.ও, সু.খের স.ন্ধ.া.নে যা.ও.
(ক) আ.মি তো.মা.রে পে.য়েছি হৃ.দ.য়.মা.ঝে,
(খ) আর কি.ছু না হি
(৩)
|(ক) |আ.মি|তো.মার|বি.র.হে|র.হিব|বি.লীন,|
|—|—|—|—|—|
|(খ) |তো.মা.তে|ক.রিব|বাস.|
|—|—|—|
|(ক) |দী.র্ঘ|দি.বস,|দী.র্ঘ|র.জ.নী,|
|—|—|—|—|
|(খ) |দী.র্ঘ|ব.র.ষ|মা.স.|
(৪)
(ক) য.দি আর কা.রে ভা.লো.বাস,
(খ) য.দি আর ফি.রে না
(ক) ত.বে তু.মি যা.হা চা.ও,
(খ) আ.মি য.ত দু.খ পা.ই
ছন্দ
এই গানটি “ত্রিতাল” ছন্দে রচিত। ত্রিতাল ছন্দে প্রতি চার মাত্রায় একটি তাল বাজানো হয়। গানটির প্রথম স্তবকে তিনটি চরণ রয়েছে। প্রতিটি চরণে ১২ মাত্রা রয়েছে। দ্বিতীয় স্তবকে চারটি চরণ রয়েছে। প্রতিটি চরণে ১২ মাত্রা রয়েছে। তৃতীয় স্তবকে চারটি চরণ রয়েছে। প্রতিটি চরণে ১৬ মাত্রা রয়েছে। চতুর্থ স্তবকে চারটি চরণ রয়েছে। প্রতিটি চরণে ১২ মাত্রা রয়েছে। আমারো পরানো যাহা চায় কার লেখা
সুর
এই গানটির সুরটি অত্যন্ত সুমধুর ও আবেগপূর্ণ। গানটিতে প্রেমের এক গভীর আবেগ প্রকাশিত হয়েছে।
আমারো পরানো যাহা চায় গিটার কর্ড
আমারো পরানো যাহা চায়
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
মায়ার খেলা
(১)
কর্ড | বীট | কবিতার অংশ |
---|---|---|
Cm | 1, 2, 3, 4 | আমারো পরানো যাহা চায়, তুমি তাই, তুমি তাই গো। |
G | 5, 6, 7, 8 | তোমা ছাড়া আর এ জগতে মোর কেহ নাই, কিছু নাই গো। |
(২)
কর্ড | বীট | কবিতার অংশ |
---|---|---|
Cm | 1, 2, 3, 4 | তুমি সুখ যদি নাহি পাও, যাও, সুখের সন্ধানে যাও। |
G | 5, 6, 7, 8 | আমি তোমারে পেয়েছি হৃদয়মাঝে, আর কিছু নাহি চাই গো। |
(৩)
কর্ড | বীট | কবিতার অংশ |
---|---|---|
Cm | 1, 2, 3, 4 | আমি তোমার বিরহে রহিব বিলীন, তোমাতে করিব বাস। |
G | 5, 6, 7, 8 | দীর্ঘ দিবস, দীর্ঘ রজনী, দীর্ঘ বরষ মাস। |
(৪)
কর্ড | বীট | কবিতার অংশ |
---|---|---|
Cm | 1, 2, 3, 4 | যদি আর কারে ভালোবাস, যদি আর ফিরে নাহি আস, |
G | 5, 6, 7, 8 | তবে তুমি যাহা চাও, তাই যেন পাও, আমি যত দুখ পাই গো। |
বিশেষ দ্রষ্টব্য
- এই গানটি ত্রিতাল ছন্দে রচিত। ত্রিতাল ছন্দে প্রতি চার মাত্রায় একটি তাল বাজানো হয়।
- প্রথম স্তবকে তিনটি চরণ রয়েছে। প্রতিটি চরণে ১২ মাত্রা রয়েছে।
- দ্বিতীয় স্তবকে চারটি চরণ রয়েছে। প্রতিটি চরণে ১২ মাত্রা রয়েছে।
- তৃতীয় স্তবকে চারটি চরণ রয়েছে। প্রতিটি চরণে ১৬ মাত্রা রয়েছে।
- চতুর্থ স্তবকে চারটি চরণ রয়েছে। প্রতিটি চরণে ১২ মাত্রা রয়েছে।
এই গিটার কর্ডগুলি শুধুমাত্র একটি নির্দেশিকা। আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী কর্ডগুলি পরিবর্তন করতে পারেন।